নতুন অভিজ্ঞতায় ঘুরাঘুরি (ঘরে ফেরা)(১০% পে আউট লাজুক খ্যাকের জন্য)
হেলো বন্ধুরা
সবাই কেমন আছেন আশা করছি সবাই ভাল আছেন আমিও আলহামদুলিল্লাহ ভাল আছি।আমি @ashik333 বাংলাদেশ থেকে বলছি।চলে এলাম নতুন একটি ব্লগ নিয়ে আপনাদের মাঝে আমার আজকের ব্লগে থাকছে কুষ্টিয়া টু আলমডাঙ্গা ঘুরাঘুরুর শেষ পর্ব বন্ধুরা আশা করছি আপনাদের ভাল লাগবে চলুন তাহলে শুরু করা যাক আমার আজকের ব্লগ টা।
বন্ধুরা আমরা ক্যাম্পাস থেকে বের হয়ে এবার হাটতে শুরু করলাম।অনেক খিদা লেগেছে আমাদের তাই পাশের একটা দোকান থেকে আমরা একটা কেক আর রুটি কিনলাম কিন্তু কেকটা ঠিক থাকলেও রুটি টা গন্ধ হয়ে গেছিলো তাই ফেলে দিয়েছিলাম।হাটতে হাটতে আমরা একটা ভ্যান কে দার করাইলাম।এরপরে বললাম আমরা লাল ব্রিজে যাব।সে ১৫ টাকা করে ভারা চেয়েছিল বলল্লাম চাচা আমরা ছাত্র আমাদের একটু কম করে রাইখেন সে বললো দুইজন ২০ টাকা দিও।
ভ্যান ওয়ালা চাচার সাথে আসতে আসতে অনেক কথা হলো সে ছিল সেখানের স্থায়ি বাসিন্দা চাচার সুখ দুঃখের কথা শুনতে শুনতে আমরা লাল ব্রিজ বাজারে চলে এলাম।তো সেখানে এসে আমার বন্ধুর একটা হেড ফোন কেনার শখ যাগলো কিন্ত বাজারে এতো খুজেও আমি কোথাও একটা দোকান দেখতে পেলাম না।কি আর করার সেখানে মোরের উপর একটা বাঘের চিত্র ছিল সেটা বেশ ভাল লাগছিল।
আমরা মোর থেকে একটু হেটে লাল ব্রিজের উপর উঠে পরলাম ব্রিজ টা রং করা অনেক গুলো কালার দিয়ে পাশে আবার রয়েছে একটি রেল সেতু সেটা পুরোটাই লাল হয় এই কারনে এখানের নাম দেওয়া হয়েছে লাল ব্রিজ।লাল ব্রিজে হাটতে হাটতে আমরা বাসের জন্য অপেক্ষা করছিলাম অনেক ক্ষন অপেক্ষার পরে সেখানে বাস এলো এরপরে আমরা সরাসরি কুষ্টিয়া চলে আসলাম।ঘুরাঘুরি টা দারুন ছিল খুব কম খরচে বেস ভাল ইঞ্জয় করেছি।আপনাদের সবাইকে ধন্যবাদ আমার সাথে থাকার জন্য শুভ কামনা।
ফটো | তথ্য |
---|---|
নাম | আশিক |
স্থান | আলমডাঙ্গা-চুয়াডাঙ্গা, বাংলাদেশ |
ক্যামেরা | Redmi note 11 |
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
ভ্যান ওয়ালা চাচা দেখি আপনারদের দুঃখ বুঝতে পেরেছে। স্টুডেন্ট দেখে ৫ টাকা কমিয়ে দিল। তাছাড়া এরকম ভ্যানে উঠলে ভ্যান ওয়ালার সঙ্গে গল্প করতে করতে গন্তব্যে পৌঁছে যাওয়া যায়। আপনারা খুব সুন্দর একটি জায়গায় ঘুরতে গিয়েছেন। ভালো তো লাগবেই এত সুন্দর জায়গায় ঘুরলে। কিন্তু আপনার বন্ধুটা হেডফোন কিনতে পারলো না জন্য খারাপ লাগলো।