আমার পরিচিতি:

আমি জিমিয়া খাতুন। আমি 27 বছর বয়সী. আমি বাংলাদেশের রাজশাহী জেলার বাসিন্দা। আমার স্টিমিট ইউজার আইডি হল @jimiaera02।
আমি আমার পরিবারের সবচেয়ে ছোট সন্তান। আমি যখন নিজের সম্পর্কে ভাবি তখন প্রথম যে বিষয়টি মাথায় আসে তা হল, আমি একজন পরিশ্রমী মানুষ।

আমি যা কিছু কাজ করি তার জন্য আমি অনেক পরিশ্রম করি এবং সবসময় দেওয়ার চেষ্টা করি৷ আমার সেরাটা এমনকি যদি কখনও কখনও জিনিসগুলি আমার পক্ষে ভাল না হয়৷ আমার দুটি বড় বোন এবং এক ভাই আছে৷ আমি একটি ছোট পরিবারে বেড়ে উঠছি। আমার পরিবারের সদস্যরা আমাকে খুব ভালোবাসেন। আমার বাবা আমাদের নিজের জমিতে কাজ করেন এবং আমার মা একজন গৃহিণী। তিনি আমাদের সকলের যত্ন নেন। সে তার সারাদিন ঘরের কাজে কাটায়। পরিবারের সাথে থাকার জন্য প্রথমে আমি আমার প্রাথমিক শিক্ষা শেষ করি। তারপর আমি আমার দাদা-দাদির সাথে আমার পড়াশোনা চালিয়ে যাই। আমি গণিত এবং ইংরেজিতে ভাল। আমি সবসময় থাকব। আমি অনুভব করি যে আমি নিজের জন্য দায়ী।
আমি এলোমেলো না হওয়ার চেষ্টা করি এবং আমার অভ্যন্তরীণ বৃত্তের প্রতি অনুগত থাকার চেষ্টা করি। আমি আমার পরিশ্রমী প্রকৃতির কারণে খুব বেশি চিন্তা করি।

আমার শিক্ষাগত যোগ্যতা:

আমি 2012 সালে উত্তরা গার্লস হাই স্কুল, রাজশাহী থেকে আমার এসএসসি পরীক্ষা দিয়েছিলাম। তারপর আমি 2012 সালে বিয়ে করি।আমার ssc রেজাল্ট 4.23.বিয়ের পর আমি আমার HSC পরীক্ষা শেষ করি।আমার HSC রেজাল্ট 5.00.

এখন আমি আপনাকে আমার পরিবার সম্পর্কে বলতে যাচ্ছি:

আমার পারিবারিক জীবন আজ থেকে 11 বছর আগে শুরু হয়েছিল। আমার স্বামী একজন চমৎকার ব্যক্তি যিনি শুধু আমার জীবনসঙ্গী নন। সেও আমার সবচেয়ে ভালো বন্ধু। আমার স্বামী সবসময় আমাকে সমর্থন করে। আমার সংসারে দুটি সুন্দর ছেলে আছে। আমার বড় ছেলে ক্লাস 3 এ পড়ে আর আমার ছোট ছেলের বয়স মাত্র 3 বছর। আমার জীবনে কোনো সমস্যা হলে তাদের মুখ দেখলেই সব শেষ হয়ে যায়। আমার ছেলেরা আমাকে আমার জীবনের যেকোনো সমস্যা মোকাবেলা করার শক্তি দেয়। ছেলেরা আমার লাইফলাইন। আমাকে একটি সুন্দর পরিবার দেওয়ার জন্য আমি আল্লাহর কাছে অনেক কৃতজ্ঞ। আমার পরিবার থেকে আমি যে অমূল্য শিক্ষা পেয়েছি তা আমার চরিত্র গঠনে সহায়ক হয়েছে।
আমি আমার পরিবারের কাছে অনেক কৃতজ্ঞ।

আমার পছন্দ এবং অপছন্দ:

আমি পড়তে এবং লিখতে পছন্দ করি। আমার প্রিয় একটি বিষয় ইংরেজি। আমি ইংরেজি গল্পের বই পড়তে ভালোবাসি।
বাগান করা আমার প্রিয় শখ আমি মানুষকে পর্যবেক্ষণ করতে এবং কথা বলার আগে দুবার ভাবতে পছন্দ করি যাতে আমি তাদের ক্ষতি না করি
আপনি যদি একজন সংবেদনশীল ব্যক্তি হন তবে আমি বর্তমানে বাংলাদেশে বাস করি। আমার জেলা আমের জন্য বিখ্যাত।

আমার বর্তমান পেশা:

শিক্ষার জন্যও রাজশাহী বিখ্যাত। শিখা নোগরীকে ডাকে রাজশাহী। এই সময়ে আমি একটি সরকারি স্কুলে শিক্ষক হিসেবে কাজ করেছি, যাতে প্রতিটি শিশুর মধ্যে জ্ঞানের আলো ছড়িয়ে দিতে পারি। আমার অবসর সময়ে আমি আমার বাগানে কাজ করি।
আমার বাগান খুব সুন্দর। আমার বাগানে অনেক ধরনের ফুল আছে। এছাড়াও আমি বিভিন্ন শিক্ষামূলক ভিডিও দেখি। আমি আমার উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য কঠোর পরিশ্রম করছি। আমি আমার মেধাকে কাজে লাগানোর চেষ্টা করছি।

আমি যেভাবে স্টিমিটে পৌঁছেছি:

একদিন আমরা সপরিবারে খালার বাসায় বেড়াতে গেলাম। আর বেশ কয়েকদিন খালার বাসায় থাকলাম। এমতাবস্থায় আমি আমার খালার সাথে পাশের বাড়িতে বেড়াতে যাই। সেখানে গিয়ে ফারহানা হোসেন কম্পিউটারে কী লিখছেন তা আমাকে বলেন। আমি ফারজানা হোসেন আপুর কথা বলছি যার বাসায় বেড়াতে গিয়েছিলাম। আমি তাকে জিজ্ঞাসা করলাম এবং তিনি আমাকে বিস্তারিতভাবে সবকিছু ব্যাখ্যা করলেন। এবং তিনি আমার সাথে তার স্টিমিট অ্যাকাউন্ট সম্পর্কে কিছু কথা বললেন এবং স্টিমিটের প্রতি আমার ভালবাসা শুরু হল। আমি তার সাথে এই বিষয়ে অনেকক্ষণ কথা বলেছি। এক পর্যায়ে আমি ফিরে আসি। ভাগ্যক্রমে, আমি ফারজানা রহমানের ফোন নম্বর নিয়ে আসি। খালার বাড়ি থেকে বাড়ি ফেরার পর আমি স্টিমিট নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় কিছু ভিডিও দেখতে শুরু করি। এক পর্যায়ে আমি সিদ্ধান্ত নিলাম যে আমি ইউটিউব ভিডিও দেখে স্টিমিটে কাজ করব। এবং একটি স্টিমিট অ্যাকাউন্ট তৈরি করেছি। পার্বতীতে পোস্ট করার সময় আমি বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন ছিলাম, হঠাৎ করেই আমার ফারজানা আপুর কথা মনে পড়ল, তাই আমি তার ফোন নম্বর নিয়ে আসি। এক পর্যায়ে আমি ফারজানাকে ফোন করি এবং তার সাথে সবকিছু নিয়ে আলোচনা করি। আমি তাদের সাথে একটি অনলাইন মিটিং এর আয়োজন করি। মিস ফারজানার সহযোগিতা। এবং সেই বৈঠকে, তিনি আমাকে আমার পরিচিতি পোস্ট তৈরি করা থেকে শুরু করে পোস্ট করা পর্যন্ত সবকিছু শিখিয়েছিলেন।
আমি বিশ্বাস করি নবীন সম্প্রদায়ের সম্মানিত মডারেটররা আমার কাজ চালিয়ে যাওয়ার জন্য আমার পোস্টটি অনুমোদন করবেন।
ধন্যবাদ সবাইকে.