দিনাজপুর শহরে কাঁচা তালের শাঁস বিক্রি।
স্টিম ফর ট্রেডিশন কমিউনিটির সকল সদস্যকে জানাই আমার সালাম ও হিন্দু সম্প্রদায়ের ভাই বোনদের আন্তরিক শুভেচ্ছা।আশা করি সকলেই ভালো আছেন। আমিও আল্লাহর রহমতে আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি। আজকে আমি মাঝে দিনাজপুর বড় মাঠে রাস্তার পাশের কাঁচা তালের শাঁস বিক্রি নিয়ে একটি পোস্ট শেয়ার করতে যাচ্ছি। তাহলে বন্ধুরা শুরু করা যাক,
প্রায় কয়েকদিন আগে দিনাজপুর শহরে খালার বাসায় গেছিলাম। আর দিনাজপুরের জনপ্রিয় জায়গা হচ্ছে, দিনাজপুর বড় মাঠ। দুপুরে খালার বাসায় খাওয়া শেষ করে একটু বিশ্রাম নিলাম। এর পরে বিকেল পাঁচটার দিকে বড় মাঠে ঘুরার জন্য গেলাম। দিনাজপুর বড় মাঠ অনেক দিন থেকে যাওয়া হয়নি। দিনাজপুর বড় মাঠে গিয়ে দেখি রাস্তার ধারে বেশ কয়েকটি কাঁচা তালের শাঁস বিক্রেতা।
বড় মাঠ বিভিন্ন ধরনের দোকান দেখতে পাওয়া যায়। আর এই গরমের সময় তালের শাঁস পাওয়া যায়। আসলে পাকা তাল আমরা সবাই খেয়েছি। কিন্তু কাঁচা তালের শাঁস আমরা অনেকেই খাই নাই। আবার অনেকে তালের শাঁস সম্পর্কে জানে না। কাঁচা তালের শাঁস আমিও কখনো খাই নাই।
আগে খুব কম মানুষ এই কাঁচা তালের শাঁস খেত। আর আগে প্রায় শহরে এই রকম কাঁচা তালের শাঁস বিক্রেতা দেখা পাওয়া যেত। আর এখন গ্রাম অঞ্চলের বাজারেও গরমের সময় মাঝে মাঝে কাঁচা তালের শাঁস বিক্রি করা দেখতে পাওয়া যায়। আমাদের দেশে কম বেশি সব জায়গাতেই তালগাছ রয়েছে। এক সময় পাকা তাল শুধু খাওয়া হত। আর এখন কাঁচা তালের শাঁস খাওয়া বছরের পর বছর বেড়েই চলেছে। তারা বিভিন্ন গ্রাম থেকে কাঁচা তাল গুলা ক্রয় করে নিয়ে আসে। এরপরে তারা বাজার অথবা যেখানে লোক বেশি হয়, সেখানে বিক্রি করার জন্য বসে। তারা কাঁচা তাল গুলা কেটে ভিতর থেকে শাঁস বের করে। একটা তাল থেকে তিনটি শাঁস পাওয়া যায়। এক একটি শাঁস ১০ টাকা করে বিক্রি করতেছে। একটা দোকানদার লোককে জিজ্ঞেস করলাম যে,সারা দিনে কত টাকার শাঁস বিক্রি হয়। তিনি বললেন, প্রায় ২০০০ হাজার টাকা থেকে ২৫০০ টাকা পর্যন্ত। তাহলে বুঝা যাচ্ছে যে,সারাদিনে অনেক তাল বিক্রি হয়।তারা শাঁস গুলা বের করে,একটি কাঁচের ঘরের ভিতরে রাখতেছে। যাতে ধুলা বালি না পড়ে। দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠতেছে এই কাঁচা তালের শাঁস। এই ছিল আজকের কাঁচা তালের শাঁস নিয়ে কিছু আলোচনা। সবার সুস্বাস্থ্য কামনা করছি। আল্লাহ হাফেজ।
ডিভাইস | itel |
---|---|
ফটোগ্রাফার | @as-arfat435 |
লোকেশন | পার্বতীপুর |
You can also vote for @bangla.witness witnesses |
দিনাজপুর শহরে কাঁচা তালের শাঁস বিক্রি নিয়ে অনেক সুন্দর একটি পোস্ট করেছেন।কাঁচা তালের শাঁস খেতে অনেক সুসাদু। অনেক সুন্দর একটি পোস্ট উপস্থাপন করার জন্য ধন্যবাদ।
https://twitter.com/EasinArafa48734/status/1665672683139534848?t=W1OtV7dyO9JhnZ7Q1Sx14w&s=19
কাঁচা তালের শাঁস এখন সব জায়গায় বিক্রি করা হচ্ছে। আমি পার্বতীপুর রেললাইনে দেখছি,সব মানুষ কম বেশি সবাই তালের শাঁস খাচ্ছে। আপনি দারুণ একটা পোস্ট উপস্থাপন করেছেন ভাই আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
কাঁচা তালের শাঁস খেতে আমার বেশ ভালই লাগে। পার্বতীপুরে গেলে প্রায় বাস টার্মিনালে কিংবা রেললাইনের ধারে খেয়ে থাকি। ধন্যবাদ ভাই সুন্দর একটা পোস্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।
দিনাজপুর শহরে কাঁচা তালের শাঁস বিক্রি নিয়ে সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। পাঁকা তালের শাঁস শহরে গেলে পাওয়া যায়। গ্রামের হাটে খুবই কম পাওয়া যায়।
কাঁচা তালের শাঁস আমার ভীষণ পছন্দের একটি খাবার।বর্তমানে দেশের প্রায় সব জায়গায় কাঁচা তালের শাঁস বিক্রি করতে দেখা যায়। অসাধারণ একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন ভাই। আপনার পোস্টে বেশ কিছু বানান ভুল রয়েছে। শুভকামনা রইল
এখন প্রায় সব জায়গাতেই কাঁচা তালের বিচি বিক্রি করতে দেখা যায়। এটি সিজিনাল ফল, এই সময় হাটেবাজারে এসব পাওয়া যায়। খেতে অনেক সুস্বাদু। অসংখ্য ধন্যবাদ।
কাঁচা তালের শাঁস নাম নিয়ে আপনি অসাধারণ একটি পোস্ট লিখেছেন। আমি কাঁচা তালের শাঁস কখনো খাইনি তবে শুনেছি খেতে নাকি অনেক সুস্বাদু। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।
কাঁচা তালের শাঁস খেতে বেশ সুস্বাদু ও মজাদার। আমি দিনাজপুরে প্রায় কাঁচা তালের শাঁস খেতাম। তবে কাঁচা তালের শাঁস খেলে গরমের জন্য বেশ উপকারি।কাঁচা তালের শাঁস হাটে-বাজারে পাওয়া যায়। আমাদের ভবের বাজারে কাঁচা তালের শাঁস তেমন পাওয়া যায় না।