আমার প্রিয় বাংলা ব্লগ এর সকল ভাই ও বোনেরা কেমন আছেন? নিশ্চয় মহান সৃষ্টিকর্তার রহমতে সবাই বাড়ির সকল সদস্যকে নিয়ে ভালো আছেন সুস্থ আছেন। আমিও আল্লাহর অশেষ রহমতে এবং আপনাদের সকলের দোয়ায় ভালো আছি, সুস্থ আছি।সকলকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়ে শুরু করছি ।

বরাবরের মতো আজও আমি আপনাদের মাঝে এসেছি নতুন একটা পোস্ট নিয়ে। আসলে ফটোগ্রাফি করতে আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। তবে বাইরে তেমন যাওয়া হয়না তাই তেমন ফটোগ্রাফি করা হয় না।আসলে ফটোগ্রাফি করতে আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। তাই তো সময় পেলে ভালো কিছু দেখলে কখনো ফটোগ্রাফি করতে কখনো মিস করি না। সত্যি বলতে আমার বাংলা ব্লগের বন্ধুরা সবাই অনেক ভালো ভালো ফটোগ্রাফি করে থাকেন। যদি ও তাদের মতো তেমন বাইরে যাওয়া সম্ভব হয় না তাই বাইরে যখন যায় আর সামনে ভালো কিছু দেখলে ফটোগ্রাফি করে নেয়। আর রেনডম ফটোগ্রাফি এর মাধ্যমে আমরা ভিন্ন ধরনের ফটোগ্রাফি দেখতে পায়।তাহলে চলুন শুরু করি আজকের পোস্ট।

এগুলো হলো পেঁপে ফুল। আসলে পেঁপে ফুল সহজে দেখা যায় না। ঈদের ভিতরে গিয়েছিলাম বাবার বাড়িতে, সেখানে গিয়ে একটু বাইরে ঘুরতে বের হয়েছিলাম।তারপর মাঠের ভিতরে এমন পেঁপে ফুল দেখে অনেক ভালো লেগেছিল।আসলে গাছ ভরতি এমন ফুল দেখে অনেক ভালো লেগেছিল তাই ফটোগ্রাফি করে নিয়েছি। সত্যি ফুল গুলো দেখতে অনেক সুন্দর ছিল।

এগুলো হয়তো আমরা সবাই চিনি। এগুলো হলো চিকেন শর্মা। এই শর্মা গুলো আমার সবাই খেতে অনেক পছন্দ করি। আসলে এই খাবার গুলো আমার বাচ্চাদের অনেক পছন্দ। গতকাল যখন মার্কেটে গিয়েছিলাম তখন এই শর্মা গুলো কিনে এনেছি। সত্যি শর্মা খেতে অনেক মজার।

এই ফটোগ্রাফি আমি করেছিলাম নদীর পাড়ে ঘুরতে গিয়ে। আসলে আমাদের নদীতে ব্রিজ হচ্ছে।যদিও ব্রিজের একপাশের সম্পূর্ণ কাজ হয়েছে তবে অন্য পাশে বাকি আছে। তাই অন্য পাশ দিয়ে লোকজন এভাবে বেয়ে ব্রিজের ওপর ওঠে। যদিও সবাই আনন্দ সহকারে উঠে কিন্তু একবার পড়ে গেলে অবস্থা খারাপ। তবে দেখতে অনেক ভালো লেগেছিল।

এটা হচ্ছে কেক। আসলে বাচ্চারা জন্মদিনের কেক খেতে অনেক পছন্দ করে। যদিও সবাই সময় কেনা হয় না তবে কয়েক দিন আগে আমার ছোট মেয়ের জন্মদিন ছিল তাই এই কেক এনেছিল। সত্যি বাচ্চারা অনেক মজা করে খেয়েছিল কেক। তবে বড়রা খেতে ও পছন্দ করে।

এগুলো হলো ফাস্টফুড খাবার। এই খাবার গুলো দেখলে লোভ সামলানো মুশকিল। কিছু দিন আগে যখন বাইরে ঘুরতে গিয়েছিলাম তখন আমরা সবাই মিলে এই ফাস্ট ফুড গুলো খেয়েছিলাম। সত্যি এই খাবার গুলো দেখলে না খেয়ে পারা যায় না। খেতে অনেক মজা।

এই পাখি গুলো আমার ভাগ্নে কিনেছে। আমরা যখন বোনের বাসায় গিয়েছিলাম তখন পাখি গুলো দেখে অনেক ভালো লেগেছিল।তাই পাখি গুলো কিনবে বলে আমার মেয়ে ফটোগ্রাফি করে নিয়েছি। সত্যি পাখি গুলো সুন্দর।আমি ও কিনতে চেয়েছিলাম তবে মেয়ের জন্য পেরে উঠি না।তারা সব সময় পাখি নিয়ে ব্যস্ত থাকতে চায়। তবে ইচ্ছে আছে তারাতাড়ি দুটি পাখি কিনবো।