এ বছর প্রথম ইফতার(১০% পে আউট লাজুক খ্যাকের জন্য)
হেলো বন্ধুরা
ছবিটা অপু এ৫এস ক্যামেরা দিয়ে তোলা।
একটি আঙুর এর দোকান থেকে।
সবাই কেমন আছেন আশা করি সবাই অনেক ভাল আছেন আমিও আলহামদুলিল্লাহ ভাল আছি। আমি @ashik333 বাংলাদেশ থেকে বলছি চলে এলাম নতুন একটি ব্লগ নিয়ে আপনাদের মাঝে। আমার আজকের ব্লগে থাকছে একটি রাইটিং পোস্ট আশা করি আপনাদের ভাল লাগবে তাহলে চলুন শুরু করি।
বন্ধুরা আজকের পোস্টে আমি শেয়ার করবো আমার প্রথম রমজান কেমন কাটলো এবং এর অনুভূতি। রমজান বছর ঘুরে আসে। এই রমাদান কে নিয়ে আমাদের মধ্যে অনেক আনন্দ কাজ করে ৩০ দিন রোজা রাখার পরে আশে ইদ এই ইদের জন্য আমাদের ৩০ টা রোজা পালন করতে হয়।রমজান এমন একটা জিনিস জা আমাদের কে নিয়ম কানুন এর মধ্যে নিয়ে চলে আসে।এবং অশ্লিলতা,অন্যায় জুলুম থেকে হেফাজতে রাখে।আমার প্রথম রমজান ছিল পথে পথে ব্যাস্ততার মধ্যে।
আসলে পুরুষ মানুষের দায়িত্ব যখন কাধে চলে আশে তখন কোনো কিছুই তাকে আর ধরে রাখতে পারে না।ঠিক আমারো তেমন হয়েছে বাবা পৃথিবী ছেরে যাবার পর থেকে সংসার আমার উপর সব দায়িত্ব আমার উপর আর কোনো কিছুর বাধা উপেক্ষা করার মতো সময় আমার নেই।প্রথ। রমজানে আমি পরিবারের সাথে ইফতার করতে পারি নাই।সত্যি বলতে আব্বু বেচে থাকা কালিন শেষ ইফতার করেছিলাম পরিবারের সাথে বসে।এখন আর বসি না মানুষের সৃতি খুব ধারাল মানুষ কে খুব দ্রুত আঘাত করে।তাই আমি এই কথা মনে করে বাসায় ইফতার করি না।
কাজের ব্যাস্ততায় ইফতারের জায়গা আমার ঠিক নেই কখুন কোথায়।দায়িত্ব কঠিন জিনিস তো প্রথম রোজা আমাকে এভাবেই কাটাতে হয়েছিলো।ডিউটি রত অবস্থায় ইফতার করতে হয়েছিলো পথে।এটা প্রথম হলো এমন হয়তো বাকি জীবনে আমাকে দায়িত্ব পালন করার পথেই এভাবেই পথে ইফতারি করতে হবে।রমজান সবার উপর শান্তি আনুক সুখ আনুক।এভাবেই কেটেছে আমার প্রথম রোজা আশা করি আপনাদের প্রথম রোজা সুন্দর কেটেছে সবাই ভাল থাকবেন আবারো দেখা হবে নতুন ব্লগে।
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
আসলে দায়িত্ব জিনিসটাই এমন যেন সবকিছু ছেড়ে দিয়ে পরিবারের মানুষগুলোকে ভালো রাখার যুদ্ধে নেমে যেতে হয়। তাছাড়া যতদিন বাবা বেঁচে থাকে প্রতিটা সন্তানের মাথার উপর যেন বটবৃক্ষের ছায়া থাকে। সবশেষে আপনার দিনগুলো ভালো কাটুক এই কামনাই করি।
সত্যি ভাই পিতা-মাতা সন্তানের জন্য বৃক্ষের ছায়ার মত। যার চলে গেছে সেই বুঝে তার যন্ত্রণা। আজ পরিবারের অনেক দায়িত্ব মাথায় নেওয়ার জন্য আপনজনদের সাথে একসাথে বসে ইফতারি করার সাধ্য আপনার হয় না। তবুও দোয়া করিস যখন যে জায়গায় থাকেন না কেন,যেন ভালো থাকেন সুস্থ থাকেন রোজা গুলো পালন করতে পারেন।
আপনাকে পবিত্র মাহে রমজানের অনেক অনেক শুভেচ্ছা। আপনি প্রথম রমজানে আপনার পরিবারের সাথে ইফতার করতে পারেননি, জেনে আমার কাছে অনেক বেশি খারাপ লাগলো। আসলে প্রত্যেক মানুষ চায় রমজান মাসের প্রতিটি ইফতার যেন পরিবারের সাথে হয়। আপনি এখন কর্মঠ হয়ে পড়েছেন, এখন আপনার ইফতার করার নির্দিষ্ট কোন জায়গা নেই। আসলে ভাইয়া পুরুষ মানুষের বয়স বেড়ে গেলেই অনেক চাপ সহ্য করতে হয়।
দায়িত্ব এমনই একটা জিনিস যা আমাদেরকে খুব কাছের জিনিস থেকেও দূরে সরিয়ে দেয়। আসলে এমনটাই হয় ডিউটিরত অবস্থায় যেখানে সেখানে ইফতারের সময় হয়ে যায়। সত্য কথা বলতে এমনটা কালকে আমার সাথে হয়েছে আমিও রাস্তার মধ্যেই ইফতারি করেছি।
প্রথমেই আপনাকে রমজানের শুভেচ্ছা জানাই। প্রথম রমজানের প্রথম ইফতার করার অনুভূতি আমাদের সকলের মনের মধ্যে একটি আলাদা ভালোলাগা নিয়ে আসে৷ একইসাথে প্রথম রমজানে সকলের ইচ্ছা থাকে পরিবারের সাথে ইফতার করার। তবে যারা বিভিন্ন কাজের তাগিদে বিভিন্ন জায়গায় গিয়েছেন তাদের পরিবারের সাথে ইফতার করা অনেকটাই কষ্টসাধ্য হয়ে যায়। যেমন আপনিও আপনার পরিবার থেকে দূরে রয়েছেন এবং প্রথম ইফতার আপনি আপনার পরিবারের সাথে করতে পারেননি।
ধন্যবাদ এরকম সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য৷