ওয়েব সিরিজ রিভিউ: মার্ডার ইন দ্যা হিলস- কিডন্যাপ ( সিজন ১-চতুর্থ পর্ব )
হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি। |
---|
আজকে আপনাদের সাথে মার্ডার ইন দ্যা হিলস ওয়েব সিরিজটির চতুর্থ পর্ব রিভিউ দেব। আজকের চতুর্থ পর্বের নাম হলো "কিডন্যাপ"। আগের পর্বে লাস্ট দেখেছিলাম বব অর্জুনের জন্য কিভাবে বিপদজনক হয়ে উঠেছিল এবং পাহাড়ি জঙ্গলের মধ্যে অর্জুনকে ধরার জন্য বব পিছু নিয়েছিল। এরপরে কি হয় আজকে দেখবো।
☀কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:☀
✠মূল কাহিনী:✠
তো ওইদিন বব অর্জুনকে খোঁজ করতে করতে একটা বড়ো খাদের পাশে গিয়ে একটা গাছের আড়ালে লুকিয়ে ছিল। কিন্তু মনে হলো বব সম্ভবত অর্জুনকে এক সাইডে দেখে ফেলেছিলো অর্থাৎ তার ব্যাগ কিন্তু বব তাকে না দেখার ভান করে সেখান থেকে সৌরভ এর সাথে ফিরে চলে যায়। এরপর অর্জুন সেখান থেকে বেরিয়ে এসে প্রথমে ডাক্তার রিমা বলে একজনকে খোঁজ করতে থাকে যে গত ৩০ বছর আগে সেই শৈবাল আর তার বোনের পোস্টমর্টেম রিপোর্ট করেছিল। আর এইজন্য সে সহযোগিতার আশা করে অন্য আরেকজন ডাক্তার নিমা বলে একজনের সাথে দেখা করতে যায়। এই ডাক্তার নিমার আবার টনি অর্থাৎ অঞ্জন দত্ত এর সাথে ভালো ভাব ছিল। ডাক্তার রিমা সম্ভবত এখন দার্জেলিং এ ডাক্তারি করে না আর সেখানে তার পরে এই নিমা আসে। তো নিমার এই ক্ষেত্রে দেখা গেলে তার বিষয়গুলো জানার কথা না, কিন্তু তার সাথে যেহেতু টনির একটা রিলেশন ছিল তখন হয়তো বলাবলি করলেও করতে পারে কারণ রিমার পরে নিমার হাত দিয়েই সব পোস্টমর্টেম রিপোর্ট বের হতো। তো অর্জুন সেই হিসেবে তার কাছে গিয়ে রিমার খোঁজ করতে লাগে কিন্তু নিমা বলে হঠাৎ তাকে কেন খুঁজছেন তখন অর্জুন সেই ৩০ বছর আগের সেই মার্ডার এর ঘটনাটা বলে আর সেখানে রিমার তৈরি করা রিপোর্টে যে কোনো এলকোহল ছিলোনা কিন্তু সেটাকে ড্রিংক করে গাড়ি চালানোর রিপোর্ট পরে দেয় সেই বিষয়ে কিছু জানার চেষ্টা করে যে সে জানে কিনা এই বিষয়ে।
নিমা অর্জুনকে কিছুই না বলে সেখান থেকে উঠে আসে কারণ অর্জুন বলে বসে যে সে ওই ঘটনা নিয়ে লেখালেখি করতে চায় খবরের কাগজে। আর নিমা সেখানে নিজেকে ইনভল্ভ রাখতে চায় না বলে সে ঘটনার কিছু বলতে চায় না। কিন্তু পরে সেখানে নিমা সিগারেট খেতে খেতে বলে যে ওই মার্ডার এর ঘটনার বিষয়ে টনি আমাকে টুকটাক কিছু বলেছিলো তাছাড়া তেমন কিছু সে এই বিষয়ে জানেনা বলেই জানায়। তবে নিমা একটা কথা অর্জুনকে বলে যে টনির খুনের সাথে জাইসওয়াল নামে একজন লোক তাকে জায়গা জমির বিষয় নিয়ে হুমকি দিয়েছিলো। কিন্তু অর্জুন তার মুখ থেকে আরো কথা বের করার চেষ্টা করে আর নিমা রেগে গিয়ে তাকে বেরিয়ে যেতে বলে কারণ এমন কিছু সত্য ঘটনা আছে যেগুলো অর্জুন খবরের কাগজে লিখলে নিমার নামটাও চলে আসবে তাই তাকে আর কিছুই বলে না, একপ্রকার কিছুটা হুমকি দেওয়ার মতোই দেয় অর্জুনকে । অর্জুন সেখান থেকে বেরিয়ে আসার সময় নিমার একটা ডাইরির নিচে একটা ফটো পায় যেখানে শৈবালের সাথে একটা মেয়ে ক্লোজলি দাঁড়িয়ে আছে, সেটা এখন তার বোন হতে পারে আবার এই নিমাও হতে পারে কারণ মেয়ের চেহারাটা স্পষ্ট দেখা যায়নি।
অর্জুন নিমার বাড়ির থেকে বেরিয়ে আসার পরে রাস্তায় সৌরভ এর সাথে দেখা হয়ে যায় এবং সৌরভ অবাক না হলেও অর্জুন একটু অবাক অথবা ঘাবড়ে যায় কারণ ববের সাথে সৌরভই তো তাড়া করছিলো। তো অর্জুন তাকে বলে যে টনি মরে গেছে কিন্তু আপনি এখনও কিসের জন্য দার্জেলিং এ পড়ে আছেন। সৌরভ আসলে টনির তৈরি করা স্ক্রিপ্ট এ কাজ করতে এখানে এসেছিলো কিন্তু সেটা আর হলো না, তাই টনির বাড়ির থেকে সে একটা স্ক্রিপ্ট নিয়ে আসে এবং সেই স্ক্রিপ্টা দিয়ে সে নতুন কোনো স্ক্রিপ্ট তৈরি করতে চায় অর্থাৎ সেই স্ক্রিপ্টটা আবার এই ৩০ বছরের দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে। এদিকে অর্জুন তার খবরের কাগজে সত্যিটা উদ্ঘাটন করার জন্য সব জায়গায় খোঁজ করে বেড়াচ্ছে আর সৌরভ তলে তলে এই নিয়ে তার স্ক্রিপ্ট সাজানোর চেষ্টা করছে। তবে সৌরভও এখানে একটা বিষয় সামনে আনে যেটা নিমার কথার সাথে মিলে যায় যে জাইসওয়াল এর হাত থাকতে পারে এখানে টনির মৃত্যুর সাথে।
অর্জুন আর সৌরভ তাদের দুইজনের দুই তরফা বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করতে করতে একটা হোটেলে যায় এবং সেখানে বসে দুইজন একসাথে এই বিষয় নিয়ে ইনভেস্টিগেট করতে চায় যাতে তাদের দুইজনের কাজ এর সমাধান একসাথে হয়ে যায়। কারণ এখানে তাদের দুইজনের লক্ষ্য একটাই যে খুনের বিষয়টা নিয়ে একজনের পত্রিকায় ছাপানো আর আরেকজনের ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিজের জন্য স্ক্রিপ্ট তৈরি করা। কিন্তু অর্জুন রাজি হয় না, কারণ তার কাছে মনে হয় যে সৌরভ নিজের কাজ উদ্ধার করার জন্য তাকে ব্যবহার করছে। তাই অর্জুন রাজি না হলে রেগে সৌরভ সেখান থেকে উঠে চলে যায় আর বলে যায় যে বুদ্ধি থাকলে জাইসওয়াল এর দিকে একটু নজর রাখতে । এরপর রাস্তায় DSP সাহেবের সাথে দেখা হয় এবং তার সাথে গাড়িতে উঠে DSP সাহেবের বাড়িতে যায় কিন্তু DSP সাহেব তার উপর রেগে থাকে কারণ তাকে না জিজ্ঞাসা করে তার আন্ডারের অফিসারের বিরুদ্ধে ইনভেস্টিগেশন করছে। অর্জুন আসলে একজন ইনভেস্টিগেট সাংবাদিক তাই সে সেই হিসেবে করেছে কিন্তু সেটা DSP সাহেবকে না জানানোয় সে এই ভুলটা করে বসে।
অর্জুন সেখানে DSP সাহেবকে বলে যে ওয়াশরুমে যাবে কিন্তু DSP সাহেব আগে থেকেই তার ভাবভঙ্গি দেখে বুঝতে পেরেছিলো যে কি জন্য যেতে চাচ্ছে। আসলে অর্জুন যখন DSP সাহেবের সাথে বাড়ি এসেছিলো তখন টেবিলের উপরে একটা পোস্টমর্টেম রিপোর্ট এর ফাইল দেখতে পায় যেটা প্রকৃতপক্ষে ছিল ডাক্তার রিমার তৈরি করা রিপোর্ট। আর অর্জুন সেই রিপোর্ট নিয়ে তার জ্যাকেটের ভিতরে লুকিয়ে ফেলে সেটা DSP সাহেব দেখেও ফেলে কিন্তু আর কিছু বলেনি। এরপর একটা বাহানা দেখিয়ে সেখান থেকে চটজলদি বেরিয়ে যায়। এরপর রিপোর্টটা একটা পার্ক মতো জায়গায় বসে হালকা কিছু পড়ে আর বাড়ির দিকে এসে দেখে তার ঘরের দরজা আগে থেকেই খোলা এবং এরপরে গিয়ে দেখে শিলা একটা ফাইল নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। এরপরে শিলা সেখান থেকে বেরিয়ে যায় আর অর্জুন শিলার সাথে কিছু কথা বলার জন্য তার পিছু পিছু রাস্তায় গেলে কিছু গুন্ডাপান্ডা অর্জুনকে ধরে গাড়িতে তুলে নিয়ে যায়।
✠ব্যক্তিগত মতামত:✠
এই পর্বের কাহিনীতে দেখা গেলো যে অর্জুন সাংবাদিক হিসেবে যে খুনের আসল রহস্য উদ্ঘাটন করার জন্য ডাক্তার রিমার খোঁজ করছিলো সেটা আংশিক উদ্ধার করতে পেরেছে অর্থাৎ ডাক্তার রিমাকে খুঁজে না পেলেও তার তৈরি করা রিপোর্ট সে পেয়েছে। এই রিপোর্টেই শৈবাল আর তার বোনের মৃত্যুর আসল সত্যি ঘটনাটা আছে যে তারা আসলেই এক্সিডেন্ট করেছিল না তাদের পরিকল্পিত ভাবে মার্ডার করা হয়েছিল। কিন্তু এখনো পুরোপুরি বোঝা যাচ্ছে না কারণ রিপোর্টটা পরবর্তীতে পাল্টানো হয়েছিল সেটা এই রিমাকে দিয়ে করিয়েছিলো না অন্য কাউকে সেটা রিপোর্টটা খোলসা হলে বোঝা যাবে। তবে এটা বোঝা যাচ্ছে যে সেই ৩০ বছর আগে ডাক্তার রিমাকে কোনরকমভাবে দার্জেলিং থেকে অন্য কোথাও ট্রান্সফার করে দিয়েছে। রহস্যগুলো এখনো রহস্যই রয়ে গেছে, সন্দেহ এক একদিকে যাচ্ছে কিন্তু কোনটা ঠিক বোঝা মুশকিল। এখানে বব সেই শৈবালের ছেলে নাকি সেটা দেখার জন্যও অর্জুন শিলাকে বলেছিলো আর শিলা সেই রিপোর্ট এনে দিয়েছিলো আর বলেছিলো বব তার ছেলে ছিল না আর এই নিয়ে তাদের সম্পর্কটা ভেঙে যায় আর এই নিয়ে কথা বলার জন্য অর্জুন রাস্তায় যেতেই বললাম আগে যে তাকে ধরে নিয়ে যায়, আসলে এটা ববই করেছিল কারণ বব তার পাশেই দাঁড়িয়ে ছিল কিন্তু কিছুই করিনি অর্থাৎ বব কিছু গুন্ডাপান্ডা দিয়েই এই কিডন্যাপটা করিয়েছে।
✠ব্যক্তিগত রেটিং:✠
৯.০/১০
✠ট্রেইলার লিঙ্ক:✠
কিডন্যাপ জাতীয় ঘটনাগুলি খুবই রহস্যময় আর এই পর্বটি খুবই জটিল।অর্জুন রিপোর্ট নিলে সেটা DSP সাহেব দেখেও কিছু বলেনি কেন?
সবকিছু কেমন উলটপালট লাগছে।ডাক্তার রিমাকে কেনই বা ট্রান্সফার করে দিয়েছে সেটা ঠিক বুঝলাম না?অর্জুন আসলে একজন ইনভেস্টিগেট সাংবাদিক এটা শেষমেশ জানতে পারলাম।যাইহোক কারা অর্জুনকে ধরে নিয়ে গেছে তা পরের পর্বে জানা যাবে।পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম, ধন্যবাদ দাদা।
ওয়েব সিরিজ রিভিউ: মার্ডার ইন দ্যা হিলস- কিডন্যাপ এর এই পড়বে দেখা যাচ্ছে অর্জুন যেহেতু সাংবাদিক তাই তাকে সকল রহস্যের উদঘাটন করতেই হবে। আর তাই সেই ডাক্তার রিমার খোঁজ করছিল। তবে যেহেতু ডাক্তারকে খুঁজে পায়নি তবুও সেই ঘটনার সামান্য হলেও উদঘাটন করতে পেরেছে। কারণ ডাক্তার রিমা রিপোর্ট তৈরি করে রেখেছিল। আর এই রিপোর্টেই শৈবাল ও তার বোনের মৃত্যুর রহস্য লুকিয়ে আছে। আর এখানে ববকেই মনে হচ্ছে আসল রহস্যের মূল হোতা। এখানে বব শৈবালের ছেলে কিনা এটা জানার জন্য শিলা রহস্য উদঘাটন করে কিন্তু জানতে পারে বব শৈবালের ছেলে না। পরবর্তী পর্বে আসল জিনিস জানা যাবে।
শেষে দেখা যাবে ববের কোন হাতে ছিল না, সেটা আমার মনে হচ্ছে। এটা নিশ্চয়ই পরিকল্পিত মার্ডার ছিল। পরবর্তীতে খুনি পরিচিত কেউ একজন হবে এবং কাহিনী খুব ইন্টারেস্টিং হবে। সবাইকে তাক লাগানোর জন্য। যাই হোক এ পর্বে রেটিং পয়েন্ট টো বেশ ভালো। এমন কাহিনী সংক্রান্ত সিরিজ বা মুভি দেখতে ভীষণ ভালো লাগে, এই ওয়েব সিরিজ টা দেখার বেশ ইচ্ছে আছে।
পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম ভাইয়া।
যাক সাংবাদিক হিসেবে অর্জুন খুনের তদন্তে নেমে অন্তত ডাক্তার রিমার তৈরি করা রিপোর্ট হাতে পেয়ে গেছে। আর এটার মধ্যে অনেক প্রশ্নের উত্তর লুকানো রয়েছে। এই রিপোর্টে জানা গেছে শৈবাল আর তার বোনকে খুন করা হয়েছে পরিকল্পিতভাবে।
তবে আরো কিছু রহস্য যেন জট পাকিয়ে রয়েছে। যাক ধীরে ধীরে সব প্রকাশ হবে মনে হচ্ছে।
ধন্যবাদ দাদা পর্বটি রিভিউ করার জন্য।
দোয়া রইল পুরো পরিবারের জন্য 🥀
সাংবাদিক অর্জুন নিজের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে রহস্য উন্মোচনের চেষ্টা করেছে। অর্জুন ডাক্তার রিমার খোঁজ করছিল। কিন্তু ডাক্তার রিমাকে সেখান থেকে সরিয়ে দেওয়া হলেও তার রিচার্জ এর পেপার গুলো রয়ে গিয়েছিল। রিমার পরে নিমার হাত দিয়েই যেহেতু সব পোস্টমর্টেম রিপোর্ট বের হত তাই নিমা অনেক কিছুই জানত। কিন্তু সে প্রকাশ করতে চাইছিল না। কারণ সে ভাবছিল তথ্যগুলো প্রকাশ্যে আসলে হয়তো তার নাম সামনে চলে আসবে এবং পত্রিকায় চলে আসবে। তবে অর্জুন ছিল নাছোড়বান্দা। নিজের প্রয়োজনীয় তথ্যগুলো জানার জন্য বেশ চেষ্টা করেছে। শৈবাল এবং তার সাথে একটি মেয়ের ছবি পাওয়া গিয়েছিল। কিন্তু সেটা তার বোন কিনা সেটা বোঝা যাচ্ছে না। কিন্তু শৈবালের মৃত্যুর রহস্য জানার জন্য অর্জুন অনেক চেষ্টা করেছে। দেখা যাক পরবর্তী পর্বে কি হয়। পরবর্তী পর্বের জন্য অপেক্ষায় রইলাম দাদা।
এই ওয়েব সিরিজটাও বেশ জটিল মনে হচ্ছে। যতই ভেতরের দিকে আগাচ্ছে ততই সবকিছু গোলমেলে হয়ে যাচ্ছে। অর্জুন যে পোস্টমর্টেম রিপোর্টটি খুঁজছিলো সেই রিপোর্টটি কাকতালীয়ভাবে ডিএসপির বাসায় পেয়ে গেল। ডিএসপি কি ইচ্ছা করেই অর্জুনের জন্য রিপোর্টটি রেখেছিল? তা না হলে অর্জুন যে রিপোর্টটি চুরি করেছে তা দেখেও সে কিছু বলল না কেন। তাছাড়া এই ববের কাহিনীটা বা কি? কেন অর্জুনের পিছু লেগেছে। দেখে তো মনে হচ্ছে ববই আসল খুনি। কিন্তু শেষে হয়তো দেখা যাবে যে খুনি অন্য কেউ বের হয়েছে। কারণ এত সহজে আসল খুনি বোঝা গেলে তো রহস্য সিরিজ আর রহস্য থাকবে না। তাছাড়া বব শেষে কেনই বা অর্জুনকে গুন্ডা দিয়ে কিডন্যাপ করালো। এমন এমন জায়গায় এসে কাহিনীগুলো শেষ হয় যে পরবর্তী পর্ব না দেখা পর্যন্ত ভালো লাগে না। যাইহোক দাদা বেশ ভালো লাগছে এই সিরিজটিও। ধন্যবাদ আপনাকে।
দাদা ওয়েব সিরিজটা যতই পড়ছি রহস্য এক দিক থেকে অন্য দিকে মোড় নিচ্ছে। কিছু বুঝার আগেই আরেকটি রহস্য এসে যোগ হয়ে যাচ্ছে। ডাক্তার রিমার রিপোর্টে হয়তো কিছু তথ্য পাওয়া যেতে পারে,তবে তা যথেষ্ট নয়। এদিকে শৈবালের আর শিলার মাঝে ববকে নিয়ে আরেক জামেলা হয়ে গেল। দেখা যাক লেখক কোথায় নিয়ে গল্পটি শেষ করে। হয়তো শেষের দিকে গেলে কিছু রহস্য জানা যাবে। ধন্যবাদ দাদা।