নাটক রিভিউ : - ভালোবাসার লক্ষীপ্যাঁচা
আমার বাংলা ব্লগ
আসসালামু আলাইকুম । আশা করি সকলে ভালো আছেন। আমিও ভালো আছি। আজকে আপনাদের মাঝে নিয়ে আসলাম আমার একটি পোস্ট। খুবই ভিন্ন ধরনের এই পোস্ট। আমি আশা করি সকলে এই পোস্ট মনোযোগ দিয়ে পড়ে আপনার সুন্দর মন্তব্য প্রকাশ করবেন।
আজকে আমি আপনাদের মাঝে প্রকাশ করব একটি নাটক এর রিভিউ। এই নাটকের নাম হলো ভালোবাসার লক্ষীপ্যাঁচা
নাটকের নাম | ভালোবাসার লক্ষীপ্যাঁচা |
---|---|
পরিচালক | মামুন অর রশিদ |
লেখক | অর্নব জাকির |
অভিনয় | সাকিব সিদ্দিক, আরোহী মিম সহ আরো অনেকে |
ভাষা | বাংলা |
দৈর্ঘ্য | ৪০ মিনিট ৩২ সেকেন্ড |
মুক্তির তারিখ | ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩ |
মোবাইল থেকে স্ক্রীনশট নিয়েছি
প্রথমে নাটকের মধ্যে নায়ক এবং নায়কের বন্ধুদেরকে একটি হোটেলে বসে থাকতে দেখা যায়। তারা সেখানে বসে ছিল এবং সেখানকার মেনু কার্ড দেখছিল৷ তখন নায়কের বন্ধু বলে আর কতক্ষণ সে মেনু কার্ড দেখবে এখন যেন সে খুব সুন্দর ওই হোটেলের ওয়েটারকে দেখে৷ তখন নায়ক তার দিকে তাকায় এবং নায়ক যখন তাকে দেখতে পায় তখন সে একদমই মুগ্ধ হয়ে যায় এবং তার দিকে এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে৷ এরপর সে নায়িকাকে সেখানে আসার জন্য বলে। তখন নায়িকা সেখানে এসে দাঁড়ায় এবং নায়ক তাকে খাবারের অর্ডার দেয়৷ তখন নায়িকা খাবার নিয়ে আসে৷ এর কিছুক্ষণ পর নায়িকার বাবা চলে আসে। নায়িকার বাবা জানতো না যে নায়িকা এখানে চাকরি করে। নায়িকা তার নিজের ইনকাম করার জন্য এখানে লুকিয়ে লুকিয়ে কাজ করে। যখনই সে তার বাবাকে দেখতে পায় তখন সে নায়ক এর বন্ধুদের সাথে বসে যায় এবং তাদের সাথে বন্ধুর মতো কথাবার্তা বলতে থাকে। তখন নায়িকার বাবা নায়িকাকে জিজ্ঞেস করতে থাকে সেখানে কি করছে৷ তখন সে বলতে থাকে তার বন্ধুদের সাথে সে এখানে নাস্তা করতে এসেছে এবং কিছুক্ষণ পরে তার বাবা সেখান থেকে চলে যায়৷ নায়িকা আবার তার নিজের কাজে লেগে পরে। নায়ক সেখান থেকে চলে যায় এবং নায়িকা নায়ককে বলে নায়িকাকে এগিয়ে দেওয়ার জন্য। তখন তারা বাইকে করে যায়৷ একটি জায়গায় গিয়ে তারা কিছুক্ষণ কথা বলে এবং নায়িকা সেখান থেকে চলে যায়।
মোবাইল থেকে স্ক্রীনশট নিয়েছি
এরপর নায়ক একদিন নায়িকাদের বাড়ির সামনে দাঁড়িয়ে থাকে তাকে দেখার জন্য। তবে তারা বন্ধুরা মিলে অনেকক্ষন সেখানে দাঁড়িয়ে থাকার পরেও তারা নায়িকাকে দেখতে পায় না৷ নায়কের বন্ধুরা বলতে থাকে নায়িকা এই বাসায় থাকে না৷ তখন নায়ক বলতে থাকে যে সেখানেই নায়িকা থাকে এবং এই বাসা থেকে সে বের হবে৷ এভাবে অনেক দিন তারা সেখানে দাঁড়িয়ে থাকে এবং তারা নায়িকাকে দেখে না। হঠাৎ একদিন নায়িকা সেখান দিয়ে যাচ্ছিল৷ তখন তারা সেখানে নায়িকাকে দেখতে পায়। নায়িকাকে দেখার পরে তারা সকলে অনেক মুগ্ধ হয়ে যায়৷ এরপর নায়ক এবং নাউকের বন্ধুরা চুপি চুপি নায়িকার পিছনে যাচ্ছিল।
মোবাইল থেকে স্ক্রীনশট নিয়েছি
কিছুক্ষণ পরে একটি ছেলেকে তারা নায়কের সাথে কথা বলতে দেখে এবং তারা যখন চুপি চুপি বিষয়টি দেখছিল তারা ভাবছিল যে, এই ছেলে নায়িকার বয়ফ্রেন্ড৷ তখন তারা অনেকটাই মন খারাপ করছিল এবং ভেবেছিল যে তারা সেখান থেকে চলে যাবে৷ তখন নায়ক বলছিল যে সে তার বয়ফ্রেন্ড হতে পারে না এবং যদি সে নায়িকার বয়ফ্রেন্ড হয়ও তবুও নায়ক তাকে ছাড়বো না। তাকে নায়ক মেরে দেবে৷ এর কিছুক্ষণ পরে নায়িকার সাথে সে একটু ঝগড়াঝাটি করতে লাগলো৷ নায়িকা তাকে বলছিল যে তার প্রাক্টিক্যাল করে দেওয়ার জন্য৷ তবে সে কোন মতে নায়িকার প্রাক্টিক্যাল করতে রাজি হচ্ছিল না৷ যখন এই বিষয়টি নায়ক দেখে এবং সে বুঝেছিল যে নায়িকার সাথে ছেলেটি ঝগড়া করছে৷ বিভিন্ন বিষয়ে তার সাথে কথা কাটাকাটি হচ্ছে৷ তখনই নায়ক ও নায়কের বন্ধুরা সেখানে যায় এবং ওই ছেলেটিকে ধরে অনেক মারামারি করতে থাকে৷ তখন নায়িকা তাদেরকে বাধা দিতে থাকে৷ তারপরেও তারা কোন কথা শুনে না৷ তারা প্রতিনিয়ত তাকে মারতে থাকে৷
মোবাইল থেকে স্ক্রীনশট নিয়েছি
এরপর তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়৷ তখন নায়ক এবং নায়কের বন্ধুরা হাসপাতালে গিয়ে পৌঁছে এবং নায়িকা আগে থেকে সেখানে ছিল এবং নায়িকা তাকে অনেক ধরনের কথাবার্তা বলতে থাকে, যেন সে তার প্রাক্টিক্যাল করে দেয়৷ সে বলতে থাকে যে তাকে তার জন্য ছেলেরা মেরেছে এবং সে কোনমতেই তার প্র্যাকটিক্যাল গুলো করে দেবে না৷ যখন নায়ক সেখানে এসে দাঁড়ায় তখন নায়ককে নায়িকা অনেক কথা বলতে থাকে যে তার জন্য নায়িকার প্রাক্টিক্যালগুলো করা হবে না এবং তার জন্য সে পরীক্ষাতেও পাস করতে পারবেনা৷ একইসাথে সে যদি এই পরীক্ষায় পাস না করে তাহলে অনেক বড় ক্ষতি হয়ে যায়৷ এরকম অনেকগুলো কথা বলছিল এবং অনেক রাগান্বিত হয়ে যাচ্ছিল। একইসাথে সে বলছিল যে তাকে এখান থেকে চলে যেতে। তখন নায়ক বলে সে নায়িকার প্রাক্টিক্যালগুলো করে দেবে। তখন নায়িকা হাসতে থাকে এবং সে বলে কিভাবে সে প্রাক্টিক্যাল করে দিবে। তখন নায়ক বলতে থাকে যে সে আরো অনেক আগে এরকম প্রাক্টিক্যাল করে চলে এসেছে। নায়িকা নায়ক থেকে অনেক জুনিয়র এবং নায়ক বলতে থাকে সে অবশ্যই তার প্রাক্টিক্যালগুলো করে দিবে।
মোবাইল থেকে স্ক্রীনশট নিয়েছি
এরপর নায়ক একদিন নায়িকাদের বাসায় আসে প্রাক্টিক্যাল করে দেওয়ার জন্য। তখন নায়িকা ও তার বোন বসে ছিল তারা বসে বসে সে প্রাক্টিক্যালগুলো দেখছিল এবং নায়ক খুব সুন্দর ভাবে তাদের সবগুলো প্রাক্টিক্যালগুলো করে দিচ্ছিল৷ একইসাথে তারা দুজনে এখানে বসে বসে নায়েকের সাথে অনেক ধরনের কথাবার্তা বলতে থাকে এবং বলতে থাকে নায়িকা এখন যে ক্লাসে রয়েছে সে আরো অনেক আগে এই ক্লাস শেষ করে এসেছে। সে এখনো তার পড়াশোনা চালিয়ে যাচ্ছে। তাই প্রাক্টিক্যালগুলো করে তার কোন ব্যাপারই না। তখন এভাবে অনেক দিন ধরে নায়ক তাদের বাড়িতে আসে এবং তার প্র্যাক্টিক্যাল গুলো করতে থাকে৷ এভাবে একটা সময় এসে নায়িকা সবগুলো প্রাক্টিক্যালগুলো করে নেয় এবং নায়িকারও তাকে অনেক ভালো লাগতে থাকে। নায়কের সবগুলো কথাবার্তা এবং চলাফেরা সবকিছু নায়িকার অনেক পছন্দ হতে থাকে৷ তখন নায়িকা প্রতিনিয়ত নায়কের সাথে কথাবার্তা বলতে থাকে এবং দেখা করতে থাকে৷
মোবাইল থেকে স্ক্রীনশট নিয়েছি
এভাবে অনেক দিন দেখা করার পর একদিন নায়িকাকে সে সারপ্রাইজ দেওয়ার জন্য কেকের ভিতর আংটি দিয়েছিল। নায়িকা কেক কাটতে কাটতে অনেকক্ষণ পরে যখন শেষ মুহূর্তে চলে আসলো তখন নায়িকাদের ওই কেক সহ আংটি খেয়ে নিল৷ যখনই নায়িকার গলায় এই আংটি আটকে যায় তখন হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়৷ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পর ডাক্তার বলতে থাকে তার গলার মধ্যে এই আংটি আটকে গিয়েছে এবং সে অনেকটাই কষ্ট পেতে থাকে। তখনই নায়ক তাকে বলতে থাকে যে তার এরকম কথা তার উচিত হয়নি ৷ সে নায়িকার কাছে অনেক ক্ষমা প্রার্থনা করতে থাকে৷ তখন নায়িকা বলতে থাকে যে কোন সমস্যা হয়নি৷ কিছুক্ষণ পরে এটি ভালো হয়ে যাবে৷ কিছুক্ষণ পর নায়িকার বাবা সেখানে আসে এবং নায়ককে সেখানে দেখতে পায়৷ তখন তিনি নায়ক সম্পর্কে কিছু জানতে চেষ্টা করে৷ তখন নায়ক সেখান থেকে চলে যায়। নায়িকাকে জিজ্ঞাসা করতে থাকে এই ছেলে তার আসলে বন্ধু নাকি অন্য কিছু৷ তখন নায়িকা বলে এই ছেলেটি শুধুমাত্র তার বন্ধু হয়৷ এরপর নায়িকাকে বাড়িতে নিয়ে আসা হয়৷
মোবাইল থেকে স্ক্রীনশট নিয়েছি
বাড়িতে আসার কিছুদিন পরে নায়িকার বাবা তাকে ভালোভাবে জিজ্ঞাসা করতে থাকে ওই ছেলেটি আসলে তার কিছু হয় কিনা৷ তারপর সবকিছু তার বাবার কাছে বলে দেয় এবং সে যখন সবকিছু তার বাবাকে বলে দেয়, তখন তিনি সাথে সাথে রাজি হয়ে যায় এবং বলতে থাকেন যে নায়ককে তাদের বাড়িতে আসার জন্য৷ এর পরদিন নায়ক তাদের বাড়িতে আসে এবং বাড়িতে আসার পরে নায়কের বাবা তাকে বিভিন্ন ধরনের কথাবার্তা বলতে থাকে৷ তার সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে থাকে৷ তখন তিনি কৌশলে নায়ককে পরীক্ষা করার জন্য বললেন যে তার বন্ধুদেরকে ফোন করার জন্য এবং তাদের কাছ থেকে জেনে নেওয়ার জন্য যে সে নায়িকা সম্পর্কে তাদেরকে কি বলেছে৷ তখন নায়ক তাদের বন্ধুদেরকে জিজ্ঞাসা করতে থাকে নায়িকা সম্পর্কে সে তাদেরকে কি বলেছে৷ তখন তারা একটু মজা করে নায়িকা সম্পর্কে একটু খারাপ কথা বলেছিল। তখন সবাই যখন এই বিষয়টি শুনে নেয় তখন নায়িকার বাবা বলে নায়িকাকে তাদের বন্ধুদের মাঝে এরকম খারাপ হবে বিশ্লেষণ করে। তবে কিভাবে সে প্রকৃতভাবে ভালোবাসা দেখায়৷ তখন নায়িকা রাগান্বিত হয়ে যায় এবং বলতে থাকে যে সে আসলেই নায়িকাকে ভালোবাসে না এবং সে এতদিন নায়িকাকে নিয়ে খারাপ পরিকল্পনা করেছিল। তখন নায়ক নায়িকাকে বোঝাতে থাকে। তবে নায়িকা কোনমতেই এই বিষয়টি বুঝতে পারে না এবং বলে সে মরে যাবে৷ তখন নায়িকা বলতে থাকে যে মরে গেলে মরে যাও। তখন নায়ক সেখান থেকে বের হয়ে যায়।
মোবাইল থেকে স্ক্রীনশট নিয়েছি
মোবাইল থেকে স্ক্রীনশট নিয়েছি
নায়ক প্রকৃতভাবে নায়িকাকে ভালোবেসেছিল৷ তবে নায়িকা নায়কের এই বিষয়টি বুঝে নিতে পারেনি৷ যখন নায়িকা তাকে মরে যাওয়ার কথা বলল তখন নায়ক অনেক ভালোভাবে কথাটি নিল এবং সে সত্যিকারে মারা গেল৷ অনেকদিন পর যখন নায়িকা তার ভুল বুঝতে পারে এবং নায়েককে দেখার জন্য আসে৷ তখন সেখানে একজন দারোয়ান ছিল৷ নায়িকা তাকে জিজ্ঞাসা করতে থাকে নায়ক এখন কোথায়৷ তখন দারোয়ান তার নাম জিজ্ঞাসা করে। তখন সে বলে এই নামের কেউ যদি এই বাড়িতে আসে তাহলে এই চিঠি তাকে দেওয়ার জন্য৷ তখন দারোয়ান নায়িকাকে এই চিঠি দিয়ে দিল৷ যখন নায়িকা এই চিঠি খুলল, এর মধ্যে লেখা হয়েছিল নায়িকা ভুল বুঝতে পারে এবং শেষ পর্যায়ে যখন নায়ক তাকে এই চিঠির মাধ্যমে সবকিছু বলে দিল৷ তখন নায়িকা অনেক কান্নাকাটি করতে থাকে এবং এই নাটকটি শেষ হয়ে যায়৷
আমার ব্যক্তিগত মতামত
খুব সুন্দর একটি নাটক ছিল এটি এবং প্রথমে যখন আমি এই নাটকটি দেখতে পাই তখন ভেবেছিলাম যে নাটক একটু ভিন্ন ধরনের হবে৷ তবে যখন শেষ পর্যায়ে নাটকটির শেষ মুহূর্তে দেখলাম তখন অনেকটা কষ্ট লাগলো৷ প্রথমেই নায়ক এবং নায়িকার সাথে একটু ভিন্নভাবে দেখা হয়েছিল এবং তখন থেকে এই নায়িকাকে অনেক ভালো লাগতে থাকে৷ এর পরবর্তী তাদের একে অপরের সাথে বিভিন্নভাবে দেখা সাক্ষাৎ হতে থাকে৷ এভাবেই তাদের একে অপরের প্রতি ভালোবাসা কাজ করতে থাকে। এক পর্যায়ে যখন নায়িকার বাবাকে নায়কের বিষয়টি বলে এবং নায়কের বাবাও সে বিষয়টি মেনে নেয়। একদিন তাকে বাড়িতে আসতে বলে। এরপর থেকেই তাদের মধ্যে কথাবার্তা শুরু হয়। যখন নায়কের বন্ধুদেরকে সে কল দিল তখন তারা নায়িকা সম্পর্কে খারাপ কথা বলার কারনে নায়িকা অনেক কষ্ট পেতে থাকে। নায়িকার একটি কথা নায়কের অনেক খারাল লেগেছিল এবং সেই কথাটি সে খুব ভালোভাবে নিয়েছিল৷ সে যখন নায়কের মুখ থেকে এই কথা শুনতে পায় তাকে মরে যাওয়ার জন্য৷ তখন সে অনেকটা কষ্ট পায় এবং পরদিন সে মারা যায়। সে একটি চিঠিতে লিখে দিয়েছিল তার ভালোবাসা সম্পর্কে এবং দারোয়ানকে বলে দিয়েছিল। বলেছিল যে নায়িকা যদি কোনদিনও সেখানে আসে তাহলে ওই চিঠি তাকে দিয়ে দেওয়ার জন্য। নায়িকা একদিন সেই স্থানে গেল এবং সেখানে কান্নাকাটি করছিল চিঠিটি পড়তে পড়তে। এভাবে এই নাটকটি দুঃখের সাথে শেষ হয়ে গেল
নাটকের লিংক ↓ ↓ ↓
আশাকরি আপনাদের সবার আমার এই পোস্টটি ভালো লেগেছে। ভালো থাকবেন নিজের যত্ন নিবেন। আপনাদের প্রতি আমার গভীর ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা রইল। দেখা হবে নতুন একটি পোস্ট।
BIJOY1
আমার সম্পর্কে কিছু কথা
আমি বাংলাদেশ থেকে আবদুল্লাহ আল সাইমুন। আমার ডাক নাম বিজয়। আমি একজন ছাত্র। আমি ফেনী জেলায় বসবাস করি। আমি এই প্ল্যাটফর্মের নিয়মিত ব্যবহারকারী। আমি এই প্ল্যাটফর্মে আমার কাজগুলো সবার সাথে শেয়ার করতে পছন্দ করি। আমি আশা করি ভবিষ্যতে এই স্টিমিট প্ল্যাটফর্মে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে পারবো। আমি ঘুরতে পছন্দ করি। তার পাশাপাশি বাইক চালানো,ফটোগ্রাফি করা,বই পড়া, নতুন নতুন কাজ করা ইত্যাদি আমার অনেক ভালো লাগে। আমার স্টিমিট আইডির নাম @bijoy1 এবং আমার একই নামের একটি ডিসকর্ড অ্যাকাউন্ট রয়েছে এবং আমার টুইটার আইডির নাম Bijoy1। সর্বশেষ একটাই কথা,বাঙালী হিসেবে আমি গর্বিত।
অসাধারণ একটি নাটক ছিল। এই নাটকটি এর আগে কখনো দেখিনি। তবে নাটকের রিভিউ পড়ে দেখার ইচ্ছে পোষণ করছি।ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি নাটকের রিভিউ সবার উদ্দেশ্যে শেয়ার করার জন্য ।
অনেক ভালো লাগলো আপনি নাটকের রিভিউ দেখে এটি দেখার প্রতি আগ্রহ পোষন করছেন।
https://twitter.com/bijoy1__2024_SB/status/1762667714328637755?t=RY8Ub-ndi64yOBetmud9mg&s=19
এদের দুজনের জুটি বেঁধে অনেক নাটক দেখেছি। ভালোবাসার লক্ষীপ্যাঁচা এই নাটকটি এখনো দেখা হয়নি। নাটকটির রিভিউ পরে বুঝতে পারলাম অনেক সুন্দর একটি গল্প। সময় করে অবশ্যই দেখবো। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ভাই সুন্দর নাটকের রিভিউ করার জন্য।
খুব সুন্দর হয়েছে এই নাটকটি। আশা করে দেখে নিলে অনেক ভালো লাগবে।।
পুরো নাটকটির সংক্ষেপ কাহিনী আপনি আপনার রিভিউতে বেশ সুন্দর করে ফুটিয়ে তুলেছেন। নাটকটি আমার দেখা হয়নি। আপনার রিভিউ পড়ে আইডিয়া পেলাম নাটকটি সম্পর্কে। কিন্তু শেষের দিকে এসে আমার তো ভীষণ মন খারাপ হয়ে গেল। নায়কের এটা করার প্রয়োজন ছিল না। বরং একটু সময় দিয়ে আরো বুঝাবার চেষ্টা করার প্রয়োজন ছিল। মৃত্যু সমাধান হতে পারে না। আপনাকে ধন্যবাদ।
হুম। একদম। নায়ক যদি অপেক্ষা করত তাহলে সে অবশ্যই নায়িকাকে তার জীবনে পেত।
সুন্দর একটি নাটক রিভিউ করে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন ভাই। আপনার রিভিউ করা নাটকটা আমার বেশ ভালো লেগেছে। এ জাতীয় নাটকগুলো আমার খুবই প্রিয়। মাঝেমধ্যে সময় সুযোগ পেলে আমি দেখার চেষ্টা করি।
আমারও এই জাতীয় নাটক অনেক পছন্দ। আপনারও পছন্দ শুনে খুব ভালো লাগলো।
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
প্রতিনিয়ত আপনার এই সাপোর্ট আমাকে অনুপ্রাণিত করে।
নাটক তো দেখছি বেশ সুন্দর কিন্তু নামটা তো বেশ ভেজাল হি হি হি। দিন দিন এত নাটক তৈরি করতেছে হয়তো নাটকের নাম পাওয়া যায় না তাদের হা হা হা। বেশ ভালো লেগেছে আপনার আজকের শেয়ার করা ভালবাসার লক্ষ্মী পেঁচা নাটকের রিভিউ। অনেক ধন্যবাদ সুন্দর একটি নাটক রিভিউ শেয়ার করে দেখার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য।
হুম৷ একদম৷ নাটক থেকে নাটকের নাম বেশি সুন্দর।
ভালোবাসার লক্ষী পেঁচা নাটকটির রিভিউ আমার খুব ভালো লেগেছে। সাকিব এবং আরোহী অনেক সুন্দর অভিনয় করেছে এই নাটকটার মধ্যে। শেষ পর্যায়ে নায়কের মৃত্যু দেখে সত্যি খুবই খারাপ লেগেছে। নায়িকা নিজের ভুল বুঝতে পেরেছিল কিন্তু তখন আর সময় ছিল না। দারোয়ানকে চিঠিটা যখন দিয়েছিল তখন সে দারোয়ানকে বলেছিল যেন নায়িকা কখনো আসলে যেন এই চিঠি তাকে দেয়। নায়িকা চিঠি পড়ে সব কিছু বুঝতে পেরেছিল। কিন্তু ততক্ষণে অনেক বেশি দেরি হয়ে গিয়েছিল। পুরো নাটকটার কাহিনী রিভিউর মাধ্যমে জেনে নিতে পেরে ভালো লেগেছে। আমি ভাবছি যখন সময় পাবো তখন এই নাটকটা দেখব।
আমারও অনেক খারাপ লেগেছিল যখন শেষ পর্যায়ে নায়ক মারা গেল।
অনেক সুন্দর একটা নাটকের রিভিউ আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন ভাইয়া। বর্তমান সময়ে এরা খুবই সুন্দর সুন্দর নাটক তৈরি করছে। যদিও নাটকটি আমি এখনো দেখিনি কিন্তু আপনার রিভিউ পড়ার মাধ্যমে নাটকটা দেখার আগ্রহ বৃদ্ধি পেয়ে গেল।
প্রতিনিয়ত তারা আমাদেরকে সুন্দর নাটক উপহার দেওয়ার চেষ্টা করে।
সাকিব সিদ্দিকী ও আরোহী মিমের নাটক দেখতে সব সময় আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। তাদের অভিনয় গুলা খুব সুন্দর হয়। যখনই সময় পাই তখনই তাদের নাটকগুলো দেখা হয়। আপনি আজ এই জুটির খুব সুন্দর একটি নাটক রিভিউ দিয়েছেন। যদিও এই নাটকটি দেখা হয়নি তবে আপনার রিভিউ পড়ে আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। সময় পেলে অবশ্যই দেখবো। ধন্যবাদ এত সুন্দর নাটক রিভিউ দেওয়ার জন্য।
বাহ! আপনি তো দেখছি সাকিব সিদ্দিক ও আরোহী মিম এর অনেক বড় ফ্যান।