কালী পুজোর কিছু আলোকচিত্র ( পর্ব ৭ )
হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি। |
---|
Photo by @winkles
Photo by @winkles
Photo by @winkles
আজকে আপনাদের সাথে কালী পুজোর কিছু আলোকচিত্র শেয়ার করবো। এই পর্বে সন্ধানী ক্লাব নামের একটি জায়গার পুজোর আলোকচিত্র শেয়ার করবো। গত পর্বে যেটি দেখেছিলাম এটি একদমই তার পাশে ছিল, আমরা হেঁটেই গিয়েছিলাম। জায়গাটা অনেক বড়ো ছিল আর সেই সাথে পরিকল্পনাও অনেক বড়ো ছিল তাদের। প্রতিবছরই এই ক্লাবের পরিকল্পনাগুলো অনেক সুন্দর সুন্দর থাকে। তবে শুধু যে কালী পুজোয় আড়ম্বর করে তা কিন্তু না, তারা অন্যান্য বিভিন্ন পুজোতেও অনেক ভালো ভালো বিষয় উপস্থাপন করে। তেমনি এইবারের কালী পুজোতে ভালো একটি থিম নিয়ে এসেছিলো। এই থিমটা হলো "ইন্দোনেশিয়ার বালিতে"।
Photo by @winkles
Photo by @winkles
Photo by @winkles
ইন্দোনেশিয়ার কারুকার্য তুলে ধরেছে বিষয়গুলোতে। দারুন ইউনিক ইউনিক কারুকার্য সবগুলোতে, ইন্দোনেশিয়ার বৌদ্ধ মন্দির এর বিষয়গুলো এখানে মেইন দেখানোর চেষ্টা করেছে। মন্দিরটি একটি দ্বীপের উপর স্থাপন করেছে আর তার চারিপাশে পুকুর মতো একটা বিষয় এখানে তুলে ধরেছে। আর চারিপাশে পাহাড়ের মতো বিষয়টা উপস্থাপনা করেছে।
Photo by @winkles
Photo by @winkles
Photo by @winkles
চারিপাশে মাটি খনন করে মাজখানে একটি দ্বীপের মতো করেছে, বলতে গেলে একটা হ্রদের মতো মনে হবে দেখলে চারিপাশের বিষয়টা। এই হ্রদের উপর দিয়ে যাওয়ার জন্য দুটি সাঁকো মতোও তৈরি করেছিল। একটি ভিতরে ঢোকার জন্য আরেকটি বাইরে বেরোনোর জন্য। যদিও এইগুলো বাঁশ আর কাঠের স্ট্রাকচার দিয়ে তৈরি, তবে এইগুলো দেখে সত্যিকারের কোনো সাঁকোর উপর দিয়ে পার হচ্ছি এইরকমটা মনে হচ্ছিলো।
Photo by @winkles
Photo by @winkles
Photo by @winkles
আর যেভাবে সাজিয়েছে জলের ফ্লোরা এইসব দিয়ে তাতে বিষয়গুলো অনেক আকর্ষণীয় ছিল। এছাড়া মণ্ডপের ভিতরে ওয়ালের গায়ে বৌদ্ধ এর হাত তার ভিতরে তার মূর্তি, এইটা দেখতে অনেক ভালো ছিল। এই বিষয়গুলো দেখার পরে মায়ের মণ্ডপের সামনে গিয়ে দর্শন করে বেরিয়ে এসেছিলাম।
শুভেচ্ছান্তে, @winkles
ক্যামেরা | স্যামসুং গ্যালাক্সি M33 5G |
---|---|
লোকেশন | বারাসাত |
তারিখ | ১৩ নভেম্বর ২০২৩ |
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
৩/৪ দিন আগে আমাদের বড় দাদার একটি পোস্টে, এই পূজা প্যান্ডেলের অনেক গুলো ফটোগ্রাফি দেখেছিলাম। যাইহোক কালী পূজা উপলক্ষে সন্ধানী ক্লাব এককথায় দুর্দান্ত আয়োজন করেছে দাদা। তাদের থিমটা আসলেই দারুণ হয়েছে। ইন্দোনেশিয়ার বালিতে যাওয়ার ইচ্ছে আছে আমার। যাইহোক তারা হ্রদের মতো তৈরি করে, হ্রদের উপর দিয়ে যাওয়ার জন্য চমৎকার ভাবে দুটি সাঁকো তৈরি করেছে। তাছাড়া ইউনিক কারুকাজ গুলো দেখে একেবারে মুগ্ধ হয়ে গিয়েছি। সত্যিই অত্যন্ত দক্ষতার সাথে খুবই নিখুঁতভাবে সবকিছু তৈরি করেছে। প্রতিটি ফটোগ্রাফি চমৎকারভাবে ক্যাপচার করেছেন দাদা। সব মিলিয়ে পোস্টটি বেশ উপভোগ করলাম। যাইহোক এতো চমৎকার একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা।
কালী পুজোর ধারাবাহিক আলোকচিত্রে আজ ৭ম পর্বে বেশকিছু সুন্দর ছবি আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন দাদা। প্রতিটি ছবি অনেক জীবন্ত মনে হচ্ছে। আপনি বরাবরেই ভালো আলোকচিত্র শেয়ার করে থাকেন। ইন্দোনেশিয়ার বালির থিমে পুজোমন্ডপ! সত্যি অসাধারণ আইডিয়া। আলোকচিত্র গুলো শেয়ার করার জন্য, আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
যেহেতু ইন্দোনেশিয়ার কারুকার্য শিল্প গুলো তুলে ধরা হয়েছে। দেখে খুব ভালো লেগেছে কালীপূজার প্যান্ডেলের দৃশ্য গুলো। পাশাপাশি হওয়ার কারণে হেঁটে গেলে অনেক ভালো লাগে। আপনার শেয়ার করা পূজার ফটোগ্রাফি এবং বর্ণনা গুলো অসাধারণ ভালো লেগেছে দাদা। অনেক ধন্যবাদ মুহুর্ত গুলো আমাদের সাথে তুলে ধরার জন্য।
পূজা প্যান্ডেলের যেমন আলোকসজ্জা তেমন কারুকার্য, বলা যায়, দারুন কর্মদক্ষতা দেখিয়েছে পুজো প্যান্ডেলের কারিগররা। বেশ ভালই উপভোগ করলাম ছবিগুলো ভাই।
দাদা দেখতে দেখতে কালীপুজোর ৭ তম পর্ব শেষ হয়ে গিয়েছে। আমার কাছে সাত তম পর্ব টা খুবই ভালো লেগেছে দেখতে। আগের পর্বে যেই জায়গাটার আলোকচিত্র দেখেছিলাম, সেই জায়গার পাশেই এটি ছিল জেনে ভালো লাগলো। যেহেতু পাশাপাশি ছিল তাই হেঁটে চলে গিয়েছিলাম। এই পর্বের মাধ্যমে ভিন্ন আরেকটা স্থানের কালীপুজোর আলোকচিত্র আমরা দেখতে পেয়েছি। সন্ধানী ক্লাব অনেক সুন্দর করে সাজানো হয়েছিল। এই ক্লাবের আলোকচিত্র খুবই দারুণ ছিল। এই থিমটা ছিল এক কথায় অসাধারণ।
"ইন্দোনেশিয়ার বালিতে"এই থিমটার উপর সবকিছু করা হয়েছে দেখে ভালো লাগলো। ইউনিক সব আইডিয়া দেখলাম। চারিপাশের পাহাড়ের মত করে উপস্থাপন করার বিষয়টা আসলেই ভালো ছিল। পুকুরের মত করে করেছিল জেনে ভালো লাগলো। দাদা আশা করছি কালীপুজোর আরেকটা পর্বের মাধ্যমে ভিন্ন আরেকটা স্থানের আলোকচিত্র আপনি আমাদের সবার মাঝে শেয়ার করে নিবেন। আপনার কালীপুজোর পরবর্তী পর্ব টা দেখার জন্য অনেক বেশি আগ্রহে থাকলাম। ধন্যবাদ দাদা এই পর্বটা সুন্দর করে সবার মাঝে ভাগ করে নেওয়ার জন্য। আলোক চিত্র গুলো আপনি সুন্দর করে তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন।
জী দাদা গত পর্বের আলোকচিত্র গুলো অসাধারন ছিল। আজকের আলোকচিত্র গুলোও অনেক সুন্দর হয়েছে। বিশেষ করে মণ্ডপের ভিতরে ওয়ালের গায়ে বৌদ্ধ এর হাত ও তার ভিতরে তার মূর্তিটা এই চিত্রটি সবার নজরে পড়েছে। ইন্দোনেশিয়ার বালিতে অরিজিনাল চিত্রটা হয়তো কোন সময় দেখা হবে না। তবে এখানে কিছু চিত্র দেখে কিছুটা ধারনা হয়েছে। তাদের উপরের ডিজাইনটাও অনেক সুন্দর হয়েছে। আর মূল মন্ডপটা এমন জাগায় স্থাপন করা হয়েছে যে, দেখা বুঝা যায় নদীর পড়ে। বাঁশ কাঠের ব্রিজটিও অসাধারন হয়েছে। লেকের পাশে যে পাহাড় তৈরী করা হয়েছে,সেটা আসলে কি মেটারিয়াল দ্বারা তৈরী করা হয়েছে,সেটা বুঝতে পারছি না। ভিতরের সব কারু কার্যই অসাধারন হয়েছে। তবে আমার ভয়ছিল বাশঁ আর কাঠের সেতুতে বেশি মানুষ উঠার করনে আবার ভেঙ্গে পড়ার খবর পায় না কি। তবে শেষ পর্যন্ত ভালোই ভালোই পর্বটা শেষ হয়েছে। পাশা পাশি দুইটি মন্ডপ থাকার কারনে আপনারা এক সাথে দুইটি মন্ডপ দেখতে পারলেন। একটি ডিজাইন আমার খুবই ভালো লেগেছে তবে সেটা এখানে বলবো না। মনে মনেই আছে। ধন্যবাদ।
দাদা কালীপুজোর ৭ তম পর্বের মাধ্যমে আপনি আমাদের মাঝে সন্ধানী ক্লাব এর প্যান্ডেলের অনেক সুন্দর কিছু আলোকচিত্র শেয়ার করেছেন। এই প্যান্ডেলটা অনেক সুন্দর এবং দারুন একটা থিমের উপর করা হয়েছে, আর এই থিমটা আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে। সত্যি দাদা আপনার কালীপুজোর পর্ব গুলোর মাধ্যমে ভিন্ন ভিন্ন স্থানের করা প্যান্ডেল গুলোর আলোচিত্র দেখতে পাচ্ছি। আসলে সরাসরি কখনো এরকম পুজোর প্যান্ডেল দেখা হয়নি। তবে ফটোগ্রাফির মধ্যে ঔ দেখতে ভালো লাগতেছে আমার কাছে। সবকিছুকে এত সুন্দর ভাবে সাজানো হয়েছে যে মুগ্ধ হয়ে থাকার মত ছিল। আপনাদের মায়ের মূর্তিটাকেও সুন্দর করে সাজানো হয়েছে দেখতেছি। প্রত্যেকটা পুজোর সময় অনেক বড় করে প্যান্ডেল করে থাকে যা আপনার পোস্ট পড়েই বুঝতে পারি দাদা। কারণ দুর্গাপুজোর আলোকচিত্র ও দেখেছিলাম। যার মাধ্যমে ভিন্ন ভিন্ন জায়গার প্যান্ডেল গুলোর ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছিলেন। আর তেমনি কালী পূজার সময়ও সুন্দর করে বড় ভাবে প্যান্ডেল করেছে। কালীপুজোর ৭ তম পর্ব শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।