সময়ের সাথে সাথে ভাবনাগুলোরও পরিবর্তন হয়।
নমস্কার বন্ধুরা!
আশা করি সবাই খুব ভালো আছেন।আমিও সৃষ্টিকর্তা ও বাবা মায়ের আশীর্বাদে ভালো আছি। সময় কত দ্রুত পার হয়ে যায় আমাদের জীবন থেকে তাইনা!
কদিন আগেই তো কাদা মাখা মাখি আর দুষ্টামি করে বাড়ি মাতিয়ে রাখতাম। মা কতই না হাঁপিয়ে উঠতো আমাকে সামলাতে গিয়ে। মায়ের সেই আগলে রাখা আর তার বিপরীতে বাবার শাসন এসব অধিকাংশই ছোটবেলাতেই ফেলে আসি আমরা সকলে।
এই দিনগুলো হয়ত আর কখনও ফিরে পাবার নয়
- তবে আমরা পিছন ফিরে সেই স্মৃতিগুলো মনে করতেই তো পারি। কিছু কিছু স্মৃতি মনে করলেও শান্তি লাগে, যেমন ছোটবেলার এই স্মৃতিগুলো।
আমরা কি সত্যি অনেক বড় হয়ে গিয়েছি?
- উত্তরে আমি বলবো, একদমই না।
ছোটবেলায় মাকে দেখলে দৌড়ে গিয়ে জড়িয়ে ধরতাম। ময়ূরপুচ্ছ যেমন শ্রী কৃষ্ণের মুকুটেই সুন্দর লাগে তেমনই শিশুদের স্থান মায়ের কোলেই।
তবে এখানে যত জন উপস্থিত রয়েছি তাদের মধ্যে কত জন আছি যারা এখনও আগের মতো বাড়ি গিয়ে ছুটে গিয়ে মাকে জড়িয়ে ধরি?? সকলে নিজের মনকেই একবার প্রশ্ন করি!
- সত্যি বলতে আমি কিন্তু জড়িয়ে ধরি কারন এতেই প্রকৃত শান্তি মেলে।
অনেকেই হয়ত ধরি আবার কেউ হয়ত ইতস্তত বোধ করি!
বাবা- মা তাদের জায়গাতেই আছে আর আমরা আমাদের জায়গাতে তবে কেন এই পরিবর্তন?
সময়ের সাথে সাথে অনেক কিছুর সাথে আমাদের চিন্তা ভাবনারও পরিবর্তন ঘটে। এটা অস্বীকার কেউ করতে পারবে না।
ছোটবেলায় যে বিষয়গুলো আমরা একরকম ভাবতাম এখন সেই একই বিষয়গুলো ভিন্নভাবে চিন্তা করি।
এখানে উপস্থিত আমরা সবাই ছেটবেলায় শাসনের মধ্যে বড় হয়েছি। হয়ত কেউ কম শাসন আর কেউ বেশি। আমি কিন্তু আমার বাবা- মায়ের একমাত্র সন্তান, তাই বাড়ির সকলের যত্ন ও ভালোবাসা একটু বেশি ছিলো আমার উপর।
তবে প্রতিটা বাবা হয়ত একটু বেশিই দুরদর্শিতা সম্পন্ন হয়ে থাকে।
- অতিরিক্ত ভালোবাসা পেয়ে সন্তান যেন বিপথে না চলে যায় এজন্য শাসন করার দায়িত্বটা বাবাই গ্রহণ করেন।
আমিও ঠিক তেমনই পেয়েছি। মায়ের তুলনাহীন ভালোবাসা আর সেই সাথে বাবার শাসন দুটোই পেয়েছি ছোটবেলায়। তখন ভাবতাম, বাবা হয়ত আমাকে ভালোবাসে না কিন্তু এখন বুঝি, বাবা হয়ত নিজের থেকেও বেশি ভালোবাসে আমাকে।
আমার ছোটবেলার একটা ঘটনা খুব মনে পড়ছিলো আজ তাই লিখতে বসলাম আর কি! কারন মনের ভাবনা খুলে বলার এটাই উত্তম জায়গা।
- তখন আমি পাঠশালায় পড়তাম। আমরা সকলেই তো পাঠশালায় পড়েছি তাই না, এখন অবশ্য পাঠশালা দেখা যায় না তেমন একটা। প্রথম শ্রেণীতে ভর্তি হওয়ার আগে এখানে পড়তে হয়।
প্রতিদিন সকালে খেয়ে পাঠশালা যেতে হতো আর ১২ টায় ছুটি হতো। আবার ২ টায় যেতে হতো বিকালে ছুটি হতো। এভাবেই প্রতিদিন চলতে থাকে, একমাত্র শুক্রবার বাদে।
সকাল ৯ টার দিকে পাঠশালায় স্যার চলে আসতো কিন্তু সেদিন আমার যেতে কিছুটা দেরি হয়ে যায় তবে সেটা খুব বেশি নয়।
সেদিন বাবা বাড়িতে ছিলো না। বাড়ির পাশের জমিতে ধান রোপন করতে গিয়েছিলো, তখন বর্ষাকাল ছিলো। স্যার যে চলে এসেছে সেটা বাবা দেখেছিলো তাই যখন দেখলো যে আমি দেরি করে যাচ্ছি তখন বাবার রাগ হয়ে গেলো।
আমাকে দেরি করে যেতে দেখে তখন বাবা জমি থেকে উঠে এসে কেনো কিছু না বলেই আমাকে ধরে জমিতে নিয়ে গেলো।
- আজ থেকে আর স্কুলে যাওয়ার দরকার নেই। আমার সাথে জমিতেই কাজ করবি।
ততক্ষণে আমি বুঝে গিয়েছি যে কেন এমন করলো। স্কুলে যেতে দেরি হয়েছে বলে জমিতে নিয়ে দাঁড় করিয়ে রেখেছে। দাঁড়িয়ে থেকে কান্না করা ছাড়া আর কোনো উপায় ছিলো না কারন বাবাকে দুঃসাহস দেখিয়ে ওখান থেকে চলে আসার সাহস ছিলো না আমার।
সেদিনও ছিলো না আজও সেই সাহস নেই।
তবে ঠিকই একটু পরে আমাকে বাড়িতে এনে নতুন পোশাক পরিয়ে, দোকান থেকে খাবার কিনে দিয়ে পাঠশালায় পৌঁছে দিয়ে আসে। এটাই বাবার শাসন আর ভালোবাসা।
সত্যি বলতে তখন ছোট ছিলাম এজন্য বাবার উপর একটু হলেও রাগ হচ্ছিলো তবে এখন ভাবি, বাবা যেটা করেছিলো আমার ভালোর জন্যেই করেছিলো। সেদিন এটা করে বাবা আমাকে সময়ানুবর্তিতার গুরুতটা বুঝিয়ে ছিলো। যদি আমি সময় সম্পর্কে গুরুত্ব দিতাম তাহলে সেদিন পাঠশালা যেতে দেরি হত না।
ছোটবেলা থেকে যা চেয়েছি তার বেশিরভাগই পেয়েছি। বাবা আমাকে সব কিছু দিয়েছে বটে তবে সেই সাথে গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা দিতেও ভুল করেনি।
আচ্ছা আপনারাই বলেন তো?
আপনি কোনো জিনিস চাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পেয়ে গেলে বেশি খুশি হবেন নাকি বারবার চাওয়ার পরে সেটা পেলে বেশি খুশি হবেন?
হয়ত সবার উওর দ্বিতীয়টার পক্ষেই যাবে।
আমার ক্ষেত্রেও ঠিক এমনটা হতো!
প্রথম দিন বলত, এখন সমস্যা চলছে, এখন হবে না।
দ্বিতীয় দিন, কয়েকদিন পর কিনে দেবো।
আর তার পর দিনই দেখতাম আমার জিনিস নিয়ে বাবা হাজির। তখন সত্যিই আনন্দের সীমা থাকত না। প্রথমবার চাওয়াতে যদি সেটা পেয়ে যেতাম তাহলে হয়ত এমন আনন্দিত হতাম না।
তখন হয়ত মুখের উপর না শুনলে খুব খারাপ লাগতো তবে এখন সেটারই অন্য মানে খুজে পাই।
সুখের মূল্য একেকজনের কাছে একেকরকম। কেউ ১০ টাকার জিনিস পেয়েও খুশি আবার কেউ লাখ টাকাতেও খুশি হতে পারে না। আমি কিন্তু ১০ টাকার দলে কারন এভাবেই খুব সামান্য চাহিদা নিয়েই বড় হয়েছি।
সকলে ভালো থাকবেন, আর লেখাটা ভালো লাগলে অবশ্যই নিজের মতামত জানাবেন।
প্রিয় ভাই, আজ দারুন একটি বিষয় নিয়ে আপনি আমাদের সাথে আলোচনা করেছেন। বাবা মায়ের আদর, শাসন এবং ভালোবাসা, সত্যি আমাদের প্রত্যেকের জীবনেই প্রয়োজন রয়েছে। আপনি যেমনটা বলেছেন। আপনার বাবা যেমন আপনাকে জমিরতে দাঁড় করিয়ে রেখেছিলেন ঠিক তেমনি আপনার বিভিন্ন আবদারও পুরণ করেছিলেন। আমরা হয়তো বাবার বাইরের দিকটা দেখি কিন্তু কখনো ভেতরের দিকটা বোঝার চেষ্টা করি না।
যাইহোক আপনার ভাবনার পরিবর্তন দেখে অনেক ভালো লাগছে। আর এটা হওয়ারই ছিলো। কেননা সময়ের সাথে মানুষের ভাবনারও পরিবর্তন হয়। তবে আপনার বাবা মায়ের প্রতি রইলো আমার সম্মান ও ভালোবাসা। তাদের ভালোবাসায় আজ আপনি এতদূর পর্যন্ত আসতে পেরেছেন। ভালো থাকবেন ভাই। শুভ কামনা রইলো।
এমন অনেক দেখেছি যারা শুধুমাত্র বাবা মায়ের আহ্লাদ ও ভালোবাসা পেয়েছে এবং বিপথে চলে গিয়েছে।তাই ভালোবাসার সাথে সাথে শাসনেরও প্রয়োজন রয়েছে। স্কুলে যেতে দেরি হয়েছিলো বলে বাবা আমাকে ধরে জমিতে নিয়ে গেছিলো, এই স্মৃতিটা কোনো দিন ভুলবো না আমি। সেটা তখন খারাপ লাগলেও এখন ভাবলে একটু হাসিই পায়। সময়ের সাথে সাথে চিন্তা ভাবনার পরিবর্তন ঘটে। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ সুন্দর মতামত প্রদানের জন্য। ভালো থাকবেন।
সময়ের সাথে সাথে ভাবনা গুলো অবশ্যই পরিবর্তন হয়। আপনার সময় যত বেশি পরিবর্তন হবে তত আপনার মন মানসিকতা এবং ভাবনা পরিবর্তন হয়। এবং আপনার এই পোস্টটা পড়ে আমার অনেক ভালো লেগেছে এবং আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের সামনে উপস্থাপনা করার জন্য।
বয়সের সাথে মানুষের চিন্তাভাবনার ব্যপক পরিবর্তন হয়ে থাকে। সময় যত অতিবাহিত হয়ে থাকে মানুষের চিন্তাধারাতে পরিবর্তন আসে। ছোটবেলায় মানুষ কেনো কিছু একরকম ভাবে কিন্তু বড় হলে সেটাই অন্যভাবে চিন্তা করে এটা সবার ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। ভালো লাগলো আপনার পোস্টটি পড়ে। ভালো থাকবেন।
মা ছেলে সম্পর্ক কখনো পুরাতন হয় না সন্তান বড় হলেও মায়ের কাছে সেই ছোট্ট খোকা। আর আপনি একদম ঠিক বলছেন মাকে জড়িয়ে ধরে আদর করলে মনের ভেতরে আলাদা প্রশান্তি মেলে তবে কয়জন বা এভাবে চিন্তা করে।
দাদা ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপনার মনের ভাবগুলো লেখার মাধ্যমে প্রকাশ করার জন্য।
আমিও তাই মনে করি, মা ছেলের সম্পর্ক কখনও পুরাতন হয় না আর সন্তান কখনও মায়ের কাছে ছোট্ট এবং খুব আদুরে। পৃথিবীতে যার ভালোবাসা কখনও কমতি হয় না সে হলো মা। মা সারা জীবন সন্তানকে একই রকমভাবে ভালোবেসে যায়। মাকে জড়িয়ে ধরার মধ্যে অনেক শান্তি পাওয়া যায়, যেটা বলে বুঝানো যাবে না। ধন্যবাদ আপনাকে।
সত্যি ভাই আপনার সম্পন্ন পোস্টে পড়ে খুব ভালো লাগলো। আসলেই মা-বাবারা যদি নিজের জায়গায় ঠিক থাকতে পারে তাহলে আমরা কেন পারব না। আপনি বাইরে থেকে বাড়িতে গেলে নিজের বাবা মাকে জড়িয়ে ধরেন। এটাই তো সন্তানের কাছে সব থেকে বড় শান্তি। আসলে বর্তমান সময়ে দিনকাল এমন হয়ে গেছে সময়ের সাথে সাথে ভাবনা গুলো ও পরিবর্তন হচ্ছে।
যাইহোক, আপনার ভাবনা গুলো পড়ে খুব ভালো লাগলো।ধন্যবাদ।
পৃথিবীতে সব থেকে শান্তির জায়গা হলো মায়ের কোল। মায়ের কোলে মাথা রাখলে যেমন প্রশান্তি পাওয়া যায় অন্য কিছুতেই হয়ত সেটা পাওয়া যায় না।আমি আমার মা বাবাকে অনেক অনেক বেশি ভালোবাসি। বাবা মা হয়ত সন্তানের ভালোর জন্য অনেক সময় বকাবকি করে তবে তার জন্য তাদের সাথে খারাপ ব্যবহার করা উচিত নয়। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মতামত প্রদানের জন্য। ভালো থাকবেন।
আপনার মাকে জড়িয়ে ধরার বিষয়টি পড়ে আমার চোখে পানি এসে গেছে ভাই।আসলেই কিন্তু আমরা আর আমাদের মায়েদের জড়িয়ে ধরিনা।ইতস্তত বোধ করে থাকি।কিন্তু একবার যে মা'কে হারাই সেই বুঝে পৃথিবীতে মা হারানোরযন্ত্রণা কেমন।আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এতো সুন্দর একটা বিষয় শেয়ার করার জন্য।
আমি মনে করি মা হলো পৃথিবীর সব থেকে মূল্যবান আর মায়ের ভালোবাসায় কখনও মরচে পড়ে না। আসলেই একবার বড় হয়ে গেলে কেউ মাকে জড়িয়ে ধরে না, তবে আসলেই কি আমরা বড় হই?
ঠিকই বলেছেন যারা মাকে হারিয়েছে তারাই বোঝে মা না থাকার যন্ত্রণা। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মতামত প্রদানের জন্য। ভালো থাকবেন।
আসলে সময়ের সাথে মানুষের জীবনের অনেক পরিবর্তন হয়ে যায়। আপনার প্রথম প্রশ্নের উত্তরে আমি বলব যে না, হয়তোবা অনেক দিন পরে মায়ের সাথে দেখা হলে তাকে জড়িয়ে ধরা হয়। কিন্তু খুব কম। বাবা সর্বদাই একটু শাসন করার চেষ্টা করে। কেননা মা আমাদেরকে অতিরিক্ত ভালোবাসে। আর বাবার শাসনে থাকে আমাদের ভবিষ্যৎ ভালো হওয়ার চিন্তাভাবনা।
আপনি আপনার ছোটবেলার ঘটনা আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন, যেটা সত্যিই অসাধারণ। আপনার বাবা চেয়েছিল আপনি মানুষের মতো মানুষ হন। তাই হয়তোবা আপনাকে জমিনের মধ্যে দাঁড় করিয়ে রেখেছিল। কিন্তু তারপরেই তিনি আবার আপনাকে দোকান থেকে খাবার এবং নতুন পোশাক পরিয়ে স্কুলে পাঠিয়ে দিয়েছে।
বাবার প্রতি একটু ক্ষোভ একটু অভিমান প্রত্যেকটা সন্তানের রয়েছে। এটা ঠিক বাবার কাছে কোন জিনিস আবদার করলে, প্রথম দিন আমাদেরকে না করে দেয় কিন্তু পরবর্তীতে সেই জিনিস আমাদের জন্য নিয়ে আসে। এটাই হয়তোবা বাবার অন্যরকম ভালোবাসা। ধন্যবাদ নিজের অনুভূতি এবং সময়ের সাথে পরিবর্তন বিষয়টা সম্পর্কে, আমাদের অবগত করার জন্য। ভালো থাকবেন।
বয়সের সাথে সাথে অনেক কিছুরই পরিবর্তন হয়ে থাকে। চিন্তা ভাবনা চলা ফেরার অনেক কিছু পাল্টে যায়। মা আমাদের সব সময় অনেক বেশি স্নেহ করে আর বাবা একটু শাসনের মধ্যে রাখতে চায় আর এই এই দুয়ের মিশ্রণ আমাদের মানুষের মতো মানুষ হিসাবে গড়ে তুলতে সাহায্য করে। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মতামত প্রদানের জন্য।
অবশ্যই সময়ের সাথে জীবনের সবকিছু পরিবর্তন করা উত্তম। কেননা দিনশেষে দেখা যায় আমরা যদি নিজেকে পরিবর্তন করতে না পারি। তাহলে সবকিছুই আগের মতো থেকে যায়। আমরা আর যুগের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে পারি না। বাবা মা আমাদেরকে শাসন করে আমাদের ভালোর জন্য। এতে করে আমরা যদি তাদের উপর রাগ করে নিজেদের উপর অত্যাচার করি। তাহলে জীবনে কখনোই মানুষের মতো মানুষ হওয়াটা সম্ভব নয়।
আপনি ঠিকই বলেছেন যুগের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে গেলে পরিবর্তন করতেই হবে সব কিছু। বাবা মা সব সময় আমাদের ভালোর জন্য কাজ করে এবং আমরা যেন খারাপ পথে পা না বাড়াই সেই চেষ্টাই করে। হয়ত আমাদের এত শাসন ভালো লাগতো না ছোটবেলায় তবে এখন বুঝও সেটার গুরুত্ব। ভালো থাকবেন।