গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী মাটির তৈরি চুলার রান্না।
সুপ্রিয়
স্টিম ব্যবহারকারী সকল ভাই বোন বন্ধুগণকে জানাই পবিত্র রমজান মাসের শুভেচ্ছা এবং আমার সালাম আসসালামু আলাইকুম এবং অন্য সম্প্রদায়র প্রতি রইল আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। আপনারা কেমন আছেন ?
আশা করি আপনারা সবাই ভাল আছেন।
আল্লাহর অশেষ রহমতে এবং আপনাদের দোয়ায় এবং ভালোবাসায় আল্লাহর রহমতে আলহামদুলিল্লাহ আমি ভালো আছি।
আজকে আমি আপনাদের মাঝে গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী মাটির তুলায় রান্না করা তরকারি কিছু ছবি এবং আলোচনা আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করব ।
Caption গ্রাম বাংলার মাটির তৈরি চুলা।
উপরের চিত্রে দেখতে পাচ্ছেন আপনারা একটি জ্বলন্ত মাটির চুলা রান্না করা হচ্ছে কিছু তরিতরকারি।
আমার মা একজন গৃহিণী। পরিবারের সকল সদস্যের খাওয়া দাওয়া রান্না করা সকল কাজ তিনি নিজেই নিজ হাতে করে থাকেন। এবং খুব সুন্দর রান্না করে থাকে। আমার মায়ের হাতের রান্না অনেক সুন্দর এবং খুব সুস্বাদ।
গ্রাম বাংলায় মাটির চুলায় রান্না করা হয় অনেক প্রকার সুস্বাদু খাবার থেকে শুরু করে অনেক প্রকার খাবার। যেমন ,ভাত রান্না করা হয়। তরকারি রান্না করা হয়,লুডুস রান্না করা হয় পিঠা রান্না করা হয় ইত্যাদি সকল রান্না এই মাটির তৈরি চুলায় রান্না করা যায়। এই মাটির তৈরি চুলায় রান্না করার খাবারে অনেক স্বাদ এবং গন্ধ অনুভব করা যায়। যা অন্যভাবে রান্না করলে তেমনটা বুঝা যায় না। যেমন গ্যাসের চুলা রান্না করা খাবার অনেক সময় অন্ধ গন্ধ ভাব লাগে এবং এই খাবার খেলে অনেকেরই পেটে গ্যাস হয়ে থাকে। কিন্তু মাটির তৈরি করার চুলায় রান্না করলে সে রান্নায় এরকম হয় না।
চুলায় রান্না করা হচ্ছে খুব পছন্দ এবং সুস্বাদু খাবার। গরুর গোস্ত ভুনা করে রান্না করা হচ্ছে।
গরুর গোস্ত প্রথমে চুলায় দিয়ে তা জ্বলন্ত আগুনে সিদ্ধ করে খুব সুন্দর ভাবে তেল মসলা দিয়ে ভুনা করে রান্না করা হয়ে থাকে।
গরুর গোস্ত রান্না করার উপকরণ সমূহ।
*গরুর গোস্ত ভালোভাবে ধুয়ে নিতে হবে ।
*প্রয়োজন মাফিক তেল দিতে হবে ।
*প্রয়োজন মাফিক মরিচের গুড়া দিতে হবে ।
*প্রয়োজন মাফিক পিঁয়াজ দিতে হবে ।
*প্রয়োজন মাফিক লবণ দিতে হবে ।
*প্রয়োজন মাফিক আধা দিতে হবে ।
*প্রয়োজন মাফিক রশুন দিতে হবে
*প্রয়োজন মাফিক হলুদ দিতে হবে ।
*প্রয়োজন মাফির পানি দিতে হবে ।
*এবং প্রয়োজন মাফিক যতটুকু জাল দেওয়ার দরকার সঠিকভাবে জাল দিতে হবে এবং সুন্দরভাবে সিদ্ধ করতে হবে।
এভাবেই সঠিক পদ্ধতি রান্না করলে রান্না অনেক ভাল এবং খুব সুস্বাদু হবে।
এভাবে সবকিছু ঠিক থাকলে খুব সুন্দর ভাবে রান্না তৈরি হবে এবং এতে খুব মজা লাগবে।
এবং গ্রাম বাংলার মাটি র চুলায় রান্না করা যেকোনো খাবার অনেক সুস্বাদু এবং রুচি সম্পন্ন হয়ে থাকে।
আমি আশা করি আপনারা সকলেরই অনেক ভালো লাগবে এই পোস্টটি পড়ে।
আপনার সবাই ভাল ভাল মতামত প্রকাশ করবেন এবং আমাকে ভালো পোস্ট করতে সাহস যোগাবেন।
আপনাদের সকলকে অসংখ্য ধন্যবাদপোস্টটি পড়ার জন্য ।
মাটির চুলায় রান্না করলে রান্নার স্বাদ অনেক বেশি হয়।এখন মাটির চুলায় রান্না করা খুবই কম দেখা যায়। সবাই গ্যাস এর চুলা এবং ইলেকট্রিক চুলা রান্না করার জন্য ব্যবহার করে।ধন্যবাদ আপনাকে।
রান্নার রং থেকে খাবার ইচ্ছা করতেছে হয়তো রান্না অনেক সুন্দর হয়েছে। মাটির তৈরি চুলায় প্রাচীনকাল থেকে আমাদের প্রত্যেকের বাসায় ব্যবহার হয়ে আসছে। তবে শহর অঞ্চলে আর এই চুলা তেমন দেখতে পাওয়া যায় না সবাই ইলেকট্রিক চুলা ব্যবহার করে আসছে। আপনি অনেক সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন আপনাকে অসংখ্য ধন্যবা।
মাটির চুলা দেখলেই মনে পড়ে যায় মা এর রান্নার কথা । কারণ বর্তমানে এই মাটির চুলা বিলুপ্তর পথে । দেখা যায় না বললেই চলে। কিন্তু গ্রামের দিকে এখন ও অল্প-সল্প প্রচলিত আছে। কিন্তু শহরে নেই বললেই চলে। কিন্তু এই মাটির রান্নার স্বাদ অতুলনীয় হয়ে থাকে। আপনি অনেক সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন আমাদের মাঝে। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া।
মাটির চুলায় রান্না করা খাবার অনেক সুস্বাদু। মাটির চুলার সাথে গ্রামের আসল ঐতিহ্য মিশে আছে। মাটির চুলায় মা সব সময় বাড়িতে রান্না করতো এবং এখনো করে। বাড়িতে গেলে এখনো মায়ের হাতের মাটির চুলায় রান্না করা খাবার এর স্বাদ পাওয়া যায়। এখন শহরে এসব মাটির চুলায় রান্না দেখাই যায় না। গ্রামে আছে অল্প সল্প। আপনি মাটির চুলায় গরুর মাংস এর রেসিপি অসাধারণ দেখিয়েন। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে এতো সুন্দর মাটির চুলায় রান্নার রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া।
মাটির চুলা হলো গ্রাম বাংলার প্রধান ঐতিহ্যের মধ্যে একটি। মাটির চুলায় রান্না করা তরকারি খেতে অনেক মজাদার হয়ে থাকে। বিশেষ করে মাটির চুলায় রান্না করা গরুর মাংস স্বাদ অতুলনীয়। ধন্যবাদ আপনাকে এই পোস্টটি আমাদের সবার সাথে শেয়ার করার জন্য।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
মাটির তৈরি চুলা নিয়ে অসাধারণ লেখছেন ভাই, আমাদের গ্রামের প্রতিটা বাসায় মাটির চুলা রয়েছে, আপনি অনেক সুন্দর একটা পোস্ট করেছেন ভাই। আপনার মাটির চুলায় রান্না করে দেখে খুব ভালো লাগলো, মাটির তৈরি চুলা এখন বেশি ব্যবহার হয় না, এখন আধুনিকতার ছোঁয়ায় সব গ্রাম বাংলায় এই মাটির চুলা দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে।মানুষ এখনো বুঝতে পারে না যে মাটির চুলার রান্না কেমন স্বাদ,যদি বুঝতে পারতো তাহলে মানুষ এই ভাবে কোনো জিনিস কে ছোট বা হারিয়ে যেতে দিত না।মানুষ এখন খুব অলস হওয়ার কারনে এই মাটির চুলা দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে। আমাদের বাসায় এখনো মাটির চুলা আছে আমরা সেই মাটির চুলায় রান্না করি,আর কারো কারো বাসায় মাটির চুলা বলতে কিছুই নাই। আগের মানুষ অনেক কষ্ট করে তারা জীবন যাপন করছে। এখন তো সব মানুষের জীবনে অনেক সুখ, এখন কার মানুষ যদি আগের মানুষের মতো কষ্ট করতো তাহলে এই যুগের মানুষ বুঝতে পারতো।আগের মানুষ কিন্তু সবাই মাটির তৈরি চুলায় রান্না করে খেতো।আপনি অনেক সুন্দর একটা পোস্ট করেছেন ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই সুন্দর পোস্ট উপস্থাপন করার জন্য।
মাটির চুলায় রান্নার স্বাদেই আলাদা। আমাদের বাসায় ও আমরা মাটির চুলাতেই রান্না করে থাকি। কিন্তু বিজ্ঞানের উন্নতির ফলে প্রত্যেক বাড়িতে বিদ্যুৎ থাকায় অনেকেই এখন বিদ্যুৎতিক চুলা ব্যবহার করছে।মাটির চুলা নিয়ে আপনি অসাধারণ একটি পোস্ট করেছে। ধন্যবাদ ভাইয়া।
মাটির তৈরি চুলা নিয়ে অনেক সুন্দর একটি পোস্ট করেছেন।এই মাটির তৈরি চুলা আমরা দৈনন্দিন জীবনে বিভিন্ন রান্নার কাজে ব্যবহার করে থাকি।এই মাটির চুলা দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে। আমাদের বাসায় এখনো মাটির চুলা আছে আমরা সেই মাটির চুলায় রান্না করি।সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের কাছে সেয়ার করেছেন।ধন্যবাদ ভাই।