You are viewing a single comment's thread from:
RE: Better Life With Steem | The Diary game | 26, may |
বাচ্চাটা যখন ছোট ছিল তখন নিয়ম অনুযায়ী চলতো সকালে নাস্তা খেয়ে স্কুলে টিফিন নিয়ে যেতো।কিন্তু ক্লাস এইটে ওঠার পর থেকেই আস্তে আস্তে এটা চেঞ্জ হয়ে গেছে।
এখন দুপুরে টাইমলি খেলেও সকালের নাস্তা নিয়ে সমস্যা করে সব সময়। যদিও মাঝে মাঝে ঠিক মতই খায়, কিন্তু বেশিরভাগ সময়ই ঝামেলা করে। দুপুরেও মাঝে মাঝে দেখা যায় যে, কোন বন্ধুর সাথে খেয়েছে এটা যদিও খুব কম করে। আজকে যেমন বড়ো ছেলের বাসায় ফিরতে ফিরতে সাতটা সাড়ে সাতটা বেজে যাবে।এর মাঝে খেতেও পারে কিছু আবার না-ও খেতে পারে।
আসলে ছেলে মেয়েরা একটু বড় হলে তারা তাদের নিজেদের মতো চলে।
ধন্যবাদ আপনাকে এত চমৎকার করে মন্তব্য করার জন্য।
ছোটবেলায় তাদেরকে আমরা যেভাবে চালাই তারা কিন্তু ঠিক সেভাবেই চলে। কিন্তু যখন একটু বড় হয় তখন তারা নিজেদের মনের মতো করে চলতে পছন্দ করে। যতটুকু আমি লক্ষ্য করে দেখেছি। তবে আপনার ফ্যামিলিতে একটু বেশিই দেখা যায়। কেননা আপনি অনেক সময় দেখা যায় নাস্তা বানিয়ে বসে থাকেন, আবার অনেক সময় নাস্তা না বানিয়ে চুপচাপ নিজের মত করে কাজ করতে থাকেন। এই বিষয়গুলো আপনার কাছে কতটুকু বিরক্তিকর আমি ঠিক জানিনা। তবে আমার কাছে মনে হয় একটু বিরক্তিকর। কেননা এভাবে প্রতিনিয়ত খাবার নষ্ট করা মোটেও ঠিক না। যদিও আপনার অভ্যাস হয়ে গেছে কিছু মনে করবেন না। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ বিষয়টা সম্পর্কে অবগত করার জন্য। ভালো থাকবেন।
আমারও বিরক্ত লাগে তাই বেশিরভাগ সময়ই নাস্তা বানাই না ওদের জন্য ।কিংবা আমার ফ্রিজে সবসময়ই হাফ সেকা রুটি কিংবা ফ্রোজেন খাবার রাখি, যাতে ওরা খেতে চাইলে বের করে দিতে পারি।তবে দুপুর এর খাবার নিয়ে সমস্যা করে না ওরা।
আমার বড় ছেলের ক্লাস থাকলে সাড়ে সাতটার মাঝে বাসা থেকে বের হয়ে যায় আর ক্লাস চলে সন্ধ্যা ছয়টা পর্যন্ত। এত সকালে খায় না ও। আর বাসায় ফিরাটা জ্যাম এর ওপর নির্ভর করে। ক্লাস থাকলে কিংবা কোন বন্ধু বান্ধব এর সাথে বাইরে খেলে সেটা আগেই জানিয়ে দেয়।তাই দুপুরে কিংবা রাতে কোন সমস্যা হয় না।
আপনার মন্তব্য পড়ে ভালো লাগলো। ভালো থাকবেন সবসময়।