প্রতিযোগিতা-৪৯|| কারুকাজে (AMAR BANGLA BLOG) নকশি পিঠা।

in আমার বাংলা ব্লগ8 months ago

♥️আসসালামুআলাইকুম♥️

আমি @bristy1, আমার বাংলা ব্লগ এর একজন সদস্য। আর আমার এই প্রিয় কমিউনিটির প্রিয় বন্ধুগণ, আশা করি সবাই ভালো আছেন। আমিও আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি৷সবার সুস্থতা কামনা করে আমার আজকের এই পোস্ট শুরু করলাম।

20231204_214624.jpg

বড় প্রজেক্ট এর কারণেই ছোট্ট একটি ভিডিও শেয়ার করলাম।

আজকের রেসিপিটি শুধুমাত্র কন্টেস্টের উপর ভিত্তি করেই তৈরি করা। তা না হলে এত কষ্ট করে পিঠা তৈরি করার কথা মাথায়ও আসতো না।নকশি পিঠার মাঝেই রয়েছে কাজ। বিভিন্ন রকম কারুকাজ খচিত নকশা করাই হলো এই নকশি পিঠার প্রধান আকর্ষণ। আপনারা সবাই লক্ষ্য করলেই দেখতে পাবেন এখানে প্রত্যেকটি পিঠাকে আলাদা আলাদা ভাবে রূপ দিতে হয়েছে।এটাকে একটা বড় প্রজেক্ট বলা যেতে পারে। প্রত্যেকটা পিঠাতেই কারুকাজ খচিত কাজ করা হয়েছে। (AMAR BANGLA BLOG) ইংরেজিতে লিখার পর মোট ১৪ টি অক্ষর হয়েছে। আর এই ১৪টি অক্ষরের জন্য আমাকে ১৪ টি পিঠায়ই ভিন্নভাবে কাজ করতে হয়েছে।

নকশী পিঠা শুধুমাত্র দেখলেই মনে হবে এটি খুব সহজে তৈরি করা যায়। তবে এই পিঠা আমি দুই দিনে তৈরি করেছি। কারণ এই পিঠাগুলো দুইদিনে তৈরি করলে খেতে ভালো লাগে। তার পাশাপাশি প্রথম দিন যখন কাজ শুরু করলাম আমি মোট পাঁচ ঘন্টা ধরে টানা এই কাজগুলো করতে হয়েছে। কারণ প্রতিটি পিঠার পিছনে ১৫ থেকে ২০ মিনিট সময় দিতে হয়েছে শুধুমাত্র কারুকাজ করার ক্ষেত্রে। কারণ এই পিঠাগুলো তৈরি করার ক্ষেত্রে তাড়াহুড়ো করলেই পিঠার ডিজাইন ভেঙ্গে যেতে পারে। আর সেখানেই কাজের শেষ হয়ে যাবে।সেজন্যই মূলত ধীরে ধীরে সময় নিয়ে প্রত্যেকটি অক্ষরে আমি কাজ করলাম। সত্যি কথা হল এই পিঠার তৈরির প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পুরো কাজ আমাকে একাই করতে হয়েছে। অন্যান্যরা সবাই কাজে ব্যস্ত থাকার কারণে কেউ আমাকে হেল্প করতে পারেনি। আর বাবুকে রাখার জন্য একজন দরকার ছিল,তাই ছোট বোন তাকে রেখেছে।

IMG-20231204-WA0007.jpg
নকশি পিঠা শীতকালের একটি ঐতিহ্যবাহী পিঠা। এই পিঠা এতটাই মজার হয় যেটা সুক্ষ্মতার সাথে তৈরি করতে হয়। ডিজাইন যতো বেশি হবে খেতে তত বেশি মুচমুচে আর সুস্বাদু হবে। এটি কয়েক ভাবেই তৈরি করা যায়। কেউ চালের আটা সিদ্ধ করে আটা দিয়ে তৈরি করে আবার কেউ এভাবে কাঁচা আটা দিয়েও তৈরি করে। আমি এবার কাঁচা আটা দিয়েই তৈরি করলাম। প্রথমে পিঠাগুলো তৈরি করার পর একবার হালকা করে ভেজে রেখে দিয়েছিলাম। তার চার থেকে পাঁচ ঘন্টা পর ভেজে নেয়া যায়। যেহেতু আমার পিঠাগুলো তৈরি করতে করতে বিকেল হয়ে গিয়েছে তাই আমি পরদিন সকালবেলা পিঠাগুলো আবার ভেজে শিরা তৈরি করে সে শিরার মধ্যে দিয়েছি।এভাবে আমি পিঠাগুলো তৈরি করেছি প্রায় দুই দিন সময় নিয়েই। যাইহোক অনেক কথাই তো বললাম এবার চলুন আমার পিঠার রেসিপিটি দেখে নেয়া যাক।

আজকের রেসিপির জন্য প্রয়োজনীয় উপকরণসমূহ

উপকরণপরিমাণ
চালের গুড়ো২ কাপ
বাটালী গুড়দেড় কাপ
লবণদেড় চা চামচ
দারচিনি১ টুকরো
তেজপাতা২ টি
পানিপরিমাণ মত
সয়াবিন তেলভাজার জন্য
টুথপিক, গ্লাস,ঢাকনাডিজাইনের জন্য

20231205_104015.jpg

প্রথম ধাপ

প্রথম ধাপে একটি পাতিলে ৩ কাপ পানি গরম করার জন্য দিলাম।মূলত পানিতে ভালোভাবে বলক আনা পর্যন্ত জ্বাল দিলাম।ছড়ানো একটি ডিসের মধ্যে ২ কাপ চালের গুড়ো নিলাম।সামান্য পরিমাণ লবণ দিলাম।তারপর গরম পানি অল্প অল্প করে ঢেলে চালের গুড়োর সাথে মেশাতে থাকলাম। তারপর ভালোভাবে মেখে একটা শক্ত ডো তৈরি করে নিলাম।

20231203_231627.jpg

দ্বিতীয় ধাপ

ছোট্ট একটা ডো নিয়ে ছোট করে রুটি বেলে নিলাম।রুটিতে তেল ছড়িয়ে দিতে হবে ডিজাইনের আগে। এবার একটি গ্লাস নিলাম, গ্লাসের সাহায্যে মাঝ বরাবর গোল করে বৃত্তের দাগ দিয়ে দিলাম। তারপর বড় একটি ঢাকনা দিয়ে বড় বৃত্তাকারে পিঠাটিতে দাগ দিলাম। তারপরে A এঁকে নিলাম টুথপিকের সাহায্যে।

IMG-20231204-WA0022.jpg

তৃতীয় ধাপ

এই ধাপে A এর দাগের মধ্যে টুথপিক দিয়ে কেটে কেটে ডিজাইন করে সেটা আবার উপরের দিকে তুলে দিতে থাকলাম।এভাবে কিন্তু পুরো ডিজাইন উপরের দিকে তুলতে হবে।একইভাবে ৪ টি A তৈরি করে নিলাম।

IMG-20231204-WA0016.jpg

চতুর্থ ধাপ

এই ধাপে পূর্বের মত একটু মোটা করে রুটি বেলে নিলাম।তারপর আবার গ্লাসের সাহায্যে গোল বৃত্তের মত আকলাম।তারপর চারদিকে ফুলের পাপড়ির মত এঁকে নিলাম। বৃত্তের মধ্যে B-এর ডিজাইন লিখে তারপর ডিজাইনগুলো উঠিয়ে নিলাম। চারপাশের পাপড়িগুলোর মধ্যেও ডিজাইন করে সাইডের রুটির অংশ কেটে নিলাম। তবে এই কাজটা ধীরে ধীরে করতে হবে,এদিক সেদিক হলেই পিঠার ডিজাইন নষ্ট হয়ে যাবে।B এর ডিজাইন বাদে বাকি অংশ ধীরে ধীরে কেটে উঠিয়ে নিলাম।এভাবে দুটি B তৈরি করলাম।

IMG-20231204-WA0012.jpg

পঞ্চম ধাপ

এবার আরেকটি রুটি আগের মতই তৈরি করলাম।তারপর গোল ডিজাইন করে বৃত্তের মধ্যে M লিখলাম। আর বাইরের দিকে লম্বা পাতার মত ডিজাইন এঁকে নিলাম। M এর মধ্যে সেই টুথপিকের ডিজাইন করলাম।তারপর পাতাগুলোতে একটু ভিন্ন ভাবে ডিজাইন করলাম।তবে একটা বিষয় খেয়াল রাখতে হবে যাতে কোনো ভাবে ডিজাইন করতে গিয়ে পিঠা না ভাঙে।ডিজাইনের পর বাড়তি অংশ টুথপিকের সাহায্যেই কেটে নিলাম।

IMG-20231204-WA0019.jpg

ষষ্ঠ ধাপ

এইধাপে আমি R এর ডিজাইন করবো।সেজন্য আগের মত রুটিতে ডিজাইন করে R এঁকে নিলাম। চারদিকে পাতার মত করে ডিজাইন করলাম।কারুকাজ এর মতই আমি ডিজাইনগুলো তুললাম।এক এক করে প্রতিটি পাতার ডিজাইন তুললাম।তারপর বাড়তি অংশ কেটে তুলে নিলাম।

IMG-20231204-WA0020.jpg

সপ্তম ধাপ

এই ধাপে O এর ডিজাইন করব, সেজন্য আগে রুটিতে গোল ডিজাইন করলাম। তারপর একটি কলমের মোটা শিস দিয়ে O এর মধ্যে চাপ দিয়ে ডিজাইন তুললাম।ভিতরের দিকের ফাঁকা অংশ কাটার মাধ্যমে আরেকটা ডিজাইন করলাম।তারপর চারপাশে খাঁচকাটা ডিজাইন করলাম।

IMG-20231204-WA0025.jpg

অষ্টম ধাপ

এখানে পূর্বের মত N এর ডিজাইন করে নিলাম।এখানেও কলমের শিসের সাহায্যে ডিজাইন করলাম।তারপর বাইরের দিকে খাঁচকাটা করে পাতা এঁকে ডিজাইন করলাম।বাড়তি অংশ ফেলে দিলাম।

IMG-20231204-WA0026.jpg

নবম ধাপ

আরেকটি রুটিতে আমি G এঁকে নিলাম। তারপর বাকি ডিজাইনগুলো এঁকে নিয়েছি।কলমের শিস দিয়ে G এর মাঝে ডিজাইন করলাম, তারপর চারদিকের অংশে তারার মত ডিজাইন করলাম।বাকি যে অংশ ছিল তা কেটে নিলাম।

IMG-20231204-WA0014.jpg

দশম ধাপ


এইধাপে গোল রুটিতে চারকোনা করে ডিজাইন করলাম তার মাঝে L এঁকে টুথপিক দিয়ে ডিজাইন করলাম। তারপর কলমের শিস দিয়ে চারপাশে ডিজাইন তুললাম।বাড়তি অংশ কেটে নিলাম।এভাবে দুটো L তৈরি করে নিলাম।

IMG-20231204-WA0008.jpg

একাদশ ধাপ

এইধাপে আমি এক এক করে প্রত্যেকটা পিঠা ভেজে নিলাম।একটা করে ভেজে নেয়ার কারণ হলো এগুলো উল্টানোর সময় ভেঙে যেতে পারে।তাই ২-৩ মিনিট করে প্রতিটি পিঠা আলাদা আলদা করে ভেজে নিয়েছি। তবে এটি হাফ ভাজি করে নিতে হবে এবং ঠান্ডা করে রেখে দিতে হবে পরদিন ভাজার জন্য।

IMG-20231204-WA0011.jpg

IMG-20231204-WA0003.jpg

দ্বাদশ ধাপ

পরদিন সকালে একটি বড় বাটালী গুড় নিয়ে এটিকে শিল দিয়ে ভেঙে গুড়ো করে নিলাম।তারমধ্যে ২ কাপ পানি দিয়ে দিলাম।তেজপাতা আর দারচিনি দিয়ে চুলায় বসিয়ে দিলাম।প্রায় ১০ মিনিট জ্বাল দেয়ার পর এটা আঠালো ভাব আসে। আর তখন চুলা অফ করে রেখে দিলাম।এক্ষেত্রে জ্বাল দেয়ার সময় অনবরত নাড়তে হবে।তাহলেই পারফেক্ট গুড়ের শিরা তৈরি হয়ে যাবে।

IMG-20231204-WA0006.jpg

ত্রয়োদশ ধাপ

গুড়ের শিরা তৈরি করার পর আলাদা পাত্রে পরিমাণ মত তেল দিয়ে পূর্বে ভেজে রাখা পিঠাগুলো দিলাম। এইবার একটি বড় কড়াইতে ৩টি করে পিঠা ভেজে নিতে থাকলাম।পিঠা পুরোপুরি ভেজে নেব এবার।তারপর আমি সেই শিরার মধ্যে দিয়ে ডুবিয়ে রাখলাম বাকি পিঠা ভেজে নেয়া পর্যন্ত।

IMG-20231204-WA0004.jpg

এভাবে একে একে প্রতিটি পিঠা ভেজে শিরায় দিয়ে দিলাম সাবধানে।তারপর শিরা থেকে তুলে আলাদাভাবে দিয়ে দিলাম।

IMG-20231204-WA0005.jpg

সবকাজ শেষ করার পর আমি ডেকোরেশন করলাম।প্রত্যেকটি পিঠা যেহেতু বড় আকারের তাই কোনো ডিসে সাজানো সম্ভব হচ্ছিলো না।তাই মূলত ধাপে ধাপে সাজালাম,তাও দেখি কাভার হচ্ছে না।এজন্য ছোট্ট একটি ভিডিও করলাম যাতে পুরো প্রজেক্ট বোঝানো যায়।ছবি থেকে ভিডিওতে ভালোভাবে বোঝা যায়।

IMG-20231204-WA0009.jpg
IMG-20231204-WA0001.jpg
IMG-20231204-WA0002.jpg

IMG-20231204-WA0010.jpg

IMG-20231204-WA0007.jpg

আশা করি আমার আজকের এই রেসিপিটি আপনাদের কাছে খুব ভালো লাগবে। আপনাদের মন্তব্যের অপেক্ষায় রইলাম।

সবাই অনেক অনেক ভালো থাকবেন,সুস্থ থাকবেন। সবার জন্য আন্তরিক ভালোবাসা রইল। সম্পূর্ণ পোস্টে আমার ভুল-ত্রুটি ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।

♥️আল্লাহ হাফেজ♥️

images (4).png

20211121_200134.jpg

আমি তাহমিনা আক্তার বৃষ্টি। আমি একজন বাংলাদেশী। আমি বাংলায় কথা বলি,আমি বাংলায় নিজের মনোভাব প্রকাশ করি। আমি নিজের মত করে সবকিছু করার চেষ্টা করি। আমি অনার্স প্রথম বর্ষের ছাত্রী। পড়ালেখার পাশাপাশি আমি বিভিন্ন জিনিস আঁকতে পছন্দ করি। বিভিন্ন ধরনের ছবি আঁকা, রঙ করা, নতুন নতুন কিছু তৈরি করা আমার পছন্দের কাজ। তবে রান্নাবান্না আমার ভালোলাগা, চেষ্টা করি সবসময় নিজে নতুনভাবে কিছু রান্না করার। ভ্রমণপ্রেমীদের মত আমিও ঘুরতে পছন্দ করি। পরিবারের সবাইকে নিয়ে আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি।

images (4).png

💦

💦 BRISTY 💦

💦

animasi-bergerak-terima-kasih-0078.gif

Sort:  
 8 months ago 

আপু প্রথমেই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি আমার বাংলা ব্লগের শীতের বিটা প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য। এমন সুন্দর শীতের পিঠার রেসিপি আগে কখনো দেখেছি বলে মনে পড়ে না। অনেক লোভনীয় লাগছে পিঠার রেসিপিটি দেখে। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল আপু আশা করি এই প্রতিযোগিতাই ভালো অবস্থানে থাকবেন।

Posted using SteemPro Mobile

 7 months ago 

এটা সচরাচর করা হয় না।ভালো লাগলো মন্তব্য পেয়ে।

Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.

 8 months ago 

খুবই চমৎকার একটি নকশি পিঠা তৈরি করেছেন আপনি। নকশী পিঠা তৈরি করার পদ্ধতিটা আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। বিশেষ করে নকশী পিঠার মধ্যে আমার বাংলা ব্লগ লেখাটি দেখতে অসাধারণ সুন্দর লাগছে। নিশ্চয় এ ধরনের নকশি পিঠা খেতে খুবই মজাদার ছিল।

 8 months ago 

জি ভাইয়া,এটা অনেক মজার পিঠা, তবে তৈরি করা খুবই কষ্টকর।

 8 months ago 

খুব চমৎকার নকশি পিঠা তৈরি করেছেন। নকশী পিঠার ভিতরে আমার বাংলা ব্লগ লেখায় পিঠাগুলোকে দেখতে আরো বেশি আকর্ষণীয় লাগছে। আপনার রেসিপিটা দেখে বোঝা যাচ্ছে কতটা সময় নিয়ে এই পিঠাগুলো তৈরি করেছেন। এবং পিঠাগুলো দেখে খুব লোভনীয় লাগছে। এরকম পিঠের আগে কখনো খাওয়া হয়নি। খেতে মনে হচ্ছে খুবই সুস্বাদু হয়েছে। সুস্বাদু পিঠার রেসিপি শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

 8 months ago 

অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।আমি কয়েকবার খেয়েছি এই পিঠা।

 8 months ago 

কি যে সুন্দর আকর্ষণীয় ও লোভনীয় হয়েছে বোঝাতে পারবো না।আমি তো অবাক এতো ধর্য্য পেলেন কি করে আপনি।প্রতিযোগিতার জন্য শুভকামনা রইল।ধন্যবাদ আপু খুব সুন্দর লোভনীয় পিঠা রেসিপিটি শেয়ার করার জন্য।

 7 months ago 

খেতেও ছিল দারুণ আপু,আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

 8 months ago 

এটা দেখে আমি কী বলব বুঝতে পারছি না। একেবারে স্তধ্ব হয়ে গিয়েছি। নকশি পিঠার উপর কারুকাজ করে কী সুন্দর আমার বাংলা ব্লগ লেখাটা ফুটিয়ে তুলেছেন। এটা একেবারে ইউনিক ছিল। পিঠা টা কেমন খেতে হয়েছে সেটা তো জানি না। কিন্তু আপনার ডেকোরেশন একেবারে অসাধারণ ছিল। চমৎকার ছিল আপু। ধন্যবাদ এতো সুন্দর একটা কারুকাজ করা পিঠা আমাদের সঙ্গে শেয়ার করে নেওয়ার জন্য আপনাকে।

Posted using SteemPro Mobile

 7 months ago 

অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া।ভালো থাকবেন,,।

 8 months ago 

প্রথমেই অভিনন্দন জানাই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য। আপনি একদম ইউনিক একটি পিঠা রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। রেসিপি পোস্ট দেখে বোঝা যাচ্ছে তৈরি করতে আপনার অনেক সময় এবং ধৈর্যের প্রয়োজন হয়েছে। অনেক অনেক শুভকামনা রইল আপনার জন্য

Posted using SteemPro Mobile

 7 months ago 

জি ভাইয়া অনেক সময় নিয়ে তৈরি করা লেগেছে।ধন্যবাদ আপনাকে।

Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
image.png
please click it!
image.png
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)

The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.

 8 months ago 

আপু প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছেন দারুন মজার একটি পিঠার রেসিপি নিয়ে। নকশি পিঠা খুবই চমৎকার হয়েছে। আপনি আমার বাংলা ব্লগ নামটি পিঠায় নকশা করলেন।খেতে ভীষণ মজার হয় এই পিঠাগুলো।আপনার উপস্থাপনা আমার খুবই ভালো লেগেছে।ধন্যবাদ আপু প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য।

Posted using SteemPro Mobile

 7 months ago 

জি আপু,এগুলো অনেক মজাদার হয়।

Coin Marketplace

STEEM 0.20
TRX 0.13
JST 0.029
BTC 66521.28
ETH 3454.20
USDT 1.00
SBD 2.67