পছন্দের রেসিপি পোস্টগুলোর রিভিউ।
আজ - ২৮ই, পৌষ |১৪২৯ , বঙ্গাব্দ | শীতকাল |
আসসালামু-আলাইকুম। আদাব - নমস্কার। মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি আমার বাংলা ব্লগ এর ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, আশা করি সবাই ভাল আছেন।
যাই হোক, আজ ভাবলাম সকাল রেসিপি পোস্টগুলো রিভিউ শেয়ার না করে আমার পছন্দের কয়েকটা রেসিপি পোস্টের রিভিউ আপনাদের সাথে শেয়ার করি। যদি ও আমি সবসময় আমার পছন্দের রেসিপিগুলোই শেয়ার করি। তবে তার মধ্যে কিছু রেসিপি রয়েছে যেগুলো আমার খুবই প্রিয়। আর ওই খুব প্রিয় রেসিপিগুলোর রিভিউ আপনার সাথে শেয়ার করছি।
পানখিলি পিঠার রেসিপি।
এই পিঠাটি অনেকের কাছে অপরিচিত, আবার কয়েকজনের কাছে পরিচিত তবে অন্যান্য নামে। এই পিঠাটি আমার খুবই পছন্দের। প্রায় অনেক বছর পর এই পিঠাটি বাসায় বানানো হয়েছে। কেননা এই পিঠা তৈরির উপকরণ গুলো সচরাচর পাওয়া যায় না বিধায় চাইলেও পিঠাটি তৈরি করা সম্ভব নয়। তবে এই পিঠার তৈরির পদ্ধতি খুবই সহজ এবং পিঠাটি খেতে অত্যন্ত সুস্বাদ।
ডিম দিয়ে টমেটো ভাজির রেসিপি।
এই ডিম টমেটো ভাজার রেসিপিটি যখন আপনাদের সাথে শেয়ার করেছিলাম তখন অনেকে রেসিপি পছন্দ করেছেন। রেসিপিটি হয়তো অনেকের কাছে অপরিচিত। অনেকেই ভাবতে পারিনি যে ডিম দিয়ে ও যে টমেটো ভাজি করা যায়। তবে সত্যি বলতে এই ডিম দিয়ে টমেটো ভজিটি অত্যন্ত মজার। যারা একটু টক জাতীয় খাবারগুলো পছন্দ করে তাদের জন্য এই রেসিপিটি একদম পারফেক্ট। যারা ডিম দিয়ে টমেটো ভাজির এই রেসিপিটি কখনো করে দেখেননি তারা চাইলে একবার বাসায় বানানোর ট্রাই করতে পারেন। আশা করছি আপনাদেরও খুব পছন্দ হবে ।
পোস্টটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন।
চিতল পিঠা তৈরির রেসিপি।
প্রতি শীতে আমার সকালের নিয়মিত নাস্তা হচ্ছে এই চিতল পিঠা। কখনো গুড়, নারকেল, দুধ দিয়ে আবার কখনো মাংস বা কিংবা তরকারি দিয়ে এই চিতল পিঠাটি খাওয়া হয়। এই চিতল পিঠাটি কারা কারা খেয়েছেন আমাকে নিশ্চয়ই জানাবেন।
পোস্টটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন।
পেয়ারা মাখা।
কিছুদিন আগে শেয়ার করেছিলাম এ পেয়ারা মাখা রেসিপিটি। সাধারণত যেকোন মাখা খাওয়ার ক্ষেত্রে কাসুন্দি ব্যবহার করা হয়। কেননা কাসুন্দি ছাড়া যেকোনো মাখা খেতে ভালো লাগে না। তবে ঐদিন বাসায় কাশন্দী না থাকায় অন্যান্য উপকরণ দিয়ে আমি এটি তৈরি করেছিলাম। প্রথম থেকে একটু দ্বিধাদ্বন্দ্বে ছিলাম যে এটি খেতে কেমন হবে তবে। যখন তৈরি করেছি এরপরে দেখলাম খেতে খুব মজা হয়েছে। ভিন্ন এক ধরনের টেস্ট ছিল এই পেয়ারা মাখাটিতে ।
পোস্টটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন।
শিম ভর্তা রেসিপি।
সিজনের শুরুর দিকে শিম খেতে বেশ ভালো লাগলেও পরে আর খেতে ভালো লাগে না। আর সবজি হিসেবে শিম আমার সবসময় প্রিয় না হলে শিম ভর্তাটা আমার বরাবরই প্রিয়। গরম ভাতের সাথে শিম ভর্তাটি খেতে দারুন লাগে আমার।
পোস্টটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন।
সকলকে ধন্যবাদ অনুচ্ছেদ টি পড়ার জন্য।
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
VOTE @bangla.witness as witness
OR
This post has been upvoted by @italygame witness curation trail
If you like our work and want to support us, please consider to approve our witness
Come and visit Italy Community
Hi @moh.arif,
my name is @ilnegro and I voted your post using steem-fanbase.com.
Come and visit Italy Community
পানখিলি পিঠার রেসিপি আমার কাছে সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে ভাইয়া। আমাদের অঞ্চলে এই ধরনের পিঠাগুলো কখনো তৈরি করা হয় না। নতুন ধরনের এই পিঠার রেসিপি দেখে ভীষণ ভালো লেগেছে। এছাড়া অন্যান্য রেসিপিগুলোও ভালো ছিল। শীতের সময় মাঝে মাঝেই চিতই পিঠা খাওয়া হয়। ধন্যবাদ ভাইয়া আপনার রেসিপি পোস্টগুলো আবারো আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য।
পানখিলি পিঠা আমার কাছেও নতুন জিনিস, এই পিঠা খাওয়া হয়নি। ইনশাআল্লাহ আপনার রেসিপি পোষ্ট দেখে তৈরি করা শিখে নেবো। আর এর উপকরণ নাকি সচরাচর পাওয়া যায় না বলছিলেন।
চিতল পিঠা খেয়েছি অনেকবার, বিশেষ করে মাংসের সাথে খেতে ভালো লাগে আমার কাছে।
ধন্যবাদ ভাই চমৎকার রেসিপি গুলো আমাদের সাথে ভাগ করে নেয়ার জন্য।
আপনি খুব সুন্দর একটি কিছু রেসিপির রিভিও পোস্ট নিয়ে এসেছেন শেয়ার করার জন্য।আপনার প্রত্যেকটি রেসিপি দেখতে কিন্তু অনেক লোভনীয় দেখাচ্ছে।তবে তার মধ্যে আমার সবচেয়ে প্রিয় যেটা হচ্ছে কাঁঠাল পাতা দিয়ে তৈরি পিঠা।আমি ছোট বেলায় ঘরে থাকতে বেশি তৈরি করতাম।তবে এখনো মাঝে মাঝে তৈরি করি আর চিতল পিঠা তো শীতকাল আসলে খেতেই থাকি।অনেক ধন্যবাদ অনেক লোভনীয় কিছু রেসিপি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।
আপনার পছন্দের রেসিপি গুলো দেখতে অনেক সুন্দর লাগছে না জানি খেতে কতো সুস্বাদু ছিল।অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া সুন্দর রিভিউ পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।
আসসালামু আলাইকুম ভাইয়া। ভাল আছেন আশাকরি। আপনার পছন্দের ৫ টি রেসিপির রিভিউ খুব ভাল লাগলো ভাইয়া। পানখিলি রেসিপি আমার কখনও করা হয়নি।এই রেসিপি আনকমন আমার কাছে।এছাড়া বাকি রেসিপিগুলো ও ভাল লাগলো এক সাথে দেখে। শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া। অনেক শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া আপনার নিজের রেসিপি পোস্টগুলোর সংগ্রহশালা তৈরি করে, আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য। সংগ্রহশালা তৈরি করলে একটা সুবিধা রয়েছে। কিছু রেসিপি খুব সহজেই একই পোষ্টের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করা যায়।