কালী পুজোর কিছু আলোকচিত্র ( পর্ব ৩ )

in আমার বাংলা ব্লগ6 months ago
হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি।

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

আজকে আপনাদের সাথে কালী পুজোর কিছু আলোকচিত্র শেয়ার করে নেবো। এই পর্বে আরেকটি ক্লাব এর প্যান্ডেল এবং কালী মায়ের কিছু নিদর্শন তুলে ধরার চেষ্টা করবো। গত পর্বে আমরা যে ক্লাবটিতে দেখেছিলাম, এটি ঠিক তার বিপরীত প্রান্তে অবস্থিত ছিল। আর এই ক্লাবটির নাম হলো "তরুচ্ছায়া"। এই ক্লাবের পুজোটা খুবই কম স্পেচের মাধ্যমে হয়ে থাকে, তবে এই ক্লাবটি ছোট হলেও এদের চিন্তাধারা সবসময় থাকে বড়ো এবং উন্নত মানের। মানে একটু আলাদা ধরণের কিছু করতে চায়। এইবার তারা দৃষ্টিকোণের মাধ্যমে কিছু তুলে ধরার চেষ্টা করেছে অর্থাৎ কার দৃষ্টিতে কেমন বিষয়গুলো আর কি, যেটা অনেকটা ইউনিক একটা বিষয় ছিল।

Photo by @winkles

Photo by @winkles

আর এরা প্রতিবার প্রায় এইরকম কিছু কিছু বিষয় নিয়ে আসে বলেই, অনেকসময় ভালো প্রাইজও পেয়ে থাকে। যাইহোক, এইবার তারা আদিবাসীদের নিয়ে কিছু চিন্তাভাবনা তৈরি করেছিল আর এটা আন্দামানের আদিবাসী তৈরি করেছিল। একটা আলাদা বিষয় একদম, ছোটোখাটোর মধ্যে দারুন আকর্ষণীয় বিষয়। এই প্যান্ডেলের সম্পূর্ণটা দেখে আপনাদের কাছে মনে হতে পারে যে, এটা কোনো খড় বা বাঁশের কিছু দিয়ে তৈরি করেছে। কিন্তু না, এইগুলো কিন্তু পুরোটাই পাটের বিভিন্ন অংশের সমন্বয়ে তৈরি করেছে সামনের ভিউটা দারুন করেছে পাটের মাধ্যমে পাকিয়ে পাকিয়ে অর্থাৎ পাটের যে আঁশ থাকে সেগুলোও এখানে ব্যবহার করেছে। ভালো একটা সৌন্দর্যের সৃষ্টি হয়েছে লাইটিং এর মাধ্যমে।

Photo by @winkles

Photo by @winkles

তারপর সাইট দিয়ে আদিবাসীদের মূর্তির মাধ্যেম বিষয়টা উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছে, গায়ে-হাতে যে পরিমানে দড়ি পেঁচানোর মতো দেখা যাচ্ছে এটাও পাটের অংশ দিয়ে করেছে। আসলে এই বিষয়গুলো এমনভাবে করেছে যেন কিছু কিছু বিষয়ে অরিজিনাল এর মতো দেখাচ্ছে। এরপর পাটের অংশ দিয়ে তারা দুটি বড়ো বড়ো মাছ অঙ্কন করেছে, এই বিষয়টা অনেক ইউনিক ছিল, হাতের কাজটা দারুন করেছে। মণ্ডপের ভিতরে যাওয়ার মুখে ডিজাইনটা করেছে অসাধারণ, সব থেকে ভালো লাগছে লাইটিং এর কারণে।

Photo by @winkles

Photo by @winkles

এখানে আসলে ব্যবহার করেছে নারিকেল আর বেল ফলের নানা অংশ। এখানে নারিকেল এর সাধারণত খোলাগুলো ব্যবহার করেছে আর গোল বলের মতো যেগুলো সাজিয়েছে এইগুলো সব পাটের অংশ দিয়ে করা। এরপর আমরা মায়ের মন্দিরে প্রবেশ করলাম এবং সেখানে বিভিন্ন স্টাইলে আদিবাসীদের মূর্তি দাঁড় করিয়ে রেখেছে। তার পিছনেই মায়ের মূর্তি রয়েছে, মায়ের মূর্তিটাও ছোট এর ভিতরে অনেক ভালো করেছিল। এই প্যান্ডেলের এইটুকুই ছিল দেখার, তবে এইটুকুর মধ্যে অনেক বিস্তার কিছু ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করেছিল।


শুভেচ্ছান্তে, @winkles

ক্যামেরাস্যামসুং গ্যালাক্সি M33 5G
লোকেশনবারাসাত
তারিখ১৩ নভেম্বর ২০২৩


Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power

250 SP500 SP1000 SP2000 SP5000 SP

Heroism_3rd.png

Sort:  

Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.

 6 months ago 

ছবি গুলো দেখে আসলেই মনে হচ্ছে, তরুচ্ছায়া ক্লাবের চিন্তাধারা অনেক বড়। মন্ডপটি অনেক নান্দনিক মনে হয়েছে আমার কাছে। আদিবাসীদের ঐতিহ্য ফুটিয়ে তোলায় মন্ডপটি অন্য একটি মাত্রা পেয়েছে। বরাবরের মত আপনার আজকের তোলা ছবি গুলোও অনেক সুন্দর হয়েছে। পোস্টটি আমাদের সাথে শেয়ার দিয়ে নান্দনিক মন্ডপটি দেখার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ দাদা।

 6 months ago 

দাদা আজকের শেয়ার করা কালী পুজোর আলোকচিত্র গুলো দেখেই চিন্তা করতেছিলাম,আসলে তারা এর মাধ্যমে কোন দিকে ফোকাস করেছে। পরে পোষ্ট পড়ে বুঝতে পারলাম তারা আন্দামানের আদিবাসীদের নিয়ে কাজ করেছে। তাদের হাল চিত্র তুলে ধরার চেষ্টা করেছে। ক্লাবটির নামও অনেক সুন্দর “তরুচ্ছায়া”। প্রথম দেখলে মনে হবে হয়তো বাশেঁর কঞ্চি কেটে কেটে সব কিছু তৈরী করা হয়েছে। তবে আপনার ব্লগ পড়ে বুঝতে পারলাম যে পাটের আঁশ কেটে কেটে পেচিঁয়ে সব কিছু তৈরী করা হয়েছে। বল গুলো দেখলে প্রথমে মানুষের মন্ডুর মত লাগে। লাইটের আলু গুলো এমন ভাবে দেওয়া হয়েছে যে,দেখলে ভয় পায়। আর আদিবাসির মূর্তি গুলোর মধ্যেও দেখলাম পাটের আশঁ দিয়ে রসি বানিয়ে তাদের গায়ে পড়িয়ে দিয়েছে। আন্দামানের মানুষ গুলো আদতে দেখতে কেমন,সেটাও বুঝা গেল। বাহির থেকে প্যান্ডেলের দিকে তাকালে আদিবাসির বাড়ির মতই বুঝা যায়। তাদের কষ্টটা সফল হয়েছে। আপনার মাধ্যমে দারুন একটি জিনিষ দেখলাম। ধন্যবাদ দাদা।

 6 months ago 

বাহ্! তরুচ্ছায়া নামক ক্লাবটি কালী পূজা উপলক্ষে চমৎকার আয়োজন করেছে দেখছি। ছোট স্পেস হলেও, তাদের আয়োজন একেবারে চোখ ধাঁধানো ছিলো। আসলেই দাদা প্যান্ডেল দেখে মনে হচ্ছে বাঁশ বা খড় দিয়ে তৈরি। কিন্তু পাট দিয়ে যে প্যান্ডেল তৈরি করা হয়েছে, আপনি না বললে বুঝতেই পারতাম না। পাটের আঁশ কেটে পেঁচিয়ে পেঁচিয়ে এতো চমৎকার ভাবে প্যান্ডেল সাজিয়েছে,যা অবশ্যই প্রশংসার দাবিদার। তাদের সম্পূর্ণ আয়োজন থিম অনুযায়ী একেবারে পারফেক্ট হয়েছে। এতো চমৎকার আয়োজন অবশ্যই প্রাইজ ডিজার্ভ করে। পাটের আঁশ দিয়ে তৈরি করা বড় মাছ দুটি দেখে তো চোখ ফেরানো যাচ্ছে না দাদা। এককথায় মাছ দুটি দেখে একেবারে মুগ্ধ হয়ে গিয়েছি। তাছাড়া মন্ডপে ঢোকার মুখে এককথায় দুর্দান্ত লাইটিং করেছে। পূজা মন্ডপ দেখতেও অনেক সুন্দর লাগছে। সবমিলিয়ে বেশ উপভোগ করলাম প্রতিটি ফটোগ্রাফি। যাইহোক এতো সুন্দর মুহূর্ত আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা।

Posted using SteemPro Mobile

 6 months ago 

দাদা কালীপুজোর আলোকচিত্রের তিন নাম্বার পর্বটা আমার কাছে সত্যি অনেক বেশি ভালো লেগেছে দেখতে। এর আগের দুইটা পর্ব আমি দেখেছি। যেগুলো ও আমার ভালো লেগেছিল। এই পর্বের মাধ্যমে একটা ভিন্ন ক্লাবের আলোকচিত্র আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। যেটা আমার কাছে সত্যি খুব ভালো লেগেছে। আর দেখছি এই ক্লাবটার নাম ছিল "তরুচ্ছায়া"। এটা কিন্তু সত্যি অনেক সুন্দরভাবেই সাজানো হয়েছে। আচ্ছা দাদা এই প্যান্ডেলের থিমটার নাম কি?? তারা যে পাটের বিভিন্ন অংশের সমন্বয়ে গুলো তৈরি করেছিল, এই বিষয়টা আমার কাছে সত্যি খুবই ইউনিক লেগেছে দাদা। অনেক সুন্দর করে দেখছি মাছও তৈরি করা হয়েছে যেগুলো কেও অনেক সুন্দর লাগতেছে। সবকিছুকে এগুলো দিয়ে যে তৈরি করা হয়েছে, এটার কারণেই খুবই ভালো লাগছিল। কিন্তু আমার কাছে তো ফটোগ্রাফিতে দেখে অনেক বেশি ভালো লাগলো । নিশ্চয়ই দাদা সরাসরি দেখতে আরো বেশি দুর্দান্ত লেগেছিল। সব কিছুর সৌন্দর্য সত্যি একেবারে মুগ্ধ হয়ে তাকিয়ে থাকার মত ছিল। দাদা কালীপুজোর চতুর্থ পর্বের জন্য অপেক্ষায় থাকলাম। ধন্যবাদ এটা শেয়ার করে নেওয়ার জন্য।

 6 months ago 

এই পর্বটিও বেশ ভালোই উপভোগ করলাম দাদা, তবে বেশি ভালো লেগেছে শৈল্পিক কারুকাজ গুলো,যা চোখ ধাঁধানো। তাছাড়া কনসেপ্টটাও বেশ ভালো ছিল।

 6 months ago 

দাদা আপনার কালীপুজোর আলোকচিত্র গুলো কিন্তু আমার কাছে অনেক বেশি ভালোই লাগতেছে। কালীপুজোর এই পর্বে আপনি "তরুচ্ছায়া"ক্লাবের সুন্দর সুন্দর কিছু আলোকচিত্র তুলে ধরেছেন, যেটা দেখে আমি তো খুব মুগ্ধ হলাম। কারণ অনেক বেশি চোখ ধাঁধানো ছিল এটা। সবকিছুকে এরকম ভাবে সাজানো হয়েছে যে, একেবারে চোখ ফেরানো যাচ্ছে না। এরকম নিখুঁত কাজগুলো সত্যি অনেক ভালো লাগে। প্যান্ডেল এবং আপনাদের কালী মায়ের কিছু নিদর্শনকে তুলে ধরেছেন এই পর্বের মধ্যে যেটা অনেক ভালো লেগেছে। সবকিছুকে দেখলাম বেশ ভালোভাবেই সাজানো হয়েছিল। পাটের বিভিন্ন অংশ দিয়ে দেখলাম সবকিছুই করা হয়েছে। সত্যি দাদা আমি আমি তো প্রথমে ভেবেছিলাম খড় অথবা বাঁশের কিছু দিয়ে তৈরি করা হয়েছে এগুলো। কিন্তু পরে আপনার বলাতে বুঝতে পারলাম, এগুলো আসলে পাট দিয়ে তৈরি করা হয়েছে। অনেকগুলো কালো কালো মূর্তিও দেখতে পেলাম। এগুলো কখনো সরাসরি দেখিনি, কিন্তু আপনার ফটোগ্রাফির মাধ্যমে প্রথমবার দেখতে পেয়েছি। যার কারনে আমার কাছে ভালো লেগেছে দাদা। আসলে কিন্তু এদের চিন্তাধারা উন্নত মানের ছিল দাদা। খুবই দারুণ একটা কনসেপ্ট নিয়ে এটা করেছে তারা। আর আপনি সুন্দর করে এই ফটোগ্রাফি গুলো করেছেন। আমার কাছে ফটোগ্রাফি গুলো দেখতে ভালো লেগেছে।

 6 months ago 

কালীপুজোর আলোকচিত্র গুলো কিন্তু অনেক সুন্দর। আপনি কালীপুজোর আলোকচিত্র পর্বের মাধ্যমে খুব সুন্দর করেই ভাগ করে নিচ্ছেন আমাদের মাঝে, ঠিক দূর্গা পূজার মতোই। "তরুচ্ছায়া" ক্লাবটি এত সুন্দর করে সাজানো হয়েছে দেখেই তো দাদা মুগ্ধ হলাম আমি। কারণ এরকম ভাবে সাজানো হয়েছে দেখেই তো চোখটা জুড়িয়ে গিয়েছে। পাট ব্যবহার করে অনেক কিছুই তৈরি করেছে, আর পুরোটাকে সাজানো হয়েছে, যেটা আকর্ষণীয় হওয়ার মতোই ছিল। নারিকেল আর বেল ফলের নানা অংশ দিয়ে দেখছি কিছু তৈরি করা হয়েছে। গোল বলের মতো যেগুলো সাজিয়েছে এগুলো পাটের অংশ দিয়ে তৈরি করা হয়েছে দেখলাম। আসলে একেবারে বোঝাই যাচ্ছিল না এগুলো পাটের অংশ দিয়ে তৈরি করা। কালারফুল এগুলো দেখতে আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে দাদা। আপনাদের মায়ের মূর্তির সামনে দেখলাম আরো মূর্তি। এগুলো সরাসরি দেখার কখনো আমার সুযোগ হয়নি দাদা। তাইতো আপনার ফটোগ্রাফি গুলোর মাধ্যমে ভালোভাবেই দেখার চেষ্টা করেছি। সরাসরি দেখতে যেমন ভালো লাগে ফটোগ্রাফির মধ্যেও খুব ভালো লাগে। মাছও খুব সুন্দর করে তৈরি করা হয়েছে, যার কারণে দেখতে খুব কিউট লাগতেছে।

 6 months ago 

দাদা আপনি কিন্তু অনেক সুন্দর ফটোগ্রাফি করতে পারেন। আপনার তোলা আলোকচিত্রগুলো অনেক সুন্দর হয়। তেমনি কালীপুজোর সময় তোলা বিভিন্ন ক্লাবের আলোকচিত্র গুলো দেখতে ভালো লেগেছে। দেখতে দেখতে কালীপুজোর তিনটা পর্ব শেষ হয়ে গিয়েছে দাদা। দাদা আমি তো ভাবতেছি দুর্গাপুজোর মতো কি কালীপুজোর ও অনেকগুলো পর্ব হবে নাকি?? হলে কিন্তু বেশ ভালোই হবে, তাহলে বিভিন্ন ক্লাবের আলোকচিত্র আমরা দেখতে পাবো এবং কি দেখার সুযোগ হবে। কখনো বাস্তবে পূজা দেখতে যাওয়া হয়নি আমার। অনেকেই কিন্তু আপনাদের এরকম পুজো গুলোতে গিয়ে থাকে। তবে কখনো না গেলেও আপনার ফটোগ্রাফির মাধ্যমে দেখার সুযোগ হয়েছে দাদা। ভিন্ন ভিন্ন ক্লাবের আলোকচিত্র আপনি আমাদের মাঝে পর্বের মাধ্যমে ভাগ করে নিচ্ছেন। পাট দিয়ে সবকিছুকে করা হয়েছে, এটা তো ভাবতেই আমার কাছে বেশি ভালো লাগতেছে। লাইটিং এর কারণে আসলেই মন্ডপের ভেতরটা অসাধারণ লাগছিল দাদা। মূর্তি গুলোকে সুন্দর করে সাজানো হয়েছে, আর বসানোটাও অনেক সুন্দর হয়েছে। রাতের বেলায় এরকম সৌন্দর্য গুলো বেশি উপভোগ করা যায় দাদা। কারণ রাতের বেলায় লাইটিং গুলো খুব সুন্দর লাগে দেখতে। আপনি এই পর্বটা ভালোভাবেই তুলে ধরলেন।

 6 months ago 

"তরুচ্ছায়া" ক্লাব দারুন আয়োজন করেছে দাদা। পুজো প্যান্ডেল ছোট হলেও তারা কিন্তু বেশ সুন্দর করে সাজিয়েছে। আর তাদের প্রত্যেকটি কাজে একেবারে ভিন্নতা ছিল। মনে হচ্ছে যেন অনেক পরিশ্রম করে তারা এই ডেকোরেশনটা করেছে। পুজো প্যান্ডেলের এই দারুন আয়োজন আর ডেকোরেশন সত্যিই প্রশংসনীয় ছিল। খড় বা বাঁশের ডেকোরেশন অসাধারণ হয়েছে। শিল্পী তার নিখুঁত হাতের ছোঁয়ায় এত সুন্দর করে ডেকোরেশন করেছে দেখে সত্যিই মুগ্ধ হলাম দাদা। আর তাদের নিখুঁত হাতের কাজ এবং কারুকার্য অনেক ভালো লেগেছে। আর আদিবাসী লোকদের প্রতিচ্ছবি এত সুন্দর করে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে দেখে সত্যিই ভালো লাগলো। পুজো প্যান্ডেলে একেবারে ভিন্নতা তৈরি হয়েছে। সবমিলিয়ে অসাধারণ লেগেছে। নারিকেল ও বেল ফলের নানান অংশ দিয়ে তৈরি করা বিভিন্ন অংশ আর ডেকোরেশন অসাধারণ ছিল। তাদের নিখুঁত হাতের কাজ আর কারুকার্য আমার অনেক ভালো লেগেছে। পুজো প্যান্ডেলের দারুন সব ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

Coin Marketplace

STEEM 0.17
TRX 0.13
JST 0.027
BTC 60754.57
ETH 2658.04
USDT 1.00
SBD 2.51