লিপ্পান ক্লে এর থ্রিডি ডিজাইনে কাঠগোলাপের বাগানে আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি।
♥️আসসালামুআলাইকুম♥️
আমি @bristy1, আমার বাংলা ব্লগ এর একজন সদস্য। আর আমার এই প্রিয় কমিউনিটির প্রিয় বন্ধুগণ, আশা করি সবাই ভালো আছেন। আমিও আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি৷সবার সুস্থতা কামনা করেই আজকের পোস্টটি শুরু করতে যাচ্ছি।
ফাইনাল আউট লুকের শর্ট ভিডিও |
---|
https://youtube.com/shorts/bB5-1yGP5vI?si=YwDK2Jc1iUZ5e_SG
আজ আপনাদের মাঝে এমন একটা ডাই প্রজেক্ট নিয়ে এসেছি যেটা আসলে আমার করা বড় ডাইপ্রজেক্টের দ্বিতীয়টি। এর আগে একবার একটা বড় আকারের ডাই প্রজেক্ট করেছিলাম যেটা আসলে খুব বেশি সুন্দর ছিল। আর আজকের যে ডাই প্রজেক্টটা করলাম, এটা দ্বিতীয়বার করা। আমার বাংলা ব্লগের তৃতীয় বর্ষ পূর্তি উপলক্ষে মূলত আমি আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি এবং কমিউনিটি সাথে সংযুক্ত সকল সদস্যকে নিয়ে এবং কমিউনিটির কাজগুলোকে নিয়েই এই ডাই প্রজেক্টটা তৈরি করলাম।
আসলে এই ডাই প্রজেক্ট এর পেছনে প্রায় ২৮০০ টাকা খরচ করেছি জিনিসপত্র কেনার জন্য। সাধারণত যে ক্লে গুলো ব্যবহার করা হয় সেগুলোর দাম কম হলেও লিপ্পান ক্লে এর দাম অনেক বেশি। ছোট একটা প্যাকেটের দাম পরে ৯০ টাকা করে,আর বড় প্যাকেটে থাকে ১৬টি। যাইহোক যেহেতু বড় একটা প্রজেক্ট নিয়ে কাজ করব সেজন্য যত টাকা খরচ করেছি সেটা বিষয় না। তবে আমার কাজটাকে ফুটিয়ে তোলার চেষ্টাটাই হলো বড় বিষয়। প্রায় চার দিন সময় লেগেছে আমার পুরো প্রজেক্টটা কমপ্লিট করতে।যাইহোক প্রায় সারাদিন রাত মিলে কিন্তু এই কাজটা কমপ্লিট করলাম। মাঝেমধ্যে কিছু কাজ অন্যত্র করেছি তবুও অনেক পরিশ্রম দিতে হয়েছে বলা চলে।
আমার আজকের ডাই প্রজেক্ট এর মূল থিম হলো আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি টাকে রিপ্রেজেন্ট করা। কাঠ গোলাপ ফুলের বাগানে আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি আর পুরো কাজটায় আমি লিপ্পান ক্লে ব্যবহার করেছি। মূলত আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি একটা সুসজ্জিত ফুলের বাগানের মতই। এজন্যই এমন আমি চেষ্টা করেছি কাঠ গোলাপ ফুলগুলোকে থ্রিডি আর্টের একটা লুক দিতে। তার মাঝখানে আয়নার উপরে আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি টাকে ফুটিয়ে তুলতে।
এখানে মাঝখানে বড় টুলের মধ্যে @rme দাদা, @tanuja বৌদি, @blacks দাদা এবং @swagata21 দিদি বসে আছে। আর এক পাশে রয়েছে এডমিন প্যানেল এবং অন্যপাশে মডারেটর প্যানেল। সামনেই সকল ইউজার গোল করে বসা। মাঝখানে রয়েছে আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটির এডমিন মডারেটর এবং জেনারেল ইউজারদের কাজ সমূহ। সকল কাজ একসাথে এখানে লিপিবদ্ধ হয়েছে। আর চারপাশের জায়গাটা গাছ গাছালি আর ফুলে ভরপুর। সবাই মিলে আনন্দমুখর একটা পরিবেশে বসে কাজ করছে। আর এই থিমটা নিয়ে মূলত ডাই প্রজেক্টটা করা।
যাইহোক কথা অনেক হলো এবার কাজে চলে যাই।অনেক ধাপ হয়ে গিয়েছিল তাই কিছু কিছু ধাপে ২টা করে ছবি দিয়ে ধাপ কমিয়ে নিলাম।
উপকরণসমূহ |
---|
লিপ্পান ক্লে
নরমাল ক্লে
কাঠগোলাপ ফুল সহ আয়না
আঠা
এক্রলিক কালার
কাগজ
মার্কার কলম
কাটার
সুতা
তুলি
এন্টিকাটার
গ্লিটার পেপার
কাঠের টুকরো
পেস্তাবাদামের খোসা
পুতির গাছ
আর্টিফিশিয়াল ফুল
ধাপ -১ |
---|
প্রথমেই কাঠের বোর্ড এর ভেতরের খাঁজকাটা অংশে সাদা রঙ করে নিলাম।এক্ষেত্রে আমি এক্রলিক কালারটা ব্যবহার করেছি।
ধাপ -২ |
---|
এইধাপে পুরো বোর্ডটাকে আমি সাদা রঙ দিয়ে রঙ করলাম। প্রথমবার রঙ শুকিয়ে যাওয়ার পর আবার রঙ করে নিলাম।
ধাপ -৩ |
---|
লিপ্পান ক্লে এর ২টা ডো আছে,এখানে দুটো ডো কে একসাথে হাত দিয়ে বেশ কিছুক্ষণ ধরে মিক্স করে নিলাম।
ধাপ -৪ |
---|
এর পর দ্রুত কাঠগোলাপ ফুলগুলোর লাইনে আঠা লাগিয়ে দিলাম।আবার হাত দিয়ে কিছুটা লেপ্টে দিলাম।
ধাপ-৫ |
---|
ঝটপট করে এই লিপ্পান ক্লে এর ডো টা কে হাত দিয়ে ফ্লোরের মাঝে চিকন এবং লম্বা সুতার মত করে নিলাম।এবং ফুলগুলোর উপরে ভাঁজে ভাঁজে লাগিয়ে দিলাম।
এভাবে এক এক করে কয়েকটা প্যাকেট থেকে লিপ্পান ক্লে দিয়ে ডো মিক্স করে তাড়াতাড়িই ফুলগুলোতে আঠার সাহায্যে লাগিয়ে দিলাম।
ধাপ-৬ |
---|
এখন সাইডের পাতাগুলোতে ক্লে দিয়ে দেব, এজন্য আবারো কয়েকটা প্যাক নিয়ে ডো করলাম,যেহেতু এগুলো তাড়াতাড়ি শুকিয়ে যায় সেজন্যই মূলত যতটুকু প্রয়োজন হয় ততটুকুই তৈরি করে তারপর এই কাজগুলো করলাম।
এখানে পাতার মাঝখানে যে শিরাগুলো থাকে সেগুলো লিপ্পান ক্লে দিয়ে বসালাম। তারপর ফুলের পাশের ছোট যে পাতাটা রয়েছে সেটাও বসিয়ে দিলাম।
ধাপ-৭ |
---|
এখন সবটা উপর থেকে আবারও সাদা রঙ করে নিলাম।একবার শুকিয়ে যাওয়ার পর আবার রঙ করলাম।
ধাপ-৮ |
---|
এইধাপে আমি আয়নার পাশের গোল অংশে বেগুনী রঙ করে দিলাম। এখানেও একবার শুকানোর পর আবার রঙ করলাম।
ধাপ -৯ |
---|
এখন গোল শেপের পাশে যে অংশ একটু গভীর সেটাতে নীল রঙ করে নিলাম। এক এক করে প্রত্যেকটা অংশেই রঙ করে নিয়েছি।
ধাপ -১০ |
---|
এইধাপে পাতাগুলোর মধ্যে হালকা সবুজ রঙ করে নিলাম।প্রতিটা পাতাতেই আগে হালকা সবুজ রঙের এক কোট দিলাম।তারপর আবার ফুলের পাশের ছোট পাতাটায়ও রঙ করে নিলাম।এবারও শুকানোর পর আবার রঙ করলাম।
ধাপ -১১ |
---|
এখন গাঢ় গোলাপী আর হালকা গোলাপী রঙ দিয়ে ফুলের পাপড়ির কিনারার অংশ রঙ করলাম।তারপর মাঝের অংশে সাদা রঙ করে নিলাম। এগুলো শুকালে আবার এভাবে রঙ করার পর হলুদ রঙ দিয়ে ফুলের রেণুর মত দিলাম। এভাবে সবগুলো ফুল রঙ করলাম, যাতে এক এক করে শুকিয়ে যায়।
হলুদ রঙের উপরে আবার গোলাপি রঙ দিয়ে কিছু দাগ টেনে নিলাম। আবার মাঝখানের গোল অংশটাতে প্রথমে হলুদ রঙ দিলাম তারপর আবার গোলাপী রঙ দিলাম।
ধাপ -১২ |
---|
এই ধাপে সবুজ পাতাগুলোর কিনারা এবং মাঝের শিরাগুলোকে গাঢ় সবুজ রঙ দিয়ে রঙ করলাম।প্রথমবার করার পর রঙ বসতে চায় না,তাই আবার রঙ করেছি।এভাবে পুরো কাজ শেষ করলাম পাতার অংশের।
এখন ফুলের কিনারার লিপ্পান ক্লে এর এক পাশ গাঢ় গোলাপী রঙ করলাম তারপর আবার আরেকটা পাশ সাদা রঙ করলাম। এভাবে প্রতিটা পাপড়ির কিনারা অর্ধেক সাদা আর অর্ধেক গোলাপী রঙ করলাম। এভাবে সবগুলো ফুলের কিনার রঙ করে ফাইনালি শেষ করলাম ফুলের কাজ।
ধাপ -১৩ |
---|
এখন আমি গ্লিটার পেপার গুলো লাগিয়ে নিলাম আয়নার উপরে। দুই কালারের গ্লিটার পেপার দিয়ে ডিজাইন করে পুরো আয়নাটা ঢেকে নিলাম। আর এটা দেওয়ার একটাই উদ্দেশ্য সেটা হচ্ছে সবার জন্য গালিচা বিছানো।
ধাপ -১৪ |
---|
এই ধাপে ছোট একটি কাঠের টুকরো নিলাম এবং সেটাকে কমলা রঙের ক্লে দিয়ে সুন্দর করে কভার করে নিলাম।যেটা দাদাদের বসার টুল হয়ে গেল।
ধাপ -১৫ |
---|
এই ধাপে লিপ্পান ক্লে দিয়ে বড় দাদা, ছোট দাদা, তনুজা বৌদি ও স্বাগতা দিদির পুতুল বানিয়ে নিলাম।
তারপর লিপ্পান ক্লে ও সাধারণ ক্লে দিয়ে আরও ১০টা পুতুল বানিয়ে নিলাম। যেগুলো প্রিয় এডমিন মডারেটর প্যানেলের প্রতিচ্ছবি।
ধাপ -১৬ |
---|
এই ধাপে হলুদ ক্লে এবং প্লাস্টিকের একটা স্কেলের মত জিনিস দিয়ে এডমিন, মডারেটর দের জন্য বেঞ্চ বানিয়ে নিলাম।
তারপর লিপ্পান ক্লে ও সাধারণ ক্লে দিয়ে জেনারেল ইউজার বানিয়ে নিলাম। এক্ষেত্রে আমি লিপ্পান ক্লে দিয়ে মাথা বানালাম।
ধাপ -১৭ |
---|
তারপর বড় দাদাকে আকাশী কালারের টি-শার্ট, কালো প্যান্ট এবং বড় বৌদিকে আকাশী কালারের কাপড় পরিয়ে দিলাম।
তারপর ছোটদাদাকে কালো টি-শার্ট, ডার্ক গ্রিন প্যান্ট ও ছোট বৌদিকেও মিষ্টি কালারের কাপড় পরিয়ে দিলাম।
ধাপ -১৮ |
---|
এখন খাতার মধ্যে কলম দিয়ে স্টিমিট এর লোগো এঁকে নিলাম। তারপর ক্লে দিয়ে সেই মাপ বরাবর লোগো বানিয়ে নিলাম।
এই ধাপে দাদা বৌদি সকলের হাত, মাথা স্কিন কালার করে দিলাম। তারপর চোখ মুখ এঁকে নিলাম। তারপর সবাইকে তাদের বেঞ্চে বসিয়ে দিলাম।
ধাপ -১৯ |
---|
এইধাপে ভিন্ন কালার দিয়ে আরেকটি পুতুলের মত তৈরি করলাম। এটা কিন্তু আমাদের সকলের সিনিয়র @hafizullah ভাইয়া।তাকে কিন্তু আমি মাঝখানে বসিয়ে দিলাম।তারপর বাকি পুতুলগুলোকেও ভাইয়ার আশেপাশে বসালাম।সবুজ রঙের ওড়না পরাটা @nusuranur আপু,😜।আশেপাশে কিন্তু সবাই বাকি এডমিন।
এখানে খাতার মধ্যে ডিস্কোর্ডের লোগো এঁকে আবার ক্লে এবং রং দিয়ে ডিস্কোর্ডের লোগো তৈরি করে নিলাম।
ধাপ -২০ |
---|
এখন অপরপাশে ছোট আকারের বেঞ্চে ৪জন @alsarzilsiam ভাইয়া, @kingporos দাদা, @rupok ভাইয়া এবং @tangera আপু আছেন। ঐ যে ওড়না পরাটা আপু, হিহিহি।
এইধাপে স্টিমিট লোগো আর ডিস্কোর্ড লোগো বসিয়ে দিলাম দাদাদের সামনে। এডমিন প্যানেলের কর্ণারে @shuvo35 ভাইয়াকে বসালাম। আর তাই ভাইয়ার সামনেই একটা মাইক দিয়ে দিলাম,হ্যাংআউট পরিচালনা করার জন্য।বিপরীত পাশের ফাঁকা জায়গায় সবুজ কার্পেট দিয়ে দিলাম ক্লে দিয়ে।
ধাপ -২১ |
---|
এখন সেই কার্পেটের উপরে ছোট ছোট যে পুতুলগুলো ছিলো সেগুলো বসিয়ে দিলাম। আর এরা হলো আমার মত সকল জেনারেল ইউজারগণ।
এখানে কালো ক্লে দিয়ে ছোট ছোট ল্যাপটপ তৈরি করে দিলাম প্রথমে হাফিজ ভাইয়ার হাতে ল্যাপটপ দিলাম।তারপর এক এক করে @moh.arif এবং @rex-sumon ভাইয়ার হাতেও ল্যাপটপ দিলাম। হাফিজ ভাইয়া ২পাশেই ২জনকে বসালাম।
ধাপ -২২ |
---|
এই ধাপে সকল জেনারেল ইউজারের সামনে ছোট ছোট কয়েকটা মোবাইল দিয়ে দিলাম। তারা মোবাইলে বসে কাজ করছে। আর সামনে লোগোর পাশাপাশি কিছু ক্রাফ্ট এর জিনিসপত্র দিলাম যেগুলো বাংলা ব্লগের ইউজারদের দ্বারা তৈরি করা হয়েছে।
পেস্তা বাদামের খোসার মধ্যে লাল মার্কার কলম দিয়ে আমি আমার বাংলা ব্লগের কাজের বিষয়গুলো লিখে দিলাম। তার পাশাপাশি হ্যাংআউট, রবিবারের আড্ডা, সুপার এক্টিভ লিস্ট এবং ব্লগারস অব দ্যা উইক,এক্স অব দ্যা উইক এসব কাগজে লিখে মাঝে দিয়ে দিলাম। চারপাশে কিছু আর্টিফিশিয়াল ফুল এবং গাছ দিলাম। দাদাদের পিছনে আমার নিজ হাতে তৈরি করা পুতির গাছ দিলাম।
ফাইনাল আউটপুট |
---|
সবাই অনেক অনেক ভালো থাকবেন,সুস্থ থাকবেন। সবার জন্য আন্তরিক ভালোবাসা রইল। সম্পূর্ণ পোস্টে আমার ভুল-ত্রুটি ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। |
---|
♥️আল্লাহ হাফেজ♥️ |
---|
আমি তাহমিনা আক্তার বৃষ্টি। আমি একজন বাংলাদেশী। আমি বাংলায় কথা বলি,আমি বাংলায় নিজের মনোভাব প্রকাশ করি। আমি নিজের মত করে সবকিছু করার চেষ্টা করি। আমি বিভিন্ন জিনিস আঁকতে পছন্দ করি। বিভিন্ন ধরনের ছবি আঁকা, রঙ করা, নতুন নতুন কিছু তৈরি করা আমার পছন্দের কাজ। তবে রান্নাবান্না আমার ভালোলাগা, চেষ্টা করি সবসময় নিজে নতুনভাবে কিছু রান্না করার। ভ্রমণপ্রেমীদের মত আমিও ঘুরতে পছন্দ করি। পরিবারের সবাইকে নিয়ে আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি।
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
বাপরে বাপ কি ক্রেয়েটিভিটি রে বাবা। দেখেই তো মাথা ঘুরে গেল। আপনি তো দেখছি দারুন সুন্দর করে একটি গ্রাম তৈরি করে নিলেন। আপনার তৈরি করা কাঠ গোলাপের আমার বাংলা ব্লগের গ্রামটি আমার কাছে দারুন লেগেছে। এক কথায় অসাধারণ ছিল। ধন্যবাদ এমন সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।
অসংখ্য ধন্যবাদ আপু আপনাদের দোয়ায় কিন্তু এত দূর করতে পেরেছি।
২৮০০ টাকা খরচ করলেন এই ডাই প্রজেক্ট তৈরী তে!!!
তবে জিনিসটা কিন্তু অনেক সুন্দর হয়েছে। বিশেষ করে কাঠ গোলাপ ফুল গুলো আরো বেশি ভালো লাগছে দেখতে। কাঠগোলা ফুলের বাগানে আমার বাংলা ব্লগের সবকিছু ফুটিয়ে তুলেছেন দেখে খুবই ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর একটি ডাই প্রোজেক্ট শেয়ার করার জন্য।
জি আপু কি আর করা সুন্দর কিছু করতে হলে তো তার পিছনে পরিশ্রম এবং অর্থ ব্যয় করতে হবে। এজন্য মূলত এত টাকা খরচ করা, অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
ভালো পরিবারে কি টাকা ব্যয় করে আপনি খুবই সুন্দর একটি কাঠগোলাপের বাগানে আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটির একটি সুন্দর দৃশ্য তৈরি করেছেন। আর আপনি ধারাবাহিকভাবে প্রতিটি ধাপ আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন সুন্দরভাবে। আপনার এই ডিজাইনটি তৈরি করতে মনে হয় বেশ সময় লেগেছিল, আপনি দীর্ঘ সময় নিয়ে এই ডিজাইনটি তৈরি করেছেন। আপু আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
ভাইয়া প্রথমদিকে হয়তোবা ভুলে লিখাটা উঠেছে,চেক করে নিবেন একটু। যাই হোক অনেক ধন্যবাদ সুন্দর একটা মন্তব্য ভাগ করে নেয়ার জন্য।
দেখেই বোঝা যাচ্ছে অনেক পরিশ্রমের ফলেই এই ডাই প্রজেক্ট টি তৈরি করা হয়েছে। চার দিনের পরিশ্রম এর ফলাফল খুবই অসাধারণ হয়েছে আপু। যাস্ট অসাধারণ। এর বাইরে আর কোন ভাষা পাচ্ছি না। প্রতিযোগিতায় অবশ্যই খুব ভালো একটা অবস্থান আপনি ডিজার্ভ করেন। শুভকামনা রইলো আপু। ভালোবাসা নিবেন ❤️
অসংখ্য ধন্যবাদ আপু, আপনাদের দোয়ায় তো দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেছি।
বাহ চমৎকার আপু এককথায় অসাধারণ। আপনার কাজটা দেখে সত্যিই অবাক না হয়ে পারছি না। লিপ্পান ক্লে দিয়ে কাঠগোলাপের বাগানে আমার বাংলা ব্লগকে উপস্থাপন করেছেন। এটা সত্যি অন্যরকম ছিল। পাশাপাশি দারুণ উপস্থাপন করেছেন আপনার কাজটা। এটা বেশ ক্রিয়েটিভ ছিল। ধন্যবাদ আপনাকে আমাদের সাথে শেয়ার করে নেওয়ার জন্য।।
ক্রিয়েটিভ কিছু করতে পারলে বেশি ভালো লাগে ভাইয়া, অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।