RE: জনপ্রিয় খাবার মিষ্টি ও ফাস্টফুড
ঠিকই বলেছেন মিষ্টি পছন্দ করে না এমন মানুষ নেই বললেই চলে।আমারও মিষ্টি অনেক পছন্দ।আপনি মিষ্টির উপকারী ও অপকারী দিক অনেক সুন্দর করে বিস্তারিত তুলে ধরেছেন।আমাদের বাসায় সব সময় মিষ্টি এনে রাখা হয়,মেহমান আপ্যায়নে এর কোনো বিকল্প নেই।ঠিকই বলেছেন অতিরিক্ত কোনো খাবারই খাওয়া ভালো না।মিষ্টি অতিরিক্ত খেলে শরীরে যেমন বাড়তি মেদ জমে তেমনি অনেক ক্ষতিকর দিকও রয়েছে।যাদের ডাইবেডিকস সে রোগিদের ডাক্তার মিষ্টি খেতে বাধা করেন।ঠিকই বলেছেন ফাস্টফুড এ যদি উপকার থাকেও তার থেকে ক্ষতি অনেক বেশি।রাস্তায় বসে বা ভ্যান নিয়ে দাঁড়িয়ে ফাস্টফুড সব জায়গায় বিক্রি করে এখন।তা দেখে অনেকেই লোভ সামলাতে পারেনা।আপনি ঠিকই বলেছেন রাস্তার পাশে ফাস্টফুডের যে দোকান গুলো রয়েছে,সেখানকার খাবার গুলো আরো বেশি ক্ষতিকর।কারণ তারা অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাবার তৈরি করে।সবাই তবে এক না,অনেকে খাবার ঢেকে রাখে অনেক সচেতন ভাবে খাবার বানায় ফলে খাবার বানানোর সময় বা বানানো খাবারে রাস্তার ধুলা বালি পরেনা।তবে এখন ভালো ভালো নামি-দামি রেস্টুরেন্টে অস্বাস্থ্যকর খাবার বানানোর জন্য জরিমানা দিতে হচ্ছে।সব সময় যে দামি খাবারের হোটেল বা রেস্টুরেন্ট যে স্বাস্থ্যকর হবে তা কিন্তু না।আপনি অনেক সুন্দর করে বিস্তারিত মিষ্টি ও ফাস্টফুড নিয়ে অনেক সুন্দর করে উপস্থাপন করেছেন।আপনাকে ধন্যবাদ আপনি কেক এবং স্যান্ডউইচ কিনেছেন তা আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন।সাথে রিভিউ দিয়েছেন খাবারের।আপনি মিঠাই দোকান থেকে খাবার নিয়েছেন,এদের মিষ্টি এবং ফাস্টফুড অনেক মজাদার আমিও প্রায় নিয়ে থাকি এখান থেকে।আপনার ফটোগ্রাফি অনেক সুন্দর হয়েছে।ধন্যবাদ আপনাকে।
ধন্যবাদ আপু।