ওয়েব সিরিজ রিভিউ: মহাভারত মার্ডার্স- দ্রোপদী পর্ব এবং সহদেব পর্ব ( ১ম & ২য় পর্ব )
হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি।
আজকে আমি আরেকটি নতুন ওয়েব সিরিজ রিভিউ দেব। এই ওয়েব সিরিজটি এই মাসেই রিলিজ পেয়েছে। এই ওয়েব সিরিজটির নাম হলো "মহাভারত মার্ডার্স"। এই সিরিজটি ১ টি মাত্র সিজন নিয়ে তৈরি করা। আর এইগুলোর প্রতিটা পার্ট কম সময়ের তাই দুটি করে রিভিউ দেব। মূলত সিরিজগুলো ক্রাইম জাতীয় আর এখানে প্রতিটা পার্টে মহাভারতের অনুসারে তৈরি করা হয়েছে। আশা করি আপনারাও এই নতুন সিরিজটির রিভিউগুলো পড়ে আনন্দের সাথে উপভোগ করবেন।
☫কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:☫
✔মূল কাহিনী:
কাহিনীর শুরুতে মহাভারত এর মতো একটা যাত্রাপালা দেখা যায় যেখানে তারা জাস্ট অভিনয় করার মতো করছে। এরপরে একটা বাড়িতে খুন হয় একটা মেয়ে যার দেহটিকে টুকরো টুকরো করা ছিল। এরপর থানার থেকে পুলিশ অফিসার আসে সেখানে আর এই কেস এর ইনচার্জ করা হয় প্রিয়াঙ্কাকে। এখানে মূলত তানিয়া নামক একটা মেয়ের বন্ধু খুন হয় আর এরা রুম মেট হিসেবে থাকতো একসাথে। এরপর ফরেনসিক ল্যাবের লোকজনও আসে সেখানে এবং এই খুন কিভাবে হলো সেটা নিয়ে তানিয়া নামক মেয়েটিকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে থাকে। তানিয়া তাদের একটা ছেলের কথা বলে কিন্তু সে হচ্ছে নেশাখোর একটা ছেলে, সারাক্ষন ড্রাগ, মদ্য পান করে থাকে। এ আবার ফিল্মের পরিচালক ছিল। যাইহোক পুলিশ তার বাড়িতেও যায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য কিন্তু বাজে ব্যবহার করতে লাগে তাদের সাথে, ডান্ডা ধরলে তখন ভদ্র ভাবে সবকিছু বলতে লাগে।
তাদের দুইজনের সাথে এক এক সময়ে লাগাতার জিজ্ঞসাবাদ চলতে থাকে কিন্তু তাদের কথার উত্তরে সন্দেহ করে তারা। এর কারণ এই ছেলেটি ফিল্ম বানাতো যেসব সেগুলো বাজে প্রকৃতির ছিল আর এই তানিয়া মেয়েটি অন্য কোনো কিছুর সাথে যুক্ত ছিল, সবসময় পার্টিতে যাওয়া আশা করতো আর নেশাও করতো। এরপর প্রকাশ নামক একটা লোক অফিসে বসে সেও ড্রাগ এর নেশায় ছিল আর এর মধ্যে তানিয়া ফোন করে আর তাকে অফিসে আসতে বলে কিন্তু তানিয়া আসতে চায় না কারণ পুলিশের জেরায় এক প্রকার ভয়ভীতি হয়ে আছে সে ফলে বাড়ির বাইরে যেতে চায় না। কিন্তু প্রকাশ নামক লোকটি তাকে জোর করে আসতে বলে , সে ড্রাগের নেশায় অচেতন মতো আছে একপ্রকার এবং সেখানে অফিসে অন্য একজন লোক আসে।
দ্বিতীয় পর্ব শুরু হচ্ছে- এখানে সহদেব পর্বে দেখা যায় প্রকাশ বাবুর অফিসে যে লোকটি এসেছিলো মুখ ঢেকে সে মূলত তাকে খুন করার উদ্দেশেই এসেছিলো। আর তাকে ভীষণ খারাপ ভাবে মারে, সারা পিঠে+বুকের দিকে বড়ো বড়ো যেসব সুই আছে সেগুলো সব বসিয়ে দিয়ে গেছে। এদিকে প্রিয়াঙ্কা বাড়িতে ঢুকে দেখে তার রুম থেকে একটা মহিলা বেরোচ্ছে আর তখন তার হাসব্যান্ড এর সাথে একটু ঝামেলা হয়ে যায় আর তাকে বাড়ির থেকে বের করে দেয়। তার হাসব্যান্ডও এইসব কাজের সাথে একটু জড়িত আছে কারণ তার সন্ত্রাসীদের সাথে লেনদেন আছে। এরপর সকালে প্রিয়াঙ্কার কাছে একটা ফোন আসে যে আগের সেই দেবিকা নামক মেয়েটির মতো আরো একটি কেস পাওয়া গিয়েছে। এরপর পুলিশের লোকজন আর ফরেনসিক ডিপার্টমেন্ট এর লোকজন সবাই অফিসে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় এবং একদম একইভাবে মেরেছে মানে মারার লোক একজনই সেটা অনুমান করতে পারে। এরপর তারা ২৪ ঘন্টার সব সিসি টিভি ফুটেজ চেক করতে লাগে যারা যারা যাওয়া আশা করেছে অফিসে।
প্রিয়াঙ্কা এবং তার সহকর্মীরা সিসি ক্যামেরা দেখেও ফাইন্ড আউট করতে পারেননি যে খুন কিভাবে হয়েছে। আর খুন করার স্পটগুলোতে এক একজনের নাম রেখে যাচ্ছে যেমন দেবিকা মেয়েটি খুনের সময় দ্রোপদী এর ছবি আর এই প্রকাশের খুনের জায়গায় সহদেব এর ছবি আর প্রত্যেক ছবিতে মন্ত্রী শাস্বত বাবুর ছবি আছে যেটা দেখে তারাও একটু অবাক হয়। এরপর প্রিয়াঙ্কা মন্ত্রী সাহেবের বাড়িতে যায় এই কেস দুটির বিষয়ে কথা বলতে এবং একপ্রকার সন্দেহ করেই গেছে। যাইহোক এরপর তারা গিয়ে দেখা করে কিন্তু মন্ত্রী সাহেব অন্যদের সাথে মিটিং করছিলেন তখন তার সহকর্মী তাকে সাথে করে নিয়ে যায়। মন্ত্রী সাহেবকে এইসবের জন্য একপ্রকার যুধিষ্ঠিরও বানিয়ে দেয়। তারা বেশি কিছু একটা জিজ্ঞাসা করতে পারিনি , খুনের তারিখগুলোতে কোথায় কোথায় ছিল সেইটা জিজ্ঞাসা করলে পাসপোর্টটা ধরিয়ে দিয়ে বলে যে আমি আমেরিকাতে ছিলাম ফলে প্রশ্নই ওঠে না আমি এইসবের সাথে জড়িত ছিলাম। তবে কয়েকজনের ছবি দেখালে দেবিকা বাদে বাকি দুইজনকে চিনতে পারে। এরপর তারা দুইজন চলে যায় সেখান থেকে।
✔ব্যক্তিগত মতামত:
এখানে কাহিনী শুরু হয়েছে রহস্য দিয়ে। প্রথমেই খুন দিয়ে শুরু হয় কিন্তু কে খুনি এখনো পর্যন্ত তার কোনো একটা ক্লু মেলেনি পুলিশের। ক্রাইম স্পটগুলোতে তারা রিপোর্ট দেখেই বুঝে উঠতে পারছে না কার কাজ হতে পারে। এখানে এই দুটি পর্বের কাহিনীতে এইটুকু বোঝা গেছে যে খুনি এখানে মার্ডারের ব্যাপারগুলোকে একটা মহাভারতের কাহিনীর মতো সাজিয়েছে। এখানে প্রতিটা খুনির জন্য এক একজনের নাম সাজিয়ে রেখেছে, খুন করার পরে খুনি সেই নামের ছবি আর মন্ত্রীর পোস্টের লাগিয়ে একটা রহস্যময় পরিস্থিতি তৈরি করে রাখছে। মোটকথা এখানে মন্ত্রীকেও বদনাম করতে চাচ্ছে। আর এই সাবের পিছনে নিয়ম অনুযায়ী শকুনি কলকাঠি নাড়ছে সেটা আন্দাজ অনুযায়ী ধরা যাচ্ছে, সে ওখান থেকে বলে দিচ্ছে আর সেই মতো আরেকজন খুন করে চলে যাচ্ছে। এখানে এখনো সবকিছু ধোয়াঁশা রয়ে গেছে, দেখা যাক পরের পর্বে কি হয়।
✔ব্যক্তিগত রেটিং:
০৮/১০
✔ট্রেইলার লিঙ্ক:
হৈচৈ প্লাটফর্ম এর ওয়েব সিরিজগুলো আমার খুব ভালো লাগে। আমি বিগত কয়েকটি ওয়েব সিরিজ দেখেছি হৈচৈ এর সব গুলো ভালো লাগছে। আপনি যে ওয়েব সিরিজ রিভিউ করেছেন দুই দিন আগে এই ওয়েব সিরিজ এর এড দেখলাম ইউটিউব এ। মহাভারত মার্ডার্স নাম শুনেই একটা আকর্ষন কাজ করছে।। মুভিটির মূল থিম অনেক ভালো ছিলো।
আসলে ক্রাইম ওয়েব সিরিজগুলো বেশি জনপ্রিয়৷ কারণ সবাই এই টাইপের ওয়েব সিরিজগুলো বেশি দেখে। আমি নিজেও ব্যক্তিগত ভাবে ক্রাইম থ্রিলার, ব্যাংক ডাকাতি, হ্যাকিং রিলেটেড ওয়েব সিরিজ ও মুভি গুলো বেশি পছন্দ করি। মহাভারত মার্ডার্স সিরিজ এর দুটি পার্টই খুব ভালো লেগেছে আমার।
দাদা, আপনাকে অনেক ধন্যবাদ এতো সুন্দর একটি ওয়েব সিরিজ আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। আশা করি সামনের পার্টগুলো আরো বেশি আকর্ষনীয় হবে। আপনার পরবর্টী পার্টের অপেক্ষায় রইলাম। সে পর্যন্ত ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন।
দাদা আপনার ওয়েব সিরিজ রিভিউ: মহাভারত মার্ডার্স- দ্রোপদী পর্ব এবং সহদেব পর্ব ( ১ম & ২য় পর্ব ) পরে মনের মধ্যে আলাদা একটা আকর্ষণ তৈরি হয়ে গেল ওয়েব সিরিজ দেখার প্রতি।তবে ইউটিউবে মাঝে মাঝে কিছু ওয়েব সিরিজ দেখেছিলাম।আর মহাভারতের ওয়েব সিরিজ অনেক আগেই দেখেছিলাম।মহাভারত মানেই আলাদা একটা ফিলিংস কাজ করত মনের মাঝে।সত্যিই মুভিটির মূল আলোচ্য বিষয়বস্তু অনেক ভাল ছিল।আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা এত চমৎকার একটি ওয়েব সিরিজ রিভিউ আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনার উত্তরোত্তর সমৃদ্ধি ও শুভ কামনা করছি।সেইসাথে প্রত্যাশা করছি নতুন নতুন ওয়েব সিরিজ নিয়ে আমাদের সামনে হাজির হবেন।অপেক্ষায় রইলাম।♥♥
ওয়েব সিরিজগুলো দেখতে আমার অনেক ভালো লাগে। আর যদি রহস্যময় ওয়েবসিরিজ হয় তাহলে দেখতে আরো বেশি ভালো লাগে। কারণ রহস্যে ঘেরা ওয়েব সিরিজগুলো দেখার মজা অনেক বেশি। খুনের রহস্য ধীরে ধীরে উন্মোচিত হবে এবং খুনি প্রকাশ্যে আসবে। ক্রাইম ওয়েব সিরিজগুলো আমার কাছে সবচেয়ে বেশি ভালো লাগে। কারণ এর মাঝে অনেক রহস্য লুকিয়ে থাকে। যখন সকল রহস্য ভেদ করে খুনি এবং খুনের কারণ সামনে আসে তখন আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। দাদা আপনার শেয়ার করা ওয়েব সিরিজ রিভিউ পড়ে অনেক ভালো লাগলো। আশা করছি খুব শীঘ্রই পরবর্তী পর্বগুলো আমাদের মাঝে উপস্থাপন করবেন। আপনার জন্য শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো দাদা।♥️♥️♥️
যখন ওয়েব সিরিজটার নাম পড়লাম মহাভারত মার্ডাস তখনই মোটামুটি ধারণা পেয়েছিলাম মহাভারতের কিছু বা কয়েকটা চরিএ এখানে পেতে পারি। হইচই এর ওয়েব সিরিজের প্রতিটা পর্বের আলাদা নাম থাকে। এটা বেশ ভালো লাগে। এই ওয়েব সিরিজটা সম্ভবত নতুন এসেছে। শাস্বত চ্যাটার্জি এর মুভি অনেক দেখেছি। কিন্তু উনাকে ওয়েব সিরিজে অভিনয় করতে কখনো দেখেনি এটা সম্ভবত উনার প্রথম ওয়েব সিরিজ। কাহিনী টা বেশ দারুণ লাগল। পড়ে মনে হলো খুনি একটা প্যাটার্ন মেইনটেইন করে খুন গুলো করছে। দারুণ রিভিউ দিয়েছেন দাদা। পরের পর্বের রিভিউয়ের জন্য অপেক্ষায় থাকলাম।।
শাস্বত চ্যাটার্জি একজন শক্তিমান অভিনেতা। ওনার অভিনয় দেখার মতন। ওয়েব সিরিজ গুলোর নামকরন গুলো সত্যি রহস্যজনক মনে হয়। আমি কিন্তু দাদা প্রথমে ভিন্ন কিছু ভেবেছিলাম যেহেতু মহাভারত দ্রোপদী এবং সহদেব শব্দ গুলো আমাকে ভিন্ন কিছু চিন্তা করতে বাধ্য করেছিল। কিন্তু পরবর্তীতে কাহিনী টা পরে বুঝলাম বিষয় ভিন্ন।বেশ কয়েকটা খুন হল। সব জায়গার ছবি গুলো মিলিয়ে মন্ত্রী সাহেব কে সন্দেহ আসলেই কি তিনি জরিত আছেন। যাই হোক খুনি কে ট্রেস করাটা মুশকিল বলে মনে হচ্ছে।তবে পরবর্তী পর্বে হয় তো কিছুটা আভাস পাওয়া যাবে। অপেক্ষায় রইলাম। ভাল থাকবেন দাদা শুভেচ্ছা নেবেন।
দাদা ওয়েব সিরিজ গুলো আমার কাছে খুবই ভালো লাগে। বিশেষ করে আপনি অনেক গুছিয়ে লেখেন তাই পড়তে ভালো লাগে। আপনার ওয়েব সিরিজ গুলো অল্পকথায় অনেক সুন্দর ভাবে বিস্তারিত বলে থাকেন। আপনি আজকের ওয়েব সিরিজটি আমার কাছে ক্রাইম পেট্রোল এর মতো মনে হয়েছে। প্রথমেই খুন ব্যাপারটা খুবই রহস্যজনক মনে হয়েছে। কেননা কোন খুনের ঘটনা দেখলেই আমরা জানার চেষ্টা করি খুন কে করেছে। ঘটনার অনেক কিছু ধোঁয়াশা রয়ে গেছে। অবশ্যই পরবর্তী পোস্টের মাধ্যমে জানতে পারবো।
দাদা আপনার ওয়েব সিরিজ গুলো রিভিউ পড়ে খুবই ভালো লাগে,কারণ আপনি রিভিউ এর মধ্যে পুরো গল্প বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেন। যার কারণে আপনার রিভিউ পড়তে আমার ভালো লাগে।আর আপনার রিভিউ এর মাধ্যমে ওয়েব সিরিজ গুলো ভালোভাবে বুঝতে পারি, যার কারণে দেখতে খুবই ইচ্ছা করে, আজকে আপনার সুন্দর ভাবে এই মহাভারত মার্ডার্স ওয়েব সিরিজটি আমাদের মাঝে শেয়ার করলেন।আর এই ওয়েব সিরিজ গুলোর মধ্যমে আমরা অনেক শিক্ষানীয় বিষয় জানতে পারি। তাই আমার খুবই ভালো লাগে, আজকে আপনার রিভিউ পড়ে খুবই ভালো লাগলো। তাই আমি ওয়েব সিরিজ দেখার সিদ্ধান্ত নিলাম।
মহাভারত মার্ডার্স- দ্রোপদী পর্ব এবং সহদেব পর্ব এই ওয়েব সিরিজ গুলো দেখতে বেশ চমৎকার লাগে এগুলো দেখে অনেক জ্ঞান পাওয়া যায়, আপনার এ রিভিউ করা এই সিরিজটি আমি আগে কখনো দেখিনি তবে আমার কাছে এটি অনেক ইন্টারেস্টিং মনে হয়েছে। আমি যেহেতু ব্যক্তিগতভাবে এইসব জিনিস গুলো দেখতে অনেক পছন্দ করি আমি সময় পেলে অবশ্যই একবার এটি দেখার চেষ্টা করব আপনার এই পোস্টটা পড়ে খুবই ভালো লেগেছে দাদা আশাকরি এমন জিনিস আমাদের মাঝে আরও শেয়ার করবেন । ধন্যবাদ আপনাকে আপনার জন্য বিশেষ শ্রদ্ধা রইল।❤️❤️🙏
প্রথমে একটা কথা বলি দাদা মূলত ভারত-বাংলাদেশ বাংলা চলচ্চিত্রগুলো সিনেমা বানানোর থেকে এখন ওয়েব সিরিজের দিকে বেশি ঝুঁকে আছে। এর কারণ হচ্ছে দর্শক চাহিদা দর্শকরাও এসব দেখতে বেশ আগ্রহ দেখাচ্ছে। ক্রাইম ওয়েব সিরিজ গুলো সব থেকে বেশি জনপ্রিয় বাংলাদেশের কয়েকটি ভালো মানের ওয়েব সিরিজ তৈরি হয়েছে যেমন মরীচিকা, মহানগর, সহ আরো বেশ কিছু। আমি মাঝে মাঝে ওয়েবসিরিজ দেখি। খুব ভাল লেগেছে আপনার এই রিভিউয়ের প্রথম দ্বিতীয় পর্ব। এই ধরনের ক্রাইম ভিত্তিক ওয়েবসাইট গুলো সব সময় টানটান উত্তেজনা ও রহস্য দিয়ে ঘেরা থাকে। সিরিজ শেষ না করবি বোঝার কোন উপায় নেই যে আসলে কে খুন করেছে। প্রতিটা মুহূর্তেই একে অপরের প্রতি সন্দেহ জাগে কিন্তু সিরিজ শেষে দেখা যায় তাকে কখনো কল্পনাই করা হয় নাই সে আসলে খুনটা করেছে। এখানে যেমন এখন মনে হচ্ছে মন্ত্রীমশাই খুন করেছে তারক ও সৌন্দর্য গেছে কিন্তু পরক্ষনে দেখা যাবে তারা হয়তো হাত থাকতে পারে কিন্তু খুনটা করেছে অন্যজন। আপনার পরের পর্ব পড়ার অপেক্ষায় রইলাম দাদা।
আমি এসব তেমন একটা ভালো বুঝিনা ।তারপরে বলতে চাই আমাদের সমাজের শকুনিরা আজ সমাজে ঘটনার নামে নানান দুর্ঘটনা ছড়িয়ে আত্মতৃপ্তিতে রসনা বিলাসে মত্ত। এরা আছে এরা থাকে এরা হয়তো হাজার হাজার বছর ধরে থাকবে। সুন্দর একটি ঘটনা