বড় ভাইদের সাথে খাওয়া দাওয়া করার সুন্দর মুহূর্ত।
হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন, অনেক দিন পরে সব ভাই এক সাথে হলাম আবার আজকে। আমার বড় ভাই বাংলাদেশে যাবে ২৩ তারিখে রাতে, আপনারা সবাই আমার বড় ভাইয়ের জন্য দোয়া রাখবেন। সে যেনো ভালো ভাবে বাড়ি যেতে পারে। দীর্ঘ ১১ বছর পরে বাড়ি যাচ্ছে এবং জীবনে চলার পথে অনেক কষ্টের দিন পার করেছে।
যাই হোক ৬ থেকে ৭ মাস পরে বড় ভাই আমার এখানে আসলো, দীর্ঘদিন যাবত বড় ভাই আমার ছাড়া অন্য জায়গায় কাজ করছিল, বাড়ি যাবে বলে আমার এখানে এসেছে গতকালকে এবং গতো কাল থেকে কাজ করা বন্ধ করে দিয়েছে ২৩ তারিখ পর্যন্ত আমার কাছে থাকবে।
বাড়ি যাওয়ার আগে চার ভাই এক সাথে খাওয়া দাওয়া করছিলাম তার সুন্দর মুহূর্তের ছবি ধারণ করি। সেই ছবি গুলো রইল আপনাদের মাঝে, যাই হোক এমনি আবার বাজার করতে যেতে হবে। কারণ বড় ভাই বাড়ি যাবে বাড়ির জন্য কিছু তো পাঠানো লাগবে।
অবশ্যই বাজার করতে গিয়ে আমরা খাওয়া-দাওয়া করেছিলাম সেই মুহূর্ত আজ তুলে ধরেছি। কিন্তু বাজার করার মুহূর্ত গতকালকে আপনাদের সামনে উপস্থাপনা করব ইনশাআল্লাহ। আজকে অনেক রাত হয়েছে তাই বাজার করার মুহূর্ত তুলে ধরছি না।
খাওয়া-দাওয়া করতে গিয়ে বড় ভাই এবং আমি এবং সাথে ছিলো মামুন ভাই এবং আমার বড় খালার ছোট ছেলে। এবং আমাদের সাথে আরো অন্য আরেক টি ভাই ছিলো সেই ভাই টি গিয়েছিল মোবাইল কিনতে। আমরা অনেক বাজার ঘাট অবশ্যই করেছিলাম বাজার ঘাট করে ভাবলাম আজকে রাত অনেক হয়েছে তাহলে রুমে গিয়ে আর রান্না করবো না।
তাই আবার সেখান থেকে গ্রাফ বুক করে চলে আসি একটি রেস্টুরেন্টে যেখানে এর আগে ও আমি অনেক বার খাওয়া দেওয়ার জন্য গিয়েছি। বড় ভাই এখানে একদম নতুন তাই বড় ভাই আমাদের সাথে এই রেস্টুরেন্টে প্রথম গিয়েছে। সেখানে গিয়ে বড় ভাই আমাদের কাছে জিজ্ঞাসা করছিল খাওয়া দাওয়া কি করা যায়।
আসলে বাহিরের খাওয়ার আমি খুব বেশি খেতে পারি না। আমি যখন বাইরে যাই তখন দুইটি জিনিস বেশি খেয়ে থাকি। প্রথম রুটি ছানা এবং দ্বিতীয় নাচি করিম বরাবরের মতো আজ ও আমরা নাচি করিম অর্ডার দিয়েছিলাম। এবং এটি খেতে আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লাগে। শুধু আমার নয় আমার ভাইয়েরা ও অনেক পছন্দ করে।
খাওয়া-দাওয়া শেষ করে রুমে এসে আর রান্না করলাম না। এবং সেখান থেকে অল্প কিছু মাছ নিয়ে এসেছিলাম মাছ গুলো ফ্রিজে রাখা হয়েছে। ভাই কাজে যাবে না যেহেতু তাই গতকালকে সকালে ভাইয়া রান্না করবে। আমরা কাজ থেকে এসে দুপুরে খাওয়া-দাওয়া করব।
যাইহোক বন্ধুরা আজকে রাত অনেক হয়েছে আজকের মতো এখানে শেষ করছি ।এবং ইনশাল্লাহ গতকালকে আজকে কি কি বাজার করলাম বাড়ি পাঠিয়ে দেয়ার জন্য। আপনাদের মাঝে চলে আসব আমার মতো করে নতুন করে সাজিয়ে নিয়ে। এবং অনেক আনন্দের কথা অবশ্যই উল্লেখ করব। কারণ আজকে আমি অনেক জায়গা ঘুরেছি এবং মনে হয়েছে আজকে প্রথম বিদেশের মাটিতে পা দিয়েছি।
Device | Name |
---|---|
Android | VivY77 /v2169 vivo |
Camera | focal length:26mm(equivalent to 35mm focal length film) |
Location | Malaysia 🇱🇷🇱🇷🇱🇷 |
Short by | @bayezid123 |
Thank you, friend!
![image.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmd7of2TpLGqvckkrReWahnkxMWH6eMg5upXesfsujDCnW/image.png)
![image.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmWDnFh7Kcgj2gdPc5RgG9Cezc4Bapq8sQQJvrkxR8rx5z/image.png)
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
আপনি তো বেশ চিল মুডেই আছে কদিন। বিগত দিন ঘুরতে গিয়ে এবং সেই সাথে বাজার করার বর্ননা নিয়ে পোস্ট করেছিলেন আর আজ সকলে মিলে খাওয়া দাওয়া করছেন। কাজের ফাঁকেও নিজের জন্য সময় বের করাটা অন্তত জরুরি। যেমন আজ ভাইদের নিয়ে সুন্দর মুহুর্ত কাটিয়েছেন। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর পোস্ট শেয়ার করার জন্য।
আসলে আমরা সব কয় ভাই যখন এক সাথে হয়েছি তাহলে একসাথে বাহিরে খাওয়া-দাওয়া না করে গেলে দোকানদাররা করবে। তাই ভেবে আমরা সবাই চলে যাই খাওয়া দাওয়া করতে। যাইহোক এটি একটি মজা ছিলো। যখন আমরা সব ভাই একসাথে হই এবং বাহিরে যখন যাই তখন এমনি খাওয়া দাওয়া বাইরে থেকে আমরা করে আসি। এবং কাজের মধ্য থেকে যখন সময় পাই বাহিরে যেতে আমার ভালো লাগে কারণ এক জায়গায় থাকতে থাকতে আমি অনেক ক্লান্ত হয়ে পড়ি।
ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্য উপহার দেয়ার জন্য শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
একা একা কিছু খাওয়া আর সকলে মিলে খাওয়ার মধ্যে পার্থক্য রয়েছে। সবাই মিলে কিছু খাওয়ার মজাই আলাদা হয়ে থাকে। আপনারাও সারাদিন পরিশ্রমের পর নিজেদের সময়টা একসাথে উপভোগ করার চেষ্টা করেন, যেটা খুবই ভালো বিষয়। ভালো থাকবেন।
আপনার ভাই দীর্ঘ১১ বছর পর মালয়েশিয়া থেকে বাড়িতে আসতেছে শুনে খুশি হলাম। তার দেশে যাওয়ার আগে আপনারা সব ভাইরা একত্রিত হয়েছেন।
আপনার ভাইয়ের দেশে যা উপলক্ষে আপনারা কিছু শপিংও করেছেন। আসলে খালি হাতে বিদেশ থেকে আসার পর সবাই কিছু না কিছু পাওয়ার আশা করে থাকে। তার উপর আবার ঘরে নতুন বউ -ও আছে।
আজকে আপনারা সবাই মিলে রেস্টুরেন্ট খেতে গিয়েছিলেন।
খাওয়া শেষ করে রুমে এসে আজকে আর কিছু রান্না করেন নাই। যেহেতু আপনার ভাই আপনার কাছেই থাকবে এবং তার একদিন কাজও নেই তাই সকালে সেই রান্না করবে আর আপনারা কাজ থেকে এসে খাবেন।
আপনার দিনলিপি পড়ে ভালো লাগলো।
শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।
বড় ভাই অল্প কিছুদিন আমার কাছ থেকে দূরে ছিল এবং সে বাড়ি যাবে বলে আমার এখানে আবার এসেছে এবং আমাদের বস ছুটি দিয়ে দিয়েছে যার জন্য আমাদের এখানে এসেছিল তার ওপরে আমাদের কিছু বাজার করার ছিলো তাই বাইরে গিয়েছিলাম এবং সাথে কিছু খাওয়া দাওয়া করে এসেছিলাম বাহিনী থেকে।
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্য উপহার দেওয়ার জন্য।
আমার বড় ভাই দীর্ঘ ১১ বছর পর মালয়েশিয়া থেকে বাংলাদেশে আসবে। সত্যিই এতদিন প্রবাস জীবনে দিন পার করা আসলেই অনেক কষ্টকর ছিল।
আপনার বড় ভাই বাংলাদেশের চলে যাবে এজন্য আপনার কাছে এসেছিল কয়েকদিন থাকার জন্য। সবাই মিলে বেশ খাওয়া-দাওয়ার সুন্দর মুহূর্তের ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন।
দোয়া করি আপনার ভাই যেন তাড়াতাড়ি সুস্থভাবে বাংলাদেশে পৌঁছে।
সুন্দর একটি মুহূর্ত শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
অনেকদিন বাদে সব ভাইয়েরা মিলে বাইরে রেস্টুরেন্টে খেয়েছেন। নাচি করিম কেমন খেতে আমার সেটা জানা নেই, তবে দেখে বেশ লোভনীয় লাগছে। কলকাতায় মনে হয় এই জিনিসটা পাওয়া যায় না। একটি দিনের কার্যক্রম আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
অনেকদিন পরে মামুন ভাই ও সোহাগ ভাইকে একসাথে দেখছি বেশ সুন্দর মুহূর্ত গুলো আমাদের মাঝে উপস্থাপনা করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ভাইয়ের প্রতি ভাইয়ের এমন ভালবাসা সারা জীবন টিকে থাক এই দোয়াই করি।
আপনি রেস্টুরেন্টে খাবার খাওয়ার অসাধারণ একটা স্টোরি শেয়ার করেছেন আমাদের সাথে।দীর্ঘদিন পর বড়ভাই আপনার বড়ভাই দেশে ফিরতেছে।তাই ভাইয়ের সাথে কিছু ভালো সময় অতিবাহিত করতে আপনারা ব্যস্ত ছিলেন।আশা করি আপনার বড়ভাই খুব ভালোবাসা দেশে ফিরেছেন।ধন্যবাদ
আসলে আমি বাহিরে আসার পরে আমার বড় ভাইয়ের কাছে এসেছিলাম এবং তার সাথে এক বছরের বেশি ছিলাম কিন্তু বেশ কিছুদিন ধরে বড় ভাইয়ের কাছ থেকে দূরে ছিলাম সে দেশে যাবে বলে অনেকদিন পরে আবার আমার এখানে এসেছে তাই তার সাথে কিছুটা সময় পার করতে পেরে অনেক আনন্দিত ছিলাম। আলহামদুলিল্লাহ বড় ভাই অনেক ভালোভাবে বাড়ি গিয়ে পৌঁছে গিয়েছেন। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটি মন্তব্য উপহার দেওয়ার জন্য।