পদ্মা পারে ঘুরাঘুরি (১০% পে আউট লাজুক খ্যাকের জন্য) 🦊🦊
হেলো বন্ধুরা
যাওয়ার পথে হাইওয়ে রোড
সবাই কেমন আছেন আশা করি সবাই অনেক ভাল আছেন আমিও আলহামদুলিল্লাহ ভাল আছি। আমি @ashik333 বাংলাদেশ থেকে বলছি চলে এলাম নতুন একটি ব্লগ নিয়ে আপনাদের মাঝে আমার আজকের ব্লগে থাকছে একটি ঘুরাঘুরি পোস্ট আশা করি সবার অনেক ভালো লাগবে।তাহলে চলুন আজকের পোস্ট শুরু করি।
আলাউদ্দিন নগর বাজার
বন্ধুরা শুক্রবার উপলক্ষে সেদিন আমি যেতে চেয়েছিলাম আমাদের পাশে রবীন্দ্রনাথ এর কুঠির বাড়িতে।তবে যা গড়ম পরেছে এর মধ্যে কোথাও বের হওয়ায় মুশকিল হয়ে গিয়েছে।তাই সকালে বের না হয়ে ভাবলাম বিকেলে বের হবো।তাই বিকেলেই বের হলাম তখন বাজে ৫ টার একটু বেশি। ওখানে যেতে যেতে বেজে গেলো ৬ টা।
পদ্মা পারে
ওখান থেকে আবার আমার এক কলেজ বন্ধু আমার সাথে যোগ দিলো।দুজনে যেতে যেতে অনেক গল্প করলাম।গেইটে গিয়ে দেখি সেখানে তালা মারা এবং বন্ধ করে দিয়েছে।কি আর করার অটো ওয়ালাকে বললাম আমাদের শিলাইদহ ঘাটে নামিয়ে দিয়ে আসেন যেহেতু এসেছি একটু ঘুরে যায়।উনি আমাদেরকে শিলাইদহ ঘাটে নামিয়ে দিয়ে গেলেন।
বন্ধু
পদ্মা নদীর একদম তীর ঘেসে এই শিলাইদহ গ্রাম টা হয়েছে আর এখানেই সেই কুঠিবাড়ি।এই ঘাটে এক সময় রবীন্দ্রনাথ নিজেই পার হয়ে এসেছেন আমরা লোকমুখে শুনেছি।আমরা সেখানে বসলাম অনেকদিন পরে আসলাম এখানে একটু অন্ধকার হয়ে গিয়েছে।পানি অনেক কুমে গিয়েছে।পানি ভরা থাকলে নদী তার ভয়ংকর রুপ দেখায়।এখানে অনেকেই ঘুরতে আসে শীতল বাতাস অনুভব করার জন্য।
পোস্টের | বিবরণ |
---|---|
পোস্টের ধরন | পদ্মা পারে ঘুরাঘুরি। |
ক্যামেরা | অপু এ৭৮ |
লোকেশন | বাংলাদেশ |
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
পদ্মা নদীর পাড়ে অপরূপ সৌন্দর্যময় মুহূর্ত উপভোগ করেছেন। আসলে এই গরমে নদীর পাড়ে গিয়েছেন ভালো হয়েছে, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বাড়িতে যেতে চয়েছিলেন, তবে এই গরমে সেখানে যাননি ভালো হয়েছে। আমি সেখানে গিয়েছিলাম অনেক গরম এমনিতেই ওখানে।
ভাই ভেতরে অনেক গাছ পালা থাকাই পরিবেশ টা ঠান্ডা লাগে ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মতামত এর জন্য।
রবীন্দ্র কুঠি বাড়িতে ঘুরতে গিয়েছিলেন কিন্তু দুঃখজনক বিষয় হলো সেখানে গেটে তালা মারা ছিল। আর তার জন্যই আপনারা পদ্মা নদীর পাড়ে ঘুরতে গিয়েছিলেন জেনে ভালো লাগলো। যাইহোক আশা করি দুই বন্ধু মিলে সেখানে খুব সুন্দর কিছু সময় অতিবাহিত করেছেন। ধন্যবাদ
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এর কুঠিবাড়িতে ঢুকতে না পেরে কি হয়েছে পদ্মার পারে তো ঘুরতে পেরেছেন। এই গরমের মধ্যে নদীর পাড় এর থেকে শান্তির জায়গা আর আছে নাকি। তাছাড়া সাথে যদি আরেকজন বন্ধু থাকে তাহলে তো আড্ডাটা বেশ ভালো জমে উঠে। দুজন যে বেশ ভালো আড্ডা দিয়েছেন বোঝাই যাচ্ছে। ভালো লাগলো আপনাদের সুন্দর মুহূর্ত দেখে।
ঠিকি বলেছেন আপু।এই গরমে নদীর পারটাই হলো শান্তির জায়গা।
বন্ধুর সাথে পদ্মার পাড়ে খুব সুন্দর সময় কাটিয়েছেন। ফটোগ্রাফি গুলো দেখে বোঝা যাচ্ছে পদ্মার পাড়ের সময়টা আপনার খুব ভালো কেটেছে। আসলে এখন যে গরম পড়ছে কোথাও বের হওয়ার কথা শুনলে মনে হয় ভয় লাগে। তবে আপনারা বিকেল বেলা গিয়েছেন তাই গরম একটু কম ছিল। আর নদীর পাড়ে তো খুব ঠান্ডা বাতাস। পদ্মার পাড়ে ঘোরাঘুরি মুহূর্তটা আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন দেখে খুব ভালো লাগলো।
ধন্যবাদ আপু।সুন্দর মতামত এর জন্য।
শুক্রবার উপলক্ষে আপনি রবীন্দ্রনাথ এর কুঠির বাড়িতে ঘুরতে যাওয়ার কথা ভাবেন ।সেখানে গিয়ে দেখেন গেটে তালা লাগানো ।সেজন্য আপনারা শিলাইদহ গ্রামে নামেন ।পদ্মা নদীর কল ঘেঁষেই এই শিলাইদহ গ্রামটা সেখানে যেয়ে আপনারা কিছু সময় কাটান। সেই ঘোরাঘুরির কিছু মুহূর্ত আপনি আজকে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন ভাইয়া ধন্যবাদ ভাইয়া।
ধন্যবাদ গুছিয়ে মন্তব্য করার জন্য।
পদ্মা পাড়ের সুন্দর মুহূর্ত আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। খুবই ভালো লাগলো আপনার আজকের এই ব্লগ দেখে। অনেকদিন যাবত পদ্মার পাড়ে যেতে পারি নাই। সেটা অবশ্য রাজশাহীর পদ্মা পাড়ের স্মৃতি আমার জীবনে। রাজশাহী হয়ে কুষ্টিয়ার মধ্য দিয়ে গড়িয়ে গেছে এই পদ্মা। বেশ ভালো লাগে নদী পাশে অবস্থান করতে। যাই হোক বেশ কিছু ফটোগ্রাফির মাধ্যমে সুন্দর ব্লগ শেয়ার করেছেন দেখে ভালো লাগলো।
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।খুব সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
বোঝাই যাচ্ছে বন্ধুর সঙ্গে দারুন একটা মুহূর্ত অতিবাহিত করেছেন। বন্ধুদের সঙ্গে সময় কাটাতে পছন্দ করে না এইরকম মানুষ খুব কমই আছে। বন্ধুর সঙ্গে পদ্মা পাড়ে ঘুরাঘুরির মুহূর্তে দারুন একটা মুহূর্ত অতিবাহিত করেছেন এবং সেই মুহূর্তের দৃশ্যগুলো আমাদের মাঝে চমৎকার ভাবে ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করেছেন দেখে ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনার কাটানো মুহূর্তটা আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য।
আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ। খুব সুন্দর ভাবে গুছিয়ে মন্তব্য করেছেন।
এরকম গরমের মধ্যে কোথাও বের হওয়ার আসলেই মুশকিল। আমার তো কোথাও বের হতেও ভয় লাগে। তবে এরকম নদীর পাড়ে শীতল বাতাস পাওয়া যায়। এই গরমে নদীর পাড়েই শান্তি পাওয়া যায়। কুঠি বাড়িতে ঢুকতে না পেরে একদিকে ভালোই হলো পদ্মা নদীর পাড়ে ঘুরতে গেলেন। সুন্দর মুহূর্ত কাটিয়েছেন আপনারা।
ঠিকি বলেছেন আপনি।ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মতামত এর জন্য।
লোকেশনটা শিলাইদহ কুঠিবাড়ির পাশে হওয়ায় বেশি প্রাধান্য পায় তবে যে কেউ সেখানে ঘুরতে গেলে সৌন্দর্যটা উপভোগ করবে স্বাভাবিক। নদীপাড়ে সৌন্দর্য তুলে ধরার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য।