{ Movie Review } - { Zack Snyder’s Justice League (2021) }

---

source

---

🎞️ Movie: Zack Snyder's Justice League
⏳ Duration: 4h2min.
🎎 Cast: Henry Cavill, Ben Affleck, Gal Gadot, Jason Momoa, Ray Fisher and others.
🦸‍♀️ Superhero: Batman, Superman, Aquaman, Wonder Woman, Flash, Martian Manhunter, Green Lantern, Cyborg and others.
🎥 Director: Zack Snyder.

---

কমিকবুক ফ্যান কিংবা আমাদের জেনারেশনের একটা বড় অংশ ছোটবেলায় টিভিতে জাস্টিস লীগ এনিমেটেড সিরিজ দেখে বড় হয়েছি। ২০১৭ সালে ফ্যানেরা যখন জাস্টিস লীগের রিলিজের আগে হাইপড ছিলো, কেউ ঘুণাক্ষরে কল্পনাও করতে পারেনি কতবড় ডিজাস্টার আসতে চলেছে।

---

এরপরেরটা আপনারা সবাই জানেন, ফ্যানদের আন্দোলন এবং মুভির ক্রু-কাস্ট সবার চেষ্টায় আজকে সবার আলোচনার কেন্দ্রে এই স্নাইডার কাট।

---

#ReleaseTheSnyderCut মুভমেন্ট এ আমার সমর্থন ছিলো, এ রিভিউ লেখার সময় চেষ্টা করেছি যতটুকু সম্ভব নিরপেক্ষ দৃষ্টিকোণ থেকে লেখার জন্য। আমি লাকি যে ২০১৭ এর ‘জাস্টিস লীগ’ মুভিটি আমি আজ পর্যন্ত দেখিনি, তাই যে রিভিউ দিবো সেটায় আগেরটার সাথে কোন কম্পেয়ার করবো না, মুভি কয়েকবার দেখে যা মনে হয়েছে তাই শেয়ার করবো।

মুভি দেখার আগে আপনাদের প্রতি পরামর্শ হলো ওপেন মাইন্ড নিয়ে দেখতে বসুন। আপনি কোন সিনেমাটিক মাস্টারপিস দেখতে বসছেন না। বরং বিনোদনের উদ্দেশ্যে দেখতে বসছেন। এভাঞ্জারস মুভি দেখার সময়ে যেমন উপভোগ করেন, আশা করি এই মুভিটাও সেভাবে উপভোগ করবেন।

---

স্টোরিঃ

---

source

---

মুভিতে সুপারম্যান যখন ফিরে আসে, সে বুঝতে পারে এটা তার লাইফের সেকেন্ড চান্স। এই সেকেন্ড চান্সকে মিনিংফুল করতে সে নিজে থেকে জাস্টিস লীগে যোগ দেয়। পুনরায় জীবন ফিরে পাওয়ার পর যখন সে ক্রিপ্টনিয়ান শিপে আসে, সেখান থেকে শুরু করে তার ব্ল্যাক স্যুট পড়ে তার ফ্লাইট ২.০ সত্যিই অসাধারণ ছিলো। হ্যান্স জিমারের লেজেন্ডারি সাউন্ডট্র্যাক (Flight) যখন বাজবে তখন গায়ে কাঁটা দিয়ে উঠবে, কখন যে নিজের অজান্তে মুখে হাসি চলে আসবে বুঝতে পারবেন না।

---

তার স্ক্রিনটাইম অন্যদের তুলনায় কম হলেও যথেষ্ট উপভোগ্য ছিলো।
এখানে খুব সুন্দরভাবে ব্যাটম্যানকেও তার হতাশাগ্রস্থ অবস্থা থেকে সুপারহিরোদের পজিটিভ মাইন্ডের লিডারে পরিণত হওয়ার জার্নি দেখানো হয়, সেই সাথে তার No killing rule আবার প্রতিষ্ঠিত করা হয়।

---

এই ব্যাট্ম্যান শুধু গোথামকে নিয়ে চিন্তিত না, বরং সকলের সাথে মিলে কো অপারেট করে কিভাবে পৃথিবীকে ইউনিভার্সাল ভিলেনদের থেকে রক্ষা করবে তাতে ব্যস্ত দেখা যায়। অন্যদের মতো তার সুপার পাওয়ার না থাকতে পারে, কিন্তু যেকোন সিচুয়েশনে সে পালায় বেড়ায় না। নিজের টেকনোলেজি আর কম্ব্যাট স্কিল ব্যবহার করে অন্যদের সাহায্য করে।

---

source

---

ওয়ান্ডার ওমেন 1984 এর ডিজাপয়েন্টমেন্ট এর পর এখানে এসে তাকে ভালো লেগেছে। তাকে শুরুতে ইন্সপায়ারিং ফিগার হিসাবে দেখানো হয়েছে। তার ক্যারেক্টারে আরো ডেপথ যোগ করে নারীদের কাছে আইকন হিসেবে তুলে ধরে হয়েছে।

---

ব্যাংক ডাকাতদের সাথে ফাইট থেকে শুরু করে বাচ্চাদের সাথে কনভারসেশন ভালো লেগেছে। জাস্টিস লীগ গঠনে তার অবদান ব্যাটম্যানের থেকে কোন অংশে কম না।
Cyborg was the heart of the film. মুভির বড় অংশই তাকে ঘিরে। তার ক্যারেক্টার ডেভেলপমেন্ট অন্য যে কারোর থেকেও ভালো ছিলো।

---

তার জীবনের উত্থান-পতন থেকে শুরু করে তার দ্বিধা-দ্বন্দ ঝেড়ে জাস্টিস লীগের গুরুত্বপূর্ণ মেম্বার হয়ে উঠা খুব সুন্দরভাবে দেখানো হয়েছে মুভিতে।
মুভিতে ফ্ল্যাশ এর উপস্থিতি ছিলো কমিক রিলিফ হিসেবে। তার ডায়ালগ আর কর্মকান্ড হাসির জোগাড় করবে, এমন ফ্ল্যাশের সাথে কমিক ফ্যানরা অভ্যস্ত।

লাস্টের ব্যাটেলে পৃথিবীকে বাঁচানোর জন্য তার লিমিট ভেঙ্গে যখন টাইম ট্রাভেল করে, সে সিনটা খুবই ভালো লেগেছে। এটা মনে করিয়ে দেয় তার ফাইট কারোর সাথে নয় । একুয়াম্যান এর সময়ে দেখা যায় সে আইরিশদের কাছে কোন মিথলজিক্যাল ক্যারেক্টার হিসেবে অত্যন্ত শ্রদ্ধেয়।

---

source

শুরুতে জাস্টিস লীগে যোগ না দিলেও পরে মাদার বক্স হারিয়ে একত্রে ফাইট করার গুরুত্ব বুঝতে পেরে ঠিকই যোগ দেয়। মুভিতে সবচেয়ে Badass ক্যারেক্টার সেই প্লে করেছে।
মুভির এপিলোগে ডেথস্ট্রোকের সাথে লেক্স লুথারের কথাবার্তার সময়ে সেখানে ব্যাটম্যানের আসল পরিচয় জানিয়ে দেয়। এটি আসলে বেন এফ্লেকের ক্যান্সেল্ড প্রজেক্টে ‘The Batman’ এর জন্য টিজার হলেও যেহেতু এই মুভি আর কখনো হবে না, তাই এই সিন দেখানো কতটা যুক্তিসঙ্গত তা আলোচনার দাবী রাখে।

---

নাইটমেয়ার টাইমলাইনে ব্যাটম্যানের এর জোকারের কথার মারপ্যাঁচ ভালোই উপভোগ্য ছিলো। শুরুতে জোকার ব্যাটম্যানকে এক হাত নিলেও পরে ব্যাটম্যান যখন হারলে কুইন এর প্রসঙ্গ তুলে তখন কিছুক্ষণের জন্য হলেও বাক্যহারা হয়ে যায়। জোকারের অবশ্য নাইটমেয়ার টাইমলাইনে ভূমিকা কি সেটা এখানে পরিষ্কার হয়নি।

Batman vs Superman মুভিতে আমরা যেমন ব্যাট্ম্যান আর সুপারম্যানের দ্বন্দ দেখি, এই মুভিতে এসে তা রূপ নিয়েছে বন্ধুত্বে। ভালো ক্যারেক্টার ডেভেলপমেন্ট হয়েছে তাদের সম্পর্কের মাঝে দিয়ে। তবে নাইট্মেয়ার টাইমলাইনে কি ঘটবে সেটা এখনো দেখার বাকি।

---

যাকে মেনশন না করলে এই রিভিউ অসম্পূর্ণ থেকে যাবে সে হলো, Lord Darkseid! নেক্সট মুভিতে মেইন আকর্ষণ সেই হবে বিনা সন্দেহে। তার স্বল্প স্ক্রিনটাইমের মধ্যে যা দেখিয়েছে, বোঝাই যাচ্ছে সে যেকোন মূল্যে তার ইউনিভার্সের সবার উপর রাজত্ব করবে। নাইট্মেয়ার টাইমলাইনে সে কি করে এটা দেখার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছি।

---

ডিরেকশনঃ

---

মারভেল এর যদি থাকে রুশো ব্রাদার্স, তবে ডিসিইউ এর ছিলো জ্যাক স্নাইডার।

হ্যা, তার ‘স্নাইডার ভিশন‘ কতটা সফল হবে বা WB স্টুডিও এর জন্য লাভজনক কিনা তা প্রশ্ন ছিলো এর উত্তর আশা করি ইতমধ্যে সবাই জানেন বিভিন্ন খবর- পোস্ট থেকে।

---

জ্যাক স্নাইডার তার Man of Steel ( 2013), Batman vs Superman ( 2016) এই মুভিগুলোয় ডার্ক টোন এবং কিছু বিতর্কিত এলিমেন্ট তুলে আনলেও এই মুভিতে তেমন বিতর্কের এলিমেন্ট আনেনি, যার ফলে আগের মতো ক্রিটিক্স ভার্সেস ফ্যান এর মতো সিচুয়েশন নাই আর।

---

জ্যাক স্নাইডার কখনো অল টাইম গ্রেট কোন ডিরেক্টর না হলেও তার কমপ্লেক্স স্টোরি টেলিং এবং ডিরেকশনে স্টাইলিশ এপ্রোচ এর জন্য ফ্যানদের কাছে প্রিয়। হয়তোবা তার স্টোরি টেলিং এভারেজ গ্রেড এর হলেও তার উন্নতি লক্ষণীয়। আমি গভীর আগ্রহের সাথে অপেক্ষা করবো জাস্টিস লীগ ২ এ নাইট্মেয়ার টাইমলাইন দিয়ে সে আমাদের কি গল্প বলতে চায়।

---

সিনেমাটোগ্রাফিঃ

---

source

---

জ্যাক স্নাইডার নাম শুনলে সবার আগে যেটা মনে হয় তা হলো তার মুভির স্টাইল আর একশন সিকোয়েন্স। তার সিনেমাটোগ্রাফি তাকে অন্যদের থেকে আলাদা করেছে। ভিজ্যুয়ালি খুবই আকর্ষণীয় ছিলো। মুভির এস্পেক্ট রেশিও বক্স শেপ হওয়ার কারণ হলো এতে আপনি ট্র্যাডিশনাল ‘সিনেমাটিক রেশিও’ এর থেকে বেশি ফুটেজ পাবেন, সাথে ফ্রেমিং ও ভালো হয়েছে।

---

আমাদের মনিটর বা টিভিতে এই বক্স শেপ এর মুভি কেমন লাগবে এ নিয়ে টেনশন থাকলেও মুভি দেখার সময় এটা ডিস্টার্ব করবে না। তার চিরচেনা ডিস্টোপিয়ান, ডার্ক টোন এখানেও । ক্যামেরার শেকি ফুটেজ নেই। আগের মতো ফাইটের সময়ে ক্লোজ শট নেই।

---

স্নাইডারের দম বন্ধ করা স্লো মো শট কিংবা একশন সিকোয়েন্সগুলো ভালোই ছিলো। মুভিতে প্রচুর স্লো মো ফুটেজ ব্যবহার রয়েছে। কিছু ক্ষেত্রে এটি উপভোগ্য হলেও বেশিরভাগ সময়ে মনে হয়েছে মুভির রানটাইম বাড়ানো ছাড়া কিছুই না। IGN এর এক আর্টিকেলে তারা দেখিয়েছে যে মুভির প্রায় ১০% রানটাইম অর্থাৎ ২৪ মিনিট, ৭ সেকেন্ড জুড়ে রয়েছে এই স্লো মো ফুটেজ।

---

মিউজিক স্কোরঃ

---

মুভির মিউজিক স্কোর ইজ জাস্ট মাইন্ড ব্লোয়িং। Junkie XL এর স্কোর হ্যানস জিমারের মতো লিজেন্ডারি না হলেও যথেষ্ট ভালো এবং বিভিন্ন সিচুয়েশনের সাথে মাননসই,। হ্যানস জিমারের কিছু সাউন্ডট্র্যাক ফেরত এসেছে, সাথে নতুন কিছু সাউন্ডট্র্যাক এখানে পাবো।

---

ওয়ান্ডার ওম্যান এর নাম না জানা থিম শুরুতে উপভোগ্য হলেও একটু পরপর প্লে করায় এক পর্যায়ে গিয়ে শ্রুতিমধুর লাগে না, বরং বিরক্তিকর হয়ে দাঁড়ায়। ব্যক্তিগত ভাবে আমি হ্যান্স জিমার আর জাংকি এর করা ওয়ান্ডার ওম্যান থিম (Is She With You) আশা করেছিলাম। ফ্ল্যাশ এর টাইম রিভার্স এর সময়ে যে সাউন্ডট্র্যাক (At the Speed of Force) প্লে করে তা মুগ্ধ করে তুলবে।

---

একশনঃ

---

source

---

জ্যাক স্নাইডারের ডিরেকশনের স্ট্রং একটা পয়েন্ট হলো একশন সিকোয়েন্স। তার একশন সিকোয়েন্সগুলোতে ভিএফএক্স এর ব্যবহার কিংবা স্লো মো শট সবই ফ্যান ফেভারেট। এখানেও কোন এক্সেপশন নেই।

মুভির শুরুতে এমাজনদের সাথে ব্যাটেল, উক্সাস এর সাথে ওল্ড গডদের ব্যাটেল কিংবা লাস্টে স্টেফেনওলফের সাথে জাস্টিস লীগের হিরোদের ব্যাটেল সবই ছিলো উপভোগ্য। প্রত্যেক হিরোর কিছু ব্যাডএস মোমেন্ট রয়েছে। তবে এই মুভির ভিএফএক্স বা সিজিআই কোনটাই jaw dropping ছিলো না, স্ট্যান্ডার্ড কোয়ালিটি মেইনটেইন করেছে বলা যায়।

---

The Good Things :

---

১। সাইবর্গ এর অরিজিন এবং ক্যারেক্টার ডেভেলপমেন্ট।
২। বেশ ভালো কিছু একশন সিকোয়েন্স রয়েছে। এর মাঝে ফ্ল্যাশব্যাকে উক্সাস এর সাথে ওল্ড গডদের যুদ্ধ এবং শেষের স্টেপেনওলফ এর সাথে জাস্টিস লীগের ফাইট।
৩। ফ্ল্যাশের রিভার্স টাইম ট্র্যাভেল চমৎকার হয়েছে।
৪। Wonder Woman 1984 এর বক্স অফিসে ভরাডুবির পর এ মুভিতে ওয়ান্ডার ওম্যান এর ভূমিকা ভালো লেগেছে।
৫। সুপারম্যান এর ফ্লাইট ২.০ ।
৬। একটি সলিড স্টোরি যা কমিক বুক ফ্যানদের পছন্দ হবে।
৭। Junkie XL এর স্কোর।

---

The Bad Things:

---

১। একুয়াম্যানকে যেভাবে রিপ্রেজেন্ট করা হয়েছে সেটা পছন্দ হয়নি। এই মুভি যদি ২০১৭ তে আসতো, তবে একুয়াম্যান এর অরিজিন না জানার থাকার কারণে তার আচার- আচরণ আর এটল্যান্টানিয়ানদের প্রতি তার বিরূপ মনোভাব দেখে সবাই কনফিউজড হতো।
২। ওয়ান্ডার ওম্যান এর ancient lamentation music এর অতিরিক্ত ব্যবহার।
৩। ডার্কসেইড এর ইয়াং ভার্সন উক্সাস পৃথিবীতে যখন এসেছিলো, তখনই তো এন্টি লাইফ ইকুয়েশন আবিষ্কার করে। তাহলে কেন সে এতদিন ধরে সেটা খুঁজে বেড়াচ্ছে?
৪। সাইবর্গ এর বাবা মারা যাওয়ার পর পরপর অন্যান্য জাস্টিস লীগ মেম্বাররা সেখানে উপস্থিত হলেও তারা ব্যাপারটাকে পাত্তা দেয় না, যেটা সাইবর্গ এর মতো টিনেজারের জন্য খুবই ওড লাগে, বিশেষ করে ব্যাট্ম্যান এর মতো একজন সেখানে ছিলো যার বাবা-মাকে ছোটবেলায় চোখের সামনে হারিয়েছে।
৫। ব্যাটম্যান ফ্যনারা হতাশ হবেন যদি তার ব্রুটাল ফর্ম আশা করেন।
৬। মেরা এর অদ্ভুত ব্রিটিশ একসেন্ট।
৭। লোইস লেইন আর সুপারম্যান এর মায়ের সাথে কথাবার্তা শেষে মার্শিয়ান ম্যানহান্টার এর ক্যামিওটা না দিয়ে অন্য কোন ভাবে তার ক্যামিও দেয়া যেতো।
৮। এটল্যান্টিয়ানরা মাদার বক্স সাগরের নীচে হাজার বছর ধরে পাহারা দিয়ে যাচ্ছে, আমাজনেরা মন্দিরে রেখে পাহারা দিয়েছে আর মানুষ মাটি খুড়ে রেখে দিয়েছে মাদার বক্স এটা হাস্যকর ছিলো।
৯। মুভির ফার্স্ট হাফ সেকেন্ড হাফের তুলনায় স্লো ছিলো। বেশ কিছু সিন বাদ দেয়া যেতো। অপ্রয়োজনীয় স্লো মো শটগুলো কমিয়ে মুভির প্রায় আধা ঘন্টা রানটাইম কমানো যেতো ।

---

This is not a movie to watch, you have to experience the epic tale. অভারল, একে আমি ভালো মুভি বলবো। হ্যা, এটি কোন ‘সিনেমাটিক মাস্টারপিস’ না হলেও এন্টারটেইনমেন্ট ভ্যালুর দিক থেকে এগিয়ে থাকবে। Definitely worth revisiting.
পার্সোনাল রেটিংঃ ৮/১০

---

---