সাত দেউল মন্দির দেখতে গিয়ে আমার সংগ্রহ করা কিছু আলোকচিত্র

in আমার বাংলা ব্লগ2 years ago

হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি।

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

আজকে আপনাদের সাথে একটি মন্দির এবং তার আশেপাশের থেকে সংগ্রহ করা কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করবো। এই মন্দিরটি হলো সাত দেউল মন্দির, তবে এটি শনি দেউল নামেও জানা যায়। এই মন্দিরটি অনেক প্রাচীন একটি মন্দির আর এটি বর্ধমান জেলায় অবস্থিত। সেখানে অনেকে এই মন্দিরটিকে জৈন ইটের মন্দির বলেও সম্বোধন করে এবং এই নামটি আগে প্রচলিত ছিল, পরে আস্তে আস্তে এটি শনি দেউল বা সাত দেউল নামে পরিচিতি লাভ করে। এই মন্দিরটি লম্বায় অনেক বড়ো একটি মন্দির। আমরা যেদিন গিয়েছিলাম সেদিন মন্দিরটি তালা দেওয়া ছিল, সম্ভবত আমরা একটু সকাল সকাল গিয়েছিলাম তাই হয়তো ওইসময়টায় খোলে না।

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

মন্দিরের প্রবেশদ্বারটা বেশ সুন্দরভাবে তৈরি করা। মন্দিরের ভিতরে খুব সম্ভবত নিচের দিকে সিঁড়ি মতো ছিল, ভিতরটা অন্ধকার মতো ছিল তাই সঠিকভাবে দেখতে পাইনি। এর ভিতরে আমাদের ঢোকার খুব ইচ্ছা ছিল কিন্তু ওই সময় আর হয়ে উঠলো না বন্ধ থাকার কারণে। আর তাছাড়া মন্দিরটি কোভিড এর কারণে অনেকদিন বন্ধ ছিল, ওখানকার দেখাশুনা করা একজন লোকের কাছে যা শুনতে পেয়েছিলাম। যাইহোক এরপর আমরা মন্দিরে না ঢুকতে পেরে তার আশেপাশের বাগানের মতো তৈরি করা উদ্ভিদ এর সৌন্দর্য উপভোগ করছিলাম। অনেক বড়ো জায়গা নিয়ে সবকিছু তৈরি করা।

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

এর ভিতরে বিভিন্ন ধরণের কিছু উদ্ভিদ আছে যেগুলো সারিবদ্ধভাবে লাগানো আর নিড়ানি দিয়ে ডালপালাগুলো ছেটে ছেটে একটা সুন্দর মার্জিত গঠনে পরিণত করেছে। ওইদিনও বাগানের মালিগুলো এই কাজ করছিলো। এখানে ভিতরে রোড দিয়ে চলার পথে তার পাশ দিয়ে ছোট ছোট উদ্ভিদ লাগানো আছে পুরো জায়গা জুড়ে যার পাতার কালার খুবই আকৃষ্টপূর্ণ। এই কালারফুল পাতাগুলো টানা রৌদ্রের সময় আরো দেখতে বেশি ভালো লাগে। এই মন্দিরটি সম্পূর্ণ একটি গ্রামের সাইড এ আছে।

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

সব জায়গায় ঘুরতে ঘুরতে সেখানে একটি মাত্র গোলাপ ফুল গাছের দেখা মেলে, আর একটিই মাত্র ফুল ফুটে ছিল আর বাকিগুলো কুঁড়ি অবস্থায় ছিল। তবে প্রথমে ওই একটা গোলাপ ফুলটিকে দেখেই আমার অনেক ভালো লেগেছিলো ফলে টুক করে ফটোটা তুলে নিয়েছিলাম। ওর পাশে একটি চারা গাছও ছিল আর তার কচি পাতাগুলো ভিন্ন কালারে কাণ্ডের গায়ে হয়ে আছে যা বেশ সৌন্দর্যমন্ডিত লাগছিলো।

Photo by @winkles

সেখানে ঘুরতে ঘুরতে আরো একটি ফুলের উদ্ভিদের দেখা পাই। আর এই ফুলটিকে সাধারণ ভাষায় পিনহুইল ফুল বলে যা আবার ক্রেপ জেসমিন নামেও পরিচিত। এই ফুলের উদ্ভিদ প্রায় বাড়িতে কিন্তু আবার দেখা যায়। এই ফুলগুলো সাদা সাদা আর ফুলের গঠন কিছুটা চড়কির মতো লাগে। এই ফুলের উদ্ভিদগুলো ছোট হয় তবে এর কান্ড, শাখাপ্রশাখা আর পাতা এতো ঘন হয়ে থাকে যে ঝোপঝাড়ের মতো তৈরি করে দেয়, কিন্তু তারপরও দেখতে অনেক সুন্দর লাগে। এই উদ্ভিদগুলোতে একসাথে যতগুলো ফুল পরিপূর্ণভাবে ফুটে থাকতে দেখা যায় তার থেকে বেশীরভাগটা দেখা যায় কুঁড়ি অবস্থায় থাকতে।

Photo by @winkles

Photo by @winkles

একধরণের গুল্ম জাতীয় উদ্ভিদের পর্যায়ে এরা হয়ে থাকে। আর এই ফুলের আরো বহু সংখ্যক প্রজাতি থাকে। এইধরণের ফুলের উদ্ভিদগুলো বাগান বা যেকোনো স্থানের সৌন্দর্য্য বাড়িয়ে থাকে কারণ এর ফুলগুলো খুবই আকর্ষণীয়পূর্ণ হয়ে থাকে যা দৃষ্টি আকৃষ্ট করতে বাধ্য। আর আমার সবসময় এইসব বিষয়ের দিকে বেশি দৃষ্টি আকৃষ্ট হয় কারণ আমার এইসব উদ্ভিদ বা ফুল দেখতে খুবই ভালো লাগে। এই ফুলের আরো একটা দিক আছে সেটা হলো এর কান্ডগুলো একটু নরম মতো হয়ে থাকে আর কান্ড ভাঙলে হালকা দুধের মতো সাদা সাদা আঠা বেরিয়ে আসে। পাতাগুলো চিরসবুজ, একটু লম্বাটে আর দেখতে বেশ চকচক করে।


All photos what3words location: https://w3w.co/simulate.daunt.chuckles

শুভেচ্ছান্তে, @winkles

ক্যামেরারেডমি নোট ৭
ক্যাটাগরিফোটোগ্রাফি
লোকেশনসাত দেউল, পূর্ব বর্ধমান
তারিখ১২.০২.২০২২


Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power

250 SP500 SP1000 SP2000 SP5000 SP

Heroism_3rd.png

Sort:  
 2 years ago 
সাত দেউল মন্দির নিয়ে একটা ভিড়িও দেখছিলাম ইউটিউবে। আজকে যখন দেখলাম আপনি সাত দেউল মন্দির এর ফটোগ্রাফি পোস্ট করেছেন অনেক ভালো লাগলো। কারণ আমি ভালো করেই জানি আপনার ফটোগ্রাফি পোস্ট একটু ভিন্ন টাইপের। আপনি অনেক অনেক তথ্য শেয়ার করেন আপনার পোস্টের মাঝে এই বিষয়টা আমার অনেক ভালো লাগে।
দাদা আপনি সাত দেউল মন্দিরের ভেতর যেতে পারেন নাই জেনে একটু খারাপ লাগলো। তবে আপনি বাগানের যে ফটোগ্রাফি গুলো করেছেন আর তথ্য দিয়েছেন সত্যি অনেক ভালো লাগলো। মন্দিরের আশ পাশ অনেক খোলা মেলা অনেক ভালো লাগলো। এর পর যদি আবার কখনো যান তাহলে টাইম মেইনটেইন করে যাবেন।
দাদা, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। যদিও ভেতরের ছবি গুলো দেখার ইচ্ছা ছিলো তার পর অনেক তথ্য জানতে পারলাম আপনার পোস্ট থেকে। আপনার জন্য শুভকামনা রইলো দাদা। ভালো থাকবেন। 💞
 2 years ago 

প্রাচীন এই মন্দিরটি আসলেই খুব সুন্দর।আসলে এই মন্দিরটি আমি বাসে চেপে দেখেছি কিনা জানি না।তবে এইরকম একটি মন্দির প্রায় চোখে পড়ে বাসে চলাচলের সময়।মন্দিরের ইটগুলি খুবই সুন্দর ,যেটির জন্য মন্দিরটি এখনো মাথা উঁচু করে টিকে আছে।আপনার মাধ্যমে বর্ধমানের অনেক কিছু সম্পর্কে জানতে পারলাম, খুবই ভালো লাগলো। মন্দিরটির নকশা ও চারিপাশের পরিবেশ ও খুব সুন্দর ।মন্দিরটিও পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন,একদম চায়না আঙ্গিকের মতো লাগছে মন্দিরটি।আপনার প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি খুব সুন্দর হয়েছে।ধন্যবাদ দাদা,ভালো থাকবেন।

 2 years ago 
দাদা আপনার সাত দেউল মন্দির দেখতে গিয়ে সংগ্রহ করা কিছু আলোকচিত্র আমার ভীষণ ভালো লেগেছে খুবই চমৎকার করে আপনি ফটোগ্রাফি গুলো তুলে অসাধারণ ভাবে আমাদের সঙ্গে প্রেজেন্টেশন করেছেন যা দেখে সত্যিই আমি মুগ্ধ হয়েছি।প্রতিটি ফটোগ্রাফি জাস্ট ওয়াও।ফটোগ্রাফির সাথে সাথে আপনি অনেক সুন্দর সুন্দর এবং অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আপনার পোস্টের মাধ্যমে আমাদেরকে জানিয়ে দেন যেটা আমার কাছে অনেক বেশি আকর্ষণীয়।
সব মিলিয়ে প্রতিটি ফটোগ্রাফি অনেক সুন্দর হয়েছে অনেক অনেক শুভকামনা আপনার জন্য এত চমৎকার ফটোগ্রাফি গুলো আমাদেরকে দেখার সুযোগ করে দেয়ার জন্য।ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন শুভকামনা দোয়া এবং ভালোবাসা সব সময়♥♥
 2 years ago 

এই মন্দিরটি অনেক প্রাচীন একটি মন্দির আর এটি বর্ধমান জেলায় অবস্থিত। সেখানে অনেকে এই মন্দিরটিকে জৈন ইটের মন্দির বলেও সম্বোধন করে এবং এই নামটি আগে প্রচলিত ছিল, পরে আস্তে আস্তে এটি শনি দেউল বা সাত দেউল নামে পরিচিতি লাভ করে।

এই মন্দিরটি অনেক প্রাচীন একটি মন্দির এটা আপনার ফটোগ্রাফিগুলো দেখেই বুঝা যাচ্ছে। আসলে এই মন্দিরটি দেখে বোঝা যাচ্ছে অনেক প্রাচীন কালের ঐতিহ্য মিশে আছে এই মন্দিরের সাথে। অনেক বড় এরিয়া জুড়ে এই মন্দিরটি অবস্থিত। মন্দিরের সামনের খোলামেলা পরিবেশ, সুন্দর ফুলের বাগান ও রাস্তাঘাট সব কিছুই আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে দাদা। মন্দিরের সামনের সবুজ ঘাস আমার কাছে ভীষণ ভালো লেগেছে। দেখে বোঝা যাচ্ছে এই মন্দিরটির চারপাশের পরিবেশ অনেক সুন্দর ও নিরিবিলি। একদিকে যেমন প্রাচীন একটি মন্দির অন্যদিকে হচ্ছে সুন্দর নিরিবিলি পরিবেশ সবকিছু মিলিয়ে আপনি অনেক সুন্দর সময় কাটিয়েছেন এটা বোঝা যাচ্ছে দাদা। অনেক সুন্দর করে আপনি আপনার ফটোগ্রাফিগুলো আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। দেখে ভীষণ ভালো লেগেছে। আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি দারুন সব ফটোগ্রাফি সকলের মাঝে শেয়ার করার জন্য। সেইসাথে আপনার জন্য শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো।♥️♥️♥️♥️

 2 years ago 

এত বড় উঁচু মন্দির এর আগে কখনো দেখিনি, আর মন্দিরটি দেখতেও বেশ অদ্ভুত সুন্দর। দেখেই বোঝা যাচ্ছে মন্দিরটি অনেক প্রাচীন যুগের। আর আশেপাশের ফটোগ্রাফি এবং পরিবেশ গুলো খুব সুন্দর ছিল। অনেক ধন্যবাদ দাদা এত সুন্দর এবং শিক্ষনীয় একটি চমৎকার উপস্থাপনা আমাদের সঙ্গে পরিবেশন করার জন্য।

 2 years ago 

সাত দেউ ল মন্দির টা দেখতে খুব সুন্দর ছিল দাদা। বেশ ভালো লেগেছিল আপনার প্রত্যেকটা আলোকচিত্র। সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে গোলাপ ফুলটি যেটা দেখে আপনি টুক করে একটা ছবি তুলে নিয়েছেন☺️। জেসমিন ফুল গুলো আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে। ফুলটি আমি আরো অনেকবার দেখেছি যতবার দেখি ততবারই ভালো লাগে। আসলে সাদা রঙের ফুল আমার এমনিতেই খুব পছন্দ। আলোকচিত্রে দেখা গেছে চারপাশে মানুষজন কম আছে। খুবই নিরিবিলি এবং সুন্দর একটি জায়গা। আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে দাদা। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ আলোকচিত্রগুলো আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য। এবং আপনার জন্য শুভেচ্ছা রইল।

 2 years ago (edited)

দাদা এইসব পুরাতাত্ত্বিক স্থানগুলোতে ঘুরতে আমার ভীষণ ভালো লাগে। শত শত বছরের স্মৃতি জড়িয়ে থাকে এসব স্থানে। যদিও করোনার জন্য কিছু কিছু জায়গায় প্রবেশ সংরক্ষিত করা হয়েছিল। এখন আবার তা আস্তে আস্তে খুলে যাচ্ছে। আশ্চর্যের বিষয় এত বড় সুন্দর একটা জায়গায় শুধু একটা গোলাপ গাছ থাকে কি করে ভেবে অবাক হচ্ছি। আর সাদা ফুলটির বাংলা নাম সম্ভবত মালতি। আমাদের এদিকে এই ফুলটি প্রচুর পাওয়া যায়। প্রায় প্রত্যেক হিন্দু বাড়িতে এই গাছটি আমি দেখেছি। ফুলগুলো পূজায় ব্যবহৃত হয়। আপনার পোষ্টের মাধ্যমে ঘরে বসেই একটি সুন্দর জায়গা দেখার সুযোগ করে দেয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।❤️❤️👍

 2 years ago 

এই মন্দিরটি অনেক প্রাচীন একটি মন্দির আর এটি বর্ধমান জেলায় অবস্থিত। সেখানে অনেকে এই মন্দিরটিকে জৈন ইটের মন্দির বলেও সম্বোধন করে এবং এই নামটি আগে প্রচলিত ছিল, পরে আস্তে আস্তে এটি শনি দেউল বা সাত দেউল নামে পরিচিতি লাভ করে

সাত দেউল মন্দির দেখতে গিয়ে খুবই সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি করেছেন এবং আমাদের সাথে শেয়ার করলেন। আসলে ফটোগ্রাফি গুলো দেখে আমার খুবই ভালো লেগেছে বিশেষ করে মন্দিরেই ফটোগ্রাফি গুলো আমার খুবই ভালো লেগেছে। এই মন্দিরটি প্রাচীনকালের মন্দির আসলে প্রাচীনকালে মানুষ অনেক সৌখিনভাবে মন্দির এবং তাঁদের সাম্রাজ্য তৈরি করত। সত্যিই এটি তৈরি করতে অনেক সময় লেগেছে যা এখুন ঐতিহ্যবাহী প্রাচীন ইতিহাস মনে করে দেয়।মন্দিরের আশেপাশে খুবই সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি করেছেন দেখে ভাল লাগল। ফুলের ফটোগ্রাফি গুলো অসাধারণ হয়েছে দাদা। আপনার জন্য রইল শুভকামনা।

 2 years ago 

মন্দিরের প্রবেশদ্বারটা বেশ সুন্দরভাবে তৈরি করা।

সাত দেউল মন্দির দেখতে অসাধারণ। আপনি ভীষণ সুন্দর একটি জায়গায় গিয়েছেন। দাদা আপনি মন্দিরের দারুন সব ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন। সত্যি কথা বলতে এই জায়গাটি ভীষণ সুন্দর। অনেক সুন্দর ভাবে সাজানো গোছানো গাছের সারি এবং মাঝখানে রাস্তা দেখতে দারুন লাগছে। ছাড়াও বিভিন্ন প্রজাতির উদ্ভিদ এখানে দেখতে পেয়ে ভালো লাগল ।আসলে বিভিন্ন প্রকারের উদ্ভিদের সারিবদ্ধতা দেখে আমার ভালো লেগেছে। গোলাপ ফুলের ফটোগ্রাফিটি আমার কাছে সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে। আপনি অনেক সুন্দর ভাবে প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি করছেন। ফটোগ্রাফি গুলো আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। দারুন সব ফটোগ্রাফি সুন্দর করে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন এ জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি দাদা।

 2 years ago 

দাদা খুব সুন্দর ছিল সাত দেউল মন্দিরটি।দেখতে খুবই সুন্দর।জায়গাটা খুবই পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন,রাস্তার দু পাশে গাছ ,শান্ত শিষ্ট একটি জায়গা ।মনে হচ্ছে কেউ যেন নিজের হাতে সাজিয়ে গুছিয়ে রেখেছে। ফুল গুলো দেখে খুবই সুন্দর লেগেছে,মাত্র দুই ধরনের ফুল ছিল,কিন্তু বেশ ভালো লেগেছে ।আপনার আলোক চিত্র গুলো সত্যিই অসাধারণ।আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ দাদা ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।আপনার জন্য শুভেচ্ছা রইল।

Coin Marketplace

STEEM 0.18
TRX 0.13
JST 0.029
BTC 58625.96
ETH 3101.66
USDT 1.00
SBD 2.41