নাটক রিভিউ || ভেতরে বাহিরে।
♥️আসসালামুআলাইকুম♥️
আমি @bristy1, আমার বাংলা ব্লগ এর একজন সদস্য। আর আমার এই প্রিয় কমিউনিটির প্রিয় বন্ধুগণ, আশা করি সবাই ভালো আছেন। আমিও আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি৷ সবার সুস্থতা কামনা করেই আজকের পোস্টটি শুরু করতে যাচ্ছি।
আজ আপনাদের মাঝে দারুণ একটা নাটক রিভিউ নিয়ে এসেছি। আজকের এই নাটকটা দেখেছিলাম গত দুইদিন আগেই। আসলে জোভান আর তটিনীর নাটক আমি প্রায়ই দেখি। আমার কাছে এদের অভিনয় খুব ভালো লাগে।আজকের এই নাটকটা কিছুটা কষ্টের তবে এমন ঘটনাও ঘটে।যেগুলো হয়তো আমরা জানিনা কিন্তু নাটকের মাধ্যমে দেখি।
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া।
নাটকের গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য |
---|
নাটকের নাম | ভিতরে - বাহিরে |
---|---|
পরিচালক | মিজানুর রহমান আরিয়ান |
অভিনয় | ফারহান আহমেদ জোবান, তটিনী সহ আরো অনেকে |
ভাষা | বাংলা |
মুক্তির তারিখ | ২০ জুন ২০২৪ |
নাটকটির শুরুতে নয়নকে দেখানো হয়।যে ছিল এই নাটকের নায়ক। নয়ন বসে বসে পড়াশোনা করছিল৷ তখন অনেক রাত এবং সেখানে বাইরে বৃষ্টি হচ্ছিল৷ জানালা বন্ধ করে পড়াশোনা করছিল৷ তখন বিদ্যুৎও ছিল না৷ যখন সে পড়াশোনা করছিল জানালার পাশে বসে, তখন দরজায় কেউ আওয়াজ করে।সে আওয়াজ শোনার পরে বারবার জানালা খুলেও কাকে না দেখে সে জিজ্ঞাসা করে কোন ভুত পেত্নী এসেছে কিনা। পরে যখন সে জানালা বন্ধ করবে তখনই তারা এসে হাজির। তারা হলো এই নাটকের নায়িকা৷ তারাকে দেখেই নয়ন জিজ্ঞাসা করে যে সে এত রাতে কেন এসেছে৷ তখন তারা বলে যে বৃষ্টির কারণে তারা আর আকাশে থাকতে পারেনি তাই নয়নকে দেখার জন্য চলে এসেছে৷
এরপর দুজনে বিভিন্ন কথা বলতে থাকে। এরপর তারা যখন বাসায় চলে যাবে তখন নয়ন তাকে এগিয়ে দিয়ে আসে৷ এগিয়ে দিয়ে আসার পর দুজনেই বাসায় চলে যায় । এরপর নয়নের উচ্চ শিক্ষার জন্য নয়নের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে চিঠি আসে এবং তখন সে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় চলে যাওয়ার প্রস্তুতি নিতে থাকে৷ এর পরে তারা অনেক খুশি হয়ে যায়৷ যেদিন নয়ন চলে যাবে সেদিন তারা নয়নের জন্য অনেক কিছুই নিয়ে আসে যাতে করে সে সেখানে গিয়ে খেতে পারে৷
এরপর নয়ন তার পড়াশোনার জন্য গ্রাম থেকে শহরে চলে যায়। প্রতিদিনই সে তারার সাথে কথা বলে। তাদের মধ্যে যে ভালোবাসার সম্পর্ক ছিল তার কোনমতেই কম ছিল না৷ সব সময় দুজন দুজনের সাথে কথা বলার চেষ্টা করত৷তারা দুজনেই খুব সুন্দর অতিবাহিত করত৷ একটা সময় যখন তারা দুজনে একসাথে এদিক সেদিক ঘোরাফেরা করে এবং সময় অতিবাহিত করত সেই কথাগুলো তারা মনে করতে থাকে। এভাবেই তাদের দিন পার হয়ে যায়। এদিকে তারা যখন তার কলেজে যায় এবং তার গ্রামের রাস্তায় হাঁটাচলা করে তখন সেখানে একজন নতুন ব্যক্তি আসে তাকে দেখতে পায়৷ সে ব্যক্তি সেখানে চাকরি করার জন্য এসেছিল।
ঐ লোক সেখানে গিয়ে খুব বিপদে পড়ে যায়।কারণ সে আগে শহরে থাকত এবং শহরেই সে পড়াশোনা করে বড় হয়েছে৷ এখন যখন সে এখানে গ্রামে এসেছে চাকরি করার জন্য তখন সে অনেকটাই অস্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে৷ কারণ সে সব সময় শহরে থেকে বড় হয়েছে এবং গ্রামের পরিবেশ কখনোই উপভোগ করতে পারেনি৷ গ্রামের পরিবেশ এখন তার কাছে ভালো লাগে না৷ যখন সে নায়িকাকে দেখতে পায় তখন সে নায়িকাকে অনেক পছন্দ করে৷ তবে পরবর্তীতে সে জানতে পারে যে তারার সাথে নয়নের সম্পর্ক রয়েছে৷ তাই সে কোন কিছুই বলে না৷ তবে যখন একদিন তারা অসুস্থ হয়ে যায় এবং তার অনেক অসুস্থতার কারণে তাকে দেখার জন্য যখন নয়ন চলে আসে৷ তখনই সবকিছু এদিক-সেদিক হয়ে যায়৷
তারার কিডনিতে সমস্যা ছিল এবং তার জন্য কিডনি দিবে এরকম মানুষের তারা খোঁজ করছিল। তখন নয়ন বলে সে কিডনি দিবে৷ তারাকে কিডনি দেওয়ার মাধ্যমে যদি তারা এই পৃথিবীতে বেঁচে থাকতে পারে তাহলে সে তার জন্য তার কিডনি দিয়ে দিবে৷ তবে যখন ডাক্তাররা দেখতে পাওয়া যায় নয়ন কিডনি দিতে পারবেনা এবং তার কিডনি দিলে উল্টো তারার আরো ক্ষতি হয়ে যেতে পারে৷ তখন যে ব্যক্তি তারাকে আগে পছন্দ করেছিল সেই ব্যক্তি বলে যে সে তারাকে কিডনি দিবে৷ তবে ডাক্তার বলে যে যদি এভাবে কিডনি দেওয়া হয় তাহলে তা অবৈধ হয়ে যাবে৷ তাই যেন তারা বিয়ে করে নেয়৷
বিয়ে করার পরে কিডনি দিতে পারবে৷ তখন তারা বলে যে সে বিয়ে করতে পারবে না৷ কারণ সে নয়নকে ভালোবাসে। সে নয়নকেই বিয়ে করবে৷ তবে নয়নের কথা জিজ্ঞাসা করার পর বলে যে নয়ন এখনো পর্যন্ত আর কখনো আসেনি তাকে দেখার জন্য এবং সে কোনভাবে কারো সাথে যোগাযোগ করছে না৷ সে কিভাবে তার ভালো চাইবে এবং কিভাবে তাকে বিয়ে করবে৷ তখন তারা বলে যে নয়ন অবশ্যই আসবে। নয়ন তারাকে অনেক ভালবাসে৷ তাই নয়ন যেকোন কিছুই হলেই চলে আসবে৷ তখন ওই ব্যক্তি বলে যে সে কখনোই আর আসবে না৷ তার পরিবার বলে যে সে আসবে না৷ এখন যেন তারা ওই ব্যক্তিকে বিয়ে করে ফেলে৷
এরপর তারা তাকে বিয়ে করে ফেলে৷ সে তাকে কিডনি দিয়ে দেয়৷ তবে এখানে যে ব্যক্তি তারাকে বিয়ে করেছিল সে অনেক বড় একটি গেম খেলেছিল৷ কারণ সে নয়নকে বলেছিল যে সে তারাকে ভালোবাসে এবং সে তারাকে বিয়ে করবে৷ তবে যখন সে ব্যক্তি বলে যদি তাকে বাঁচাতে হয় তাহলে নয়ন তারার জীবন থেকে সরে যেতে হবে৷ তারার জীবন থেকে সরে যাওয়ার পরেই তারা এই পৃথিবীতে বেঁচে থাকতে পারবে৷ তাই নয়ন বলে সে যেহেতু তারাকে কিডনি দিতে পারবে না৷ এখন ঐ ব্যক্তি কিডনি দিয়ে দেয় এবং নয়ন তারার জীবন থেকে চিরতরে বিদায় নিয়ে দিবে৷ নয়ন তারার জীবন থেকে একেবারে বিদায় নিয়ে নেয়৷ পরবর্তীতে শেষ পর্যন্ত সে অনেক কান্নাকাটি করতে থাকে৷ এভাবেই সুন্দর নাটকটি শেষ হয়ে যায়৷
আমার ব্যক্তিগত মতামত।
আসলে আমাদের সবসময়ই কিছু বিষয়ের প্রতি নজর রাখতে হবে৷ সেই বিষয়গুলো যদি আমরা ভুলে যাই তাহলে আমরা অকৃতজ্ঞ হব৷এখানে নয়ন এবং তারার মধ্যে যে সম্পর্ক ছিল তা ছিল একদম খাঁটি৷ তাদের ভালোবাসা হলো একেবারেই প্রকৃত ভালোবাসা। তবে তাদের এই ভালোবাসার মধ্যে যখন তৃতীয় ব্যক্তি চলে আসে তখনই তাদের ভালোবাসার মধ্যে ফাটল শুরু হয়ে যায় । শেষ পর্যন্ত যখন নয়ন তারাকে ছেড়ে দিয়ে চলে যেতে হয়েছে তখন তার থেকে কষ্টের বিষয় আর কিছুই ছিল না৷ যে ব্যক্তি তারাকে কিডনি দান করেছিল সেই ব্যক্তি বিয়ে করার পরে তাকে কিডনি দান করতে পেরেছিল৷ তার জীবন বাঁচাতে হয়েছিল তবে ওই ব্যক্তি যখন নয়নকে বলে যদি তারাকে বাঁচাতে হয় তাহলে সে যেন তারার জীবন থেকে সরে যায় ৷ তারাকে ভালোবাসার কারণেই তারার জীবন থেকে নয়ন সরে গিয়েছে৷ এভাবেই তারা আবারো নতুন একটি জীবন ফিরে পেয়েছে৷ আসলে অনেক কারণেই এরকম ভালোবাসা গুলো বাস্তব জীবনেও ভেঙে যায়৷ তবে কিছু ভালোবাসা পূর্ণতা পায় যা আমাদের সকলের জন্যই অনেক আনন্দদায়ক৷ একই সাথে যে ভালোবাসা গুলো পূর্ণতা পায় না এভাবে ভেঙে যায় তা আমাদের সকলের জন্য অনেক দুঃখের বিষয়৷ সর্বোপরি নাটকের মধ্যে ষড়যন্ত্রমূলক ভাবে কিছু ঘটনা ঘটানোর প্রয়াস ঘটেছে।যদিও হ্যাপি ইন্ডিং হয় নি তবুও নাটকটা খুব ভালো লেগেছিল।
আমার ব্যক্তিগত মতামত অনুসারে নাটকের রেটিংঃ |
---|
৯.৯/১০
সবাই অনেক অনেক ভালো থাকবেন,সুস্থ থাকবেন। সবার জন্য আন্তরিক ভালোবাসা রইল। সম্পূর্ণ পোস্টে আমার ভুল-ত্রুটি ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। |
---|
♥️আল্লাহ হাফেজ♥️ |
---|
আমি তাহমিনা আক্তার বৃষ্টি। আমি একজন বাংলাদেশী। আমি বাংলায় কথা বলি,আমি বাংলায় নিজের মনোভাব প্রকাশ করি। আমি নিজের মত করে সবকিছু করার চেষ্টা করি। আমি বিভিন্ন জিনিস আঁকতে পছন্দ করি। বিভিন্ন ধরনের ছবি আঁকা, রঙ করা, নতুন নতুন কিছু তৈরি করা আমার পছন্দের কাজ। তবে রান্নাবান্না আমার ভালোলাগা, চেষ্টা করি সবসময় নিজে নতুনভাবে কিছু রান্না করার। ভ্রমণপ্রেমীদের মত আমিও ঘুরতে পছন্দ করি। পরিবারের সবাইকে নিয়ে আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি।
আপু আপনি আজকে আমাদের মাঝে খুবই সুন্দর একটি নাটক শেয়ার করেছেন। এই নাটকের মধ্যে দুজনের ভালোবাসার অপারেসীম বহিপ্রকাশ ঘটেছে। তাছাড়া নাটকের কাহিনী মনোমুগ্ধকর। এই নাটকের নামে সালমান শার একটা গান রয়েছে সেই গানটার কথা মনে পড়ে গেল। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে এই নাটকটি খুব সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে শেয়ার করে দেখার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর একটা মন্তব্য ভাগ করে নেয়ার জন্য। আসলে সময় করে নাটক গুলো দেখতে পারলে ভালোই লাগে সময় গুলো ভালো কাটে।
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
আসলে বাস্তব জীবনেও এইরকম অনেক ভালোবাসা পূর্ণতা পায় না। যাইহোক আপনি সুন্দর একটি নাটকের রিভিউ শেয়ার করছেন আপু। জোভান ও তটীনির অভিনয় আমার কাছে ভীষণ ভালো লাগে। সময় করে নাটক টি দেখে নেওয়ার চেষ্টা করবো। ধন্যবাদ আপু পোস্ট টি শেয়ার করার জন্য।
অবশ্য ভাইয়া দেখবেন আশা করি। এটা ভালো লাগবে আপনার কাছে। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্য করে নেয়ার জন্য।
বাহ আপু আপনি আজকে আমাদের মাঝে বেশ চমৎকার একটি নাটক রিভিউ করে শেয়ার করেছেন। আপনার শেয়ার করা ভেতরে বাহিরে নাটকের কাহিনী পড়ে সত্যি আমার কাছে বেশ ভালো লাগলো। তবে এই নাটকটি এখনো আমার দেখা হয়নি চেষ্টা করব খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে এই নাটকটি দেখে নেওয়ার জন্য। ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।
আসলে প্রথমদিকে মনে হতো যে তাদের মিল হবে কিন্তু পরবর্তীতে দেখা যায় ষড়যন্ত্রের কারণেই আর তৃতীয় পক্ষের কারণে তাদের ভালোবাসার মিল হয়নি হেরে যায় তাদের ভালোবাসা।
খুব সুন্দর একটা নাটক রিভিউ শেয়ার করেছেন আপু। বেশ ভালো লাগলো আপনার আজকের নাটক রিভিউটা দেখে। জোভান আর তটিনীর নাটক আমারও ভীষণ ভালো লাগে। তাদের নাটক প্রায় সময় আমার দেখা হয়। তবে এই নাটকটা দেখা হয়নি। খুব সুন্দর ভাবে আপনি পুরো নাটকটার রিভিউ শেয়ার করেছেন। নাটকের শেষটা দেখে সত্যিই খুব খারাপ লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটি নাটকের শেয়ার করার জন্য।
জোভান এবং তটিনী দুই জনের নাটক অনেক বেশি সুন্দর লাগে। আরও কিছু নায়িকা আছে বর্তমানে যেগুলোর নাটকও কিন্তু খুব সুন্দর হয়। ধন্যবাদ আপনাকে আপু।
নাটকটির কাহিনী পড়ে মনে হলো যে শেষের দিকে বেশি ট্রাজেডি ছিল নাটকটিতে।নয়ন তারাকে সত্যিকার অর্থেই ভালোবেসেছিলো তার জন্যই সে তারার জীবন বাঁচাতে তারা জীবন থেকে সরে গিয়েছে। কিন্তু যেই লোকটি তাকে কিডনি দিল সে তারার সঙ্গে কাজটা কি ঠিক করলো। যাইহোক ভালো লাগলো আপনার নাটকের রিভিউ পড়ে। ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
হ্যাঁ আপু এরকম সম্পর্কে তৃতীয় মানুষগুলো যখন কোন ষড়যন্ত্র করে তখন আসলে সত্যিকারের ভালবাসাগুলো হেরে যায়। যেমনটা হয়েছে এই নাটকের ক্ষেত্রে।
তটিনী আমার খুবই পছন্দের অভিনয়শিল্পী। তটিনীর সবগুলো নাটক দেখার চেষ্টা করি। তবে এই নাটকটি দেখা হয়নি আপু। সময় পেলে নাটকটি দ্রুতই দেখব। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে এই পোস্ট শেয়ার করার জন্য।
জ্বী ভাইয়া তটিনীর অনেক নাটকই আমার দেখা হয়েছে। এখনো অনেক নাটক আছে যেগুলো দেখা হয়নি। মাঝে মাঝে আপনাদের সাথে সেগুলো শেয়ার করব।
নাটক দেখার সময় না পেলেও নাটক রিভিউ পোস্ট পড়তে আমার ভীষণ ভালো লাগে। নাটকটির রিভিউ দেখে মনে হচ্ছে এটি খুবই সুন্দর একটি নাটক। বিশেষ করে যখন দেখলাম রেটিং ৯.৯/১০ দিয়েছেন। সময় করে নাটকটি দেখার চেষ্টা করব আপু।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া খুব ভালো লাগলো আপনার মন্তব্যটা দেখে। নাটকটা দেখার চেষ্টা করবেন আশা করি ভালো লাগবে।
নাটক দেখতে আমারও ভীষণ ভালো লাগে। কিন্তু সময় স্বল্পতার অভাবে খুব একটা নাটক দেখা হয়ে উঠে না। তবে আপনার নাটক রিভিউটি আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। নাটকের গল্পটি বেশ ভালো ছিল।ধন্যবাদ আপু সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ আপু। আমারও খুব একটা নাটক দেখা হতো না। তবে রিভিউ পোস্ট শেয়ার করার জন্য মাঝে মাঝেই এখন দেখি।
খুব সুন্দর একটা নাটক দেখে করে দেখিয়েছেন। নাটকটা আমি আজ পর্যন্ত দেখি নাই তবে আপনার এই রিভিউ করে বেশ ভালো লাগলো। নাটকটা সম্পর্কে বেশ অবগত হতে পারলাম। যে সম্পর্কে ধারনা মোটেও ছিল না। যেকোনো মুহূর্তে সুযোগ করে নাটকটা দেখার চেষ্টা করব।
জোভান এবং তটিনী দুজনের নাটকই কিন্তু খুব ভালো লাগে ভাইয়া। আশা করি নাটকটা দেখলে আপনার কাছেও ভালো লাগবে। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্য ভাগ করে নেয়ার জন্য।