পার্বতীপুরের বিখ্যাত শাহ হোটেলে অবাক করা সব মিষ্টির সমাহার
পার্বতীপুরে বেশ কয়েকটি জনপ্রিয় হোটেল আছে। এর মধ্যে শাহ হোটেল অন্যতম। আমি ছোটবেলা থেকেই এই হোটেলের নাম শুনে অভ্যস্ত। এই হোটেলটিকে পার্বতীপুরের ঐতিহ্য বললে ভুল হবে না। কেননা এই হোটেলের খাবারের মান বেশ ভালো এবং এই হোটেলের চা এতটা জনপ্রিয় যে দূর দূরান্ত থেকে অনেকেই এই হোটেলে আসেন শুধুমাত্র এক কাপ চা পান করার জন্য। পার্বতীপুরের বিখ্যাত এই হোটেলের সুনাম আশেপাশের অনেক এলাকাজুড়ে বিস্তৃত।
শাহ হোটেল পার্বতীপুরের প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত। এই হোটেল জনপ্রিয় হওয়ার অন্যতম কারণ হল এটি পার্বতীপুর রেলওয়ে স্টেশনের কাছে অবস্থিত। যে কোন হোটেলের জনপ্রিয়তার জন্য যেমন মানসম্মত খাবার কিংবা বিখ্যাত কোন রেসিপি থাকে তেমনি হোটেলের অবস্থানও জনপ্রিয়তার অন্যতম কারণ বলা চলে। আমি দেশের অনেক স্টেশনে ভ্রমণ করেছি কিন্তু পার্বতীপুর রেলওয়ে স্টেশনের পাশে অবস্থিত শাহ হোটেলের মত মানসম্মত হোটেল আজ পর্যন্ত কোথাও চোখে পড়েনি।
আমার কাছে শাহ হোটেলের চা, চিকেন চাপ, নান রুটি, খিচুড়ি, দই ও মিষ্টি খেতে সব ভালো লাগে। এই হোটেলের খাবার মেনুতে মাঝে মাঝেই কিছু নতুন খাবার সংযুক্ত করা হয়। এই হোটেলে অবাক করা মিষ্টান্নের ভাণ্ডার রয়েছে। যদিও আগে এই হোটেলে মিষ্টির জন্য আলাদা কোন স্পেস ছিল না। হোটেলের এক কোণায় মিষ্টিগুলো একটি সেলফে সাজানো থাকত। কিন্তু সম্প্রতি পুরো হোটেল নতুনভাবে সাজানো হয়েছে এবং হরেক রকমের মিষ্টির জন্য হোটেলের সাথেই আলাদা একটি মিষ্টির দোকান স্থাপিত হয়েছে। হোটেলের ন্যায় মিষ্টির দোকানটিও জনপ্রিয় এবং এখানে বিভিন্ন ধরণের মুখরোচক মিষ্টি এবং দই পাওয়া যায়।
শাহ হোটেলের হরেক রকমের মিষ্টির মধ্যে রয়েছে মালাইকাড়ী, রোল ক্রিম, বাটা টোস্ট, ক্রীম জাম, ইলিশ পেটি, ক্ষির চমচম, লাল চমচম, কেক সুইট, বেবি সুইট, চকলেট চমচম, কালোজাম এবং সাধারণ মিষ্টি। মিষ্টির দাম প্রতি কেজি ২২০ থেকে ৪০০ টাকার মধ্যে সীমাবদ্ধ। এছাড়া দই এর মধ্যে রয়েছে লাল দই, সাদা দই, কাপ দই ইত্যাদি। লাল দইয়ের দাম প্রতি কেজি ২৫০ টাকা। উল্লেখিত মিষ্টিগুলো ছাড়াও বিভিন্ন সময়ে শাহ হোটেলে আরো অনেক ধরণের মিষ্টি পাওয়া যায়, যেগুলোর নাম জানা নেই। আমার সাধারণ মিষ্টিগুলোই খেতে ভালো লাগে, তবে মাঝেমাঝে দু' একটি ভিন্ন পদের মিষ্টি খাই। এই হোটেলের মিষ্টির মান বেশ ভালো।
- ডিভাইস- স্যামসাং এস২১ আল্ট্রা
- লোকেশন- MW38+WF9, শহীদ মিনার রোড, Parbatipur
পার্বতীপুর শাহ হোটেল নিয়ে অসাধারণ লেখছেন ভাই, মিস্টির ছবি গুলো আপনি অনেক সুন্দর ভাবে তুলছেন, আমি মাঝে মাঝে পার্বতীপুর যায় তখন আমি প্রায় এই শাহ্ হোটেল এ যায় আর পার্বতীপুর শাহ্ হোটেল হলো নাম করা এক হোটেল। পার্বতীপুর এর একটি নামকরা হোটেলের নাম হল শাহ হোটেল। এই হোটেলে বিভিন্ন রকম খাবার পাওয়া যায় তার মধ্যে মিষ্টন্ন হলো অন্যতম। সেখানকার মিষ্টি গুলো সব থেকে বেশি ভালো লাগে মানুষদের।তাই এখানে প্রায় সব সময় ভিড় দেখা যায়।এর অনেক শাখা রয়েছে তার ভিতরে আমবাড়ী ও চিরিরবন্দরেও এর শাখা রয়েছে। আবার আমাদের আমবাড়ি বাজারে শাহ্ হোটেলের শাখা রয়েছে, পার্বতীপুরের ভেতর এই হোটেলে বেশ নাম করা একটি হোটেল।খাবার গুলো অনেক উন্নতমানের আমি প্রায় তিন থেকে চার বার এই হোটেলে গিয়েছিলাম খাওয়ার জন্য। বেশ ভালই সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায় সেখানে। শাহ হোটেলের মিষ্টি গুলোর সম্পর্কে খুব সুন্দর লিখেছেন।মিস্টির ছবি গুলো দেখে খুব ভালো লাগলো ভাই আপনি অনেক সুন্দর ভাবে ছবি গুলো তুলছেন। আপনি আপনার পোস্টের মাধ্যমে অনেক কিছু জানিয়েছেন আমাদেরকে।এবং আপনি প্রতিটা মিস্টির দাম আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন।আপনার পোস্ট পরে আমি অনেক কিছু জানতে পারলাম যা আমার এর আগে অজানা ছিল। আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই সুন্দর একটা পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ এত সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
পার্বতীপুর এর একটি নামকরা ও অভিখ্যাত হোটেল হচ্ছে শাহ হোটেলে। রেলওয়ে ষ্টেশন সংলগ্ন শহীদ মিনারের পাশেই শাহ্ হোটেল অবস্থিত। বাংলাদেশের কমবেশি সব মানুষ শাহ হোটেল চিনে। এ হোটেল চায়ের জন্য বিখ্যাত। এ হোটেলটি এখন আরও বিখ্যাত হয়ে উঠেছে বিভিন্ন রকম মিষ্টির সমাহারে।মিষ্টি সকলের একটি পছন্দের খাবার। এ হোটেলে কয়েক প্রকার মিষ্টি আইটেম পাওয়া যায়। যে মিষ্টি গুলো খেতে দূর-দূরান্ত থেকে মানুষ আসে। এই মিষ্টি গুলোর স্বাদ অতুলনীয় হয়ে থাকে। তাই তুলনামূলক এ দোকানে প্রচুর ভিড় থাকে। আপনার ফটোগ্রাফিতে মিষ্টিগুলো দেখে লোভনীয় লাগছে। ধন্যবাদ আপনাকে পার্বতীপুরের একটিঐতিহ্য সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করার জন্য ধরার জন্য।
ধন্যবাদ, ভাই। চেষ্টা করব ঐতিহ্য বিষয়ক যেকোন তথ্য উপস্থাপন করার।
পার্বতীপুর এর একটি নামকরা হোটেলের নাম হল শাহ হোটেল। এই হোটেলে বিভিন্ন রকম খাবার পাওয়া যায় তার মধ্যে মিষ্টন্ন হলো অন্যতম। সেখানকার মিষ্টি গুলো সব থেকে বেশি ভালো লাগে মানুষদের।তাই এখানে প্রায় সব সময় ভিড় দেখা যায়।এর অনেক শাখা রয়েছে তার ভিতরে আমবাড়ী ও চিরিরবন্দরেও এর শাখা রয়েছে। পার্বতীপুরের ভেতর এই হোটেলে বেশ নাম করা একটি হোটেল।খাবার গুলো অনেক উন্নতমানের আমি প্রায় তিন থেকে চার বার এই হোটেলে গিয়েছিলাম খাওয়ার জন্য। বেশ ভালই সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায় সেখানে। শাহ হোটেলের মিষ্টি গুলো সম্পর্কে খুব সুন্দর লিখেছেন। ছবিগুলো খুব ভালো তুলেছেন ভাই।বরাবরের মতো ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি পোস্ট করার জন্য।
সুন্দর বলেছেন। ধন্যবাদ ভাই।
মিষ্টি জাতীয় জিনিস আমার খুব পছন্দ। ছানার মিষ্টি আরো বেশি পছন্দ। পার্বতীপুরে এক বছর আগে চকলেট চমচম মিষ্টিটা খাইছিলাম। মিষ্টি টা খেতে খুব ভালো লেগেছিল। আর আমি আপনার ফটোগ্রাফি দেখে মুগ্ধ হলাম। আপনি খুব সুন্দর করে ফটোগ্রাফি করতে পারেন।আপনাকে ধন্যবাদ ভাই।
ছানার মিষ্টি খেতে আমারও ভালোই লাগে। ধন্যবাদ।
প্রায় বাংলাদেশের সব জায়গার মানুষ শাহ হোটেল কে চিনে চায়ের জন্য। তবে শাহ হোটেলের মিষ্টিও অনেক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। শাহ হোটেলের প্রতিটি মিষ্টি অনেক সুস্বাদু এবং মজাদার। আপনি অনেক সুন্দর করে ছবি তুলেছেন এবং সুন্দর করে উপস্থাপন করেছেন ভাইয়া। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ ভাই।
পার্বতীপুর রেলওয়ে ষ্টেশন সংলগ্ন শহীদ মিনারের পাশেই এই শাহ্ হোটেল এর অবস্থান, পার্বতীপুর এর বিখ্যাত হোটেল বলা চলে এটি, এখানকার মিষ্টি স্বাদে অতুলনীয়। সৈয়দপুর থেকে কয়েকবার গিয়েছে এই শাহ্ হোটেল এ, এদের খাবার অনেক মানসম্মত। বিশেষ করে মিষ্টি আরো উন্নত, আপনি অনেক সুন্দর লিখছেন ভাই, দূর দূরান্তের মানুষ এ শাহ্ হোটেল এ আসে মিষ্টান্ন কিনতে। আপনি অনেক সাজিয়ে গুছিয়ে উপস্থাপন করছেন ভাই অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
অসংখ্য ধন্যবাদ।
শাহ্ হোটেল পার্বতীপুর এর একটি বিখ্যাত মিষ্টির রেস্টুরেন্ট।এখানে অনেক ধরনের মিষ্টি পাওয়া যায়। এখানকার মিষ্টি এতই মজার যে না খেলে বলে বোঝানো যাবে না।ধন্যবাদ আপনাকে এত চমৎকার একটি বিষয় আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ বিপ্লব।
আপনি অনেক সুন্দর পোস্ট করেছেন। আপনার মতো আমি নিজেও এই হোটেলের মিষ্টির প্রতি দূর্বল কারণ এর স্বাদ অতুলনীয়। আমি নিজে মাঝে মাঝে ই যাই এবং মিষ্টি খেয়ে আশি অনেক সুস্বাদু। পার্বতীপুর এর মধ্যে এই শাহ্ হোটেলটি সবচেয়ে উন্নত এবং আধুনিক ও মানসম্মত। অনেক সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
ধন্যবাদ ভাই।
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.