পুস্টিগুন সমৃদ্ধ টমেটোর সালাদ
![]() |
---|
হ্যালো স্টিমিট বন্ধুরা |
---|
শীত আসলে আমি যে সালাদ টি প্রায় সময় খেয়ে থাকি তা হলো টমেটোর সালাদ। কারণ আমার খুব ভালো লাগে এই টমেটোর সালাত খেতে। তাছাড়া শীতকালে টমেটো যে স্বাদ লাগে , অন্যসময় তেমন একটা লাগেনা।
আমি যতদিন শীত থাকে ততদিনই টমেটো রাখার চেষ্টা করি ঘরে। আর মাছের যেকোন ধরণের তরকারিতে ই টমেটো দেওয়ার চেষ্টা করি। তাছাড়া এটাও সত্য যে টমেটো দিলে যে কোন ধরনের তরকারির স্বাদ দ্বিগুণ বেড়ে যায়।
তাছাড়া ছোট বেলা থেকেই আমি টমেটো পছন্দ করি।
টমেটোঊ সস সারা বছরই যাতে খাওয়া যায়, এভাবে বানিয়ে রেখে দেই ডীপ ফ্রিজে।
![]() |
---|
এখন আমি টমেটোর উপকারিতা সম্পর্কে কিছু বলার
চেষ্টা করছি।
- রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এই টমেটো।আর এই রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা যাদের বেশি থাকে ,তারা যে কোন রোগে আক্রান্ত থেকে রক্ষা পায়। তাই শরীর সুস্থ ও সবল রাখতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা থাকা প্রয়োজন।
![]() |
---|
অ্যাজমা নিয়ন্ত্রণে সহায়ক। টমেটো খেলে অ্যাজমা নিয়ন্ত্রিত থাকে। তাই যাদের অ্যাজমা সমস্যা রয়েছে, তাদের বেশি বেশি করে টমেটো খাওয়া প্রয়োজন।
উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ সহায়ক এই টমেটো। তাই যারা উচ্চ রক্তচাপে ভুগছেন, তারা নির্দ্বিধায় টমেটো খেতে পারেন।
সর্দি কাশির জন্য ভালো উপকার আসে পাকা টমেটো । তাই সর্দি-কাশির হাত থেকে রক্ষা পেতে নিয়মিত টমেটো খাওয়া যায়।
ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে টমেটোর জুড়ি নেই। প্রতিদিন পাকা টমেটো খেলে ত্বকের উজ্জ্বল বাড়ে ত্বকের কালো দাগ কমে যায়।
![]() |
---|
![]() |
---|
- হাড়কে মজবুত করে পাকা টমেটো। তাই যাদের হাড় দুর্বল তারা নিয়মিত পাকা টমেটো খেতে পারবেন।
টমেটোর অপকারিতা:- ভিটামিন সি সমৃদ্ধ একটি সবজি টমেটো এর যেমন উপকারিতা হয়েছে তেমনি কিছু ক্ষতিকারক দিক ও রয়েছে।
কিডনি আক্রান্ত রোগীরা টমেটো কম খাই ভালো। মাত্রা অতিরিক্ত টমেটো খেলে কিডনিতে এফেক্ট আসতে পারে।
হৃদ রোগে আক্রান্ত বা হৃদরোগের ওষুধ যারা খেয়ে থাকেন। তাদের টমেটো খুব বেশি খাওয়া যাবে না অর্থাৎ মাত্র অতিরিক্ত টমেটো না খাওয়াই ভালো।
তবে উপরে উল্লেখিত সমস্যাগুলো ছাড়া খুব বেশি অপকারিতা নেই টমেটোতে। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে কবে টমেটো। তাই আমাদের খাদ্য তালিকায় প্রতিনিয়ত টমেটোর সালাদ, টমেটো দিয়েছেন সস, এবং নানাভাবে টমেটোর তরকারি রান্না করে খেতে পারি। পাকা টমেটো দিয়ে খুব সুস্বাদু চাটনিও বানানো যায়।
শুধু পাকা টমেটো নয় কাঁচা টমেটো ও বেশ মজা। কাঁচা টমেটো ও বিভিন্নভাবে রান্না করা যায়। তাই এই শীতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে, ত্বকের উজ্জ্বলতা ধরে রাখতে, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে, বেশি বেশি করে টমেটো পেতে পারি আমরা।
তাই অল্প খরচে অধিক পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ সবজিটি আমরা প্রতিদিনের খাদ্য তালিকা রাখতে পারি।
!invest_vote
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে সাপোর্ট করার জন্য। ভালো থাকবেন সবসময়।
আপু আপনাকে অনেক ধন্যবাদ তথ্যবহুল একটি লিখা আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। শীতকালে টমেটো একটি বিশেষ ধরনের সবজি। শীতের এই সময়টায় আমাদের দেশে প্রচুর টমেটো পাওয়া যায়। টমেটো বিভিন্ন ভাবে খাওয়া যায় তার মধ্যে সালাদ অন্যতম। আপনি পুরো প্রসেস সুন্দর ভাবে দেখিয়েছেন এবং পুষ্টি গুণাগুণ সহ এর উপকারিতা আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন।
সবমিলিয়ে দারুণ কিছু আজ আমরা আপনার নিকট থেকে পেলাম। ভালো থাকবেন আপু। শুভকামনা রইলো।
ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।হে ভাইয়া টমেটোর সালাদ আমার খুব পছন্দ । তাছাড়া এটি অনেক পুষ্টিকর ওবটে। তাই সবাই কে ই এই সবজিটি খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তোলা প্রয়োজন।
টমেটো সবজী তারপর সালাদ যাই বলেন খেতেও অনেক মজা তার পাশাপাশি অনেক পুষ্টিগুন পাওয়া যায় ৷ তারপর দেখলাম টমেটোর বেশ কিছু উপকারিতা শেয়ার করেছেন ৷
ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন ৷
আপনার পোস্টটির মাধ্যমে টমেটোর উপকারীতা সম্পর্কে অনেক তথ্য জানতে পারলাম। টমেটো আমাদের জন্য উপকারী তবে সেটা জানি কিন্তু আপনার পোস্টটির মাধ্যমে বিস্তারিত জানতে পারলাম। ধন্যবাদ আপনাকে।
হে ভাইয়া এটির অনেক পুস্টিগুন রয়েছে। তাই আপনাদের উচিত প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় টমেটো রাখা। মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন সবসময়।
আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।
শীতকাল আসলে টমেটোর সালাত একটু বেশি খাওয়া হয়।। আপনি টমেটো নিয়ে বেশ কিছু স্বাস্থ্য উপকারিতা সম্পর্কে বলেছেন যেটা আমার খুব বেশি জানা ছিল না।। ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি স্বাস্থ্য বিষয়ক পোস্ট করার জন্য।।
তাই তাহলে তো মনে হয় ভালই হলো। আপনি জেনে গেলেন এর পুষ্টিগুণ ও স্বাস্থ্য গুণ সম্পর্কে। সম্ভব হলে প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় এটি রাখার চেষ্টা করবেন।
অবশ্যই ম্যাম।। আর হ্যাঁ বাসায় সব সময় থাকে বললেই চলে।।
খুব একটা দম নয় তো। টমেটো দিয়ে সব ধরণের তরকারিতে ই রান্না করা যআয় খুব সহজেই। খেতে ও দারূন লাগে।
শীতের সময় টমেটো ভর্তা তৈরি করে খাওয়ার মজাটাই অন্যরকম। আমার দাদী এই টমেটো ভর্তা অনেক বেশি পছন্দ করতেন। আজকে আপনি টমেটো খাওয়ার বেশ কিছু উপকারিতা সম্পর্কে আলোচনা করেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে, চমৎকার ফটোগ্রাফি এবং বিস্তারিত আলোচনা করার জন্য। ভালো থাকবেন।
আমার ছোট বেলা থেকেই এই টমেটোর সালাদ খুব ভালো লাগে।যতদিন বাজারে টমেটো থাকে ততদিন ই আমার বাসায় টমেটো রাখার চেষ্টা করি। জেনে ভালো লাগলো আপনার দাদীও পছন্দ করতো এই টমেটো সালাদ । ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।
সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ । টমেটো শীতকালীন সময়ে একটি প্রিয় সবজি। এটি ছালাতে ভালো লাগে ,খাবারের শেষ পাতে টমেটো চাটনি হলে তো কথাই নেই। আর আমরা যত ফাস্টফুড খেয়ে থাকি সব ক্ষেত্রে টমেটো সস তো আমাদের লাগবেই লাগবে।
এই টমেটোর ছালাতটি দেখে খেতে খুব ইচ্ছে হলো। ছালাত তৈরির পদ্ধতি আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন তার সঙ্গে এই টমেটোর উপকারিতা এবং অপকারিতাও সুন্দরভাবে আপনি আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন ।আপনার নতুন পোষ্টের অপেক্ষায় রইলাম ।
আসলেই যে কোন ধরনের ফাস্টফুডের সাথে ই টমেটো সস থাকে।আর খেতে ও কিন্তু দারুণ লাগে। আমার কাছে টমেটো দিয়ে মা তৈরি করা হয় তা ই ভালো লাগে।আমি টমেটো তাওয়ার পুড়ে টমেটোর ভর্তা করি,দিদি সেই রকম স্বাদ। ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।
আপনি খুব সুন্দর তথ্যবহুল একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করলেন। টমেটোতে অনেক ধরনের পুষ্টি পাওয়া যায় এবং টমেটো সালাদ সস করে খেতে খুব ভালো লাগে।
টমেটো উপকারী দিকগুলো খুব সুন্দরভাবে আপনার পোস্টে তুলে ধরেছেন। থ্যাংক ইউ খুব সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করলেন।
সারাবছর টমেটো পাওয়া গেলেও এর আসল মজা শীত কালে। কাচা, পাকা টমেটো কুচি করে কেটে পেয়াজ, শুক্না মরিচ, লবন দিয়ে সালাত করলে তার স্বাদ যেন সারাদিন মুখে লেগে থাকে।
এটি যে শুধু খেতেই মজা তা নয়, এর রয়েছে নানাবিধ পুষ্টি গুণাগুন।
আপনি দারুণ ভাবে টমেটোর সালাতের সাথে এর গুণাগুণ তুলে ধরেছেন।
ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর পোস্ট করার জন্য।
শীতের পাকা টমেটোর থেকে দেশি কাচা পাকা টমেটো গুলো ইনেক বেশি মিজার হয়। এগুলো যেমন সতেজ তেমনি গন্ধটাও অনেক জোশ।
ধন্যবাদ আপু।
এগুলো মূলত শুকনা মরিচ পুড়িয়ে খেলে বেশি মজা পাওয়া যায়। খেয়ে দেখবেন একদিন। ভালো থাকবেন।