নাটক রিভিউ || কাজল লতা
আমার বাংলা ব্লগ
আসসালামু আলাইকুম
আমার বাংলা ব্লগের সকল বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সকলে খুব ভালো আছেন। আমিও আল্লাহর রহমতে আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি।
আজকে আমি আপনাদের সামনে একটি নাটকের রিভিউ নিয়ে হাজির হয়েছি। নাটকের নাম হচ্ছে কাজল লতা। এই নাটকের মধ্যে যে নায়ক ও নায়িকা রয়েছে তাদের নাটক আমার সবসময় ভালো লাগে। তাদের জুটি অনেক সুন্দর হয়ে থাকে। মাঝে মধ্যে সময় পেলে আমি বাংলা নাটক দেখি। একসময় হিন্দি ও বাংলা ডাবিং করা মুভি অনেক দেখা হতো, অনেক খেলাধুলাও করা হতো তবে এখন এতোটা সময় নিয়ে মুভি দেখার সময় হয়ে উঠে না৷ তাই বিনোদনের জন্য অল্প সময়ে বাংলা নাটক দেখা হয়। যাইহোক আপনাদের সাথে এই নাটকের রিভিউ শেয়ার করতে যাচ্ছি। আশা করি আপনাদের কাছে খুব ভালো লাগবে।
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া হয়েছে
নাটকের কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্যঃ
নাটক | কাজল লতা |
---|---|
পরিচালক | শাহ মোহাম্মদ রাকিব |
অভিনয় | মুশফিক আর ফারহান, সাদিয়া আয়মান সহ আরো অনেকে |
দেশ | বাংলাদেশ |
ভাষা | বাংলা ভাষা |
প্লাটফর্ম | ইউটিউব |
দৈর্ঘ্য | ৪২ মিনিট ২৬ সেকেন্ড |
মুক্তির তারিখ | ৩০ মার্চ ২০২৪ |
নাটকের সংক্ষিপ্ত কাহিনী নিম্নরুপঃ
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া হয়েছে
প্রথমে নায়ককে দেখানো হয় এবং সে একটি জমিতে চাষ দিচ্ছিল। সেখান দিয়ে নায়িকা এবং নায়িকার একজন বান্ধবি হেঁটে যাচ্ছিল৷ তখন তারা সেখানে নায়েককে দেখতে পায় এবং তাদেরকে দেখতে থাকে। এভাবে তারা দুজন দুজনকে দেখতে দেখতে নায়ক তার নিজের কাজ করছিল এবং নায়িকা সেখান থেকে হেঁটে যাচ্ছিল৷ এরপর নায়ক বাড়িতে চলে আসে৷ সেখানে সে তার বাবার সাথে কথা বলে৷ তার বাবা বলে যে সে এত উচ্চশিক্ষিত হয়ে সে এখন এখানে এসে এভাবে জমিতে কাজ করছে দেখে অনেকেই তাকে অনেক ধরনের কথা বলছে । তখন নায়ক বলে যে সে পড়াশোনা করেছে কৃষি বিষয়ক। কৃষি বিষয়ক যদি কোন ধরনের কাজ না করে তাহলে সে কোনভাবে এই বিষয় সম্পর্কে অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারবে না। তাই সে এভাবেই করছে এবং তার এলাকাতে সে বড় কিছু একটি করার পর কল্পনা করছে। সে চায় যে সে তার গ্রামে কোন একটা কিছু করতে। তখন নায়কের বাবা তাকে উৎসাহ দিতে থাকে। তিনি অনেক বড় মনের মানুষ ছিলেন। অনেক টাকা পয়সার মালিক ছিলেন। তাই তিনি এই বিষয়ে সহমত পোষণ করেন । তিনি বলেন তার যেভাবে ইচ্ছা সেভাবেই সবকিছু করতে পারে। এরপর নায়িকাকে দেখানো হয় এবং সেখানে নায়িকার মা বাবাও ছিল। তারা দুজনে মিলে নায়িকার বিবাহের কথাবার্তা বলছিল। তখন নায়িকা কিছুই বলে না। সে সেখান থেকে উঠে চলে যায়।
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া হয়েছে
এরপর নায়ক এবং নায়িকার সম্পর্ক অনেকটাই বন্ধুত্বের সম্পর্ক পরিণত হয়ে যায়। প্রতিদিনই নায়ক নায়িকাকে দেখতে থাকে৷ নায়িকাও নায়ককে দেখে এবং এভাবেই তাদের দুজনের সম্পর্কের মধ্যে কিছুটা পরিবর্তন আনার চেষ্টা করে৷ একদিন নায়ক এবং নায়কের কথা বলতে থাকে এবং কথা বলতে বলতে তারা অনেক কিছুই বলতে থাকে। এরপর তাদের মধ্যে ভালোবাসা হয়ে যায়। এর পরবর্তী সময় তারা বিভিন্ন জায়গা দেখা করে এবং বিভিন্ন কথাবার্তা বলতে থাকে। এভাবেই তাদের জীবন চলতে থাকে। এরপর এক ব্যক্তি ছিলেন যে তাদের এই বিষয়টি জানতে পারেন এবং তিনি নায়িকার বাবাকে সেই বিষয়টি জানিয়ে দেন। বলেন যে তারা যেহেতু দুজন দুজনকে ভালোবাসে তাই তাদেরকে প্রস্তাব দেওয়া উচিত৷ তখন তিনি সেই দায়িত্ব নেন এবং তিনি নায়কের বাবাকে প্রস্তাব দিবেন কিনা তা নায়িকার বাবাকে জিজ্ঞাসা করেন৷ তখন তিনি রাজি হন। রাজি হওয়ার পরে ওই ব্যক্তি নায়কের বাবার কাছে আসে এবং সেই কথাটি যখন বলে তখন নায়কের বাবা অনেকটাই রাগান্বিত হয়ে যান। তিনি বলেন যে এরকম একজন ছোটলোকের মেয়ের কাছে তিনি কখনোই তার ছেলেকে বিয়ে দিবেন না। এরপর তাদের সম্পর্কে অনেক ধরনের কথাবার্তা বলতে থাকে৷ এরপর নায়কের বাবা বলে নায়িকার বাবাকে যেন সে বলে দেয় যে কোন ভাবে সে বিয়ে দেবে না। তখন সেই ব্যক্তি নায়িকার বাবাকে এই বিষয়টি জানিয়ে দেয়। নায়িকার বাবা বলে যে সেও তার থেকে ভালো কোনো ছেলের কাছে তার মেয়েকে বিয়ে দিবে।
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া হয়েছে
যখন এই কথা নায়িকা শুনে এবং নায়কও এই বিষয়টি শুনে যখন তারা অনেকটা ভেঙে পড়ে। নায়িকা একেবারে কান্নায় ভেঙে পড়ে। সে বলে যে কোন ভাবে সে নায়ককে ছেড়ে থাকতে পারবে না। নায়কও বলে সেও কখনোই নায়িকাকে ছাড়া থাকবে না৷ এরপর তাদের সম্পর্কের মধ্যে অনেকটাই ফাটল চলে আসে৷ যখন নায়িকা এই বিষয়টি শুনতে পারে যে নায়কের বাবা তার বাবার প্রস্তাবকে একেবারেই ফিরিয়ে দিয়েছে তখন থেকে সে নায়ককে আর পছন্দ করতে চায় না এবং নায়কের সাথে কোনমতে সে দেখাও করতে চায় না। এরপর নায়ক তার বাবার কাছে গিয়ে বলে । সে কখনো এই বিষয়টি বুঝতে রাজি ছিল না। একইসাথে সেখানে নায়িকার বাবা বলেছিলেন যে তার থেকেও ভালো ছেলের কাছে বিয়ে দিবে। সেরকম একটি ছেলের সাথে নায়িকার বিয়ে ঠিক করা দেয়া হয়। শেষ পর্যন্ত যখন নায়িকার বিয়ের দিন চলে আসলো সে সেদিন তার বাবাকে নিয়ে যায়৷ নায়েকের বাবা সেই বিয়েতে রাজি হয়ে যান এবং শেষ পর্যন্ত যখন তিনি নায়িকার বাবার কাছে গিয়ে তার ছেলের কথাটি বলে তখন তিনি বলে যে এখন সবকিছু ঠিক হয়ে গিয়েছে। কিভাবে সে বিয়ে ভাঙবে৷ তখন নায়কের বাবা বলে যে সবকিছু তিনি দেখে নিবেন। এরপর সবকিছু ঠিক হয়ে যায়৷ নায়ক এবং নায়িকার মিল হয়ে যায় এবং এই সুন্দর নাটকটি শেষ হয়ে যায়৷
নাটকের লিংক👇👇
ব্যক্তিগত মতামত
খুবই সুন্দর একটি নাটক ছিল এটি। প্রথমে যখন নায়ক উচ্চ শিক্ষিত হয়ে গ্রামে এসে তার কাজকর্ম করতে থাকে তখন মানুষজন তাকে বিভিন্ন ধরনের কথাবার্তা বলে৷ তবে সে কোনভাবেই সে কথাবার্তায় কান দিত না৷ সে নিজের মতো করে চলত এবং তার বাবাও তাকে উৎসাহ দিত৷ এর পরবর্তী সময় যখন নায়ক এবং নায়িকার দেখা হয় এবং তাদের মধ্যে ভালোবাসার সম্পর্কে তৈরি হয়, এর পরবর্তী সময়ে তাদের সম্পর্কে আরও গভীর হতে থাকে। এভাবেই তাদের দুজনের মেলামেশা বৃদ্ধি পেতে থাকে৷ তারা বিভিন্ন জায়গায় গিয়ে কথাবার্তা বলতে থাকে৷ এর পরবর্তী সময় যখন নায়িকার বাবা এবং তার বাবা নায়কের বাবার কাছে প্রস্তাব পাঠান তখন তিনি একেবারে মুখের উপর না করে দেন। এরপর নায়িকার বাবা অনেকটাই রাগান্বিত হয়ে বলেন যে কোনভাবেই নায়কের বাবার কাছে তার মেয়েকে তুলে দিবেন না৷ এর পরবর্তী সময় তাদের বিয়ে ভেঙে যায়৷ নায়িকার অন্য এক জায়গায় বিয়ে ঠিক হয়ে যায়। তবে শেষ পর্যন্ত যখন নায়কের বাবা তার এই বিষয়টি বুঝতে পারে তখন নায়িকার সাথে নায়কের বিয়ে ঠিক করে দিয়ে সব কিছুই ঠিক করে নেন৷ আসলে এরকম অনেক মানুষ আছে যারা তাদের ইগোর কারণে কোন ধরনের সিদ্ধান্ত নিতে কোন চিন্তা করেন না। ঠিক তেমন একটি ঘটনা এখানে ঘটেছে। তবে শেষ পর্যন্ত যেভাবে তাদের মিল হয়েছে সেটি একেবারেই বিরল৷
আমার রেটিং
পোস্টের বিবরণ
ক্যাটাগরি | নাটক রিভিউ |
---|---|
স্ক্রিনশট ক্রেডিট | @bijoy1 |
ডিভাইস | Samsung Galaxy M34 5g |
তারিখ | ১৯.০৬.২০২৪ |
লোকেশন | ফেনী,বাংলাদেশ |
তো বন্ধুরা এই ছিল আমার আজকের অনু কবিতা। আসলে কতটুকু ফুটিয়ে তুলতে পেরেছি জানিনা।তবে আমার জায়গা থেকে চেষ্টা করেছি সর্বোচ্চ দিয়ে। আর আপনাদের উৎসাহ উদ্দীপনা পেলে হয়তো আরো ভালো কিছু করতে পারব,সেজন্য আপনাদের সাপোর্টের অনেক অনেক প্রয়োজন।যাইহোক বেশি কথা না বাড়িয়ে আজকে এখানেই বিদায় নিচ্ছি ধন্যবাদ।
পোস্টটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ ও ভালোবাসা রইল।
আমি কে?
🤍🖤আমি বাংলাদেশ থেকে আবদুল্লাহ আল সাইমুন। আমার ডাক নাম বিজয়। আমি একজন ছাত্র। আমি ফেনী জেলায় বসবাস করি। আমি এই প্ল্যাটফর্মের নিয়মিত ব্যবহারকারী। আমি এই প্ল্যাটফর্মে আমার কাজগুলো সবার সাথে শেয়ার করতে পছন্দ করি। আমি আশা করি ভবিষ্যতে এই স্টিমিট প্ল্যাটফর্মে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে পারবো। আমি ঘুরতে পছন্দ করি। তার পাশাপাশি বাইক চালানো, ফটোগ্রাফি করা, বই পড়া, নতুন নতুন কাজ করা ইত্যাদি আমার অনেক ভালো লাগে। আমার স্টিমিট আইডির নাম @bijoy1 এবং আমার একই নামের একটি ডিসকর্ড অ্যাকাউন্ট রয়েছে। সর্বশেষ একটাই কথা,বাঙালী হিসেবে আমি গর্বিত। তাই আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে সবসময় আন্তরিকতার সাথে কাজ করতে ইচ্ছুক।❤️🌹
https://x.com/bijoy1__2024_SB/status/1803265879439995298?t=6kaNZk0wU44ljdkzKLuL5Q&s=19
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
ভালোবাসা সব সময় আমাকে এভাবে সাপোর্ট করার জন্য।
এখানে নায়িকার নামে ভুল আছে। নায়িকা তো সাদিয়া আয়মান। আপনি মনে হয় ভুল করে কেয়া পায়েল লিখে ফেলেছেন। আশা করছি এটা ঠিক করে নিবেন।
ফারহান এবং সাদিয়া আয়মানের নাটক গুলো আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লাগে দেখতে। তারা দুইজনেই তাদের নাটকে অনেক সুন্দর অভিনয় করে। কাজল লতা এই নাটকটা আমি দেখব ভেবেছিলাম। কিন্তু সময়ের অভাবে এখনো দেখা হয়ে উঠেনি। এই নাটকটা দেখা না হলেও নাটকটার রিভিউ পোস্ট আজকে আপনার মাধ্যমে পড়ে সম্পূর্ণ কাহিনী জেনে নিয়ে ভালো লেগেছে অনেক বেশি। তবুও আমি সময় পেলে নাটক টা দেখার চেষ্টা করবো।
ধন্যবাদ আমার ভুল ধরিয়ে দেওয়ার জন্য।
অসংখ্য ধন্যবাদ এই মন্তব্য শেয়ার করার জন্য।
খুব সুন্দর একটি নাটকের রিভিউ দিয়েছেন আপনি তবে নাটকটি আগে দেখা হয়নি। খুব সুন্দর ভাবে আপনি নাটকটা রিভিউ করেছেন। নাটকের গল্পটা খুব সুন্দর। আসলে এরকম অনেক মানুষ হয়েছে যারা নিজের ইগোর কারণে সিদ্ধান্ত নিতে চিন্তাভাবনা করে না। ভালো লাগলো আপনার রিভিউ পড়ে।
এত সুন্দর একটি মন্তব্য শেয়ার করেছেন দেখে আমি অনেক খুশি হলাম।
কাজল লতা নাটকটার রিভিউ অনেক বেশি সুন্দর ছিল। আমি নাটক দেখতে এবং নাটকের রিভিউ পোস্ট পড়তে অনেক বেশি পছন্দ করি। অনেক সময়ের একটা নাটক শুধুমাত্র ২ মিনিটেই পড়ে নেওয়া যায়। নাটকের সম্পূর্ণ কাহিনী এর অল্প সময়ে জেনে নিতে পারলে সত্যি খুব ভালো লাগে। পুরো কাহিনী জেনে নিলে তো নাটক ও আর দেখা লাগে না। নায়ক এবং নায়িকা দুজনের শেষে মিল হয়েছে, এটা বেশি ভালো লেগেছে। যে নাটকে দুজনের মিল হয়, সেই নাটকটা আমার কাছে বেশি ভালো লাগে। ভালোবাসার মিলন হলে সত্যি অনেক সুন্দর লাগে সেই দৃশ্যটা।
সব সময় মন্তব্য করে অনুপ্রেরণা দেওয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
আপনি আজ চমৎকার একটি নাটকের রিভিউ পোস্ট শেয়ার করলেন।আপনার শেয়ার করা নাটকের রিভিউ পড়ে আমার খুবই ভালো লেগেছে।এই নাটকটি আমার দেখা হয়নি।ফারহানের নাটক আমার ভালো ই লাগে।তিনি চমৎকার অভিনয় করেন।আপনি নাটকের রেটিং দিলেন ১০ এ ৯.৫। তবে তো বলতেই হয় নাটকটি দারুন।সময় সুযোগ পেলে দেখবো আশাকরি।
খুবই সুন্দর একটা নাটক ছিল এটি৷ যদি দেখে নেন তাহলে আপনার কাছেও অনেক ভালো লাগবে।
কাজল লতা নাটকটি সত্যি বেশ দারুণ। নাটকের মাধ্যমে গ্রাম বাংলার বাস্তব চিত্র তুলে ধরা হয়েছে। এই নাটকটি আমি দেখেছি আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছে। বিশেষ করে মুশফিক আর ফারহানের অভিনয় দারুণ ছিলো। নাটকের দৃশ্যপট সত্যি দুর্দান্ত । আপনার নাটক রিভিউ খুবই অসাধারণ হয়েছে। এত সুন্দর নাটক রিভিউ আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
ধন্যবাদ আমার এই নাটক এর রিভিউ দেখে সুন্দর একটি মন্তব্য শেয়ার করার জন্য।
আপনি আজকে চমৎকার একটি নাটকের রিভিউ শেয়ার করেছেন। কাজল লতা নাটকটি আমি অনেক দিন আগে দেখেছিলাম। নাটকটির গল্প আমার কাছে ভীষণ ভালো লেগেছিলো। তাছাড়া ফারহান এবং সাদিয়া আয়মান এর অভিনয় আমার কাছে সবসময় অনেক বেশি ভালো লাগে। আপনি অনেক সুন্দর ভাবে গুছিয়ে নাটকটি রিভিউ করেছেন আজকে। ধন্যবাদ আপনার জন্য শুভকামনা রইলো।
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ এরকম সুন্দর একটি মন্তব্য শেয়ার করার জন্য।
ফারহানের নাটক গুলা আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। অনেকটা সময় ধরে ফারহান নাটকের মাধ্যমে তার জাত চিনিয়ে যাচ্ছে। তার অভিনয় আমার কাছে অনেক ন্যাচারাল লাগে। সে যেনো বাস্তবতার সাথে অভিনয় গুলা করে। নাটকের রিভিউ পড়ে আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। সময় পেলে অবশ্যই নাটকটি দেখার চেষ্টা করবো। ধন্যবাদ অনেক সুন্দর একটি নাটক আমাদের মাঝে রিভিউ নিয়ে আসার জন্য।
খুব ভালো লাগলো আপনার এই মন্তব্য পড়ে৷ অসংখ্য ধন্যবাদ।
সু স্বাগতম জানাচ্ছি ভাইকে।
আমাদের দেশে এখন নাটক অনেক উন্নত। অনেক ভালো ভালো কনসেপ্ট নিয়ে প্রতিনিয়ত দারুণ সব কাজ হচ্ছে নাটক সেক্টরে। তাই আমিও সময় পেলেই নাটক দেখি মাঝে মাঝে। কাজল লতা নাটকটি অবশ্য দেখা হয় নি। তবে আপনার পোষ্ট থেকে রিভিউ পড়ে সম্পূর্ণ কাহিনী সম্পর্কে ভালো ভাবেই ধারণা হয়ে গেলো! বেশ ভালো ভাবেই আপনি রিভিউ শেয়ার করেছেন।
সবসময় সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।