আসসালামু আলাইকুম
আজ মঙ্গলবার
২৩ মার্চ ২০২১ইং
অফিস শেষে সন্ধ্যায় বাড়িতে আসার জন্য গাড়িতে উঠি। দাগনভূঞা থেকে মুন্সির হাট নামি। গাড়ি থেকে নামার পর সুন্দর একটি
দৃশ্য দেখি। লাল-সবুজের বাতি রাতকে করেছে সু-সুর্যমিত। যা মন কাড়ে। মার্কেটে সামনে ছোট্ট ছোট্ট যনি বাতি জলসে। রিমঝিম বাতি রাতের সুন্দর্য্য পুটে উঠেছে। মার্কেটে দ্বিতীয় তলা একটি ব্যাংক আছে। ব্যাংকের নাম মার্কেন্টাইল ব্যাংক লিমিটেড। তাই গাড়ি থেকে নেমেই একটি পিক নিলাম।
এই বাজারে সপ্তাহে দুই দিন বাজার হয়। সোমবার ও বৃহস্পতিবার। আর বাজারে বিভিন্ন ধরনে সবজি পাওয়া যায়। বাজারে কেউ বিক্রি করতে আছে আবার কেউ ক্রয় করতে আসে। এই বাজারে জিনিস পত্র কম দামে পাওয়া যায়।এই বাজারে দুইটা থেকে রাত এগারোটা পর্যন্ত বাজারে বেচা কেনা হয়। তাই বাজারে রাতের একটি পিক নিলাম। ⬇️
মাছ বাজারে গেলাম দেখলাম বড় বড় দুটি মাছ। ছোট বড় ও সাগরের মাছও আছে। বড় মাছ খুবই সুস্বাদু ও মজুমদার। তবে দামও একটু বেশি। কেজি পায় ৭৫০ টাকা। এই মাছ ওজনে প্রায় ৫/৬ কেজি হবে। এই মাছ গুলো নদী,খালে পাওয়া যায়। তাই সম্মানিত ভাই দের কাছে শেয়ার করলাম।
আমাদের গ্রামের সুন্দর একটি দোতলা দালানে রয়েছে। এটি খুবই সুন্দর। গ্রাম এত সুন্দর বিল্ডিং পাওয়া যায় খুবই কমই। এ বিল্ডিং এর মধ্যে ১০/১২ রুম রয়েছে। ভবনটির নাম দেওয়া হয়েছে, আব্দুল খালেক ভুইয়া ম্যানসন। এটি ০১-০১-২০১৪ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।
আমাদের বাড়ির পেছনে একটি ছোট্ট পুকুর রয়েছে। পুকুরে একটি হাঁস দেখলাম। তাই এর একটি ছবি নিলাম। হাঁসগুলো বেশিরভাগই পানিতে থাকে। পানি থেকে ছোট মাছ ও শামুক অন্যান্য খাদ্য খায়। আর হাঁস থেকে আমরা একটি শিক্ষা পাই , হাঁস নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে দুটি পায়ের মাধ্যমে পানিতে চলছে। তাই আমাদেরকে নিরলসভাবে কাজ করে যেতে হবে। তাহলে আমাদের সফলতা আসবে।
বাড়ির আশে পাশে শসিন্দা ভালো জন্মে। শীতের দুই-তিন মাসে বাদ দিলে বাংলাদেশে বছরের যেকোনো সময় শসিন্দা জন্মানো যায়। সব রকম শসিন্দা চাস করা যায়। এটি সবুজ রঙ্গের। এটি আমার খুবই প্রিয়। এটি খেতে খুবই সুস্বাদু।
আমাদের বাড়ির পশ্চিম পাশে হাঁটতে গিয়েছিলাম। সেখানে নাম-না-জানা নানান রকম ফুল দেখতে পেলাম । একটি পিক নিলাম। এই গাছের ছোট ছোট ফুল গুলো ছোট কিন্তু দেখতে খুবই সুন্দর ।
হাটার সময় হঠাৎ দুইটি পড়িং উঠছে মুক্ত আকাশে। তারা একবারে এই ডালে আরেক বার ঐ ডালে বসছে। মনের খুশিতে তারা নেসে বেড়াছে। ছোট বাচ্চারা ধরার জন্য খুবই পচন্দ করে। ছোটবেলার সবাই পড়িং দরে সবাই মজা করত।
দোলনা
আমাদের বাড়ির সামনে কিছু গাছ রয়েছে। সেখানে গাছের সাথে রশি বেঁধে দোনা বানিয়ে ছোট বাচ্চারা দুলছে।ছোটবেলায় দলাদলিতে সবার পছন্দ করত ।ছোট বাচ্চাদের দোলনা দোলে দেখে আমারও সেই ছোটবেলার কথা মনে পড়ে গেল । আশা করিয়ে গল্প পড়ে সবার সে ছোটবেলার দোলনার কথা মনে পড়বে।
গরু গৃহ পালিত পশু।গরু মাংস খেতে সবাই পচন্দ করে। গরুর দুধে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন। দুটি গরু এক সাথে খাবার খাচ্ছে। গরু সাদা,কালো,লাল,খয়রি ইত্যাদি রঙ্গের হয়ে থাকে। আর গরু সম্পর্কে সবার ধারণা আছে। তাই আজ নয়। বাই
Thank you for sharing in AROUND THE WORLD ! Your post has been selected for today as part of the Steemit Communities support Program.
I appreciate a lot your engagement with this community.
JOIN WITH US ON DISCORD SERVER:
Beautiful town and photography
Thanks much