RE: একজন ভ্রাম্যমান লেবুর শরবত বিক্রেতা নিয়ে সংক্ষিপ্ত আলোচনা
বাজারে গেলে অনেক ভ্রাম্যমান লেবুর শরবত বিক্রি করতে দেখা যায়। সেগুলো কিনে অনেকে তৃষ্ণা নিবারণ করে। গরমের শরীরের ক্লান্তি দূর করার জন্য এসব শরবত কিনে খায় সবাই, তবে এই শরবত গুলো স্বাস্থ্যসম্মত কিনা সেটা আমার জানা নেই।তবে লেবুর শরবতের দোকানিরা অনেক সুন্দর স্বাস্থ্যসম্মত ভাবে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন পানিতে লেবু শরবত বানিয়ে পরিবেশন করে। খেতে অনেকটাই সুস্বাদু লাগে এবং অনেক ঠান্ডা থাকার কারণে শরীরে প্রশান্তি এনে দেয় ।যখন আমি বাজারে যাই বাজার করতে বাজারে অনেক গরম আর প্রচুর ভিড় থাকে ওই ভিড়ের মধ্যে শরীর অনেকটাই ক্লান্ত হয়ে যায় ওই ক্লান্ত শরীরে যখন আমরা শরবত খাই তখন আমাদের খুব ভালো লাগে, মনটাই প্রশান্তি হয়ে যায়। আমি যখন বাজারে যায়, অর্ধেক বাজার করার পরে দেখি কোথাও লেবুর শরবতের দোকান আছে কিনা লেবুর শরবতের দোকান থাকে তখন আমি যাই মামার কাছে বলি আমাকে এক গ্লাস লেবু শরবত দিন। লেবুর শরবত নিয়ে খেয়ে একটু শান্তি করে, তারপর আবার বাজার করি সম্পূর্ন বাজার শেষ করে বাসায় আসি। তবে লেবুর দোকানে অনেক সময় বিশেষ করে প্রচন্ড গরম থাকে যখন লেবুর শরবত দোকানে অনেক ভিড় দেখা যায়। কারণ সকলেইগরমের কারণে লেবুর শরবত খেতে যায়। দোকানে ভীড় থাকার কারণে যাওয়ার পরেই শরবত পাওয়া যায় না কিছুক্ষণ দেরি করলেই ঠান্ডা শরবত খেতে পাওয়া যায়। তবে প্রত্যেক গ্লাস শরবতের মূল্য নেয় ১০ টাকা করে। দ্রব্যমূল্যের এই ঊর্ধ্বগতিতে ১০ টাকায় লেবু শরবত পাওয়াটাই তো অনেক কিছু। আপনি অনেক দারুন উপস্থাপন করেছেন ভাই। ফটোগ্রাফি দারুন হয়েছে। অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া