ঈদের ছুটিতে বাড়ি ফেরা | |
হ্যালো ,আমার বাংলা ব্লগ পরিবারের সদস্যগণ সকলে কেমন আছেন।আশা করি সকলে ভালো আছেন।আমিও আল্লাহর অশেষ রহমতে ভালোই আছি।আজ থেকে আমার ভার্সিটি ঈদের ছুটি দিয়ে দিয়েছে।তাই দেরি না করে আজ সকালেই আমার গ্রামের বাড়ির উদ্দেশে রওনা দেই।আমি আমার এই জীবনে শুধু মাত্র একবার ঈদ ঢাকায় করেছিলাম।সেটাই ছিল প্রথম আমার গ্রামের বাড়ির বাইরে ঈদ করা।সেই ঈদ টাই সব চাইতে বাজে ভাবে কেটেছে।সারাদিনই মন ভালো ছিল না।সারাদিন শুধু সোয়ে,বসে কাটিয়েছি।দিনটা খুবই বাজে কেটেছে। আম্মু আমার চেহারা দেখে খুব কষ্ট পাচ্ছিলো।সারাদিন মন মরা হয়ে ছিলাম।তবে এরপর আর গ্রামের বাড়ির বাইরে আর ঈদ করি নাই।
তাই এইবার ঈদের ছুটি পাওয়া মাত্রই গ্রামের বাড়ির দিকে রওনা দিয়ে দেই।আজ ভোর ছয়টার দিকে বাসা থেকে বের হই। তবুও রাস্তায় আজ বেশ জ্যাম ছিল।বাস কাউন্টারেও সকাল সকাল বেশ ভালোই ভিড় ছিল।আমাদের ঢাকা থেকে ময়মনসিংহ আসতে যেখানে ৩ থেকে সর্বোচ্চ ৩.৩০ ঘণ্টা সময় লাগে ।সেখানে আজ প্রায় ৪ ঘণ্টা লেগে যায়। বিশেষ ছুটির সময় একটু বেশ জ্যাম সব রুটেই থাকে।তবে আজকে জ্যামের সাথে ভ্যাপসা গরম মিলে জার্নিটা বেশ কষ্টকর করে তুলেছিল।
যাই হোক অমরা সুস্থ ভাবেই বাড়িতে আসতে পারি। বাড়িতে এসেই দেখি খুব আরাম দায়ক বাতাস বইছে।আমাদের আম গাছে আম ঝুলে আছে বেশ অনেক গুলো।আমাদের আমগুলো আমরূপালি জাতের।এই আম গুলো সব আম শেষ হলে সবার শেষে পাকে।তাই আমগুলো এখনো পাকি নাই।তবে সারাদিনের ক্লান্ত পরিশ্রমের পর যখন বাড়িতে আসি তখন সকল ক্লান্তি দূর হয়ে যায়।বাড়ির মনোমুগ্ধকর প্রাকৃতিক রূপ দেখে সকল ক্লান্তি দূর হয়ে যায়।
শহরের যান্ত্রিক জীবন ছেড়ে যখন সবাই বাড়ি আসে বিশেষ করে গ্রামের বাড়ি তখন মানুষিক ভাবেই মানুষ অনেক সুস্থ এবং শারীরিক ভাবেই অনেক প্রশান্তি অনুভব করে।আমি মনে করি , আমার মত অনেকেই এই রকম গ্রামের বাড়ি খুব পছন্দ করে এবং গ্রামের বাড়িতে আসলে খুব ভালো লাগে।
তাই এইবার ঈদের ছুটি পাওয়া মাত্রই গ্রামের বাড়ির দিকে রওনা দিয়ে দেই।আজ ভোর ছয়টার দিকে বাসা থেকে বের হই। তবুও রাস্তায় আজ বেশ জ্যাম ছিল।বাস কাউন্টারেও সকাল সকাল বেশ ভালোই ভিড় ছিল।আমাদের ঢাকা থেকে ময়মনসিংহ আসতে যেখানে ৩ থেকে সর্বোচ্চ ৩.৩০ ঘণ্টা সময় লাগে ।সেখানে আজ প্রায় ৪ ঘণ্টা লেগে যায়। বিশেষ ছুটির সময় একটু বেশ জ্যাম সব রুটেই থাকে।তবে আজকে জ্যামের সাথে ভ্যাপসা গরম মিলে জার্নিটা বেশ কষ্টকর করে তুলেছিল।
যাই হোক অমরা সুস্থ ভাবেই বাড়িতে আসতে পারি। বাড়িতে এসেই দেখি খুব আরাম দায়ক বাতাস বইছে।আমাদের আম গাছে আম ঝুলে আছে বেশ অনেক গুলো।আমাদের আমগুলো আমরূপালি জাতের।এই আম গুলো সব আম শেষ হলে সবার শেষে পাকে।তাই আমগুলো এখনো পাকি নাই।তবে সারাদিনের ক্লান্ত পরিশ্রমের পর যখন বাড়িতে আসি তখন সকল ক্লান্তি দূর হয়ে যায়।বাড়ির মনোমুগ্ধকর প্রাকৃতিক রূপ দেখে সকল ক্লান্তি দূর হয়ে যায়।
শহরের যান্ত্রিক জীবন ছেড়ে যখন সবাই বাড়ি আসে বিশেষ করে গ্রামের বাড়ি তখন মানুষিক ভাবেই মানুষ অনেক সুস্থ এবং শারীরিক ভাবেই অনেক প্রশান্তি অনুভব করে।আমি মনে করি , আমার মত অনেকেই এই রকম গ্রামের বাড়ি খুব পছন্দ করে এবং গ্রামের বাড়িতে আসলে খুব ভালো লাগে।
সবাই ভালো থাকবেন।সবাই বেশি বেশি গাছ লাগানোর চেষ্টা করবেন। সকলের জন্য শুভকামনা রইলো।
আমি আরাফাত হাসান সৌনক। বর্তমানে ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি এর কম্পিউটার সাইন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্টেরএকজন ছাত্র । আমি ফটোগ্রাফি করতে ভালোবাসি। আমি ভ্রমণ করতে অনেক পছন্দ করি।আমি আমার পরিবারকে খুব ভালোবাসি।
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
আপনার ঈদের ছুটির অভিজ্ঞতা এবং গ্রামের বাড়ির সৌন্দর্যের বর্ণনা পড়ে আমার মনে হলো যে আমিও আপনার সাথে সেই আনন্দ এবং প্রশান্তি ভাগ করে নিচ্ছি। আপনার লেখায় আপনার প্রতি আমার গভীর শ্রদ্ধা এবং প্রশংসা জানাই। আপনার পরিবারের প্রতি আপনার ভালোবাসা এবং আপনার গ্রামের বাড়ির প্রতি আপনার টান অত্যন্ত স্পষ্ট এবং মনোমুগ্ধকর। আপনার ফটোগ্রাফি এবং ভ্রমণের প্রতি আপনার আগ্রহ আপনার লেখায় স্পষ্টভাবে প্রকাশ পেয়েছে। ধন্যবাদ এমন সুন্দর একটি পোস্ট লেখার জন্য।
ধন্যবাদ ভাই এত সুন্দর কমেন্টি করার জন্য।আমার মত অনেকেই নিজের গ্রামকে খুব ভালবাসে।নিজের গ্রামের টানে ছুটি পেলেই গ্রামের বাড়ি চলে আসে।
অনেক শুভ কামনা রইলো আপনার জন্য।
ঈদের ছুটিতে বাড়ি ফেরাটা যেন অন্য রকমের একটা ভোগান্তির মত। কেননা ঈদের এই সময় রাস্তাতে প্রচুর পরিমাণে ট্রাফিক জ্যাম আমরা লক্ষ্য করি। আর এই কারণে যে সময়ে বাড়িতে পৌঁছানোর দরকার তার থেকে বেশি সময় লেগে যায়।
জ্বি ভাই , আপনি যথার্থই বলেছেন। ঈদে বাড়ি যাওয়া এক ভোগান্তির নাম। রাস্তায় সে সময় প্রচুর জ্যাম থাকে,যার দরুন সময় অপচয় হয় অনেক।
আপনার জন্য শুভকামনা রইলো।
বানানের ব্যাপারে একটু ধ্যান রাখুন ভাই। অনেক ভুল হচ্ছে।
আচ্ছা দাদা।
ধন্যবাদ দাদা ভুল ধরিয়ে দেয়ার জন্য।