দিনলিপি (১০% পে আউট লাজুক খ্যাকের জন্য)
হেলো বন্ধুরা
সবাই কেমন আছেন আশা করছি সবাই ভাল আছেন আমিও আলহামদুলিল্লাহ ভাল আছি আমি @ashik333 বাংলাদেশ থেকে বলছি চলে এলাম নতুন একটি ব্লগ নিয়ে আপনাদের মাঝে আমার আজকের ব্লগে থাকছে একটি দিনের গল্প সারাদিনের ব্যস্ততা। আশা করি আপনাদের ভাল লাগবে বন্ধুরা তাহলে চলুন শুরু করি।
বন্ধুরা আমি এবং বন্ধু রাসেল তার ডাইবেটিস পরিক্ষা করানোর জন্য কুমারখালি যাব।এছারাও সে আরো কয়েকটি জায়গায় যাবে।তবে প্রথমে আমরা এখানেই যাব।
নদীর পার হলাম ভ্যানে করে আমরা দুজ বাস টারমিনাল এর পাশে এলাম কারন আমার কুমারখালি ডাইবেটিস সেন্টার এখানেই।তো খুজতে খুজতে আমরা পেলাম সেই ঘর।এরপরে দুজন দোতালায় উঠে জিজ্ঞাসা করলাম রুম কোনটা তারা বললো নিচে তবে লোকজন নেই কারন ৭-২:০০ টা অব্দি সেখানে রোগি দেখা হয়।
এরপরে আমরা সেখান থেকে চলে গেলাম আমার বন্ধুর চোখ পরিক্ষা করার জন্য বিশ্বাস কমিউনিটি সেন্টারে। বন্ধু চোখ দেখানোর জন্য কিছু সময় বসে রইলাম এরপরে তাকে ডাকা হলো।পরিক্ষা করার পরে তারা চশমা বানানোর জন্য পরামর্শ দিল।তাই আমরা একটি পরিচিত দোকানে চলে গেলাম চশমা বানানোর জন্য।সেখানে গ্লাস এর দাম বেশি চাচ্ছিলো আমরাও অনেক দর কষাকষি করছিলাম।এক পর্যায় আমরা গ্লাস টি নিলাম।এরপরে লোকটি গ্লাস টা খুজতে শুরু করলো।
চশমা কেনা হয়ে গেলে আমরা এবার সব কাজ শেষ করে বারির পথে হাটা ধরলাম।যেতে যেতে আমরা একটি তেলে ভাজা দোকানে থামি।দোকান টা ব্রিজ এর শুরুতেই।সেখান থেকে বেগুনি আর আলুর চপ কিনি।এরপরে খাওয়া শুরু করি।তবে খারাপ লাগে চপ টা অত্যান্ত বাজে ছিল।কোনো ঝাল নেই লবন নেই এতো লো কোয়ালিটি খুবই বাজে লাগছিল ভাবছিলাম লোকটাকে যায়ে বলি কিন্তু না আমরা ততক্ষনে অনেকটা পথ এসেছি।
★ walpad8g
★ Kushtia, Bangladesh
চশমা তো কিনলেন কিন্তু চশমা পড়ে তো ছবি দিলেন না 😎 আমি হলে বন্ধুকে বলতাম চশমা তো কিনতে আসছি পরবর্তীতে তো তুমি ইউজ করবা কিন্তু এখন আমি প্রথমে ট্রায়াল দিব 😁
মাথা ঘরে পাওয়ার ওয়ালা চশমা পরলে
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
কুমারখালীতে এই ব্রিজটি ঈদের দুই দিন আগে উদ্বোধন হয়েছে। আমিও গিয়েছিলাম একদিন ঘুরতে। আপনার সারাদিনের বিষয়গুলো খুবই সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন। আপনার চশমা কিনার কথা শুনে আমারও মনে পড়ে গেল কিছুদিন আগেই আমার চশমাটা ভেঙ্গে গেছে আমারও তো একটা চশমা কিনতে হবে।
কুমারখালি চলে আসুন আবার চশমা কিনতে ধন্যবাদ ভাইয়া।
দুই বোন দুই মিলে দেখছি প্রথমে গিয়েছিলেন কুমারখালী ডায়াবেটিস সেন্টারে। তারপর আপনার বন্ধুর চোখ দেখানোর জন্য ওখানে গিয়েছিলেন। এরপর চশমা কিনতে গিয়েছিলেন। তারপরে আবার খাওয়া দাওয়াও করেছিলেন তাহলে। সব মিলিয়ে দিনটা দেখছি অন্যরকম গিয়েছে আপনাদের। আসলে কিছু কিছু খাবারের মানটা এরকম হয়। যার জন্য এরকম খাবার গুলো খেতে আমার কাছে ভালো লাগে না।
জী ভাই অনেক ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্যর জন্য।
আপনি অন্য রকম একটা দিনের গল্প আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। বন্ধুর সাথে অনেক জায়গায় গিয়েছিলেন গুরুত্বপূর্ণ কাজে যা দেখেই বুঝতে পারছি। বেশিরভাগ সময় এমনিতে চোখের কোন সমস্যা হলে ডাক্তাররা চশমা দিয়ে থাকে। আর আপনারা চশমা কিনেছিলেন অনেক ভালো মানের। তেলেভাজা দোকানে গিয়েছিলেন আলুর চপ আর বেগুনি কিনেছিলেন। কিন্তু চপটা বাজে থাকার কারণে ভালোভাবে খেতে পারেন নি যা বুঝতে পারছি।
জি আপু সব ভাল থাকলেও তেলে ভাজা টাতেই সমস্যা ছিল
আসলে কোথাও একা একা যেতে আসলেই বিরক্ত লাগে। আপনি এবং আপনার বন্ধু একসাথে গিয়েছেন ডায়াবেটিস পরীক্ষা করবেন এবং আরো কয়েক জায়গায় যাবেন বলে। চশমা কিনতে পরিচিত দোকানে গিয়েছেন। কিন্তু আমি মনে করি পরিচিত দোকানে দাম আরো বেশি চায়। তাই কয়েক জায়গায় যাচাই করে কেনা ভালো। যাইহোক শেষ পর্যন্ত চশমা কিনতে পেরেছেন তাহলে। পোস্টটি শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
আমরা হলাম অনভিজ্ঞ গ্লাস এর ক্ষেত্রে ডাক্তার যে গ্লাস টা দিতে বলেছে অন্য দোকানে গেলে যদি সেটা না দেই।এই ক্ষেত্রে পরিচিত দোকানিরা সেরা।