চাল কুমড়ার হালুয়া রেসিপি || Bengali Recipe by @hafizullah
হ্যালো বন্ধুরা,
প্রয়োজনীয় উপকরণঃ
- চাল কুমড়া
- ঘি
- চিনি
- তেজপাতা
- দারচিনি
- বাদাম
- কিসমিস
- এলাচ।
প্রস্তুত প্রণালীঃ
প্রথমে চাল কুমড়াটিকে ভালোভাবে কেটে স্লাইস করে নিয়েছি। একটু পাতলা করে স্লাইস করা হয়েছে যাতে দ্রুত সময়ে সিদ্ধ করা যায়।
তারপর একটা পাতিল চুলায় বসিয়ে পরিমান মতো পানি নিয়েছি এবং চাল কুমড়ার স্লাইসগুলো দিয়েছি, তারপর একটা ঢাকনা দিয়ে কিছু সময়ের জন্য ঢেকে দিয়েছি সিদ্ধ করার জন্য।
সিদ্ধ হয়ে গেলে চাল কুমড়ার স্লাইসগুলোকে পাটায় সুন্দর করে বেটে নিয়েছি, যদিও আপনি চাইলে ব্লেন্ডার করে নিতে পারেন।
তারপর সেগুলোকে একটা সুতি কাপড়ের মাঝে নিয়ে ঝুলিয়ে দিয়েছি মানে বাঙালি পদ্ধতিতে পানিগুলো ঝড়িয়ে নিয়েছি।
এরপর একটা প্যান চুলায় বসিয়ে তেল দিয়েছি তার সাথে তেজপাতা, দারচিনি, এলাচ, বাদাম ও কিসমিস দিয়ে হালকা ভেজে নিয়েছি।
তারপর চাল কুমড়া বাটা দিয়েছি এবং ভালোভাবে মিক্স করেছি। এরপর সেগুলোতে প্রয়োজন অনুসারে চিনি দিয়েছি।
চিনি গলানোর জন্য কিছু সময় নাড়াচাড়া করেছি এবং তারপর তা নামিয়ে নিয়েছি।
হয়ে গেলো আমাদের আজকের স্বাদের চাল কুমড়ার হালুয়া, এটা খেতে সত্যি বেশ স্বাদের। অনেকেই অবশ্য তৈরী করে বৈয়ামে ভরে রাখে।
ধন্যবাদ সবাইকে।
@hafizullah
আমি মোঃ হাফিজ উল্লাহ, চাকুরীজীবী। বাংলাদেশী হিসেবে পরিচয় দিতে গর্ববোধ করি। বাঙালী সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য লালন করি। ব্যক্তি স্বাধীনতাকে সমর্থন করি, তবে সর্বদা নিজেকে ব্যতিক্রমধর্মী হিসেবে উপস্থাপন করতে পছন্দ করি। পড়তে, শুনতে এবং লিখতে ভালোবাসি। নিজের মত প্রকাশের এবং অন্যের মতামতকে মূল্যায়নের চেষ্টা করি। ব্যক্তি হিসেবে অলস এবং ভ্রমন প্রিয়।
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
Support @Bangla.Witness by Casting your witness vote
VOTE @bangla.witness as witness
OR
মানুষের সাথে থাকতে থাকতে চাওয়া পাওয়া গুলোও আজকাল বেইমান হয়ে গেছে। যখন যা চাই তখন তা পাই না 😅😅। কি আর করার তবুও চাওয়া-পাওয়ার আশায় আছি। একেবারে তো আর বাদ দেওয়া যায় না। বৃষ্টির দিন উপভোগ করার মাঝেই সবচেয়ে বেশি আনন্দ খুঁজে পাওয়া যায়। যাইহোক ভাইয়া চাল কুমড়ার হালুয়া রেসিপি একেবারে ইউনিক হয়েছে। কালকে আমি বাসায় তৈরি করেছিলাম মিষ্টি কুমড়ার বরফি। আর আপনি তৈরি করেছেন চালকুমড়ার হালুয়া বা বেশ মিল আছে। একটু ভাগাভাগি করে খেলে মনে হয় ভালই হতো। 🤪🤪
ভাই আমি আগে কখনো চাল কুমড়ার হালুয়া খাইনি। রেসিপিটি আমার কাছে বেশ ইউনিক লেগেছে এবং নিজের মনের ভিতর বেশ আগ্রহ জাগছে খাওয়ার জন্য। রেসিপিটি দেখে মনে হচ্ছে খেতে মন্দ হয়নি বেশ ভালই লাগবে। আপনার এই পোস্টটি দেখে আমি নিজেই ট্রাই করবো। এগিয়ে যান ভাই।
Hello friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
দুনিয়ায় আমি এই চালকুমড়ার মাহাত্ম টাই বুঝতাম না।ভাবতাম মানুষ এর কি খায়।কিন্তু এটা দিয়ে যে এত সুন্দর খাবার তৈরি করা যায় তা জানতাম না।ধন্যবাদ ভাইয়া অনন্য একটি রেসেপি শেয়ার করার জন্য।
অনেক ধরনের হালুয়া খেয়েছি কিন্তু চাল কুমড়ার হালুয়া আগে খাওয়া হয়নি। আপনার রেসিপি টি দেখে শিখতে পারলাম ভাইয়া।বাসায় একদিন ট্রাই করব ভাবছি। অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আসলে ভাই আমরা এ জীবনে যা আশা করি তা সব সময় পাই না। আর যা পায় তা আশা করি না। জীবনে চলার পথে অনেক গন্ডগোল হয়, আর এই গন্ডগোল নিয়ে আমাদের জীবন চলতে হয়। কেউ কখনো সবদিক থেকে সুখী হতে পারে না। যাইহোক বৃষ্টির দিনে আপনি খুবই মজাদার রেসিপি তৈরি করেছেন। চাল কুমড়ার হালুয়া রেসিপি আমি প্রথম দেখলাম এবং আমি কখনো খাইনি। তাই আপনার ধাপগুলো ভালোভাবে দেখে শিখে নিলাম। পরবর্তীতে তৈরি করবেন ইনশাআল্লাহ।
আগে কখনো চাল কুমড়া দিয়ে হালুয়া রান্নার রেসিপি দেখি নাই। তবে আজকে আপনার মাধ্যমে প্রথম দেখলাম ভাইয়া। রেসিপিটি দেখতে অনেক সুন্দর হয়েছে। মনে হইতেছে রেসিপিটি খেতেও অনেক মজা হবে। সুন্দরভাবে হালুয়া তৈরি করা পাশাপাশি ধাপগুলো অনেক সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন।
আপনার জন্য শুভকামনা রইল ভাইয়া
ভাইয়া আমাদের ভাবি চমৎকার চালকুমড়া দিয়ে হালুয়া বানিয়েছে। সত্যি ভাইয়া আমি জানতাম চাল কুমড়া দিয়ে শুধু মোরব্বা বানানো যায়। কিন্তু এতো সুন্দর হালুয়া বানানো যায় জানাছিল না।আপনার পোস্ট পড়ে জানতে পারলাম। এই হালুয়াটা কি জালি চালকুমড়া না কি পাকা চালকুমড়া দিয়ে বানানো যায়।আপনি ঠিক বলেছেন আমাদের সম্মুখে যে সুযোগ বা সুবিধা রয়েছে সেটাকে আমরা সুযোগ বা সুবিধা হিসেবে বিবেচনা করি না বরং যেটা নেই সেটার প্রত্যাশা বেশী করি।স্কুল চাইলে ফাঁকি দেওয়া যায় কিন্তু চাকরি তো চাকরিই। এটা হলো স্কুল জীবন আর কর্মজীবনের পার্থক্য। ধন্যবাদ
নতুন রেসিপি এটা। ট্রাই করতে হবে।