"বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর" ভ্রমণ - পর্ব ১৮ [অন্তিম পর্ব]
আজ আমার "বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর" ভ্রমণের অষ্টাদশতম পর্ব এবং সেই সাথে অন্তিম পর্বও বটে । সর্ব মোট ৩০০টি বাছাই করা ফোটোগ্রাফ শেয়ার করা হয়েছে এই আঠারোটা পর্বে । আশা করছি আপনারা এনজয় করেছেন । আমিও খুব এনজয় করেছিলাম জাদুঘর ভ্রমণ, তাই সবকিছুই আপনাদের সাথে শেয়ার করে নিলাম ।
আমার ফোটোগ্রাফি সিরিজগুলো করতে খুব ভালো লাগে । নিজেও একজন শখের ফটোগ্রাফার । স্টিমিটে যখন প্রথম জয়েন করি তখন বেশিরভাগ সময়েই আমি ফোটোগ্রাফি পোস্ট করতাম । রেসিপি পোস্টও আমার খুব প্রিয় । কিন্তু, দুঃখের বিষয় নিজে কিছু রান্না করতে পারি না, তাই রেসিপি পোস্টও করতে পারি না ।
যাই হোক প্রসঙ্গে ফিরি । গতকালের পোস্টে আমি উল্লেখ করেছিলাম যে আমাদের দেশ থেকে প্রাচীন মূর্তিগুলো ক্রমশ পাচার হয়ে যাচ্ছে । এতে যে শুধুমাত্র প্রশাসনের গাফিলতি রয়েছে তাই নয়, আমাদের নিজেদের উদাসীনতাও এর জন্য দায়ী । আমাদের নিজেদের আরেকটু সচেষ্ট হলে কিছুটা হলেও এটা আটকানো যাবে ।
আমাদের দেশের প্রশাসক থেকে সাধারণ মানুষ আসলে এই সব প্রাচীন সভ্যতার নিদর্শনের গুরুত্ব সম্পর্কে তেমনভাবে ওয়াকিবহাল নয় । শুধুমাত্র কিছু ইতিহাসের গবেষক, পন্ডিত ব্যক্তি, আর্কিওলজিস্ট (প্রত্নতত্ত্ববিদ ) এসবের গুরুত্ব বোঝেন । সেটাই হলো আসল সমস্যা ।
বিষ্ণুর অবতার প্রস্তরমূর্তি। মৎস্য অবতার, বরাহ অবতার, নৃসিংহ অবতার এবং বামন অবতার।
তারিখ : ০৪ জানুয়ারি ২০২৩
সময় : বিকেল ৫ টা ১৫ মিনিট
স্থান : ঢাকা, বাংলাদেশ
বিষ্ণুর আরো চারটি মূর্তি । বিভিন্ন রূপে ।
তারিখ : ০৪ জানুয়ারি ২০২৩
সময় : বিকেল ৫ টা ১৫ মিনিট
স্থান : ঢাকা, বাংলাদেশ
বিভিন্ন রূপে দেবী দূর্গার পাঁচটি প্রস্তরমূর্তি ।
তারিখ : ০৪ জানুয়ারি ২০২৩
সময় : বিকেল ৫ টা ১৫ মিনিট
স্থান : ঢাকা, বাংলাদেশ
ক্যামেরা পরিচিতি : OnePlus
ক্যামেরা মডেল : EB2101
ফোকাল লেংথ : ৫ মিমিঃ
পরিশিষ্ট
আজকের টার্গেট : ৫১০ ট্রন জমানো (Today's target : To collect 510 trx)
তারিখ : ২১ মার্চ ২০২৩
টাস্ক ২১১ : ৫১০ ট্রন ডিপোজিট করা আমার একটি পার্সোনাল TRON HD WALLET এ যার নাম Tintin_tron
আমার ট্রন ওয়ালেট : TTXKunVJb12nkBRwPBq2PZ9787ikEQDQTx
৫১০ TRX ডিপোজিট হওয়ার ট্রানসাকশান আইডি :
TX ID : 4716f1fe1eac1e39ed327267047b800f56852f25b84b739733c4c7846fb00760
টাস্ক ২১১ কমপ্লিটেড সাকসেসফুলি
Account QR Code
VOTE @bangla.witness as witness
OR
অতীত ঐতিহ্যের নির্দশনের প্রতি আমারও বেশ আগ্রহ, সত্যি বলতে একটা জাতির অনেক কিছু লুকিয়ে থাকে এই সকল জিনিষের মাঝে। তবে এটাও সত্য এর জন্য প্রশাসন যতটা দায়ী তার চেয়ে বেশী দায়ী আমরা এবং আমাদের উদাসহীনতা।
Your post has been rewarded by the Seven Team.
Support partner witnesses
We are the hope!
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
খুব ভাল লাগলো দাদা ফটোগ্রাফি গুলো।১- ১৮ তম পর্ব সব মিলিয়ে আপনি ৩০০ টি ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন। আপনার ফটোগ্রাফি আর রেসিপি পোষ্ট ভাল লাগে।কিন্তু আপনি রান্না করতে পারেন না, তাই দেয়া হয়না।আপনি দিদির রান্না করা রেসিপি গুলোর ছবি তো দিতে পারেন।বেশ কয়েক মাস আগে দিয়েছিলেন,বেশ ভালোই লেগেছিল।আজকের শেয়ার করা ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের ঐতিহ্য। এই ঐতিহ্য কে আমাদের সবাইকে রক্ষা করতে হবে। অনেক ধন্যবাদ দাদা শেয়ার করার জন্য।
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর ভ্রমণ এর- ১৮ পর্ব অর্থাৎ এটাই হচ্ছে শেষ পর্ব । আপনি এ পর্যন্ত মোট তিনশোটি ছবি বাছাই করা ফটোগ্রাফ আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। রেসিপি পোস্ট আপনার খুব প্রিয় কিন্তু দুঃখের বিষয় আপনি রান্না করতে পারেন না এটা যেন একটু হাসি লাগলো দাদা। বৌদিকে বলে একটু রান্নাটা শিখে নেবেন তাহলে আপনার সখটা পূরণ হয়ে যাবে। আমাদের দেশের মানুষ বা প্রশাসন যদি এইসব সভ্যতার মূল্য সম্পর্কে জানা থাকতো তাহলে অবশ্যই এর কদর করতো। আপনি এই ১৮টি পর্বে যত কিছু শেয়ার করেছেন এগুলো আমরা খুবই ইনজয় করেছি। যেগুলো আমরা কখনো দেখিনি সে জিনিসগুলো আপনার ফটোগ্রাফির মধ্যে দিয়ে আমরা দেখতে পেরেছি। সবকিছু মিলিয়ে লম্বা একটি ফটোগ্রাফির জার্নি শেষ হয়ে গেলে। সবকিছু মিলে খুবই ভালো লেগেছে দাদা আপনার জন্য শুভকামনা রইল ভালো থাকবেন।
এসব মূল্যবান মূর্তির মূল্য আমরা সাধারণ মানুষরা সত্যিই বুঝতে পারি না। আসলে এই অমূল্য সম্পদ গুলো দেখে সত্যি ভালো লেগেছে দাদা। আর আপনি এত সুন্দর ভাবে ফটোগ্রাফি গুলো করেছেন দেখে ভীষণ ভালো লেগেছে। দেখতে দেখতে শেষ পর্বে চলে এসেছেন। আমরাও সেই সুযোগে দারুন সব ফটোগ্রাফি গুলো দেখতে পেয়েছি। অনেক অনেক শুভকামনা রইল দাদা।
দাদা, আমাদের বৌদি অসাধারণ রান্না করতে পারে। আপনি একটু চেষ্টা করলে আমাদের বৌদির নিকট থেকে রেসিপি তৈরীর সহজ পদ্ধতি শিখে নিতে পারেন। দাদা আপনার পোষ্টের মাধ্যমে আমাদের বাংলাদেশের জাতীয় জাদুঘরের বিভিন্ন ধরনের ফটোগ্রাফি গুলো যতই দেখছি ততই মুগ্ধ হয়ে যাচ্ছি। বিভিন্ন রূপে দেবী দুর্গার মূর্তির ফটোগ্রাফি গুলো আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে।
দেখতে দেখতে পর্বগুলো দ্রুতই শেষ হয়ে গেল। মিউজিয়াম পর্বগুলোর মাধ্যমে অনেক গুরুত্বপূর্ন কিছু কালেকশন থেকে গেল ব্লকচেইনে। যেখানে অনেকের ছবি তোলার অনুমতি নেই সেখানে আপনার অনুমতি থাকাতে আমাদের সবার জন্য ভাল হল। ভারত ও বাংলাদেশের দুটি গুরুত্বপূর্ন জাদুগরের কালেকশন আপনার পোস্টে পেয়ে যাব যদি কখনো কিছু খুজতে হয়। ধন্যবাদ দাদা।
আমিও রান্নায় আনাড়ি। তবে দাদা শিখতে পারেন। আমিও ঘরে থাকলে এখন রান্না শেখার চেস্টা করি।
১০ টি কুইজের মত আরেকটি সিরিজ করেন দাদা ম্যাথ নিয়ে। আমি জানি আপনি গণিত খুব ভালবাসেন। তাই গণিত নিয়ে আপনার থেকে এরকম কুইজ ভিত্তিক পোস্ট আশা করছি। ম্যাথ সল্ভ করার কিছু কুইজ চালু করেন দাদা। @rme
বাংলাদেশের জাতীয় জাদুঘরের অনেকগুলো ফটোগ্রাফি সিরিজ একের পর এক আপনি শেয়ার করেছেন। তবে আজকের ফটোগ্রাফি গুলো আমার কাছে বেশ অসাধারণ লেগেছে। এবং আমাদের অতীত ঐতিহ্য কে আমরা একটি ছবির মধ্যে খুঁজে পাই সেটাও খুব সুন্দর করে ব্যাখ্যা করেছেন। ঐতিহ্যবাহী মূর্তিগুলো আমাদের দেশ থেকে যেভাবে পাচার হচ্ছে তার জন্য আমরা নিজেরাও অনেকটা দায়ী এটাও ঠিক বলেছেন। ধন্যবাদ দাদা♥♥
I hope you share all my articles as I did with you. Your article is good and excellent