মুভি রিভিউ: ঘোস্ট ভিলা
হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি।
আজকে আপনাদের সাথে একটা মুভি রিভিউ শেয়ার করে নেবো। আজকে আমি হরর মুভি রিভিউ দেবো। অনেকদিন বাদে আজকে একটা হরর মুভি দেখলাম। এই মুভিটির নাম হলো "ঘোস্ট ভিলা"। এই মুভিটি একটি সাউথ ইন্ডিয়ান মুভি। এই মুভিটি আমি আগেও দেখেছি এবং আজকেও আবার দেখলাম, ভালো লাগলো অনেকদিন বাদে দেখে । আশা করি যারা হরর মুভি একটু আদ্দুক দেখতে ভালোবাসেন বা কাহিনী পড়তে ভালোবাসেন তাদের কাছে ভালো লাগবে রিভিউটি।
☫কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:☫
✔মূল কাহিনী:
মুভির শুরুতে দেখা যায় একটা চোর একটা বাড়ির থেকে মূর্তি চুরি করে পালাতে থাকে কিন্তু সেই বাড়ির দেখভাল করার লোকটি দেখে ফেলে আর চোর চোর করে চিল্লায়। পরে গ্রামের লোকজনও রাতে মশাল হাতে নিয়ে চোরটিকে তাড়া করে। চোরটি শেষমেশ লোকজনের তাড়া খেয়ে একটি বাঙ্গলো এর মধ্যে গিয়ে আশ্রয় নেয় আর লোকজন চলে যায় কারণ তারা জানে যে এই চোরটি যে বাঙ্গলো এর মধ্যে গিয়ে ঢুকেছে সেখান থেকে তার বাঁচা মুশকিল। এই বাঙ্গলোটি সেই ঘোস্ট ভিলা নামে পরিচিত ছিল। এরপরে সেখানকার লোকজনেরা থানায় ফোন করে পুলিশজনকে ডেকে আনে। পুলিশ এসে দেখে সেই চোরটি বাইরে মৃত অবস্থায় পড়ে আছে, এরপর তাদের ডগ বাহিনীগুলোকে নিয়ে তদন্ত শুরু করে বাঙ্গলো এর ভিতরে বাইরে। এরপর পুলিশ বাঙ্গলোর ভিতরে গিয়ে প্রমান খুঁজতে লাগে এবং তাদের ডগ একটি রুমের ভিতরে চলে যায় আর দরজা বন্ধ হয়ে যায় এরপর একটা পুলিশ সেই দরজার পাশে গেলে তাকে ধাক্কা মেরে ফেলে দেয়। এরপর তাদের সেই ডগ নিখোঁজ হয়ে যায় সেখান থেকে, আর পুলিশ বাহিনী কোনো প্রমান না পেয়ে সেখান থেকে চলে যায়। এরপর দেখা যায় কিছু লোকজন এই বাঙ্গলোটাকে ভাঙার জন্য ব্যবস্থা নিচ্ছে কিন্তু সেখানে এক পণ্ডিত বলে যে ওই বাঙ্গলোতে আত্মা আছে আর এই আত্মা খুবই খারাপ শক্তি সম্পন্ন তাই সেখানে কোনোকিছু করতে হলে সবকিছু ঠিক হওয়ার পরেই করা ভালো। এই পণ্ডিত আরো বলে যে আমি ওই বাঙ্গলোতে একদিন গিয়েছিলাম আত্মাটিকে বন্দি করতে কিন্তু সেখানে আমার সাথে অদ্ভুত ঘটনা ঘটে যা অকল্পনীয়। তাই এখানে আগে কোনো বড়ো তান্ত্রিককে দিয়ে পূজাপাঠ করানো উচিত।
সেই তান্ত্রিককে খোঁজার কাজে লেগে যায় তারা, তান্ত্রিক ছিল ইয়ং বয়েসের একজন লোক। এরপর সেই তান্ত্রিককে দেখা যায় একটা বাড়িতে একটা মেয়ের শরীর থেকে আত্মাকে তাড়ানোর জন্য। যে মেয়েটির শরীরে আত্মাটি প্রবেশ করেছিল সেই আত্মাটি ছিল মেয়েটির ছোটবেলার বান্ধবীর যার মৃত্যু হয়ে গেছিলো। তান্ত্রিক মহাশয় খুব সহজেই মেয়েটির শরীর থেকে আত্মাটিকে বের করে চলে যায়। এরপর একজন প্রভাবশালীর মেয়েকে কিছু গুন্ডা বদময়েশ লোক কিডন্যাপ করে আর তার বাড়িতে ফোন করে টাকা পয়সা দিয়ে ছাড়িয়ে নিয়ে যেতে বলে। আর এই গুন্ডাগুলো মেয়েটিকে কিডন্যাপ করে সেই ভুতুড়ে বাঙ্গলো বাড়িতে নিয়ে যায় আর চেয়ারের সাথে বেঁধে রাখে। এরপর সবগুলো রাতে মদ খেতে লাগে আর আনন্দ করতে লাগে। এরপর পুলিশের সেই হারিয়ে যাওয়া ডগ হঠাৎ করে মেয়েটির সামনে আসে আর ডগটির ভয়ানক চেহারা দেখে মেয়েটি ভয়ে চিল্লাচিল্লি শুরু করে দেয়। এরপর বাঙ্গলোর ভিতরে থাকা সেই ভয়ানক আত্মাটি সেই মেয়েটির শরীরে প্রবেশ করে যায় আর গুন্ডাগুলো চিল্লাচিল্লি শুনে যেই মেয়েটির ধারে কাছে আসে তখন তার ভয়ানক রূপ দেখে সব ভয়ে দৌড়াদৌড়ি শুরু করে আর তারপর সব মদ খেয়ে মাতাল হয়ে আছে। আর এদিকে সেই পণ্ডিত আর কিছু লোকজনেরা বাঙ্গলো ভাঙার জন্য চলে আসে কিন্তু আত্মাটি তার শক্তির দ্বারা সবাইকে ব্যর্থ করে দেয়। এর মধ্যে সেই ইয়ং করে তান্ত্রিক মহাশয় চলে আসে সেখানে আর তাদের আস্থা দেয় যে আমি সবকিছুর সমাধান করে দেবো।
তান্ত্রিক আর তার দুই সঙ্গী সেখানে থাকার সিদ্ধান্ত নেয় আর আত্মার সাথে কথা বলার বিষয়ে ভাবে। সেখানে তার সঙ্গী দুইজন একপ্রকার মদ খেয়ে ঘোর মাতাল হয়ে বকবক করতে লাগে আর একজনকে দেখে ভূত ভূত করে চিল্লিয়ে ওঠে । এরপর সেই তান্ত্রিক বাবু যায় আর দেখে একজন বয়স্ক লোক দাঁড়িয়ে আছে অন্ধকারে। এরপর সেই লোকটি এই বাঙ্গলোতে থাকা আত্মা আর এই বাড়ির মালিকের বিষয়ে সবকিছু তাদের খুলে বলতে লাগে যা একসময় এক ভয়ানক ঘটনা ঘটে যায় । সেই লোকটি একপ্রকার তাদের দুইজনকে ভয়ভীতি করে চলে যায়। এরপর তান্ত্রিক মহাশয় ঘুমিয়ে পড়লে দুইজন বাঙ্গলোর চাবি নিয়ে ভিতরে প্রবেশ করে যায়। এরপর তারা ভিতরে ঢুকে মদের বোতল দেখে আত্মহারা হয়ে যায়, দুইজন ছিল খুব মদখোর। এরপর দুইজন খেয়ে একপ্রকার হুশতাল হারিয়ে সেখানেই পড়ে থাকে। এদিকে তান্ত্রিক এর ঘুম ভেঙে গেলে সে চাবি না খুঁজে পেয়ে বাঙ্গলোর ভিতরে চলে যায় আর সেখানে গুন্ডাগুলো যে মেয়েটিকে কিডন্যাপ করে এনেছিল তার কণ্ঠস্বর শুনে উপরে চলে যায় আর দেখে সে ওইভাবে বাঁধা অবস্থায় পড়ে আছে। এরপর মেয়েটিকে উদ্ধার করার জন্য প্রায়াশ করে কিন্তু সেখানে হঠাৎ করে খারাপ আত্মাটি প্রকট হয়ে যায় আর তার খারাপ শক্তির দ্বারা সেই তান্ত্রিককে সেখান থেকে সরিয়ে দেয়। এরপর এক শাস্ত্রী বাঙ্গলোর সামনে এসে হাজির হয়।
শাস্ত্রী সেই ইয়ং তান্ত্রিক লোকটির সাথে দেখা করে আর তারা দুইজনই মিলে একটা সমাধান বের করার কথা বলে কিন্তু তান্ত্রিক শাস্ত্রীর কোথায় রাজি হয় না। কারণ শাস্ত্রী আত্মা দের বন্দি করে রাখে আর তান্ত্রিক আত্মাদের মুক্তি দিয়ে অন্যত্র তাদের থাকার ব্যবস্থা করে দেয়। এদিকে শাস্ত্রী সেই বাঙ্গলোর ভিতরে পূজাপাঠ শুরু করে দেয় এবং আত্মাগুলোকে বন্দি করার চেষ্টা করে। সেখানে অনেকগুলো আত্মা আছে আর প্রধানত দুইজন এর আত্মা এই বাঙ্গলোর ভিতরে বন্দি অবস্থায় ছিল। এদিকে সেই তান্ত্রিককেও আত্মা বশ করে ফেলে। মূলত তান্ত্রিক শক্তির দ্বারা নিজেই তার শরীরের মধ্যে জায়গা দিয়েছিলো। এরপর শাস্ত্রী তার তন্ত্র মন্ত্রের দ্বারা দুটি আত্মাকে বন্দি করে ফেলেছিলো যেগুলো তান্ত্রিক এর শরীরে ছিল। এরপর তান্ত্রিক এসে বলায় শাস্ত্রী তাদের মুক্ত করে তার শরীরে প্রবেশ করিয়ে দেয় যাতে খারাপ আত্মাটির সাথে লড়তে পারে। কারণ এই খারাপ আত্মাটি ছিল একজন তান্ত্রিক আর ভীষণ শক্তিশালী। এরপর শাস্ত্রীর তন্ত্র শক্তির মাধ্যমে তারা দুইজন খারাপ আত্মাটিকে বিনাশ করতে সক্ষম হয়। আর অবশেষে যে গুন্ডাগুলো মেয়েটিকে কিডন্যাপ করেছিল তাদের পুলিশ এসে ধরে নিয়ে চলে যায়।
✔ব্যক্তিগত মতামত:
এই হরর মুভিটি আসলেই একটা বাঙ্গলোকে কেন্দ্র করে হয়েছে। কাহিনীটা হলো এই বাঙ্গলোতে অনেক বছর আগে এক ব্যবসায়ী বসবাস করতো এবং সে বিদেশী। আর তার মেয়েও ছিল একটা। তার মেয়েকে দেখাশোনা করার জন্য একজন ছেলেকে কাজে রেখে দিয়েছিলো কিন্তু সময়ের চক্রে একদিন মেয়েটির কাজের ছেলের সাথে ভালোবাসার সম্পর্ক তৈরি হয়। আর তাদের এই সম্পর্কে এক দুস্টু লোকের কুনজর পড়ে যায়। আর সেই লোকটি এসে এই কথা মেয়েটির বাবার কানে দিয়ে দেয় আর মেয়েটির মন থেকে ছেলেটিকে কিভাবে মুছে দেওয়া যায় সেইজন্য তার বাবা এক তান্ত্রিক কে ডেকে আনে কিন্তু তান্ত্রিক নিজেই মেয়েটিকে দেখে প্রেমে পড়ে যায় আর তাকে নিজের করে নেওয়ার জন্য চেষ্টা করে। আর মেয়েটি যে ছেলেটিকে ভালোবাসতো সেই ছেলেটিকে তান্ত্রিক ধোকা দিয়ে মেরে ফেলেছিলো। আর এই খবর মেয়ের কানে যেতেই নিজে নিজেকে শেষ করে দেয়। আর তান্ত্রিক সেই বাঙ্গলোর চারিপাশে সমস্ত আত্মাকে তার তান্ত্রিক শক্তির দ্বারা আহ্বান করে পাহারাদার তৈরি করে দেয় যাতে তাদের দুইজনের আত্মা কখনো না মিলতে পারে। আর সেখান থেকেই এই বাঙ্গলো এক ঘোস্ট ভিলা নামে থেকে যায়।
✔ব্যক্তিগত রেটিং:
০৭/১০
✔মুভির ট্রেইলার লিঙ্ক:
হরর মুভি দেখার মধ্যে একটা অন্যরকম মজা কাজ করে। আপনি একটি চমৎকার মুভির রিভিউ করেছেন। আমার কাছে কাহিনি অনেক ভালো লেগেছে। আশা করি কিছু দিনের মধ্যেই আমি মুভিটা দেখে ফেলবো। দাদা আশা করি আরো কিছু ভৌতিক মুভি রিভিউ করবেন। পরবর্তী রিভিউ পোস্ট এর অপেক্ষায় রইলাম। আপনকে অনেক ধন্যবাদ দাদা, ঘোস্ট ভিলা মুভির রিভিউ করার জন্য। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইলো।
সাউথের মুভি গুলো সবসময় সেরা হয়। প্রথমে দেখে ভাবছিলাম মুভিটি হয়তো দেখা হয়নি আমার। পরে কাহিনীতেই একটু পড়তেই মনে পড়ে গেল মুভিটির কথা। অনেক সুন্দর ছিল উপস্থাপন ছিলো ভাই আপনার। ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর করে গুছিয়ে ছবিটির রিভিউ দেওয়ার জন্য।
হরর মুভি গুল খুবই রোমাঞ্চকর হয়ে থাকে,ঘোস্ট ভিলা নামটা প্রথম শুনলাম দেখতে হবে সিনেমাটি।আমি খুব ভালো বাসি হরর মুভি,বিশেষ করে রাত ১২ টার পরে দেখতে এগুলো বেশি রোমাঞ্চকর লাগে। মনে হয় যেনো আশে পাশেই আত্বা আছে।
মুভিটার গল্প অসাধারন ভাবে সাজানো হয়েছে বাঙ্গলো নিয়ে গল্প গুলো অনেক রহস্য ভিত্তিক হয়ে থাকে।অনেক অনেক ধন্যবাদ দাদা মুভিটা আমাদের মাঝে উপস্থাপন এর জন্য।
হরর মুভি মানে মনের মাঝে এক অদ্ভুত অনুভূতি। হরর মুভি গুলো মাঝ রাতে একা একা দেখতে বেশি ভালো লাগে। যখন এই মুভিগুলো দেখা হয় তখন মনে হয় আমার চারপাশে বিভিন্ন আত্মা ঘুরে বেড়াচ্ছে। তান্ত্রিকরা যেমন আত্মার সাধনা করে তেমনি এই ছবিগুলো দেখলে মনে হয় যেন সত্যিকারের আত্মা আমার চারপাশে ঘুরে বেড়াচ্ছে। দাদা আজকে আপনি যে মুভি রিভিউটি শেয়ার করেছেন এটি পড়ে এই মুভিটি দেখার প্রতি ইচ্ছা জেগে গেল। আমরা সবাই কল্পনা করি যখন কোনো অতৃপ্ত আত্মা আমাদের চারপাশে ঘুরে বেড়ায় তখন তারা কোন না কোনভাবে জীবনে ব্যর্থ হয়েছে। ব্যর্থ জীবনের অপূর্ণ ইচ্ছেগুলোকে পূর্ণ করতে তারা আত্মা হয়ে তার অপূর্ণ কাজ গুলো করার চেষ্টা করে। অনেক সুন্দর করে একটি হরর মুভি রিভিউ শেয়ার করার জন্য দাদা আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
দাদা আপনি প্রতি সপ্তাহে একটি করে মুভি রিভিউ দেন বিষয়টি আমার খুব ভালো লাগে। আজ আপনি যে হরর মুভির রিভিউ দিয়েছেন আমি পুরো রিভিউটি সুন্দর করে বললাম। আমিও গত সপ্তাহে একটি হলিউড মুভি রিভিউ দিয়েছিলাম। এই সপ্তাহে দিব ইনশাআল্লাহ।আমি এই মুভিগুলো খুব ভালোবাসি সনি আটে হরর এপিসোড গুলো দেখতাম। ইউটিউবে অনেক আছে। আর প্রতিটি হরর এপিসোড ছিল আত্মা নিয়ে। আপনার এই মুভিতে যে বাংলো কে কেন্দ্র করে তৈরি করা হয়েছে প্রথম থেকে যদি শুরু করি এক চোর যখন চুরি করে নিয়ে বাংলাতে অবস্থান নেয় এবং এলাকাবাসীর যখন মনে করে সে যেখানে গেছে সেখানে তার শাস্তি হবে বিষয়টি তারা পুলিশকে খবর দেয় পুলিশ এসে যখন দেখে চোর মারা গেছে তখন তাদের বাংলো সম্পর্কে আগ্রহ জাগে তখন তারা তাদের ডগ ভেতরে পাঠালে সেটা হারিয়ে যায়। এভাবে কাহিনী এগোতে থাকে পরবর্তীতে যখন শাস্ত্রী তান্ত্রিক দুইজন মিলে দুষ্ট তান্ত্রিককে মুক্ত করার মাধ্যমে বাংলোটি দুষ্টু আত্মাদের দখল থেকে মুক্ত হয়ে যায়। সিনেমার কাহিনী টা আমার অনেক ভালো লেগেছে। সুন্দর একটা রিভিউ দেওয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ দাদা।
সাউথ ইন্ডিয়ান মুভি আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। আর আপনার শেয়ার করা মুভি রিভিউ পড়তে আমার অনেক ভালো লাগে। আপনি অনেক সুন্দর করে এই মুভি রিভিউ করেছেন। বিশেষ করে হরর মুভিগুলো আমি দেখতে অনেক পছন্দ করি। একটি বাঙ্গলোকে কেন্দ্র করে একটি হরর মুভি রিভিউ পড়ে অনেক ভালো লাগলো দাদা। হরর মুভিগুলো দেখতে আমার অনেক ভালো লাগে। যখন আমি অবসর সময় পাই তখন আমি হরর মুভিগুলো দেখি। যখন এই মুভিগুলো দেখি তখন ভালো লাগে। আর যখন মুভি দেখা শেষ হয় তখন অজানা এক ভয় চারপাশ ঘিরে থাকে। আপনি আজকে আপনার এই মুভি রিভিউ এত সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন যে এই মুভিটি না দেখেও মুভিটি সম্পর্কে অনেক সুন্দর ধারণা হয়েছে আমার। দুটি প্রেমিক হৃদয় এবং তাদের আত্মা আজও ঘুরে বেড়াচ্ছে সেই বাঙ্গলোতে। দুষ্টু তান্ত্রিক দুটি হৃদয়কে একত্রিত হতে দেয়নি।"ঘোস্ট ভিলা"এই হরর মুভিটি আমি অবশ্যই দেখবো। দারুণভাবে একটি মুভি রিভিউ আমাদের সকলের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি দাদা। আপনার জন্য শুভকামনা রইলো।
দাদা খুব সুন্দর একটি হরর মুভি রিভিউ করেছেন। আমার হরর মুভি দেখতে খুবই ভালো লাগে আবার একাই দেখতে বেশ ভালো লাগে। ঘোস্ট ভিলা আমি দেখিনি,কিন্তু এই মুভিটি দেখতে অসাধারণ আমার ফ্রেন্ড বলে। একদিন সময় করে নিশ্চয়ই দেখব । দাদা আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর একটি হরর মুভি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
বেশ ভয়ংকর মুভি টো,এর আগে এই মুভির
তো ট্রেলার দেখেছিলাম। খুব দেখার ইচ্ছে ছিলো।আজকে আপনার রিভিউ এর জন্য পরে ফেললাম।ধন্যবাদ।
দাদা সত্যি পড়ে অনেক বেশি মজা পেলাম। আমি আবার ভুতের মুভি অনেক পছন্দ করি। এই মুভিটা আমার দেখা হয়নি। দেখতে হবে। ধন্যবাদ দাদা।
অনেকেই মনে করে মুভিতে সবকিছু এত কাকতালীয় হয় কিভাবে।কিন্তু আসলে বাস্তবতা থেকেই সব মুভি তৈরি করা হয়। অনেক কিছু আমাদের মাঝেও এমন হয়ে যায় যা আমরা কল্পনাও করি না। তান্ত্রিক এর বিষয়টি যদিও আমার কাছে খুব মজা লেগেছে উপকার করতে এসে নিজেই অন্যায় করা শুরু করে দিয়েছে হাহাহাহা। আসলে এই সব ঘটনা যদিও বানোয়াট তবে আমি একদিন রাতে সত্যি জ্বিন দেখেছিলাম। আমার বাসার জালানা দিয়ে। কিন্তু আমি কেনো জানি না এগুলাতে তেমন একটা ভয় পাই না🤭🤭। দাদা মুভিটা আমি দেখেছি। অসাধারণ ছিলো। আসলে মুভিটা দেখে শুধু চিন্তা করলাম টাকার কাছে সত্যি ভালোবাসা হেড়ে যায়। মুভির একটি বিষয় এর সাথে আমি একটা বাস্তবতা খুজে পেয়েছি। যদিও মুভির কাহিনি বাস্তবের সাথে কোন ভিত্তি নেই। কিন্তু সত্যি এমন মানুষ আছে যারা মানুষ মারা গেলেও শান্তি দিতে চায় না। যাই হোক সব মিলিয়ে অসাধারণ ভাবে তুলে ধরেছেন সব কিছু।