জেনারেল রাইটিং || স্বজনপ্রীতির কোনো শেষ নেই

in আমার বাংলা ব্লগ22 days ago

আমার বাংলা ব্লগ



আসসালামু আলাইকুম

আমার বাংলা ব্লগের সকল বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সকলে খুব ভালো আছেন। আমিও আল্লাহর রহমতে আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি।



প্রতিদিনের মতো আজকেও আমি আপনাদের সামনে আরো একটি নতুন পোস্ট নিয়ে আসলাম। আজকে আপনাদের মাঝে আমি একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করবো। আজকে আপনাদের সাথে স্বজনপ্রীতির কোনো শেষ নেই শেয়ার করবো। পূর্ববর্তী সময়ে আমি আপনাদের মাঝে অনেক জেনারেল রাইটিং শেয়ার করেছিলাম যা আপনাদের অনেক ভালো লেগেছিল৷ তাই আজকে আরো একটি জেনারেল রাইটিং আপনাদের মাঝে শেয়ার করলাম।


1000062892.jpg

Source


আজকে আবার আপনাদের মাঝে একটি জেনারেল রাইটিং নিয়ে চলে আসলাম৷ যখনই ভাবছিলাম যে কি জেনারেল রাইটিং শেয়ার করা যায় তখন এই জেনারেল তৈরি করার কথা আমার মাথার মধ্যে আসলো৷ যখনই আমি এই জেনারেল রাইটিং তৈরি করার জন্য বসলাম, তখন অনেক কিছু মনে পড়ছিল। কিছুদিন আগে আমার সাথে ঘটে যাওয়া একটি ঘটনার সাপেক্ষে আমি আজকের এই রাইটিং শেয়ার করলাম৷ এখানে আমি কিছু বাস্তবিক কথা ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করব এবং এই বাস্তবিক কথাগুলোর বেশিরভাগই হয়তো আমাদের সকলের সাথে ঘটে গিয়েছে৷ এরকম ঘটনার সম্মুখীন আমরা প্রতিনিয়তই হয়ে যাচ্ছি৷ সবসময়ই আমরা এই সমস্যা সমাধান করার চেষ্টা করেও কোন ধরনের সফলতা অর্জন করতে পারছি না৷ সেই সফলতা অর্জনের ক্ষেত্রে আমরা কোন ধরনের সাপোর্টও পাচ্ছিনা৷ এর ফলে আমরা প্রতিনিয়ত এই সমস্যার সম্মুখীন হয়ে নিজেদেরকে তার মধ্যে মিলিয়ে দিচ্ছি৷ তাহলে চলুন মূল বিষয়টি নিয়ে কথা বলা যাক৷



আজকে জেনারেল রাইটিং এর মূল বিষয়টি হলো স্বজনপ্রীতি নিয়ে৷ আসলে স্বজনপ্রীতি সব জায়গায় দেখা যায় এবং স্বজনপ্রীতি নেই এমন জায়গায় খুবই কম রয়েছে৷ বিভিন্ন জায়গায় এর প্রভাব অত্যন্ত বেশি পরিমাণে বৃদ্ধি পেয়ে যাচ্ছে৷ অনেক বড় বড় অফিস, আদালতে স্বজনপ্রীতি ছাড়া কোন ধরনের কাজই হয়না৷ যদি সে অফিসে চাকরির জন্য আবেদন করা হয় সেখানেও যদি কোন ধরনের আত্মীয়-স্বজন না থাকে তাহলে সেখানে চাকরি হওয়ার সম্ভাবনা একেবারে নেই বললেই চলে৷ সেখানে যদি কোন একজন নিজের আত্মীয় থাকে তাহলে সেখানে তার যোগ্যতা থাকুক বা না থাকুক তার চাকরি হবে এটাই নিশ্চিত৷ ঠিক তেমনি যদি আমরা কোন ধরনের অফিস থেকে কোন কিছু ভোগ করতে চাই, সে ক্ষেত্রে যদি আমরা একেবারে নতুন অথবা যদি কেউ না থাকে তাহলে বোঝা যায় যে স্বজনপ্রীতি আসলে কি জিনিস৷ যখন আমরা অফিসের কোন কিছু কাজ করাতে চাই তখন সেখানে হয় নিজেদের কোন লোক থাকতে হবে না হলে কোন বড় এমাউন্টের টাকা ও প্রচুর সময় দিয়ে সে কাজটি করিয়ে নিতে হবে৷


কিছুদিন আগে আমি একটি ব্যাংকে গিয়েছিলাম পরীক্ষার ফি জমা দেওয়ার জন্য। সেখানে এত বেশি পরিমাণে শিক্ষার্থী ছিল যা একেবারে বলার বাহিরে৷ এত বেশি পরিমাণে মানুষ থাকার কারণে আমরা সেখানে খুবই খারাপ পরিস্থিতির শিকার হয়েছিলাম৷ ব্যাংকের মধ্যে কোন ধরনের সুযোগ সুবিধা নেই বললেই চলে৷ তারা অনেক ধরনের ডিপার্টমেন্টে অনেক কর্মকর্তা বসে থাকার পরেও তারা যেন কোন কিছুই সামাল দিতে পারছে না৷ শুধুমাত্র তাদের যে নিজের লোক রয়েছে তারা তাদেরকে সামনে ডেকে নিয়ে কাজগুলো করছিল৷ যখন আমরা পরীক্ষার ফি জমা দেওয়ার জন্য সব ছাত্ররা মিলে একসাথে সেখানে দাঁড়িয়ে ছিলাম, তখন ওই লাইন অনেকটাই বড় ছিল৷ তবে আমরা সেই লাইন মেইনটেন করতে করতে যতটাই যেন সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছিলা ততই যেন একেবারে বিরক্তিকর লাগছিল। তাদের যে সার্ভিস রয়েছে সে সার্ভিসের কথা তো আর কি বলব৷ একজন মানুষের কাজ করতে তারা ১৫-২০ মিনিটের বেশি সময় লাগিয়ে দেয়৷ তার থেকে বেশি কষ্টের বিষয় হচ্ছে তাদের ব্যবহার কিছুতেই যেন ভালোই হয় না৷ সব সময় তারা খিটখিটে মেজাজ থাকে এবং সবার সাথে খারাপ ব্যবহার করে৷


তবে যে ঘটনাটি ঘটেছে সেটি হল আমরা সবাই লাইন মেইনটেইন করে দাঁড়িয়ে ছিলাম এবং এত বেশি পরিমাণে স্টুডেন্ট ছিলাম যে আমরা একজনকেই আমাদের ৮-৯ জনের ফরম দিয়ে দেওয়ার পরেও সেই লাইন যেন ছোটই হচ্ছিল না৷ এরপর আমরা সামনের দিকে তাকিয়ে দেখি যে একজন ব্যক্তি তার নিজস্ব ব্যক্তিকে সুযোগ বুঝে তার সামনের দিকে নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকতে বলে৷ সে ব্যক্তি কোন ধরনের লাইনে না দাঁড়িয়ে সামনে গিয়ে দাঁড়ায়৷ সে তার নিজস্ব লোকের কাছে কাজ করার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিল৷ যখন আমরা পিছন থেকে এই বিষয়টি দেখে নিলাম এবং একটু আন্দাজ করতে পারলাম যে ওই ব্যক্তি লাইন ভঙ্গ করে সেখানে দাঁড়িয়ে রয়েছে এবং সেখানে সে কাজ করার চেষ্টা করছে তখন আমাদের পেছন থেকে ছাত্ররা একটু কথা বলতে শুরু করল৷ সেই কথা বলতে বলার সাথে সাথে ঐ ব্যক্তি কিছু বলতে না পেরে সেখানে চুপচাপ দাঁড়িয়ে থাকে। তিনি যেন আমাদেরকে চিনতেই পারছেন না এবং তিনি যেন আমাদেরকে দেখেই নি এরকম একটি ভাব নিয়ে দাঁড়িয়ে ছিলেন৷ তবে এখানে আমাদের সকলেরই মাথা একেবারে গরম ছিল। কারন এতক্ষন এই ব্যাংকের মধ্যে দাঁড়িয়ে থাকতে খুবই কষ্ট হচ্ছিল৷ একইসাথে গরম তো রয়েছেই। আর সে ব্যাংকের মধ্যে কোন ধরনের পাখার বাতাস যেন আমাদের শরীরে লাগছিলই না৷ এর পরবর্তী সময় সে ব্যক্তি যখন বারবার তার কাজ করার চেষ্টা করছিল তখন আমাদের সকল ছাত্ররাই অত্যন্ত রাগান্ধিত হয়ে ওই ব্যক্তির উপর অনেক চিৎকার করতে থাকে৷ যখন ওই ব্যক্তি এই বিষয়টি দেখতে পারে তখন সে একেবারে চুপচাপ হয়ে যায় এবং সেখানকার যে সকল নিরাপত্তা কর্মীরা রয়েছে তারাও আমাদেরকে থামতে বলে৷ তবে তারা ঐ ব্যক্তিকে কিছু বলে না৷ সে তার নিজের মতো করে সব কাজ করার চেষ্টা করছে৷ স্বজনপ্রীতি থাকার কারণে সে ব্যক্তি ওই কাজে সফলতা অর্জন করতে পেরেছিল এবং তাকে আমরা স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে কিছুই করতে পারলাম না৷



2FFvzA2zeqoVJ2SVhDmmumdPfnVEcahMce9nMwwksSDdRvZA8GzS2DQRCenaYmQc8PKmKoqUpUeK1EYkXvpDQ1G4vq9r2thnL24nVMe9HEoTA18P3XxZmEBqKV5Qa.png

পোস্টের বিবরণ

ক্যাটাগরিজেনারেল রাইটিং
ফটোগ্রাফার@bijoy1
ডিভাইসSamsung Galaxy M34 5g
তারিখ২৮.০৬.২০২৪
লোকেশনফেনী,বাংলাদেশ

আজকে এই পর্যন্তই। আশাকরি আপনাদের সবার কাছে আমার এই পোস্টটি ভালো লেগেছে। ভালো লাগলে কমেন্টে জানাতে ভুলবেন না। নিজের যত্ন নিবেন। আপনাদের প্রতি আমার গভীর ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা রইল। ইনশা আল্লাহ দেখা হবে নতুন একটি পোস্টে।

পোস্টটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ ও ভালোবাসা রইল।

9vWp6aU4y8kwSZ9Gw15LFL3aMdhmgmBBFMpDJregpdP328CzpX9QvbjSPXbrW8KqUMMwTrRCn3xcSQ6EA6R67TcD5gLnqAWu8W41xe41azymkyM19LEXr548bkstuK4YE8RXJKQJWbxQ1hVAD.gif

আমি কে?

20240306_081102.jpg

🤍🖤আমি বাংলাদেশ থেকে আবদুল্লাহ আল সাইমুন। আমার ডাক নাম বিজয়। আমি একজন ছাত্র। আমি ফেনী জেলায় বসবাস করি। আমি এই প্ল্যাটফর্মের নিয়মিত ব্যবহারকারী। আমি এই প্ল্যাটফর্মে আমার কাজগুলো সবার সাথে শেয়ার করতে পছন্দ করি। আমি আশা করি ভবিষ্যতে এই স্টিমিট প্ল্যাটফর্মে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে পারবো। আমি ঘুরতে পছন্দ করি। তার পাশাপাশি বাইক চালানো, ফটোগ্রাফি করা, বই পড়া, নতুন নতুন কাজ করা ইত্যাদি আমার অনেক ভালো লাগে। আমার স্টিমিট আইডির নাম @bijoy1 এবং আমার একই নামের একটি ডিসকর্ড অ্যাকাউন্ট রয়েছে। সর্বশেষ একটাই কথা,বাঙালী হিসেবে আমি গর্বিত। তাই আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে সবসময় আন্তরিকতার সাথে কাজ করতে ইচ্ছুক।❤️🌹

5ZJ4Z52ZRyQfNkCWFfXsATSsPtfkBwT3a5k8RVinr67352Jpu6E5J43D5L7yhn5d5CrcpnTvTLcF5db3ftZK7V9GzsAkLjb3PriF27x53soS8yKq9EnT1Gez2W6L2XUZu7jXnMduxdzGd4QzpYoozSDTPz3jUEkZ8x9rPrFry12vk2pkpsukTxq2kgJhF2zDYwrV.png

cyxkEVqiiLy2ofdgrJNxeZC3WCHPBwR7MjUDzY4kBNr81RRg3nBstm6z4qmufGsvFT24rqXwtpQD564XVCvACqesd3KULjLw7vQPhCNBNpraDPBk9z8jqn3ncuykugzMhQ2.png

6nSeSEzKEwjJN68tMqgZXvpyk1cf2ihqXgmWESDgXSh21PxWHDWW9CETD5B5Jw9Q6ERAnD25KhyHKAX53jBLJKQRtPJf1WFG3aJd6PXbp2rpTXdWPxnRnq65CqtM8PawHiD5knScnfCbWvcVRuFVv1rtwzsXe59AixEGDGYZT2EWzPMzrWjWrbujcJd79Q1Sjs2X.gif

Posted using SteemPro Mobile

Sort:  

Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.

 20 days ago 

আপনার প্রতি ভালোবাসা সব সময় আমাকে এভাবে সাপোর্ট করে যাওয়ার জন্য।

 22 days ago 

আসলে আমি স্বজনপ্রীতিকে দুর্নীতির অন্যতম মাধ্যম বলে মনে করি। দেখুন একটা অফিসে চাকরির জন্য যাবেন সেখানে যদি আপনার কোন আত্মীয়-স্বজন থাকে তাহলে আপনি সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য পাবেন। সেখানে যোগ্যতার খুব বেশি কদর করা হয় না তাহলে এটাকে দুর্নীতি বলা চলে।

 20 days ago 

একেবারে ঠিক বলেছেন৷ তারা নিজস্ব লোক ঢুকাবেই সে যোগ্যতাবান হোক বা না হোক।

 22 days ago 

আসলে প্রত্যেকটা জায়গায় এখন এই স্বজন প্রীতির কাজ বেশি দেখা দিয়ে থাকে। এখন কেউ কোন চাকরির জন্য গেলেও, সেখানে তার আত্মীয়-স্বজন থাকলে তার চাকরি হয়ে যায় এটা ঠিক। আপনি এখন কোথাও গেলে আপনার আত্মীয়-স্বজন থাকলে আপনি সেই কাজ তাড়াতাড়ি করতে পারবেন। মানুষ নিজের পরিচিতদের সাহায্য নিয়ে এখন সবকিছু করে। এই স্বজন প্রীতির কারণেই আপনাদের এত বেশি কষ্ট হয়েছিল পরীক্ষার ফি জমা দিতে এটা বুঝতেই পারছি।

 20 days ago 

এখন সব জায়গায় এরকম কাজ করা ছাড়া কোন উপায় থাকে না। যদি কোন আত্মীয়-স্বজন না থাকে তাহলে সেখানে অনেক কষ্ট করতে হয় আমাদের সকলকেই।

 22 days ago 

আসলে এখন স্বজন প্রীতি ছাড়া কোনো কিছু করাই যায় না। স্বজন প্রীতি না থাকলে এখন যে কোন জায়গায় গেলে যেন অনেক কষ্ট করা লাগে। স্বজন প্রীতি থাকলেই সহজে কোনো কিছু করা যায় এখন। না হলে তো খারাপ অভিজ্ঞতার শিকার হওয়া লাগে। যেমনটা আপনাদের ক্ষেত্রে হয়েছে। এই ধরনের কাজেও স্বজন প্রীতি থাকলে আগে সেই কাজ সম্পূর্ণ করে নেওয়া যায়। আপনার আত্মীয়-স্বজন থাকলেই আপনাকে সেই জায়গায় বেশি গুরুত্ব দেওয়া হবে। অনেক সুন্দর করে পুরোটা লিখলেন দেখে খুব ভালো লাগলো।

 20 days ago 

যদি নিজস্ব কোন মানুষ থাকে তাহলে একদিনের কাজ এক ঘন্টায় হয়ে যায়।
ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

 22 days ago 

স্বজনপ্রীতির কথা কি বলবো ভাইয়া। স্বজনপ্রীতি আমাদের রন্দ্রে রন্দ্রে প্রবেশ করেছে। একন কোন জায়গা নেই, এমন কোন সেক্টর নেই স্বজনপ্রীতি হয় না। আপনাদের সাথে ব্যাংকে তো হালকা একটু স্বজনপ্রীতি হয়েছে। আমি স্যোশাল মিডিয়াতেও স্বজনপ্রীতি করতে দেখি। আমরা বাঙ্গালিরা কখনো মানুষ হবো না। ধন্যবাদ।

 20 days ago 

খুব সুন্দর মন্তব্য শেয়ার করেছেন আপনি৷ আসলে এখন সব জায়গায়ই স্বজনপ্রীতির ছোঁয়া লেগে গিয়েছে।

 22 days ago 

কথায় আছে মামা চাচা থাকলেই চাকুড়ি হয় তার মানে কি বোঝাই তো যায়। আসলে সব জায়গায় স্বজন প্রীতিকে প্রাধান্য দেওয়া হয় বেশি। পরীক্ষার ফি জমাত দিতে গিয়ে বেশ ভালই বিরম্বনার শিকার হয়েছেন। সব জায়গাতেই ভাইয়া এরকম স্বজনপ্রীতি হয়।ধন্যবাদ বিড়ম্বনাময় পড়ার পোস্ট টি করে নেয়ার জন্য।

 20 days ago 

একটা আমি ঠিক বলেছেন৷ সব জায়গায় নিজস্ব লোক ছাড়া যেন এখন কোনো কাজই হয় না।

 22 days ago 

স্বজন প্রীতি সকল জায়গায় এক ছোঁয়াচে রোগের মতো ছড়িয়ে গেছে। এর যেন কোনো প্রতিকারই নেই।। আপনার বিশ্লেষণ যথার্থ ও সময়োপযোগী। স্বজনপ্রীতি বা নিপোটিসম সমাজের একটা ক্ষত চিহ্ন। সুযোগ নেওয়ার যে মানসিকতা মানুষকে ধীরে ধীরে গ্রাস করছে তা থেকে বেরিয়ে আসতে না পারলে বাকি সম্প্রদায়ের নিশ্চিত অসুবিধা অবশ্যম্ভাবী। এই সামাজিক রোগের নিরাময় দরকার।

 20 days ago 

খুব সুন্দর একটি মন্তব্য শেয়ার করেছেন আপনি৷ আপনার এই সুন্দর মন্তব্য পড়ে আমার অনেক ভালো লাগছে৷ ধন্যবাদ আপনাকে।

 21 days ago 

আমাদের দেশে সবচাইতে বেশি স্বজনপ্রীতি দেখা যায় যেখানে লাইন দেওয়া লাগে সেখানে। একটা ব‍্যাপার দেখবেন আমরা দাঁড়িয়ে আছি অথচ কেউ হঠাৎ এসে কাজ শেষ করে চলে গেল কারণ তার লোক আছে। এই ব‍্যাপার টা খুবই খারাপ লাগে। এখন এটার সাথে আমরা কমবেশি সবাই জড়িয়ে। আমাদের অবস্থা টা এমন হয়ে গিয়েছে আমরা হয়তো চাইলেও এর থেকে বের হয়ে আসতে পারব না।

 20 days ago 

একেবারে ঠিক বলেছেন এবং এই সমস্যার সমাধানে কোন ধরনের পদক্ষেপও গ্রহণ করা হচ্ছে না।

Coin Marketplace

STEEM 0.20
TRX 0.13
JST 0.030
BTC 67144.34
ETH 3517.40
USDT 1.00
SBD 2.69