"মশাই রেগে গেলেন তো হেরে গেলেন "|| রাগ নিয়ন্ত্রণে কার্যকরী উপায় (১০%স্বত্বভোগী লাজুক খ্যাঁক 🦊)
কেমন আছেন সবাই ❓
আমার বাংলা ব্লগের ছোট্ট একজন লেখনী কারিগর হাজির হয়েছে কিছু লিখবে বলে ।
পড়বেন তো লিখাটি❓
" মূল লেখনী "
"রেগে গেলেন তো হেরে গেলেন"
একটি মানুষের বিভিন্ন রকম অনুভূতি রয়েছে, রাগ হচ্ছে তেমনি এক রকম ক্ষোভের অনুভূতি। মানুষ আসলেই তার আবেগকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারেনা। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় রাগের বশবর্তী হয়ে মানুষ এমন অস্বাভাবিক কিছু কাজ করে ফেলে যা নষ্ট করে ফেলে সবকিছু এবং ঘটে যায় অনেক অমানবিক ঘটনা।
রাগ শুধুমাত্র যে পারিপার্শ্বিক সমস্যা সৃষ্টি করে তা নয় এটি শারীরিক বেশ কিছু জটিল সমস্যার সৃষ্টি করে। এর মধ্যে রয়েছে উচ্চ রক্তচাপ , মানসিক রোগ এবং হৃদরোগ। তাই আজকের এই পোস্টের মাধ্যমে আমি রাগের কারণ এবং কিভাবে তা নিয়ন্ত্রণে রাখা যায় এটাই আলোচনা করবো।
"রাগের কারণ"
সবার আগে বুঝতে হবে আপনি কি জন্য রাগ করছেন। এরপরেই আপনাকে এই রাগ কমানোর জন্য একটু ঠান্ডা মাথায় চিন্তা করতে হবে কিভাবে আপনি আপনার রাগটি সামলাবেন। রাগ সাধারনত দুটি কারণে হতে পারে-
শারীরিক কারণে রাগ মানসিক কারণে রাগ
শারীরিক কারণে রাগ:-
আপনার যদি কোন কারণে শারীরিক কোন অনুভূতির জন্য রাগ হয় তাহলে এটিকে শারীরিক অকারণে রাগ বলা যায়। আমাকে দিয়ে আমি উদাহরণ দিচ্ছি আমার যখন ক্ষুধা লাগে আমি সময় মত খাবার না পেলে আমার খুব রাগ হয়, কি করব না কি করব এরকম একটি অনুভূতি কাজ করে। আমাদের বাসায় শিশুদের এই ঠিক একই রকম রাগ আমরা লক্ষ করে থাকি এটি খুব তাড়াতাড়ি উঠে আবার খুব তাড়াতাড়ি নেমে যায়। আবার ধরুন আমি যখন কোন মেশিনে কাজ করি কোনো কারণে আমি যদি আঘাত পাই এতে আমার প্রচন্ড রাগ হয় মনে হয় যেন আমার কোনো অপারেটর কিংবা অন্য কারোর জন্য আমি এই আঘাতটা পেয়েছি তখনই একটা রাগের অনুভূতি কাজ করে। এই ধরনের রাগের অনুভূতি খুব তাড়াতাড়ি উঠে আবার খুব তাড়াতাড়ি নেমেও যায়।
মানসিক কারণে রাগ:-
মানসিক বিভিন্ন কারণে রাগের অনুভূতি আসতে পারে , ধরুন দীর্ঘ দিন আপনি আপনার অনিচ্ছা সত্ত্বেও একটি কাজ করতে বাধ্য হচ্ছেন কিংবা আপনার কোন কিছু পাওয়ার আকাঙ্ক্ষা পূরণ হচ্ছেনা অথবা সমাজে আপনার গ্রহনযোগ্যতার এবং মূল্যয়নের অভাব রয়েছে তাহলেও রাগের অনুভূতি খুব প্রখর ভাবে কাজ করে। এধরনের রাগ দীর্ঘ মেয়াদি এবং ফলাফল খুব মারাত্মক হয়ে উঠতে পারে।
" রাগ নিয়ন্ত্রণের উপায় "
রাগ নিয়ন্ত্রণের বেশ কিছু উপায় এবং কৌশল রয়েছে। এগুলো নিয়ে কথা বলি চলুন।
কতটুকু যৌক্তিক কারনে আপনি রাগ করলেন :-
দেখুন আপনি আমি অনেক সময় এমন তুচ্ছ কিছু বিষয় নিয়ে রেগে যাই যা একেবারেই উচিত নয়। এমনকি পরে আমরা এর জন্য আফসোস পর্যন্ত করি।
রাগ ওঠার সাথে সাথেই একটু দম নিয়ে চিন্তা করুন আপনি কেন রাগ করছেন? এই বিষয়টি নিয়ে রাগ করা কতটুকু যৌক্তিক?
দেখুন রাগ করলে যে শুধু আশেপাশের মানুষের ক্ষতি তা নয়, নিজেরও ক্ষতি হয়।
একটু থেমে যদি চিন্তা করতে পারেন তাহলেই সব ঠান্ডা। কিছু সময় আপনি রাগে মনুষ্যত্ববোধ হারালেও একটু চিন্তা করার দরুন আপনার ভেতরে থাকা মানুষটি ঠিক জেগে উঠবেই।
আপনার রাগকে সৃজনশীলতায় রুপ দিন:-
দেখুন উপর ওয়ালা প্রদত্ত সবকিছুর কোন না কোন ভালো দিক রয়েছে। তেমনি রাগের কিছু ভালো দিক রয়েছে।
ইতিহাস সাক্ষী রয়েছে যেখানে অপমানের ঠোঁকর খাওয়া কবি রাগের বশে এমন কবিতা রচনা করেছেন যা ইতিহাসের পাতায় স্বরনাক্ষরে লিখা আছে। আবার কলেজ পড়ুয়া ছেড়া জামা পড়া এমন ছেলেও রয়েছে যে হাস্যরস আর ব্যাঙ্গতায় ক্ষতবিক্ষত হয়ে তৈরি হয়েছে দেশের নামকরা একজন মানুষ।
তেমনি করে আপনি কেন পারবেন না বলুন? রাগ করুন আরোও রাগ, আর জ্বলে উঠুন, নিজের রাগকে কাজে লাগিয়ে হয়ে উঠুন একজন সার্থক মানুষ।
রাগকে সৃজনশীলতায় পরিনত করুন বন্ধু।
কি পারবেন তো?
রাগের সঠিক কারণ বের করা:-
রাগের অনুভূতি আসবেই, এটি জীবনের একটি অংশ। রাগ এমন অনেক ক্ষেত্রে ওঠে আবার নেমেও যায়। আবার একই কারণে বারবার উঠতেই থাকে। তাই এর সঠিক সমাধান হলো কারণ এবং প্রতিকার বের করা। ধরুন যে কারনে বারবার রাগটি উঠছে তার কারন বের করা এবং সঠিক সমাধান করা। তাহলেই রাগের অনুভূতি আর কাজ করবে না।
মনকে অন্যদিকে সরিয়ে নিন অথব স্থান ত্যাগ করুন:-
মনোবিজ্ঞানের গবেষণা করে দেখেছেন যে , কোন মানুষ যদি হঠাৎ রেগে যায় তাহলে তার রাগের স্থায়ীত্ব কাল ২ সেকেন্ড থেকে ২.৫ সেকেন্ড। তাই বিজ্ঞানীরা বলেছেন যে দুই সেকেন্ড খুব লম্বা ভাবে শ্বাস নিন আপনার মনকে শান্ত করুন এবং অনেক দূরের কিছু নিয়ে চিন্তা করুন আর যদি তার পরেও না হয় তিন সেকেন্ডের সময় আপনি সেই স্থান ত্যাগ করুন তাহলেই সেই রাগের সমাপ্তি ঘটবে।
এটিকে বিজ্ঞানীরা তিন সেকেন্ড রুলস বলে আখ্যা দিয়েছেন। সত্যিই এটি এই রাগের অনুভূতির ক্ষেত্রে খুব চমকপ্রদ ভাবে কাজ করছে এমনকি বিজ্ঞানীরা উক্ত গবেষণায় এর খুব চমৎকার ফল পেয়েছেন। তাই আমিও আপনাদেরকে এই তিন সেকেন্ড রুলসটি পালন করতে বলবো। দেখবেন এটি খুব চমকপ্রদভাবে কাজ করবে এবং আপনার রাগকে পানি করে দেবে।
শারীরিক ব্যায়াম:-
নিয়মিত কোন মানুষ যদি 20 থেকে 30 তিরিশ মিনিট শারীরিক ব্যায়াম করেন, থাক তাহলে তার মস্তিষ্কে অক্সিজেন প্রচুর পরিমাণে সরবরাহিত হয় এরপরে শরীর অনেক অস্বাভাবিক অবস্থা থেকে অনেকটাই স্বস্তি লাভ করে। এর ফলশ্রুতিতে সেই ব্যক্তিটি শান্ত শারীরিক অবস্থার মধ্য দিয়ে দিন যাপন করেন। এমন অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় সেই ব্যক্তিটি রাগ করার মত অনেক কারণ সামনে পেলেও রেগে যায় না একটু হাসি দিয়ে এড়িয়ে চলে যান। কারণ তার শারীরিক একটা শান্ত এবং স্নিগ্ধ অনুভূতি কাজ করে তার শরীরের ভিতর। তাই এটি অত্যন্ত কার্যকরী একটা সমাধান এই রাগের অনুভূতির নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে।
ক্ষমা করতে শিখুন:-
পুস্তকে রয়েছে -
ভুল করা মানব ধর্ম,
ক্ষমা করা দেব ধর্ম ।
আমরা জীবনে কমবেশি সবাই কোনো না কোনো ভুল করে থাকি। একটি ভুল হতে পারে সারা জীবনের কান্না অথবা এটি হতে পারে একটি মানুষের মারাত্মক রাগের কারণ যা একটি পরিবার ধ্বংস করার মতো উপযুক্ত। দেখুন এই পৃথিবীটা ক্ষণস্থায়ী আমরা কে কতক্ষণ এই পৃথিবীতে রয়েছি এটা একমাত্র উপরওয়ালা ছাড়া আর কেউই আমরা জানি না। ঠিক তেমনি আমাদের রাগটাও খুব ক্ষণস্থায়ী একটি জিনিস যা হয়তো কিছুক্ষণ পরেই নেমে যাবে কিন্তু এই রাগের কারণে এমন অনেক অনাকাঙ্ক্ষিত ভয়াবহ কিছু ঘটনা ঘটে যায় যার জন্য আমরা সারাটা জীবন মানুষকে দোষারোপ দিয়ে থাকি।
তাই একটি কথাই শুধু মাত্র বলতে চাই সেটি হল যে মানুষকে ক্ষমা করুন, ক্ষমা করা শিখুন ক্ষমা করাই একটি মহৎ ধর্ম এর থেকে বড় ধর্ম আমার মনে হয় আর কিছুই নেই। তাই মানুষকে ক্ষমা করুন ক্ষমা করতে শিখুন দেখুন পৃথিবীটা কত সুন্দর হয়ে উঠবে আপনার কাছে।
"রাগ হয়ত একটা সময়ের ব্যবধানে কমে
কিন্তু রাগের ফলে সৃষ্ট ক্ষত শুকাতে সুদীর্ঘ সময় লাগে"
কিন্তু রাগের ফলে সৃষ্ট ক্ষত শুকাতে সুদীর্ঘ সময় লাগে"
আমি কে ?
আমি মো: ইমরান হাসান। একজন যন্ত্র প্রকৌশলী (মেকানিক্যাল ইন্জিনিয়ার), যন্ত্র নিয়ে আমার পেশা আর ব্লগিং হলো আমার নেশা। খুব বেশি পছন্দ করি ভ্রমন করতে, নতুন মানুষদের সাথে পরিচিত হতে আর নতুন নতুন গল্প লিখতে। আমি একজন স্বাধীন ব্লগার। আমি মানুষকে ভালোবাসা দিতে জানি এবং পেতেও জানি।
"হতে চাই মানবতার
করি মানবতার জয় জয়কার"
মশাই রেগে গেলেন তো হেরে গেলেন-কথাটি একদম বাস্তব ভাই।আমি আমার জীবনে তা হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছি। এত সুন্দর একটি বিষয় নিয়ে লেখার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ আপনাকে সুচিন্তিত মতামতের জন্য 💞
জীবনে হার জিত সবসময়ই থাকবে।
সময় করে জানাবেন কিভাবে হেরে গেলেন?
আসলে এগুলো অভিঙ্গতা খুব উপকারী পাথেয়। ভালো থাকবেন।
আসলে আমরা অনেক সময় ঠিক ভাবে না বুঝেই রাগ করি অযাতা।
পড়ে ঠিক বুঝতে পারি। রেগে গেলেন তো হেরে গেলেন রাগ নিয়ন্ত্রণে কার্যকরী উপায় আপনি অনেক সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন, মূল্যবান একটি পোষ্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ
@emranhasan স্যার 💓
ধন্যবাদ লিমন আপনাকে 💗।
দেখুন রাগের অনুভূতি নিয়ন্ত্রণ না করতে পারলে জীবনে এমন অনেক বড় দূর্ঘটনা সংঘটিত হয় যা জীবনের কালো অধ্যায় হিসেবে বিবেচিত হয়।
তাই রাগ নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করুন।
অবশ্যই স্যার আপনার জন্য শুভকামনা
অনেক সুন্দর এবং উপদেশ মূলক কথা বলেছেন পোস্টটি তে আপনার পোস্টটি পড়ে রাগ নিয়ন্ত্রণের কিছুটা মনোবল পেয়েছি আমি।আসলে মানুষ রেগে গেলেই হেরে যায়।রাগ কে যে দমন করতে পারে যেই বীর যোদ্ধা।
শরীর সুস্থ ও স্বাভাবিক রাখার জন্য ব্যায়ামের প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম।ব্যায়াম করলে শরীর ভালো থাকে, যার কারণে রাগ কমে যায়।শরীর ভালো তো সব ভালো।
ক্ষমা করে দেওয়া মহৎ কাজ।যে ক্ষমা করতে জানে তার রাগ কম।
অনেক সুন্দর লিখেছেন আপনি।আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
অনেক ধন্যবাদ @sabbirrr আপনাকে 💗
আপনি আমার পোস্টটির সঠিক উপলব্ধি করতে পেরেছেন। রাগ নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলে আসলেই জীবনে সুন্দর ভাবে পরিচালনা সম্ভব নয়। তাই রাগের অনুভূতিকে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে
ধন্যবাদ 🥀
আপনি অনেক উপকারী মূলক একটি বিষয় নিয়ে পোষ্ট করেছেন,বিশেষ করে আমার জন্যে অনেক উপকারি, আমি চেষ্টা করবো রাগকে কন্ট্রোল করার জন্যে,আপনার পোষ্টের মাধ্যমে আমরা সবাই রাগকে নিয়ন্ত্রণ করার কৌশল অবলম্বন করতে পারবো
ধন্যবাদ @jibon47 💗
রাগ একটি মানুষকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দেয়।
নিজের প্রোয়োজনেই আপনাকে সুধরাতে হবে।
ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্যের জন্য 🥀
চমৎকার একটি বিষয় নিয়ে আলাপ করেছেন ভাই। এই বিষয় নিয়ে আমরা খুবই কম কথা বলি। কিন্তু রাগের কারণে আমরা আমাদের জীবনের নানা রকম সমস্যার সম্মুখীন হই। অনেকের তো এক মুহূর্তে রাগের কারণে পুরো জীবনটাই ধ্বংস হয়ে যায়। নিজের রাগের উপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে পারলে জীবনে সফল হওয়া সম্ভব। ক্ষমা করার মানসিকতা মনটাকে আরও বড় করে দেয়। উদার করে দেয়। খুব সুন্দর ভাবে সাজিয়েছেন পোস্টটা। ধন্যবাদ আপনাকে।
আমি নিজেও হঠাৎ করে রেগে যাই ।
এই রাগের কারনে আমি একটি ভালো চাকরি ছেড়ে দেই এবং হতাশায় ডুবে যাই। আমি যা লিখি তার অধিকাংশই আমার জীবনের অভিজ্ঞতা আর কিছুটা নিজস্ব গবেষণা। আমি আসলে মানুষকে ভালোবাসি। মানুষের বিভিন্ন অভাব অভিযোগ হয়ত নিজের সীমাবদ্ধতার কারণে পূরন করতে পারিনা। তবে কোথাও সুযোগ পেলে ওদের সুখ দুঃখ তুলে ধরার চেষ্টা করি।
আশাকরি ভাই সবসময়ই পাশে থাকবেন।
প্রথমে আপনাকে ধন্যবাদ জানাই এতো সুন্দর একটা শিক্ষণীয় পোষ্ট আমাদেরকে উপহার দেওয়ার জন্য।
আমরা আসলে নিজের রাগকে কন্ট্রোল করতে পারি না। যেটা আমাদের সবচেয়ে বড় সমস্যা। আমাদের সবার উচিত সব সময় ধৈর্যের সাথে সকল বিষয় এবং পরিস্থিতি বুঝে কাটানো। রাগকে কখনও অন্যের সামনে প্রকাশ করা ঢ়াবে না। বরং সেটাকে আরালে রেখে নিজর মতো করে চলতে হবে।
রাগ নিয়ে আপনার আজকের পোষ্টটা আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। আপনার জন্য শুভ কামনা রইল।
খুব সুন্দর এবং গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে আপনি আলোচনা করেছেন ভাই। দিনশেষে সেই ব্যক্তিই সফল যে তার রাগকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। আমার খুব একটা রাগ নেই। তবে যখন রাগ হয় আমি কারুর সাথেই কথা বলি না। একা একা অনেকটা সময় অতিবাহিত করি। এবং ক্ষমা হলো মহৎ গুণ। যারা ক্ষমা করে তারা ভালো থাকে।
জি । আমার ও একই অবস্থা রাগ মোটেই নেই। আবার উঠলে খুব চরম পর্যায়ে চলে যায়।
অনেক চিন্তা ভাবনার ফসল আজকের এই পোস্ট।
ধন্যবাদ আপনাকে পোস্টটি পড়ার জন্য।
ধন্যবাদ 🙂🙂
মশাই রেগে গেলেন তো হেরে গেলেন কথাটা ১০০% খাঁটি।আর এই ব্যাপারটা নিজের ভুলের কারণেই বুঝতে শিখছি।এতো সুন্দর ভাবে লিখছেন ভাইয়া কি আর বলবো।
ভাই, আর বলতে হবেনা আমি বুঝে নিলাম।
দেখুন মেয়েদের তো অনেক রাগ আমার জানা মতে। তো দেখুন তো এগুলোর মধ্যে রাগ কমানোর কোন উপায়টি আপনার পছন্দ।
আমি জানি আপনি বলবেন কি বলেন ভাইয়া আমার তো রাগই নেই।
উল্টোটাই বলবো।😅
আমার রাগের কারণেই আজ পর্যন্ত আলহামদুলিল্লাহ্ অনেক বিপদে পড়া শেষ আমার।
আলহামদুলিল্লাহ ব্যাপরটা বেশ মজার।
তো রাগ কমানোর কোন পদক্ষেপ নেবেন মনে করছেন? নাকি এভাবেই।।।।।
চিন্তা করছি। 🤔