নাটক রিভিউ : - "চৌধুরী এন্ড সন্স"
আমার বাংলা ব্লগ
আসসালামু আলাইকুম । আশা করি সকলে ভালো আছেন। আমিও ভালো আছি। আজকে আপনাদের মাঝে নিয়ে আসলাম আমার একটি পোস্ট। খুবই ভিন্ন ধরনের এই পোস্ট। আমি আশা করি সকলে এই পোস্ট মনোযোগ দিয়ে পড়ে আপনার সুন্দর মন্তব্য প্রকাশ করবেন।
আজকে আমি আপনাদের মাঝে প্রকাশ করব একটি নাটক এর রিভিউ। এই নাটকের নাম হলো চৌধুরী এন্ড সন্স
মোবাইল থেকে স্ক্রীনশট নিয়েছি
নাটকের নাম | চৌধুরী এন্ড সন্স |
---|---|
পরিচালক | মো. তৌফিকুল ইসলাম |
লেখক | পাপ্পু রাজ |
অভিনয় | নিলয় আলমগীর, তানিয়া বৃষ্টি সহ আরো অনেকে |
ভাষা | বাংলা |
দৈর্ঘ্য | ৫০ মিনিট ৫১ সেকেন্ড |
মুক্তির তারিখ | ১৮ ডিসেম্বর ২০২৩ |
মোবাইল থেকে স্ক্রীনশট নিয়েছি
প্রথমে এই নাটকের মধ্যে বড় ভাই ছোট ভাই এবং তাদের বাবাকে দেখতে পাওয়া যায়৷ এখানে এই নাটকের নামটি দেখে আপনারা বুঝতে পেরেছেন যে নাটকটি কিরকম হতে যাচ্ছে৷ আমিও যখন এই নাটকের নাম দেখতে পাই তখনই এই নাটকটি দেখার প্রতি আমার আগ্রহ জন্ম নেয় এবং যখন আমি এই নাটক দেখি নিই তখন বুঝতে পারলাম যে নাটকটি অনেক সুন্দর হতে যাচ্ছে। প্রথমে বলতে হচ্ছে, এই নাটকের মধ্যে শুধুমাত্র এই বড় ভাই এবং ছোট ভাইয়ের চরিত্রই অনেকটা বেশি প্রতিফলিত হয়েছে। এখানে তাদের মা মারা গিয়েছে এবং তিনি ছবির মধ্যে ছিলেন। তিনি ছবি থেকে অনেক ধরনের কথা বলতেন৷ যা শুধু তিনি এবং আমরা দেখতে পারতাম। অন্য কেউ দেখতে পারত না। প্রথমেই তাদের বাড়িতে বুয়া আসেনি৷ ফলে তার বাবা তার ছোট ছেলেকে টাকা দিয়ে বলেছে বাজার থেকে কিছু নিয়ে আসার জন্য। তখন সে টাকা দিয়ে সে অল্প কিছু পরিমাণে নাস্তা নিয়ে আসে এবং সে বলে নাস্তার যে দাম তাতে সে এই অল্পটুকু নাস্তা পেয়েছে। এভাবেই তাদের একটি দিন কেটে গেল এবং তার মা ছবি থেকে তার ছেলেদের জন্য অনেক কষ্ট পেতে থাকে৷ তিনি যদি বেঁচে থাকতেন তাহলে কখনোই তাদের বুয়ার প্রয়োজন হতো না৷ তিনিই তাদের ছেলেদেরকে এবং তার স্বামীকে বিভিন্ন ধরনের রান্না করে খাওয়াতেন৷ তবে তিনি মৃত হয়ে ছবি হবে যাওয়ার কারণে তিনি কিছুতেই তাদের আর এই সেবা প্রদান করতে পারছেন না।
মোবাইল থেকে স্ক্রীনশট নিয়েছি
এবার অন্য একদিন তাদের বাড়ির কাজের বুয়া আসে। তাদের বাড়ির কাজের বুয়া চা দোকানে গিয়ে চা খেতো। সেখানে যে চা দোকানদার রয়েছে সে সবসময় কাজের বুয়াকে বিভিন্ন ধরনের কথা বলতো যে চৌধুরী বাড়ির সকলে অনেক খারাপ। তারা সবসময়ই মেয়ে দেখলে পাগল হয়ে যায়৷ ইত্যাদি। তখন কাজের বুয়া সে কথাটি শুনে এবং সে যখন বাড়িতে আসে তখন সে বোরকা পড়ে আসে এবং সে কাজ করতেছিল। যখন সে কাজ করতে করতে বোরকা পরা অবস্থায় আর কাজ করতে পারল না তখন সে বলল যে বোরকা খুলে ফেলা যাক৷ তখনই এই বাড়ির বড় ছেলেটি ঘুম থেকে উঠে এবং তাকে বলতে থাকে কি হয়েছে৷ তখন সে বলে তার বোরকা খুলে দেওয়ার জন্য। তখন সে সাহায্য করার সময় কাজের বুয়া যখন এই বিষয়টি দেখতে পায় তখন সে অজ্ঞান হয়ে পড়ে যায়৷ তখনই বাড়ির ছোট ছেলে সেখানে আসে। তারা দুজনে মিলে তাকে জ্ঞান ফেরানোর চেষ্টা করছিল। কিছুক্ষণ পরে তার জ্ঞান ফিরল এবং সে যখন দুজনকে একসাথে দেখে তখন সে অনেক ভয় পায় এবং সেখান থেকে পালিয়ে যায়।
মোবাইল থেকে স্ক্রীনশট নিয়েছি
তার বাবাও সেই চা দোকানে গিয়ে চা খেতো। তখন সে চা দোকানদার তাদের বাবাকেও বলতে থাকে তার ছেলেদের চরিত্র ভালো না৷ তখন তিনি বলে কি হয়েছে৷ তখন সে চা দোকানদার সবগুলো বিষয় তাকে খুলে বলে। এবার তিনি বাড়িতে আসে। তখন তিনি তার ছেলেদেরকে জিজ্ঞাসা করতে থাকে কাজের বুয়া বাড়ি থেকে পালিয়ে গিয়েছে কেন। তখন তারা বলতে থাকে তারা কিছুই জানে না। তখন তিনি অনেক রাগান্বিত হয়ে যান এবং তাদেরকে বারবার জিজ্ঞাসা করতে থাকে৷ তখন তারা বলতে থাকে তারা কিছুই করেনি এবং তারা কিছুই জানে না। তারপর তিনি তাদেরকে লাঠি দিয়ে মারতে থাকে৷ এই লাঠি দিয়ে মারতে দেখে তার মা ছবি দেখে তাদের জন্য অনেক কষ্ট হয় পেতে থাকে এবং তিনি বলতে থাকে যে তার ছেলেদের চরিত্র অনেক ভালো। তার ছেলেরা কখনো এরকম করতে পারে না। তিনি ছবি থেকে বিষয়গুলো শুধু বলতে থাকে তবে কেউ এ বিষয়গুলো শুনতে পারছে না।
মোবাইল থেকে স্ক্রীনশট নিয়েছি
এবার তাদের বাড়িতে একজন নতুন ভাড়াটিয়া আসে। তখন তারা বাসায় অবস্থান করে। এর পরের দিন বড় ছেলে সকালবেলা খুব সুন্দর গানের গলা শুনতে পায় এবং সে বাসায় গিয়ে সেই গান শোনার জন্য যায়। তখন সেখানে বড় ছেলে তার নায়িকাকে দেখতে পায়। সে বলতে থাকে সে খুব সুন্দর গান করে এবং এভাবে কথা বলতে বলতে তারা অনেকক্ষণ কথা বলতে থাকে এবং সেখানে তারা কফি খেতে থাকে। কিছুক্ষণ তারা অনেক কথা বলার পর নায়ক সেখান থেকে চলে আসে এবং বলে কোন ধরনের সমস্যা হলে তাকে বলার জন্য। সে সব ধরনের সমস্যার সমাধান করে দিতে পারবে। সে বলতে থাকে পানির সমস্যা হলে, গ্যাসের সমস্যা হলে তাকে বলার জন্য। তখন নায়িকার মা বলতে থাকে তাদের কোন সমস্যা নেই। সমস্যা হলে তাকে অবশ্যই বলবে।
মোবাইল থেকে স্ক্রীনশট নিয়েছি
এবার বাড়ির ছোট ছেলেকে তার নায়িকা বলে নায়িকাকে বিয়ে করার জন্য এবং সে যদি বিয়ে না করে তাহলে সে তার বাবার পছন্দ করা ছেলেকে বিয়ে করে নিবে। তখন ছোট ছেলে তাকে অনেক কথা বলতে থাকে যে তাকে তার বাবার পছন্দ করা ছেলের সাথে বিয়ে না করার জন্য। তখন নায়িকা বলতে থাকে সে যদি তাকে বিয়ে করার জন্য না আসে তখন সে তার বাবার পছন্দ করা ছেলেকে বিয়ে করবে এবং ফোন কেটে দেয় এবং বলে যে আর কখনো যেন তাকে ফোন না করে এবং ব্রেকআপ হয়ে গিয়েছে। এই ব্রেকআপ হওয়ার দুঃখে সে ছাদে গিয়ে একা একা বসে ছিল এবং সেখানে তাকে বসে থাকতে দেখে তার বাবা সেখানে আসে এবং তিনিও এসে সেখানে বসে৷ তখন তিনি বলতে থাকে যে কি হয়েছে৷ তখন সে বলে না এবং তারপর তার বাবা বলে সবকিছু বলার জন্য। তখন সে সবকিছু বলে দেয় এবং তারা দুজনে বসে সেখানে মদ খাচ্ছিল এবং তার বাবা বলছিল যে কোন সমস্যা নেই তারা দুজনে সেখানে মদ খাবে এবং তারা বন্ধুর মতো সেখানে বসে ছিল।
মোবাইল থেকে স্ক্রীনশট নিয়েছি
এরপর একদিন বাসায় কেউ ছিলনা। তখন বাড়ির বড় ছেলে তার নায়িকাকে বাসায় এনে কথাবার্তা বলছিল। তার কিছুক্ষণ পরে বাসার ছোট ছেলে তার প্রেমিকাকে নিয়ে সেখানে এসেছিল। তারা চার জন সেখানে বসে বসে কথাবার্তা বলছিল। তবে তারা কেউই জানতো না যে বাসায় কারা এসেছে নাকি কারা আসেনি। তারপরে কাজের বুয়া আসলো এবং সে এসে যখন দরজায় বাড়ি দিল তখন তারা দুজনে তাদের নায়িকাদেরকে লুকিয়ে দিল। তারপর সে বাড়িতে প্রবেশ করে এবং কাজ করার সময় তখন সে নায়িকাদেরকে দেখে যায় এবং সে দুজনকে দেখে অনেক চিৎকার করতে থাকে এবং বাড়ির চৌধুরী সাহেবকে অর্থাৎ ছেলেদের বাবাকে ডেকে আনে৷ তখন তিনি জিজ্ঞাসা করতে থাকে তারা দুজনে এখানে কেন এসেছে এবং বকাবকি করার পর তারা দুজনে সেখান থেকে চলে যায়৷
মোবাইল থেকে স্ক্রীনশট নিয়েছি
এরপরে চায়ের দোকানদার বুয়ার সাথে বিভিন্ন ধরনের কথাবার্তা বলতে থাকে এবং বলতে থাকে যে তাকে বিয়ে করে নেওয়ার জন্য। কারণ সে যে বাড়িতে কাজ করে তারা ভালো না। সে এভাবে বিভিন্ন ধরনের কথা বলতে থাকে এবং বলতে থাকে যে তাকে যেন আর সে বাড়িতে কাজ করতে না হয়৷ এখন থেকে তার আর কোন কাজ করার প্রয়োজন হবে না৷ তখন কাজের বুয়া বলতে থাকে তারা অনেক ভালো। তারা কখনো এরকম খারাপ হতে পারে না। আমি এতদিন ধরে তাদের বাড়িতে কাজ করছি কখনোই তারা আমার সাথে কোন খারাপ ব্যবহার করেনি। তখন চা দোকানদার বলতে থাকে এখনো সময় আছে, আমরা বিয়ে করে ফেলি।
মোবাইল থেকে স্ক্রীনশট নিয়েছি
এরপর তারা দুজনে বিয়ে করে ফেলে এবং বলে যে চৌধুরী সাহেবের সাথে দেখা করার জন্য। তখন তারা দুজনে চৌধুরী সাহেবের সাথে দেখা করার জন্য আসে এবং চৌধুরী সাহেব থেকে তারা দোয়া নিয়ে নেয়। তখন চা দোকানদার বলতে থাকে যে কাজের বুয়া আর কখনো তাদের বাড়িতে কাজ করতে আসবে না। তখন তারা বলে না আসলে তাদেরকে রান্না করে এগিয়ে খাওয়াবে। তখন চা দোকানদার বলতে থাকে আপনি রান্না করে খাবেন। তখন তারা সেখান থেকে চলে যায় এবং চৌধুরী সাহেব একা একা সেখানে বসে থাকে।
মোবাইল থেকে স্ক্রীনশট নিয়েছি
এরপর চৌধুরী সাহেব তার দুজন ছেলেকে ডেকে আনে এবং বলে তিনি বাড়িতে বউ নিয়ে আসবেন। তখন বড় ছেলে অনেক খুশি হয়ে যায়। কারণ এখন তার বিয়ে করার সময় হয়ে গিয়েছে এবং ছোট ভাইও মনে মনে অনেক খুশি হয়ে যায়। কারণ তারও প্রেমিকা রয়েছে। এরপর বড় ছেলে বলতে থাকে এত তাড়াতাড়ির কি দরকার। তখন তিনি বলে একটা থাপ্পড় দিব। তখন তিনি বলে তিনি বিয়ে করে বউ আনবে। তার বাড়ির সকল কাজগুলো সে করবে এবং ছেলেরা নতুন একজন মা পাবে। এভাবে যখন তিনি এ কথাগুলো বলছিলেন তখন ছেলেদের মা ছবি থেকে অনেক কান্নাকাটি করতে থাকে। তখন তিনি বলতে থাকে যে এই কথা শোনার আগে তার মৃত্যু হলো না কেন। কিছুক্ষণ পরে তিনি বলতে থাকে সে তো মৃতই৷ তার আবার মৃত্যু হবে কিভাবে। তখন তিনি অনেক কান্নাকাটি করতে থাকে। এরপর চৌধুরী সাহেব এই কথাটি বারবার বলতে থাকে এবং ছেলেরা বলতে থাকে তার যা ইচ্ছা তা করার জন্য এবং এই নাটকটি এখানে খুব সুন্দরভাবে শেষ হয়ে যায়।
আমার ব্যক্তিগত মতামত
খুব সুন্দর হয়েছিল এই নাটক৷ প্রথমে যখন আমি এই নাটকটির নাম দেখতে পারি তখন এই নাটকটি দেখার প্রতি আমার অনেকটাই আগ্রহ জন্ম নেয়। এরপর যখন আমি এই নাটকটি দেখে নিই তখন অনেক মজা পেলাম। বড় ছেলে এবং ছোট ছেলে বিভিন্ন ধরনের মজা করতে থাকে এবং তাদের কর্মকাণ্ডগুলো নিয়ে তার বাবা অনেকটাই হতাশ ছিল। তারা সবসময়ই এই বিষয়গুলো এড়িয়ে যেতে থাকে এবং একদিন এমন একটি ঘটনা তারা করে ফেলে যার ফলে তাদেরকে তাদের বাবার কাছে মার খেতে হয়েছিল। এরপর তিনি বাসায় না থাকার সময় তারা দুজনে দুজনের গার্লফ্রেন্ডকে নিয়ে বাসায় এসেছিল এবং বিভিন্ন ধরনের কথাবার্তা তারা বলছিল। এরপর যখন কাজের বুয়া এসে তাদেরকে দেখে ফেলে এবং চৌধুরী সাহেবকে ডেকে আনে তখন তিনি তাদেরকে আবার অনেক বকাবকি করতে থাকে এবং কাজের বুয়াকে চা দোকানদার অনেকটাই পছন্দ করতো। তাই সে বিভিন্ন ধরনের কুমন্ত্রণা তার কানের মধ্যে দিয়ে তাকে বিয়ে করে ফেলে এবং সে চৌধুরী সাহেবের কাছে এসে তাদের বিয়ে করার পরে৷ তার কাছ থেকে দোয়া নিয়ে যায়৷ বলতে থাকে যে কাজের বুয়া আর কখনো তাদের বাড়িতে কাজ করবে না৷ এর পরবর্তী সময়ে চৌধুরী সাহেব বলতে থাকে তাদের বাড়িতে বউ আনবে এবং তিনি বলতে থাকে তাদের ছেলেদের জন্য নতুন একজন মা আনবে। তখন ছেলেরা অনেক রাগান্বিত হয়ে যায় এবং বলতে থাকে তার যা ইচ্ছা তাই করার জন্য৷ এভাবেই এই নাটকটি সুন্দরভাবে শেষ হয়ে যায়
নাটকের লিংক ↓ ↓ ↓
আশাকরি আপনাদের সবার আমার এই পোস্টটি ভালো লেগেছে। ভালো থাকবেন নিজের যত্ন নিবেন। আপনাদের প্রতি আমার গভীর ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা রইল। দেখা হবে নতুন একটি পোস্ট।
BIJOY1
আমার সম্পর্কে কিছু কথা
আমি বাংলাদেশ থেকে আবদুল্লাহ আল সাইমুন। আমার ডাক নাম বিজয়। আমি একজন ছাত্র। আমি ফেনী জেলায় বসবাস করি। আমি এই প্ল্যাটফর্মের নিয়মিত ব্যবহারকারী। আমি এই প্ল্যাটফর্মে আমার কাজগুলো সবার সাথে শেয়ার করতে পছন্দ করি। আমি আশা করি ভবিষ্যতে এই স্টিমিট প্ল্যাটফর্মে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে পারবো। আমি ঘুরতে পছন্দ করি। তার পাশাপাশি বাইক চালানো,ফটোগ্রাফি করা,বই পড়া, নতুন নতুন কাজ করা ইত্যাদি আমার অনেক ভালো লাগে। আমার স্টিমিট আইডির নাম @bijoy1 এবং আমার একই নামের একটি ডিসকর্ড অ্যাকাউন্ট রয়েছে এবং আমার টুইটার আইডির নাম Bijoy1। সর্বশেষ একটাই কথা,বাঙালী হিসেবে আমি গর্বিত।
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
সাপোর্ট পেতে আমার অনেক ভালো লাগে৷ অসংখ্য ধন্যবাদ।
https://twitter.com/bijoy1__2024_SB/status/1755042142094049307?t=Cqgs5xAocta5fkG6cnSi2g&s=19
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
অসম্ভব ভালোবাসা রইল আমাকে সবসময় সাপোর্ট করার জন্য।।।।
ভাইয়া আপনি খুব সুন্দর একটি নাটক রিভিউ দিয়েছেন। আপনার এই রিভিউ আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। যদিও এই নাটক এখনো দেখা হয়নি তবে সময় পেলে অবশ্যই দেখবো। নাটক দেখতে সবসময়ই আমার কাছে ভালো লাগে। ধন্যবাদ এত সুন্দর নাটক রিভিউ দেওয়ার জন্য।
অনেক সুন্দর একটি মন্তব্য আমার এই নাটক রিভিউ এর মধ্যে শেয়ার করেছেন দেখে অনেক খুশি হলাম।।
চৌধুরী এন্ড সন্স এই নাটকটা কিন্তু আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে। নিলয় আলমগীরের নাটক গুলো আমার কাছে খুব ভালো লাগে দেখতে এবং রিভিউ পোস্ট পড়তে। নিলয় আলমগীরের নাটকগুলো অনেক সুন্দর হয়। বিশেষ করে তার অভিনয় আমার কাছে সব থেকে বেশি ভালো লাগে। এরকম নাটক গুলো কিন্তু দেখতে আমার সম্ভব ভালো লাগে। আর নাটক গুলোর রিভিউ পোস্ট পড়লে নাটক আর দেখাই লাগেনা। কারণ নাটকের পুরো কাহিনী তৈরি রিভিউর মাধ্যমে ভালোভাবে জেনে নেওয়া সম্ভব।
অনেক ভালো লাগলো আপনার মন্তব্য পড়ে৷ এই মন্তব্য আমার এই পোস্টে দেখে খুব ভালো লাগলো৷
অত্যন্ত সুন্দর একটি নাটকের রিভিউ আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আসলেই নাটকটি আমি গত কয়েকদিন আগে দেখেছিলাম। উক্ত নাটকে নিলয় আলমগীরের অভিনয় সত্যিই অসাধারণ হয়েছিল। সকলের উচিত এই নাটকটি একবার হলেও দেখা। অনেক সুন্দর একটি নাটকের রিভিউ আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
খুব সুন্দর একটি মন্তব্য আমার এই নাটক রিভিউ তে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
নীলয় আলমগীর এবং তানিয়া বৃষ্টির নাটকটা অনেক সুন্দর হয়েছে। এই নাটকের কাহিনী কিন্তু অসাধারণ ছিল। চৌধুরী সাহেব ছেলেদের কে যখন বলছিল তাদের জন্য আরেকটা মা আনবে, তারা তখন অনেক রাগান্বিত হয়েছিল। চৌধুরী এন্ড সন্স এই নাটকটা সময় পেলেই দেখে নেওয়ার চেষ্টা করব আমি। কারন আমার কাছে তাদের অভিনয় অনেক বেশি ভালো লেগেছে এবং নাটকটাও খুব সুন্দর লেগেছে। ধন্যবাদ পুরো কাহিনীটা রিভিউর মাধ্যমে তুলে ধরার জন্য।
অনেক ধন্যবাদ এরকম সুন্দর একটি মন্তব্য তুলে ধরার জন্য৷ এই মন্তব্য পড়ে আমি অনেক খুশি হলাম।।
ভাই নিলয় অভিনীত নাটকগুলো দেখতে আমার কাছেও খুবই ভালো লাগে। তবে চৌধুরী এন্ড সন্স নাটকটি এখনো আমার দেখা হয়নি। তবে আপনার রিভিউটি পরে নাটকটি দেখার খুব ইচ্ছে হচ্ছে। তাই সময় সুযোগ করে দেখে নেয়ার চেষ্টা করব। খুব সুন্দর একটি নাটকের রিভিউ দেওয়ার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি ভাই।
অনেক সুন্দর একটি মন্তব্য শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।।
নিলয় আলমগীরের নাটকগুলো এখন অনেক জনপ্রিয়। নিলয়ের নাটক আমার কাছে বেশ ভালোই লাগে। আপনি আজকে আনাদের মাঝে যে নাটকটি শেয়ার করেছেন নাটকের রিভিউ পড়ে বেশ ভালো লাগলো। নাটকটি আমার দেখা হয়নি সময় পেলে অবশ্যই দেখে নেব।
অবশ্যই দেখে নিতে পারেন। অনেক সুন্দর হয়েছে এই নাটকটি।
ঠিক আছে ভাই।