এসিড নিক্ষেপ একটি জঘন্যতম কাজ !!
নমষ্কার বন্ধুরা,,
কেমন আছেন সবাই ? আশা করি আপনারা সকলেই অনেক ভালো আছেন ৷ আমি আজকে আপনাদের মাঝে শেয়ার করতে যাচ্ছি এসিড নিক্ষেপ করা কত বড় জঘন্যতম কাজ ৷ আশা করি আপনাদের অনেক ভালো লাগবে ৷ তাহলে চলো শুরু করা যাক ৷
সাধারনত আমাদের দেশে এসিড নিক্ষেপ করা আগের সময়ে অনেক ছিল ৷ প্রায় প্রায় আমরা টিভিতে বা খবেরর কাগজে দেখতাম এসিড নিক্ষেপ করে একটি মেয়েকে মেরে ফেলেছে ৷ আসলে এই ধরনের খবর যখন শুনি তাহলে আসলেই অনেক খারাপ লাগে ৷ কারন এসিড এমন একটি জিনিস যা একজন মানুষের গায়ে পড়লে যেই জায়গায় পরবে সেই স্থানে সাথে সাথে পুড়ে যাবে ৷ তার সাথে যন্ত্রণাও ভোগ করতে হয় ৷
সাধারনত এই এসিড জীবনের আশা ধ্বংস করে দিয়ে থাকে ৷ এসিড নিক্ষেপ বলতে বুঝায় একজন নিরপরাধ ব্যাক্তির উপর এসিড ছোঁড়াকে বুঝায় ৷ আমারা মনে করি এটি সামাজিক উপদ্রব এটি সমাজের চোখে একটি জঘন্যতম কাজ আমরা বলে মনে করি ৷ আর সমাজের স্ত্রীজাতি এই এসিড নিক্ষেপের স্বীকার ৷
রাস্তা ঘাটে বোখাটে ছেলের অত্যাচার মা বোনেরা ঠিক ভাবে চলাফেরা করতে পারে না ৷ এবং কি বোখাটে ছেলেরা যদি কোন মেয়ের প্রতি খারাপ নজরে দেখে থাকে পরে তা মেয়ের কাছে গিয়ে খারাপ কিছু সম্মোধন করে থাকে তখন মেয়েটি না উত্তর দিয়ে থাকে ৷ তখন বোখাটে ছেলেরা সেই মেয়েটি এসিড মারার নিক্ষেপ পরিকল্পনা তৈরি করতে থাকে ৷ তারপর সুযোগ বুঝে যখন মেয়েটি একা কোথাও যেতে থাকে তখন বোখাটে ছেলেগুলো তার মুখে এসিড নিক্ষেপ করে থাকে ৷ এতে করে মেয়ের মুখটি সম্পন্ন পুরে যায় যা দেখতে খুবই বিশ্রী দেখা যায় যার মূলত বোখাটে ছেলেগুলো এই ধরনের জঘন্যতম কাজ গুলো করে থাকে ৷
আমাদের দেশে এই জঘন্যতম কাজ গুলো আগে খুবই হয়েছে ৷ তারপর দেখা যায় কোন এক যুবক একজন যুবতীকে প্রেম নিবেদন করে থাকে এবং সেটি প্রত্যাখান করে থাকে তাহলে দেখবেন তারপরের দিনই সেই যুবক যুবতীকে এসিড নিক্ষেপ করেছে ৷ আসলে এই ধরনের জঘন্যতম কাজ গুলো সমাজের কতটা লজ্জাজনক তা কল্পনার বাইরে ৷
তারপর দেখা গিয়েছিল কোন ব্যাক্তিগত শত্রুতা , হিংসা ঝগড়া বিবাদের কারনেও এসিড নিক্ষেপের অপর কারন হয়ে থাকে ৷ তারপর দেখা গিয়েছিল কোন স্বামী তার স্ত্রীর বাড়িতে যৌতুকের চাপ দিয়ে পরে তা দিতে না পারলে সেই ক্ষেত্রেও এসিড নিক্ষেপ করা হয়েছিল নিরপরাধ স্ত্রীর উপরে ৷
আর সাধারনত এসিড এমন একটি জিনিস যা চামড়াকে এমন করে পুরে ফেলে যেটা আগের মত হওয়া কোন ভাবেই সম্ভব ছিল না এর চিকিৎসা নেই বললে চলে ৷ একজন এসিড দগ্ধ হওয়া ব্যাক্তি তার সারাজীবন অনেক কষ্টের সাথে লড়াই করতে হয় ৷
তাই আমি বলতে চাই সবাই সাবধানের সাথে চলাফেরা করবেন এবং কি এসিড নিক্ষেপকারী অপরাধীকে অবশ্যই মৃত্যুদণ্ড অধীনে আনতে হবে ৷ আর এই বিষয়ে কঠোর আইন তৈরি করতে হবে ৷ তারপর আমাদের সমাজ থেকে এই জঘন্যতম কাজ দমনের জন্য সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে ৷
তো বন্ধুরা আজকে এই পর্যন্তই রইলো ৷ আজকে আর লিখছি না ৷ আমার সম্পুর্ন লেখাটি আপনাদের কেমন লাগলো তা অবশ্যই কমেন্ট বক্সে জানিয়ে দিবেন ৷ সবার সুস্বাস্থ্য কামনা করে এখানেই বিদায় নিচ্ছি ৷ দেখা হবে আবার পরবর্তী পোস্টে ৷
The essence of my writing is A short note on throwing acid. |
---|
I am a Bengali and my mother tongue is Bengali. I don't know English very well. So I always prefer to write in Bengali for convenience of Bengali language. I hope you will like my mother tongue Bengali writing very much. Thank you all.. |
---|
আপনাকে প্রথমেই অনেক ধন্যবাদ।যোগপোযোগি একটি বিষয় নির্বাচন করার জন্য। কিন্তূ পাষন্ড মানুষ এই কাজ টি করে থাকেন।১৮৬২ সালের দন্ড বিধি অনুসারে এটি একটি দন্ডনীয় কাজ। তাই এডিস নিক্ষেপ বন্ধ করতে হবে। খুব ভালো লাগলো আপনার পোস্টটি পড়ে।আপনি অনেক সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন বিষয়টি। তার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন সবসময়।
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই আমার পোস্ট টি আপনার কাছে অনেক সুন্দর লেগেছে ৷ ভালো থাকবেন আপনার জন্য শুভকামনা রইলো দিদি ৷🖤🌺
আপনাকে ও অনেক ধন্যবাদ। এতো বাস্তব ধর্মী একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। ভালো থাকবেন সবসময়।
খুবই সুন্দর একটি টপিক নিয়ে আলোচনা করেছেন। এটা আসলেই একটি ঘৃণিত কাজ। কিছু পাষাণ মানুষ এই কাজ করে অনেক মেয়ের জীবজ নষ্ট করেছে। আমাদের সবাইকে সচেতন হতে হবে আর যারা এসিড নিক্ষেপ করে তাদের প্রতি কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে।
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে আপনার সুন্দর মতামত মন্তব্য করে জানানোর জন্য ৷
সর্বপ্রথম আপনাকে আমি ধন্যবাদ জানাই খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি টপিক আপনি তুলে ধরেছেন।
এটা সত্য যে অনেক যুবক অনেক যুবতীকে প্রেমের প্রস্তাব দিয়ে থাকে এবং যুবতী যদি তার প্রস্তাবে রাজি না হয় সেই যুবক এসিড নিক্ষেপ করেছে। আসলে এটা আমাদের জন্য খুবই লজ্জাজনক।
একটি মানুষকে ভালো লাগতেই পারে সে তাকে প্রেমের প্রস্তাব দিতে পারে এবং অন্য মানুষ তাকে প্রত্যাখ্যান করতে পারে কারণ তার জীবন তার যাকে ভালো লাগবে সে তাকে ভালবাসবে তাই বলে তার জীবনটা নষ্ট করা আমাদের মোটেও ঠিক নয়।
এসিড নিক্ষেপ একটি জঘন্যতম কাজ ছিলো ৷ এসিড একবার শরীরের মধ্যে পরলে পুরো চামড়া পুরে যেতো যা চিকিৎসা করেও পরে স্বাভাবিক অবস্থায় আনা যেতো না ৷ ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্য প্রকাশ করার জন্য ৷
আগে বিটিভেতে একটা এড দিত এসিড মারাত্মক ক্ষতির কারন হওসাবে সতর্কতা মূলক ভাবে প্রচার করা। তবে আপনি ঠিল বলেছেন আগের দিনে সত্রুতার জের ধরে মানুষের গায়ে এসিড নিক্ষেপ করতো। কখন নিজের চোখে এসিড আক্রান্ত ব্যাক্তি বা এসিড নিক্ষেপ দেখা হয় নি। তবে এর তীব্রতা সম্পর্কে আপনি অনেক সুন্দর করে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন।
হুম ভাই টিভিতে বা খবরের কাগজে আমরা প্রায় প্রায় দেখতাম এসিড নিক্ষেপ করার জঘন্যতম কর্মকান্ড গুলো ৷ আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই আপনার মূল্যবান সময় ব্যয় করে মন্তব্য প্রকাশ করার জন্য ৷ ভালো থাকবেন 🙏
সালফিউরিক এসিড মূলত একটি কেমিক্যাল যেটা ব্যাটারিতে বেশি ব্যবহৃত হয়। তবে, এর অপব্যবহার এটিকে সন্ত্রাসী অস্ত্রে পরিণত করেছে। ২০০৩-২০০৪ সালের দিকে এসিড সন্ত্রাস বাংলাদেশে ভয়াবহ রূপ নেয়। তখন বিটিভি তে এই এসিদ সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে নানা প্রচারণা চালানো হতো। এখন এর প্রকোপ কিছুটা কমে গেলেও পুরোপুরি শেষ হয় নি।
ধন্যবাদ সুন্দর একটা টপিকে চমৎকার উপস্থাপন এর জন্যে।
হুম ভাই রাস্তার বোখাটে ছেলে বা সন্ত্রাসী গুলো এই ধরনের জঘন্যতম কাজ করে গেছিলো ৷ ভয়ে মা বোনেরা রাস্তায় চলাফেরা করতে পারতো না ৷ ধন্যবাদ ভাই ৷ 🙏🌺
আপনি খুব চমৎকার বিষয় নির্বাচন করেছেন আজ।২০০০, সালের দিকে এই এসিড নিক্ষেপ যেন একটা অভ্যাসে পরিণত হয়েছিল বাংলাদেশে।তখন নানা সাজা ঘোষনা করা হয়। কোনো মেয়ের উপর এসিড নিক্ষেপের মতো কাজ যে কতটা নিকৃষ্ট এটা ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না।
আমাদের শুভ বুদ্ধির উদয় হোক।ভাল থাকুক পৃথিবী।
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে আপনার সুন্দর মতামত মন্তব্য করে জানানোর জন্য ৷ ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন ৷ দিনটি আপনার শুভ হোক ৷
বর্তমান সময়ে এ বিষয়টা খুব কম দেখা যায় না। কিন্তু আমরা যখন ছোট ছিলাম তখন এই বিষয়টা চারপাশে মানুষের মুখে শুনতে পেতাম। কেউ কাউকে প্রেমের প্রস্তাব দিয়েছে সেখানে রাজি না হওয়ার কারণে। তার মুখে এসিড ছুড়ে মেরে দিয়েছে। অথবা এমনও দেখা গেছে কেউ কাউকে পছন্দ করেছে বিয়ের প্রস্তাব দিয়েছে। রাজি না হওয়ার কারণে তাকে এসিড ছুঁড়ে দিয়েছে।
এসিড খুবই মারাত্মক একটা জিনিস যেটা একটা জীবনকে ধ্বংস করে দিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। তার চেহারাটাকে বিধ্বংস করে দেয়। তাকে চেনা যায় না সেই মানুষটা কেমন ছিল সেটা বোঝা যায় না। আজকে আপনি বাস্তবতা এবং বাস্তব সমাজকে নিয়ে চমৎকার একটা টপিক আমাদের সাথে আলোচনা করেছেন। ধন্যবাদ ভালো থাকবেন।
হুম আপু বর্তমানে সময়ে এই এসিড নিক্ষেপ টা একটু কমে গেছে তা না হলে তো আগে এই এসিড নিক্ষেপ সচরাচর ঘটেছিলো ৷ যাই হোক আপু অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে আপনার সুন্দর মতামত মন্তব্য করে জানানোর জন্য ৷
আমাদের দেশে এখনো এই জঘন্য রকম কাজ হয়ে যাবে।। বিশেষ করে যে মেয়েরা প্রেমের প্রস্তাবে রাজি হয় না তাদেরকে এসিড নিক্ষেপ একটু বেশি করা হয়।। তাছাড়াও অনেকে রয়েছে নিজের স্ত্রীকে এসিড দিয়ে মুখ পুড়িয়ে দেয়।।
ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি পোস্ট করার জন্য।।
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে আপনার সুন্দর মতামত মন্তব্য করে জানানোর জন্য ৷
আপনাকে ধন্যবাদ আর এরকমই নিত্য নতুন পোস্ট আমাদেরকে উপহার দেবেন এই কামনা করি।
এই গুলো কমেন্ট কি কাউন্ট হবে বার বার এক কমেন্টে রিপ্লে দিলে ,, বিষয় টা কেমন দেখায় না .
আমাদের সমাজের মানুষ এখন এমন হয়ে গেছে যে এক ভাই আর এক ভাই এর উপরে এসিড নিক্ষেপ করে।আমি এই বিষয় বস্তু টা সম্পর্কে জানতে পেরেছি বাংলা কিছু মুভি দেখে।আপনি অনেক সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন।আমি আপনার পোস্টটি পড়ে অনেক খুশি হলাম।আপনার পোস্ট থেকে অনেক কিছু জানতে পারলাম। ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর ভাবে আপনার মূল্যবান মন্তব্য করার জন্য ৷ ভালো থাকবেন আপনিও ...