টিভি সিরিজ রিভিউ: ম্যানিফেস্ট - কোর্স ডিভাইয়াশন ( দশম পর্ব -সিজন ২)
হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি। |
---|
আজকে আপনাদের সাথে আমি ম্যানিফেস্ট টিভি সিরিজটির দ্বিতীয় সিজনের দশম পর্ব রিভিউ দেব। আজকের পর্বটির নাম হলো "কোর্স ডিভাইয়াশন"। আগের পর্বটিতে শেষ দেখেছিলাম যে রামিরেজ মেলিসাকে গ্রেফতার করে লকআপে ঢুকিয়ে দেয়, আর এদিকে জোশ, জ্যাক আল -জুরাস শিপ তৈরি করে। আজকের এই পর্বটিতে কি বিষয় সামনে আসে দেখা যাক।
❂কিছু গুরুত্ত্বপূর্ণ তথ্য:❂
দেখা যায় যে রামিরেজ মেলিসাকে লকআপে ঢুকিয়ে দেওয়ার পরে জেক আসে তার সাথে দেখা করতে এবং এইগুলো কিভাবে কি হলো জানতে চায়। এখানে রামিরেজ বিষয়টা যদিও পুরোটা হ্যান্ডেল করছিলো মেলিসাকে বাঁচানোর জন্য, ফলে ওই জানে বিষয়টা কি। এরপর রামিরেজ আসলে তার কাছে জানতে চাইলে মুখটা বন্ধ রাখতে বলে আর চলে যায়। সেখান থেকে অফিসাররা চলে গেলে রামিরেজ মেলিসাকে সেখান থেকে বের করে দেয় আর হাতে একটা কাগজ দিয়ে দেয় যাতে লেখা ছিল 'আমাদের জায়গা', এই কথাটার অর্থ হলো পূর্বে তাদের যখন ভালো একটা সম্পর্ক ছিল তখন তারা দুইজন সহ মেলিসার পুরো ফ্যামিলি একটা স্থানে মাঝেমধ্যে গিয়ে সময় কাটাতো, আনন্দ করতো। আর এখানে সেই স্থানেই যেতে বলে রামিরেজ। এদিকে এথেনা বাড়িতে যখন জলের ট্যাব খোলে তখন সে হঠাৎ করে একটা লেকের পাশে চলে যায় অর্থাৎ স্বপ্নের ঘোরে আর সেখানে শুনতে পায় 'সাহায্য করো' শব্দটা। এথেনা জোশকে এই বিষয়টা বললে সেই স্থানে যায় এবং সেখানে আবার তাদের লুকিয়ে লুকিয়ে কেউ একজন দেখছিলো। এথেনা জোশকে বললে জোশ তাকে ধরার জন্য দৌড়ে যায় এবং গিয়ে দেখে আদ্রিয়ান অর্থাৎ এখানে সেই দুর্ঘটনার থেকে আদ্রিয়ানও বেঁচে যায় যেটা দেখেই বোঝা গেলো। যাইহোক এরপর তার কাছে যখন জিজ্ঞাসা করলো এখানে কি করছো, তখন আদ্রিয়ান বলে আমিও এখানে 'সাহায্য করো' এই শব্দটা শুনেই এসেছি। জোশ তার উপর এখনো রেগে গেলেও এথেনা বিষয়টা ঠান্ডা মাথায় দেখতে বলে। আর এদিকে রামিরেজ মেলিসাকে যেখানে আসতে বলেছিলো, সেখানে মেলিসা গিয়ে পৌঁছায়।
মেলিসা সেখানে যাওয়ার কিছুক্ষন বাদে রামিরেজ আসে এবং তাদের দুইজনের মধ্যে অনেক্ষন ধরে নানান বিষয় নিয়ে কথাবার্তা চলে। এরপর জোশ আর এথেনা যে স্থানে গিয়েছিলো সেখানে জোশ আদ্রিয়ানকে সব বিষয়ের জন্য দোষারোপ করতে লাগে কিন্তু অড্রিয়ানের বক্তব্য সে কিছুই করিনি, আর সেই নাইটক্লাবে আগুন লাগার ঘটনাটাও সে জানে না। সেও তাদের মতো সেম শব্দ শুনে লেকের ধারে আসে সেটাই তার বক্তব্যে বলে ,সেখানে এথেনার হঠাৎ করে পেটে ব্যাথা ওঠে আর জোশ তাকে নিয়ে দ্রুত হসপিটালে যায়। সেখান থেকে যাওয়ার পরে আদ্রিয়ান প্রচন্ড ভায়োলেন্স এ সাহায্য করো শব্দটা শুনতে পায় যেটা তার সহ্য করার বাইরে ছিল। এরপর আদ্রিয়ান শুনতে পায় জলে কেউ পড়ে আছে আর সাহায্য চাচ্ছে, আদ্রিয়ান দেখার সাথে সাথে জলে নেমে লোকটাকে বাঁচিয়ে আনে। এরপর জোশ এথেনাকে হসপিটালে নেওয়ার পরে ডাক্তার দেখে বলে এই মুহূর্তে ডেলিভারি না করলে বেবি বাঁচানো অসম্ভব হয়ে যাবে আর সেটা নরমাল ডেলিভারিও পসিবল না। আবার এখানে সার্জারি করেও যদি করা হয় তাহলে সেটাও খুবই বিপদজনক অর্থাৎ এই সার্জারি করলে এথেনার মৃত্যুও হতে পারে। এরপর অনেক ভাবনার পরে এথেনা সার্জারি করার কথা বলে। জোশ এই প্রস্তাবে রাজি হয় না, কিন্তু এথেনা বেবিটাকে বাঁচাতে চায় , তাই এই ডিসিশন নেয়। ডাক্তার আসলে তারা সার্জারির কথা বললে কোনো ভরসা দিতে পারে না।
এথেনার সার্জারি নিয়ে এদিকে পুরো বিষয়টা হসপিটালে প্রিপারেশন শুরু করে দেয়। আর এদিকে মেলিসা আর রামিরেজ অফিসে যায় এবং তাদের বস তাদের উপরে একটা রাগ করার মতো মুড নিয়ে কথা বলে আর তার রুমে ডাকে। এটা আসলে বাকি অফিসারদের দেখানো ছিল, কারণ ভিতরে ভিতরে কি হচ্ছে সেটা তাদের বস আর রামিরেজ আর মেলিসা জানতো। আর এই ঘটনাটা বারের সেই মহিলা মালিকের ভাইকে নিয়ে কারণ সে সন্ত্রাসী কাণ্ডে জড়িত। আর এই বিষয় নিয়ে মেলিসা তার ভাইকে গ্রেফতার করে এনেছিল কিন্তু এক্সাক্টলি অপরাধ প্রমান করার মতো কোনো উপযুক্ত কারণ তাদের হাতে ছিল না, ফলে তাকে এই বিষয় নিয়ে উপরমহলের অফিসারদের প্রশ্নের মুখে পড়তে হয়। আর তারা একটা প্ল্যানও সাজায় যে ওই লোকটাকে কিভাবে প্রমান সহ ধরা যায়। এরপর এদিকে আদ্রিয়ান যে লোকটিকে জলের থেকে বাঁচিয়েছিলো সেই লোকটি বয়স্ক আর একজন বেস্ট সার্জিয়ান ছিল। আর তাকে অড্রিয়ান সেই হসপিটালেই নিয়ে যায় যেখানে এথেনাকে ভর্তি করা আছে। এদিকে ডাক্তাররা সার্জারির প্রিপারেশন করতে লাগলে হঠাৎ করে জোশ আবার ডক্টরকে বলে সার্জারি না করতে, এর পরিবর্তে ট্রান্সফিউশন করতে বলে। জোশ কোনোমতে এথেনাকে হারাতে চায় না, এই ভয়ে সার্জারির দিকে যেতে মানা করে। আর ওই সার্জিয়ান যখন আদ্রিয়ানের সাথে সেখান থেকে চলে যাচ্ছিলো তখন একজন নার্স তাকে দেখে চিনতে পারে আর এথেনার এই কেসটার বিষয়ে কথা বলে। ওই লোকটা তখনি এথেনার কাছে যায় আর সার্জারি করতে বলে, কারণ ওই ডাক্তার বলে এইরকম আমি অনেক সার্জারি করেছে এবং বেশিরভাগটাই সফলতা অর্জন করেছি।
এথেনার সার্জারির জন্য ওটি তে নিয়ে যায় এবং সার্জারির কাজ শুরু করে দেয় সেই ডাক্তার। সবাই অনেক টেনশনে থাকে আর সেখানে অলিভ আর জ্যাকও যায়। ওটি শেষ হলে ডাক্তার এসে তাদের ভালো একটা খবর জানায় যে ওটি ভালোভাবে সম্পূর্ণ হয় আর মা এবং বেবি দুইজনই ভালো আছে। আর এইটার জন্য জোশকে বলে আমাকে যে বাঁচিয়েছে তাকে ধন্যবাদ দেওয়া উচিত কারণ আমি আজ এখানে আছি তার জন্য আর এই ওটিটা করতে পারলাম। ডাক্তার যে লেকে পড়ে গিয়েছিলো সেই লেকের কথা বললে জোশ একটু চমকে যায় কারণ তারাও সেই লেকের কাছে ছিল কিন্তু ঘটনাটি তখন ঘটেনি। যাইহোক এরপর জোশ আদ্রিয়ানকে গিয়ে ধন্যবাদ জানায় সমস্ত রাগ ভুলে গিয়ে। আর তাদের বেবিকে নিয়ে অনেক খুশি অনুভব করে। এদিকে আদ্রিয়ান হাসপাতাল থেকে বেরিয়ে যাওয়ার সময় সে দেখতে পায় যে তার সামনে ছায়ার মতো কিছু দৃশ্য উঠছে আর সে এটা দেখে ভয় পেয়ে দৌড়ায়, জ্যাকের ক্ষেত্রেও সেম বিষয়, কারণ সেও এই ছায়া দেখতে পেতো। এদিকে মেলিসা আর রামিরেজ তার ফুল টিম নিয়ে সেই বারে রেট মারে করে আর হাতেনাতে সেই বারের মহিলার ভাইকে গ্রেফতার করে। আর এই কাজে জেকও তাদের সাহায্য করেছে।
এই পর্বটা আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে, কাহিনীটা বেশ ইন্টারেষ্টিং ছিল। আর এই পর্বের বিষয়টা পুরোটা এথেনার সার্জারি নিয়ে আর বারে ঘটিত সন্ত্রাসীদের নিয়ে ঘটেছে। এথেনার সার্জারির বিষয়টাতো ওই গেলো। আর এখানে এই সন্ত্রাসীদের হাতেনাতে ধরার জন্য একটা মাস্টার প্ল্যান সাজায় তাদের বস, রামিরেজ আর মেলিসা মিলে। এখানে মেলিসা এক সময় ওই বারে গিয়ে গুপ্ত মাইক্রোফোন বেঞ্চের নিচে লাগিয়ে দিয়ে এসেছিলো যাতে তাদের কথাবার্তা শুনতে পায়। এখন এই বিষয়টা রামিরেজকেও বলে, আর রামিরেজ আগে যে একভাবে ওই বারে যেত এবং ড্রিংক করতো সাথে ওই বারের মালিক মেয়েকে তার প্রতি মোহিত করে আর তার ভাইয়ের সাথে একটা বন্ধুত্ব সম্পর্ক তৈরি করে। এরপর রামিরেজকে তারা বিশ্বাস করা শুরু করে, ফলে তার উপর সন্দেহ করতো না কোনকিছুতে। এখানে এই ঘটনার শেষ পরিণতিতে জেককে তাদের আড্ডায় পাঠায় এবং সেখানে রামিরেজ পৌঁছালেও তাকে না বাঁচানোর একটা ভান ধরে আর রামিরেজ এর কাছ থেকেও ওই ছেলেটি ফোন কেড়ে নিয়ে ভেঙে ফেলে যাতে এখানকার খবর বাইরে না যায়। কিন্তু ওই যে গুপ্ত মাইক্রোফোন ছিল সেটার বিষয়ে তারা সবাই অবগত ছিল। ফলে রামিরেজ সেইটা পকেটে ঢুকিয়ে নিলে এখানকার সব কথা মেলিসার কাছে পৌঁছাতে লাগে আর তখন মেলিসা পুরো ফোর্স নিয়ে সেখানে পৌঁছিয়ে যায়। এখানে সাইমন ব্যাক্তিটাও জড়িত ছিল আর ইনি ছিলেন একজন ইউনিভার্সিটির প্রফেসর। অনেকে এই বারের পিছনে আর প্রফেশনাল কাজের পিছনে এই সন্ত্রাসী কাজ করে বেড়াতো। সবগুলোকে পরে হাতেনাতে প্রমান সহ ধরে নিয়ে যায় আর রামিরেজ এবং জেকের মধ্যে একটা ভুল বোঝাবুঝির বিবাদ ছিল সেটা ক্লিয়ার হয়ে যায়।
দাদা এই পর্ব টা সত্যিই অনেক ইন্টারেস্টিং ছিল। আপনি খুবই সুন্দরভাবে আমাদের মাঝে রিভিউ করেছেন। এই পোস্টটি পড়ে খুবই ভালো লাগলো।আজকের পর্বে সন্ত্রাসীদের হামলা এবং সার্জারি নিয়ে বেশ ইন্টারেস্টিং পর্বটি ছিলো। এই পর্বটি মাধ্যমে অনেক কিছু জানতে পারলাম। বিশেষ করে মাইক্রোফোন এর মাধ্যমে, ছেলেটি ফোন কিড়ে নিয়ে তারা ভেঙে ফেলে কিন্তু গুপ্ত মাইক্রোফোন থাকার কারণে সকল তথ্য মেলিসার কাছে পৌঁছে যায়।আর মেলিসা ফোর্স নিয়ে এসে অপরাধীদের ধরে।এই অপরাধের মধ্যে ইউনিভার্সিটির প্রফেসর ও ছিলো। আজকের পর্বটি অনেক রহস্যময় ছিল, পড়ে খুবই ভালো লাগলো।
রামিরেজ আর মেলিসা মিলে তাহলে তো বেশ ভালোই বুদ্ধি করেছে দাদা। যেহেতু তারা বুদ্ধি খাটিয়ে ব্রেঞ্চের নিচে মাইক্রোফোন লাগিয়েছিল তাইতো সহজেই তথ্য আদান প্রদান করতে পারলো। মাইক্রোস্কোপের মাধ্যমে সব তথ্যগুলো সবার কাছে চলে যায়। এর ফলে শেষ পর্যন্ত সবাই হাতেনাতে ধরার পরে। সাইমন নামের ব্যক্তিটি ইউনিভার্সিটির প্রফেসর ছিলেন এটা জানতে পারলাম। আর সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে শেষে এসে রামিরেজ এবং জেকের মধ্যে যে ভুল বোঝাবুঝি ছিল তা একেবারে ক্লিয়ার হয়ে যায়। দাদা আপনার শেয়ার করা টিভি সিরিজের এবারের পরবর্তী পড়ে বেশ ভালো লাগলো। পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।
মেলিসা আগ থেকে মাইক্রোফোন বারে লাগিয়ে দিয়ে ছিলো। তার জন্য বাহির থেকেই সব শুনতে পেয়েছে।ফোন ভেঙে ফেলেছে ছেলেটি যেন বারের খবরাখবর বাহিরে না যায়,কিন্তু রামিরেজ আর মেলিসা মিলে মাইক্রোফোন লাগানোর জন্য সেই বাহিরে গেলো।প্রফোশনার কাজের পিছনে অনেকেই বিভিন্ন সন্ত্রাসী কাজ করে বেড়ায়।আর ঠিক সময়ে মেলিসা পুরো ফোর্স নিয়ে পৌঁছে গিয়েছিলো।অবশেষে রামিরেজএবং জেকের ভুল বোঝাবুঝি একেবারে ক্লিয়ার হলো।ভালো ছিলো পর্বটা। ধন্যবাদ
বর্তমানে গুপ্ত মাইক্রোফোনটা অনেক জাগায় ব্যবহার হতে দেখা যায়। গোপন খবর জানার জন্য এই মাইক্রোফোনটা খুব কার্যকরি ভূমিকা পালন করে। আজকের পর্বটার মধ্যে মাইক্রোফোনটার মাধ্যমে অনেক রহস্য প্রকাশ্যে চলে আসে। আজকের পর্বটায় সবার মাঝে একটি অন্যরকম অনুভূতি কাজ করেছে। নতুন পুরাতন অনেকের ভূমিকা রয়েছে। ধন্যবাদ দাদা।
এথেনা আর রামিরেজ দুজনেই সাহায্য করো শব্দটা শুনেছিল হয়তো ওই ডাক্তারকে বাঁচানোর জন্য। কিন্তু এথেনারা চলে আসার জন্য তারা ডাক্তারটি লেকে পরেছিলো দেখতে পারেনি। কিন্তু রামিরেজ ছিল জন্যই ডাক্তারটি বেঁচে গেল। আর ডাক্তারটি বেঁচে গেলো জন্যই এথেনার অপারেশনটাও সুন্দরভাবে হলো। তা না হলে তো সমস্যা হতে পারতো। এখানেও মায়ের মহত্ব দেখিয়েছে । নিজের জীবন দিয়ে হলেও বাচ্চাকে বাঁচানোর চেষ্টা করছে। যাক অবশেষে বাচ্চা এবং মা দুজনে সুস্থ আছে দেখে ভালো লাগলো । আর মেলিসা বুদ্ধি করে টেবিলের নিচে চিপ লাগিয়ে এসেছিল জন্যই সন্ত্রাসীদের ধরতে পারলো। এই পুরো নাটকটি সাজিয়েছিল শুধুমাত্র সন্ত্রাসীদের ধরার জন্যই। অবশেষে তারা সফল হয়েছে সন্ত্রাসীদের ধরতে। আজকের পর্বটি বেশ ইন্টারেস্টিং ছিল দাদা । ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর করে উপস্থাপনের জন্য।
এই পর্বটি বেশ ইন্টারেস্টিং ছিল।এথেনা,রামিরেজ ও আদ্রিয়ান এরা সবাই 'সাহায্য করো' একই শব্দটা শুনতে পেয়েছিল এটা এথেনার স্বপ্ন ছিল সেটিই আবার সত্যিকারে ঘটলো।আদ্রিয়ান আসলে জলে নেমে কোন লোককে বাঁচিয়েছিল?যাইহোক শেষমেশ এথেনা ও তার বাচ্চা ভালো আছে জেনে ভালো লাগলো।আর হাতেনাতে প্রমান সহ সন্ত্রাসীদের ধরে ফেলে এটাও ভালো একটি খবর ছিল।ভাগ্যিস মেলিসা বুদ্ধি করে গুপ্ত মাইক্রোফোন বেঞ্চের নিচে লাগিয়ে দিয়েছিল নাহলে এত সহজে সন্ত্রাসীদের ধরা সম্ভব হতো না প্রমাণসহ।খুবই সুন্দর রিভিউ দিয়েছেন দাদা,ধন্যবাদ আপনাকে।
দারুন তো এই পর্বটা, বেশ রোমাঞ্চকর ঘটনা রয়েছে। মেলিসা আর রামিরেজ দারুন পরিকল্পনা এঁটেছে। বিশেষ করে মাইক্রোফোন এমন জায়গায় বসিয়েছে যার মাধ্যমে ওদের সবকথা শুনতে পারে। রামিরেজ বেশ বুদ্ধি খাটিয়ে মেয়েটার সাথে ভাব জমিয়ে ফেলেছে আর তাকে কেউ তেমন সন্দেহ করলো না। সবশেষে মেলিসা পুরো দলবল নিয়ে তাদের ধরতে সক্ষম হয় এবং রামিরেজ আর জ্যাকের মধ্যে ভুলবোঝাবুঝি অবসান ঘটে।
সবমিলিয়ে দারুন একটি পর্ব রিভিউ দিয়েছেন দাদা।
দোয়া রইল পুরো পরিবারের জন্য 🥀