গ্রাম বাংলার জনপ্রিয় খাবার " খিচুড়ি"
প্রিয় বন্ধুগন,, আসসালামু আলাইকুম,প্রিয় স্টিম ফর ট্রাডিশন কমিউনিটির ব্লগারবৃন্দরা সকলে কেমন আছেন? আশা করি আল্লাহ তায়ালার অশেষ কৃপায় আপনারা সকলে ভালোই আছেন। আমিও আল্লাহর রহমতে ভালো আছি।
বাঙালিদের প্রিয় খাবার খিচুড়ি
খিচুড়ি খেতে অনেকেই পছন্দ করে। তবে ঐতিহ্যবাহী খাবারের মধ্যে থেকে অন্যতম খাবার হলো খিচুড়ি,বাঙালিরা কম বেশি সবাই খিচুড়ি খেতে পছন্দ করে। বর্ষা কালে বা শীত কালে সবার ঘড়ে ঘড়ে খিচুড়ি রান্না করা হয়। আবার যখন ঠান্ডা বাতাস বয় তখন ও বাসায় খিচুড়ি রান্না করা হয়। খিচুড়ি শুধু গ্রামে গাঁয়ে নয় শহরেও অনেকেই খেয়ে থাকে। আগের যুগের অভিজাত মুসলমানরা ছিল ভোজনবিলাসী।ভাত,মাছ, শাক-সবজি বাঙালি মুসলমানদের প্রতিদিনের খাদ্য ছিল। খিচুড়ি তখনকার সমাজে একটি প্রিয় খাদ্য ছিল। খিচুড়ি নানা ভাবে রান্না করা যায়।কেউ ডাল দিয়ে খিচুড়ি খায় কেউ বা মাংস দিয়ে খায় আবার কেউ এমনিতে খায়। খিচুড়ি কোন অনুষ্ঠানে বা পিকনিক এও রান্না করা হয়। খিচুড়ি অনেকেই খেয়ে থাকে। খিচুড়ি কম বেশি সবাই রান্না করে থাকে।
ভাতের চাল দিয়ে আমাদের বাসায় খেচুরী রান্না করে,সবজি খিচুরি. ভাতের চাল মুসুর ডাল•আলু,গাজর,সিম,ফুলকপি আর ও অনেক কিছুই দিয়ে খেচুরী রান্না করা যায়।সাংস্কৃত ভাষায় খেচুরীকে বলা হয় 'খেচরান্না ' আর গ্রামের মানুষরা বলে চাল ও কলা দিয়ে রান্না করা খাবারেই হচ্ছে খেচুরী । সাধারণত আমাদের দেশে চাল , মসুর ডাল খেচুরী রান্না করে ।আবার কখনো কখনো চাল - ডালের সঙ্গ দেয় সবজি কিংবা মাংসের ছোট্ট ছোট্ট টুকরো। পেঁয়াজ ,রসুন দিয়ে যেমন আমিষ খেচুরী রান্না করা যায় ,সব চেয়ে মজার কথা হচ্ছে ডাল আর খেচুরী খেতে অনেক ভাল লাগে আমার, আর আমাদের বাসায় খেচুরী রান্না করলে ডালও রান্না করে।
যে খাবার খেতে কোনো উপলক্ষ প্রায়োজন হয় না , ইলিশ মাছ নয়, খেচুড়ি। আর খেচুড়ি খেতে আমার মনে হয় বাঙালির অনেক ভালোই লাগে ,আমার অনেক পছন্দর খাবার খেচুড়ি । বর্ষা ঋতুর সঙ্গে যে রান্নাটির নাম জরিত তা হলো খেচুরী ,আর মজার কথা হলো যখন বৃষ্টি হয় তখন খেচুড়ি খেতে অনেক ভাল লাগে ,একটু ঠান্ডা ঠান্ঠা ভাব হলেই খেচুরী খাওয়ার মজাই আলদা। আর সবাই বলে খেচুড়ি নাকি স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকার ,অল্প তুষ্ট বাঙালির চেয়ে খেচুড়ির স্বাদ আর কে বুঝবে বলেন।তবে শীতেও কিন্তু খেচুরীর রমরমা থাকে , আর সারা বছরেও কারনে অকারনে বাঙালি মানুষের জনপ্রিয় খাবার খেচুরী থেকেই যায় ।সব থেকে অনেক ভাল লাগে আমার ।পরিবারের সাথে সবাই মিলে এক সঙ্গে খেচুরী খাওয়ার মজাই আলাদা ।
খিচুড়ি রান্না করা অনেক সহজ।কেউ ভাতের চাল দিয়ে খিচুড়ি রান্না করে থাকে।আর তাতে কেউ লাউ,মুসুর ডাল দিয়ে থাকে। আবার কেউ মাংস দিয়ে থাকে। খিচুড়ি নানা ধরনের হয়। খিচুড়ি আমার অনেক পছন্দের খাবার। আমাদের বাসায় মাঝে মাঝে খিচুড়ি রান্না করা হয়। আমার মা অনেক সুন্দর খিচুড়ি রান্না করতে পারে। খিচুড়ি হোটেল বা রেস্টুরেন্টেও রান্না হয়ে থাকে। অনেকেই খিচুড়ি খেতে আসে।আজকে আমাদের বাসায় খিচুড়ি রান্না করছে তো আমি সেখান থেকে কিছু খিচুড়ির ছবি আপনাদের মাঝে শেয়ার করলাম।আমি এখানেই শেষ করলাম আপনারা সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।
সাংস্কৃত ভাষায় খেচুরীকে বলা হয় 'খেচরান্না এইটা আমি জানতাম না ' আর গ্রামের মানুষরা বলে চাল ও কলা দিয়ে রান্না করা খাবারেই হচ্ছে খেচুরী এটাই জানতাম না যে চাল আর কলা দিয়ে খেসুড়ি রান্না করা যায়।আপনি অনেক সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন। আপনার রান্নার কালার দেখে খাওয়ার ইচ্চাহ করতেছে। অনেক সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন আপনি।
ধন্যবাদ আপনাকে
খিচুড়ি আমাদের প্রায় সবাইকেই ভালো লাগে। খিচুড়ি খাওয়ার মজাই আলাদা।বিশেষ করে শীতকালে খিচুড়ি খাওয়ার একটা ধুম পড়ে যায়। কারণ শীতের সময় গরম গরম খিচুড়ি এক অন্যরকম অনুভূতি তৈরি করে দেয় আমাদের মাঝে। বেশ কয়েকদিন আগে আমি খিচুড়ি খেয়েছিলাম তার একটি রিভিউ আমি দিয়েছিলাম আমাদের এই কমিউনিটিতে।আপনার পোস্টটি খুব সুন্দর হয়েছে।খিচুড়ি দেখে খেতে ইচ্ছে করতেছে খুব সুন্দর পোস্ট করেছেন আপু ধন্যবাদ আপনাকে।
ধন্যবাদ আপনাকে
আপনি তো খুব সুন্দর করে খেচুরি রান্না করতে পারেন। দেখে খেতে ইচ্ছে করতেছে। মাঝে মাঝে আমাদের বাসায় ও খেচুরি রান্না হয়। আপনি খিচুড়ি নিয়ে অসম্ভব সুন্দর লিখছেন আপু। এবং অনেক সুন্দর করে সাজিয়ে গুছিয়ে উপস্থাপন করছেন। খেচুরি খেতে যদি আমাকে দাওয়াত দিতেন। ধন্যবাদ
ধন্যবাদ
খিচুড়ি আমার অনেক পছন্দের একটি খাবার। আমি প্রায় সকাল বেলা বাজার গিয়ে খিচুড়ি খেয়ে থাকি। খিচুড়ি অনেক জনপ্রিয় একটি খাবার। এই খাবারের মূল্য এক প্লেট ১৫ টাকা করে সাথে ডাল ফ্রী।সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে সেয়ার করেছেন। সুন্দর ভাবে সাজিয়ে গুছিয়ে লিখেছেন আপু। সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য ধন্যবাদ আপু।
ধন্যবাদ
খিচুড়ি একটি জনপ্রিয় খাবার গুলোর মধ্যে অন্যতম।খিচুড়ি রান্না করার রেসিপি টি বেশ চমৎকার ভাবে তুলে ধরেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি বিষয় আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
আমরা প্রায় রুমমেট সহ খিচুড়ি দিয়েই সকালের নাস্তাকরে থাকি।খিচুড়ি খেতে আমার বেশ ভালোই লাগে। আমি ও বাসায় অনেক কয়েকবার খিচুড়ি রান্না করেছিলাম। আপনি খিচুড়ি নিয়ে খুব সুন্দর একটি পোস্ট লিখেছেন আপু। সবগুলো ধাপ সাজিয়ে গুছিয়ে উপস্থাপন করেছেন। ধন্যবাদ আপু।
বাহ্ চমৎকার রান্না। খিচুড়ি দেখে তো লোভ লেগে গেলো। বৃষ্টি হলে আমি খিচুড়ি খুব খাই, বাসায় বৃষ্টির দিনে খিচুড়ি রান্না করে। বাঙ্গালি ভোজনরসিক এই বাঙালির পছন্দের খাবার এর মধ্যে খিচুড়ি অন্যতম। আপনি খিচুড়ি নিয়ে অসম্ভব সুন্দর লিখছেন আপু। এবং অনেক সুন্দর করে সাজিয়ে গুছিয়ে উপস্থাপন করছেন অনেক ভালো লাগলো। বিশেষ করে সবজি খিচুড়ি আমার বেশি পছন্দ। অসাধারণ লিখেছেন আপু। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
ধন্যবাদ আপনাকে
খিচুড়ি আমাদের সকলেরই অনেক পছন্দের একটি খাবার।আমার কাছে বৃষ্টির দিনে খিচুড়ি খেতে থেকে বেশি ভালো লাগে। আপনি লিখেছেন ভালো কিন্তু মার্ক ডাউন ব্যবহার করে আপনার পোস্ট কোয়ালিটির উন্নতি করতে হবে। শুভকামনা রইল আপনার জন্য
খুবই সুন্দর ভাবে খিচুড়ি রান্নার ফটোগ্রাফি করেছেন এবং সব কিছু বিস্তারিত আলোচনা করেছেন। প্রথমে জানাই আপনাকে আমি মোটামুটি আপনার একজন ফ্যান ধরতে পারেন। আপনার পোস্টের মাধ্যে কমেন্ট করার চেষ্টা করি। খিচুড়ি দেখে তো লোভ লেগে গেলো। সকালে ঘুম থেকে উঠে আপনার পোস্ট দেখে আমারও খিচুড়ি খাওয়ার লোভ হয়ে গেল। বৃষ্টি হলে আমি খিচুড়ি খুব খাই, বাসায় বৃষ্টির দিনে খিচুড়ি রান্না করে। এই বাঙালির আমাদের পছন্দের খাবার এর মধ্যে খিচুড়ি অন্যতম। আমি প্রায় খিচুড়ি খাই। আমি বিভিন্ন সময় হাতে সময় পেলে সকালে সব্জি খিচুড়ি রান্না করে ফেলি। তারপর বাসার সবাই খেয়ে নেয়। খিচুড়ি বাঙালিরা কম বেশি সবাই খিচুড়ি খেতে পছন্দ করে। বর্ষা কালে বা শীত কালে সবার ঘড়ে ঘড়ে খিচুড়ি রান্না করা হয়। আবার যখন ঠান্ডা বাতাস বয় তখন ও বাসায় খিচুড়ি রান্না করা হয়। খিচুড়ি শুধু গ্রামে গাঁয়ে নয় শহরেও অনেকেই খেয়ে থাকে অনেকে এই খাবারটি যেমন খেতে স্বাস যুক্ত তেমনি পুষ্টি গুনে বেশ ভালো। খিচুড়ি বলতে গেলে বাঙ্গালী জাতীর একটি ঐতিহ্য একটি নিবেদিত প্রান। সাংস্কৃত ভাষায় খেচুরীকে বলা হয় 'খেচরান্না এইটা আমি জানতাম না আপনার পোস্টের মাধ্যমে জানতে পারলাম। গ্রাম বাংলার খিচুড়ি নিয়ে একটি সুন্দর পোস্ট করেছেন। আপনার উপস্থাপনা অনেক সুন্দর হয়েছে।