রিভিউ: দ্যা ফ্রীল্যান্সার
হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি। |
---|
আজকে আপনাদের সাথে আমি একটা রিভিউ শেয়ার করে নেবো। এইটা একটা মুভি, কিন্তু সিরিজ হিসেবে বিষয়গুলো তুলে ধরেছে। এইটা আমি অনেকদিন আগে দেখেছিলাম, ভাবলাম আজকে এই সিরিজটার সম্পূর্ণ রিভিউ দেই। এই সিরিজটা থ্রিলার আর রাজনৈতিক টাইপের হলেও সম্পূর্ণ কাহিনীটা খারাপ ছিল না। এর নাম হলো "দ্যা ফ্রীল্যান্সার"।
✠কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:✠
☀মূল কাহিনী:☀
গল্পটা সাধারণত আলিয়া নামক একটি মেয়েকে নিয়ে। তবে এর বিষয়টা পরে আসছি। মুম্বাই শহরে ইনায়েত আর অবিনাশ নামের দুইজন পুলিশ অফিসার ভালো বন্ধু ছিলেন। কিন্তু একদিন তারা দুইজন কিছু দুষ্কৃতীদের ধরে এবং মারধর করে। আর তাদের আবার আইন মন্ত্রীদের সাথে ভালো ওঠাবসা আছে, তাই তারা সেখানে গিয়ে এই দুই অফিসারের নামে অভিযোগ করে। এরপর তাদের ডেকে নিয়ে তাদের কাছে ক্ষমা চাইতে বলে, নাহলে তাদের চাকরি থাকবে না। তবে এই ক্ষমাটা তাদের বাইরে সবার সামনে চাওয়া লাগবে। কিন্তু তারা সেটা করেনি বরং উল্টে সেই মন্ত্রীকেই থাপ্পড় মেরে চলে আসে আর এরপর তাদের চাকরি থেকে বহিস্কৃত করে দেয় পার্মানেন্টলি। এরপর তাদের আর কোনো চাকরি হয় না। অবিনাশ ডাক্তার আরিফ নামের একজনের সাথে দেখা করে আর তাকে বাইরে আইএসআই এর সামরিক ট্রেনিং এর জন্য পাঠিয়ে দেয় আর সে তখন সেখানকার সংস্থা হিসেবে কাজ করতে থাকে, তবে এর মাধ্যমে সে একজন সামরিক ফ্রীলান্সার হয়েও ওঠে।
কিন্তু তার বন্ধু ইনায়েত এর সাথে বহুদিনের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় এবং অবিনাশের সাথে কোনোমতেই যোগাযোগ করতে পারে না। এদিকে তার মেয়ে আলিয়া একটা ছেলেকে বিয়ে করে তুরস্কে চলে যায়, কিন্তু তার হাসব্যান্ড তাকে সেখান থেকে সিরিয়া নিয়ে যেতে বাধ্য করে অনিচ্ছা সত্বেও। এখন আলিয়া সিরিয়া চলে গেলে সেখান থেকে তার সাথে ইন্ডিয়ায় বাড়ির সবার সাথে যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়। অনেকদিন যাবত ইনায়েত তার মেয়ের কোনো সংবাদ পায় না, এর ফলে সে একপ্রকার অস্থিরও হয়ে যায়। সে মুম্বাই পুলিশের কাছে এই বিষয়ে আর্জি জানায় কিন্তু তার কোনো কোথাই তারা শুনতে রাজি না, শেষে বাধ্য হয়ে ইচ্ছাকৃত ভাবে হামলা করার মতো দৃশ্য দেখায়, যার ফলে তাকে সেখানেই গুলি করে দেয়।
এইটা করার একটাই কারণ তার কাছে বেঁচে ছিল যে, অবিনাশই একজন ব্যক্তি যে আলিয়াকে এই বিপদ থেকে মুক্ত করতে পারবে। আর তার সাথে যোগাযোগ না হওয়ায় যাতে তার এই মৃত্যুর বিষয়টা খবরে ছাপে আর অবিনাশের কাছে খবরটা যায়। এরপর অবিনাশ বাড়িতে এসে আলিয়ার মায়ের সাথে কথা বলে আর সবকিছু শোনে যে আলিয়া সিরিয়া চলে গেছে আর তারা তাকে আসতে দিচ্ছে না। এরপর সে সিদ্ধান্ত নেয় যে, তাকে সিরিয়া থেকে যেকোনো উপায়ে ইন্ডিয়া ছাড়িয়ে নিয়ে আসবে, কিন্তু বিষয়টা খুবই কঠিন ছিল। কারণ সিরিয়ার মতো দেশ থেকে বর্ডার ক্রস করানো একটা ডিফিকাল্ট বিষয়, সিরিয়ায় বেশিরভাগই জঙ্গিদের আড্ডাখানা। প্রথমত সিরিয়ায় যেখানে আলিয়াকে নজরদারিতে রেখেছিলো সেখানে তার কাছ থেকে সবধরণের ফোন কেড়ে নিয়েছিল, তবে তার কাছে একটা ফোন লুকানো ছিল যেটা দিয়ে রাতের দিকে লুকিয়ে লুকিয়ে মেসেজ এর মাধ্যমে তার মায়ের সাথে যোগাযোগ করতো আর তখনই তাকে বলে দিয়েছিলো তার অবিনাশ আঙ্কেল তাকে ছাড়িয়ে আনবে তাই সে তার সাথে যোগাযোগ করে নেবে।
অবিনাশ লন্ডনের সামরিক বাহিনীর সাথে এই বিষয় নিয়ে কথা বলে অর্থাৎ সিরিয়ার সেই স্থানটি বোমা মেরে যেন সাথে সাথে ধূলিসাৎ করে দেয়। এরপর অবিনাশ আলিয়ার সাথে যোগাযোগ করে সেখানকার আশেপাশের পরিস্থিতি সম্পর্কে সবকিছুর ইনফরমেশন নিয়ে নেয় আর সে একটা টিম গঠন করে সিরিয়ায় প্রবেশ করার প্ল্যান তৈরি করে। এরপরে তারা আলিয়াকে যেখানে রেখেছিলো সেখানে গিয়ে নিয়ে আসে, কিন্তু সেখানে তার জায়গায় ইংল্যান্ড এর এক মহিলা লুকিয়ে চলে আসে তাদের সাথে, কিন্তু পথে ধরা খেয়ে গেলে তাকে গুলি করে দেয়। অবিনাশ আবারো গাড়ি নিয়ে সেখানে চলে যায় আর আলিয়াকে সাথে করে নিয়ে আসে আর তারা নদী পথে সেখান থেকে দুবাই চলে যায়। তবে আলিয়ার মতো দেখতে আরো একটা মেয়েকে দিয়ে একটা পাসপোর্ট তৈরি করিয়ে নেয় অবিনাশ আর সেই হিসেবে দুবাই থেকে পাসপোর্ট করে ইন্ডিয়া চলে আসে।
☀ব্যক্তিগত মতামত:☀
আসলে অবিনাশ এই আলিয়াকে ছোটবেলা থেকে অনেক ভালোবাসতো ইনায়েত এর সাথে বন্ধুত্ব হওয়ার পরে। আর যেহেতু তারা দুইজন একই ডিপার্টমেন্টে কাজ করতো তাই সেই সূত্রে একজন আরেকজনের বাড়িতে যাতায়াতের মাধ্যমে একটা ভালো সম্পর্ক ছিল। আলিয়াকে কিডন্যাপ করেছে এই কথা জানার পরের থেকে অবিনাশ সিরিয়ায় এই গ্যাং সহ পুরো জায়গাটা মুছে দেওয়ার জন্য বড়োসড়ো প্ল্যান করে বাইরের দেশের সাথে। আর এই ফ্রীলান্সার মানে কোনো কাজের বিষয় না, এটার মানে একটা সামরিক বাহিনী। আর অবিনাশকে ফ্রীল্যান্সার বলা হয় কারণ সে মুহূর্তের মধ্যে একটা টিম ম্যানেজ করতে পারে যেকোনো পরিস্থিতিতে। আর যেহেতু সিরিয়া থেকে সরাসরি তাকে ইন্ডিয়া নিয়ে যাওয়া যাবে না। তাই মুম্বাইতে তার মতো দেখতে এবং আরবি ভাষা ভালো বলতে পারে এমন একটা মেয়েকে ম্যানেজ করে তারই ছবি দিয়ে পাসপোর্ট তৈরি করে যেহেতু একই রকম চেহারা। এইভাবেই অনেক পরিস্থিতি মোকাবেলা করে মেয়েটিকে উদ্ধার করে আনতে পারে।
☀ব্যক্তিগত রেটিং:☀
৮.৯/১০
☀ট্রেইলার লিঙ্ক:☀
দাদা আপনি আজকেও অনেক সুন্দর একটা মুভির রিভিউ আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। এই মুভিটার রিভিউ পোস্ট পড়তে আমার কাছে সত্যি খুবই ভালো লেগেছে দাদা। মুভিটার সম্পূর্ণ রিভিউর মাধ্যমে আপনি পুরো কাহিনীটাকে তুলে ধরেছেন। এই সিরিজটা থ্রিলার এবং রাজনৈতিক টাইপের ছিল। আর কাহিনীটা কিন্তু ভালো ছিল। আমার কাছে তো পুরো কাহিনীটা অসম্ভব ভালো লেগেছে দাদা। ছোটবেলা থেকেই অবিনাশ আলিয়াকে অনেক বেশি ভালোবাসতো তা বুঝতেই পারতেছি। আসলে এরকম ভাবে সব সময় যদি একটা বাড়িতে আসা যাওয়া হয়ে থাকে, তাহলে ভালোবাসারই কথা। আর দেখছি আলিয়াকে কিডন্যাপ করা হয়েছিল। এটা শুনে অবিনাশ অনেক বড় বড় প্ল্যান করেছিল। বাইরের দেশের সাথে অনেক প্ল্যান করেছে সে। অবিনাশ আর সে দেখছি নদী পথে দুবাই চলে গিয়েছিল তাকে নিয়ে। অনেক পরিস্থিতি মোকাবেলা করে সে শেষ পর্যায়ে আলিয়াকে উদ্ধার করে আনতে পেরেছি, এটা দেখে সত্যি খুব ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ দাদা মুভিটার পুরো কাহিনী সবার মাঝে সুন্দর করে তুলে ধরার জন্য।
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
দাদা আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লাগে আপনার করা এরকম মুভি গুলোর রিভিউ পোস্ট। প্রতিনিয়ত এত সুন্দর করে মুভির রিভিউ তুলে ধরেন যে, না পড়ে পারিনা। এরকম মুভিগুলো আগে বেশিরভাগ সময় আমি দেখে থাকতাম। তবে এখন ব্যস্ততার কারণে এই ধরনের মুভি একেবারেই দেখা হয় না বললে চলে। কারণ ব্যস্ততা এত বেশি বেড়েছে যে, কোন কিছু দেখার সময় হয়ে ওঠে না। এখন মুভি না দেখলেও আপনার মুভি গুলোর রিভিউ পড়ার চেষ্টা করি। কারণ এরকম সুন্দর ভাবে মুভির রিভিউ লিখলে, সেগুলো যদি ভালোভাবে পড়া হয়, তাহলে মুভি আর দেখাই লাগেনা। ইনায়েত এবং অবিনাশ একটি ডিপার্টমেন্টে কাজ করার কারনে, একে অপরের বাড়িতে বেশিরভাগ সময় যাতায়াত হতো তাদের। আর এর মধ্য দিয়েই অবিনাশ আলিয়াকে ছোট বেলা থেকে ভালোবাসে। কিন্তু এরই মধ্যে দেখছি একদিন আলিয়া কিডন্যাপ হয়ে গিয়েছিল। আর তাকে খোঁজার জন্য অনেক কিছুই করেছিল তারা। আর অনেক পরিস্থিতি মোকাবেলা করে তারা পেরেছে আলিয়াকে উদ্ধার করতে সেই কিডন্যাপারদের কাছ থেকে। উদ্ধার করতে পেরেছে এটা দেখেই আমার কাছে বেশি ভালো লাগলো।
দাদা আমি পোস্টের টাইটেল দেখে প্রথমে ভেবেছিলাম, অনলাইনে কাজ করে অনেক ভালো কিছু করেছে কেউ,আর সেজন্যই এই সিরিজের নাম দিয়েছে দ্যা ফ্রীল্যান্সার😂। যাইহোক এই সিরিজের রিভিউ পড়ে সত্যিই দেখতে ইচ্ছে করছে দাদা। অবিনাশ শেষ পর্যন্ত আলিয়াকে সিরিয়া থেকে উদ্ধার করে ইন্ডিয়াতে আনতে পেরেছে, এটা জেনে ভীষণ ভালো লাগলো। এটা একেবারে অসাধ্যকে সাধন করার মতোই একটি কাজ। অবিনাশ আসলেই অনেক সাহসী এবং বুদ্ধিমান একজন লোক। সময় পেলে অবশ্যই সিরিজটা দেখার চেষ্টা করবো দাদা। যাইহোক এতো চমৎকার একটি সিরিজের রিভিউ আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা।
ফ্রীল্যান্সার নামটি শুনে অন্য রকম কিছু ভেবেছিলাম দাদা।যাই হোক আপনার শেয়ার করা মুভি রিভিউটি পড়ে ভীষণ ভালো লাগলো। এ ধরনের গল্পের মুভি গুলো দেখতে আমার খুব ভালো লাগে।আলিয়া নামের মেয়েটিকে খুব কায়দা করে উদ্ধার করলো যা আপনার শেয়ার করা রিভিউ পড়ে জানতে পারলাম। গল্পটা কিন্তু খুব সুন্দর লাগলো আমার কাছে। ধন্যবাদ দাদা খুব চমৎকার ভাবে রিভিউটি শেয়ার করার জন্য। সময় সুযোগ হলে দেখে নেবো আশাকরি।
দাদা আমি প্রথমে দ্যা ফ্রীল্যান্সার মুভির নাম শুনে ভেবেছিলাম অনলাইনে ফ্রীল্যান্সিং করার বিষয় নিয়ে কোন মুভি হবে। যার ফলে আগ্রহ নিয়ে রিভিউটা পড়লাম। এখন ভিতরে ঘটনা পড়ে দেখি এটা একটি গেইমিং মুভি। যেখানে বাচার জন্য বিভিন্ন সময় বিভিন্ন গেইম খেলতে হয়। যেটা অবিনাশ করেছে। তবে প্রথমে যা ঘটলো সেটা সত্যিই দুঃখজনক। সত্য এভাবেই রাজনৈতিক শক্তির কাছে মাত নত করতে হয়। ইনায়েত আর অবিনাশের কি দুষ ছিল যে মন্ত্রী তাদেরকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করে দিলো। তারা তো অন্যাই কিছু করেনি। তবে অবিনাশ বিদেশ গিয়ে পুরো খেলোয়ার হয়ে দেশে ফিরেছে। সে তার তীক্ন মেধার মাধ্যমে ইনায়েতের মেয়ে আলীয়াকে সিরিয়া থেকে উদ্ধার করেছে। আবার সিরিয়া থেকে সরাসরি ইন্ডিয়াতে আনেনি। সাগর পথে দুবাই গেছে। সেখান থেকে ডব্লিকেট পাসপোর্ট করে তারপর ইন্ডিয়াতে নিয়ে এসেছে। এমন একটি গেইমিং খেলা তামিল মুভিতে দেখিছিলাম। অবিনাশের উপস্থিত বুদ্ধি আছে। যার ফলে তাকে দ্যা ফ্রীল্যান্সার বলা হয়। ধন্যবাদ।
দাদা আপনি খুব সুন্দর ভাবে এই মুভিটার রিভিউ লিখেছেন। আপনি যেহেতু অনেকদিন আগে এই সিরিজটা দেখেছিলেন, তাই আমাদের মাঝে শেয়ার করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। দ্যা ফ্রিল্যান্সার এই নামটা শুনে আমার কাছে একটু ভিন্ন ধরনের মনে হয়েছিল এটি। কিন্তু পরে দেখলাম কাহিনীটা ভিন্ন রকমের। অবিনাশ ছোটবেলা থেকে আলিয়াকে অনেক বেশি ভালোবাসতো। অবিনাশ কিন্তু অনেক সাহসী একটা মানুষ। আর এই জন্যই তো অনেক বুদ্ধি খাটিয়ে, অনেক প্ল্যান করে, খুবই কঠিন পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে, আলিয়া কে সে উদ্ধার করেছে। অবিনাশ যে কোন রকম পরিস্থিতিতে একটা ভালো টিম যোগাড় করতে পারে, এটা কিন্তু খুবই ভালো একটা ব্যাপার ছিল। অবিনাশ আলিয়াকে সিরিয়া থেকে উদ্ধার করে আনতে পেরেছে এটাতেই কিন্তু পুরো বিষয়টা ছিল। সত্যি দাদা অনেক ভালো লাগছিল যখন এই সিরিজের রিভিউটা পড়ছিলাম। সময় সুযোগ বুঝে চেষ্টা করব এই সিরিজটা দেখে নেওয়ার। কারণ পুরো কাহিনীটা দেখলে আরো বেশি ভালো লাগবে।
দাদা এই সিরিজটা কিন্তু সত্যি সুন্দর ছিল। আর দিচ্ছি এই সিরিজের নাম ছিল দ্যা ফ্রিল্যান্সার। এই ধরনের সিরিজ গুলো আমার খুবই কম দেখা হয়। প্রথমদিকে ফ্রিল্যান্সার বিষয়টা কি এটা বুঝতে না পারলেও, পরবর্তীতে বুঝতে পেরেছি এটার মানে একটা সামরিক বাহিনী। আলিয়া কিডন্যাপ হওয়ার পর থেকে অবিনাশ একেবারে উঠে পড়ে লেগেছিল সিরিয়ার বিরুদ্ধে। আর বিভিন্ন রকম প্ল্যান এবং ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে সে আলিয়াকে উদ্ধার করতে পেরেছে। অনেক কঠিন কঠিন পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে এটা করতে পেরেছে, যা বুঝতেই পারতেছি সম্পূর্ণটা পড়ে। অবিনাশ তো দেখছি ছোটবেলা থেকেই আলিয়াকে ভালোবাসতো অনেক বেশি। যার কারণে সে আরো বেশি সিরিয়াস হয়ে পড়েছিল এই সব কিছু দেখে। তবে এত কিছুর মধ্য দিয়ে যে সে তাকে উদ্ধার করতে পেরেছে এটাতেই অনেক। ধন্যবাদ পুরোটা সুন্দর করে শেয়ার করার জন্য।