নাড়ু বানানোর রেসিপি
আসসালামু আলাইকুম
আমার প্রিয় বাংলা ব্লগের বন্ধুরা আপনারা সবাই কেমন আছেন ?আশা করছি সবাই সুস্থ আছেন, ভালো আছেন।আমিও আল্লাহর রহমতে মোটামুটি ভাল আছি।
নাড়ু বানানোর রেসিপি
উপকরণ
- নারিকেল
- খেজুরের গুড়
প্রস্তুত প্রণালী
প্রথমে চুলায় একটি করাই বসিয়ে দেই। তারপর কড়াইয়ের মধ্যে নারিকেল কোরাগুলি দিয়ে দেই।
তারপর নারিকেলের মধ্যে আগে থেকে ভেঙে রাখা গুড় গুলো দিয়ে দেই।
তারপর নারিকেল ও গুড় ভালো মতো নেড়েচেড়ে নেই।
তারপর অনবরত নাড়তে থাকি। গুরগুলো আস্তে আস্তে গলতে শুরু করে।
তারপর আরো বেশ কিছুক্ষণ নাড়তে নাড়তে গুড় গুলো নারিকেলের সঙ্গে মিশে যাবে।
তারপর নাড়তে নাড়তে যখন নারিকেল গুলো আঠালো হয়ে আসবে তখন চুলা বন্ধ করে নাড়ুগুলো গোল করে বানিয়ে নেই।
ব্যাস এভাবেই তৈরি হয়ে গেল আমার নারিকেলের নাড়ু । খেতে কিন্তু খুবই সুস্বাদু হয়েছিল।
আজকের মতো এখানেই শেষ করছি ।আগামীতে আবার দেখা হবে নতুন কোন লেখা নিয়ে ।সে পর্যন্ত সবাই ভাল থাকুন, সুস্থ থাকুন ।আমার ব্লগ টি পড়ার জন্য সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ফটোগ্রাফার: | @wahidasuma |
---|---|
ডিভাইস: | স্যামসাং গ্যালাক্সি এ৪০ |
🔚ধন্যবাদ🔚
@wahidasuma
আমি ওয়াহিদা সুমা।আমি একজন হাউজ ওয়াইফ। সমাজবিজ্ঞানে অনার্স মাস্টার্স করেছি।ঘুরে বেড়াতে , ঘুমাতে এবং গান শুনতে আমি ভীষন পছন্দ করি।বাগান করা আমার শখ।এছাড়াও আর্ট , বিভিন্ন রেসিপি ট্রাই করতেও ভালো লাগে। আমি 🇧🇩বাংলাদেশি🇧🇩।বাংলা আমার মাতৃভাষা।আমি বাংলায় কথা বলতে ও লিখতে ভালোবাসি।ধন্যবাদ আমার বাংলা ব্লগকে এই সুযোগটি করে দেওয়ার জন্য।
আপনার মা কিছু নারিকেল পাঠিয়েছিল আর সেটা থেকেই নারিকেলের নাড়ু তৈরি করে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। নাড়ুগুলো দেখেই খেতে ইচ্ছে করছে, এই বৃষ্টির মৌসুমে নাড়ু আর মুড়ি খাওয়ার মজাই আলাদা। খুব সহজে কিভাবে নাড়ু তৈরি করতে হয় সেটা আমাদেরকে দেখানোর জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।
হ্যাঁ ভাইয়া আপনি ঠিকই বলেছেন এই বৃষ্টির মৌসুমে নারী মুড়ি খাওয়ার মজাই আলাদা। ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
নাড়ু দেখে খেতে খুব ইচ্ছে করতেছে আপু। নাড়ু তৈরি করার প্রক্রিয়া বেশ দুর্দান্ত হয়েছে। আজ আপনি নাড়ু বানানোর রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। খুবই দুর্দান্ত হয়েছে আপনার নাড়ু তৈরি। দেখে মনে হচ্ছে খুবই সুস্বাদু হয়েছে। এত চমৎকার সুস্বাদু লোভনীয় রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
ভাইয়া নাড়ু তো খুবই মজার জিনিস দেখে তো খেতে ইচ্ছে হবেই। যাই হোক আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে।
আপু আপনি আজকে আমাদের মাঝে দারুনভাবে নারিকেল দিয়ে নাড়ু বানানোর রেসিপির পদ্ধতি শেয়ার করেছেন। আসলে এই নাড়ু এখনো প্রতিনিয়ত বেশ খাওয়া হয়। আসলে সকাল বেলায় ঘুম থেকে উঠে মুড়ি নাড়ু যদি একসাথে খাওয়া যায় বেশ ভালো লাগে। ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর ভাবে রেসিপি তৈরির পদ্ধতি শেয়ার করার জন্য।
সকাল বেলায় উঠে কখনো নাড়ু মুড়ি খাওয়া হয়নি ।তবে নাড়ু মুড়ি খেতে আমার কাছেও বেশ ভালো লাগে। ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
আপু আপনার নাড়ুগুলো দেখে তো খেতে ইচ্ছে করছে। আসলে আপু নারিকেলের নাড়ু আমার খেতে অনেক পছন্দ। আর এই নাড়ু দিয়ে মুড়ি খেতে খুবই ভালো লাগে। তবে আসল বিষয় হচ্ছে মা যখন নাড়ু বানান তখন আমি নারিকেল কুরতে কুরতেই আমি অর্ধেক খেয়ে নিই। আর এরপরে যখন গুড় দিয়ে নারিকেল গুলো জাল দেওয়া হয় তখন নো আমি গরম গরম ওই নারিকেল খেতে খুবই ভালোবাসি। তবে দারুন একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন। পোস্টটি অনেক লোভনীয় তবে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে আপু।
ভাই আপনার মন্তব্যটি পড়ে বেশ ভালো লাগলো। আর নারিকেলের নাড়ু খেতে মনে হয় সবারই পছন্দ। ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
আপু, নারিকেলের নাড়ু আমার খুবই প্রিয় খাবার। একটা সময় মাঝে মাঝে আমার বাসায় মজার এই নাড়ু তৈরি করা হতো। তবে ইদানিং নারিকেলের দাম বেড়ে যাওয়ার কারণে মাঝে মাঝে আর খাওয়া হয় না। বিশেষ কোনো দিন কিংবা খেতে মন চাইলে নারিকেল কিনে নিয়ে এসে মজার নাড়ু তৈরি করে খাই। যাইহোক আপু, আপনার তৈরি নারিকেলের নাড়ু দেখে কিন্তু ভীষণ লোভ লেগে যাচ্ছে। মনে হচ্ছে পরিবেশনের প্লেট থেকে চট করে তুলে খেয়ে ফেলি। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু, সুস্বাদু এই রেসিপিটি শেয়ার করার জন্য।
হ্যাঁ ভাইয়া নারিকেলের দাম বেড়ে যাওয়ায় এখন প্রতিনিয়ত বানানো সম্ভব হয় না ।আপনারও দেখছি তাই ।যাইহোক আপনার আমার নাড়ু গুলো ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো ।ধন্যবাদ আপনাকে।
আপু নারিকেলের নাড়ু আমার কতটা পছন্দ সেটা বলে বোঝাতে পারবো না। প্রতিবছর দূর্গা পূজার আগে বাড়িতে এই নাড়ু বানায় আমার মা। খুবই সুন্দরভাবে নাড়ু তৈরি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।
ভাইয়া আপনাদের বাড়িতে পুজার আগে যেহেতু নাড়ু বানায় দাওয়াত দিয়েন। ভীষণ ভালো লাগে। ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
নারিকেলের এই নাড়ু দেখে আপু আমার ছোটবেলার কথা মনে পড়ে গেল। আমার নানীরা যখন নারিকেলের নাড়ু বানাত তখন প্রায় ১০-১৫ টা করে নারিকেল ভাঙত। চার পাঁচ জন একত্রে মিলিত হয়ে নাড়ু বানাতে শুরু করত। আর তখনকার নাড়ুতে বেশি স্বাদ ছিল কারণ গুড় ছিল খাটি। আর এখন বর্তমানে গুড় ভেজাল করেছে তাই আগের সেই স্বাদ নেই। আপু আপনি এখানে কিসের গুড় ব্যবহার করেছেন?
হ্যাঁ ভাই আপনি ঠিকই বলেছেন আগেকার দিনে সবাই অনেকগুলো নারিকেল ভেঙে একসঙ্গে বসে নাড়ু বানাত ।সেই দিনগুলো সত্যিই মজার ছিল। আর আমি এখানে খেজুরের গুড় ব্যবহার করেছি ।ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
নারিকেল আর খেজুরের গুড় দিয়ে নাড়ু দেখেই জিভে জল চলে আসলো। এই নাড়ু খেতে খুবই সুস্বাদু লাগে। আপু কিছু নাড়ু কোরিয়ার করে পাঠিয়ে দিয়েন। ধাপগুলো খুব সুন্দর ভাবে বর্ণনা করেছেন। ধন্যবাদ মজাদার রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
আপু আপনার ঠিকানা দিন কুরিয়ার করে পাঠিয়ে দিচ্ছি ।সত্যি মজা লাগলো আপনার কমেন্টটি পড়ে ।ধন্যবাদ আপনাকে।
জি আপু এখন নারিকেল ও ডাবের বেশ দাম। সামনে শীত কালে মনে হয় আরও বাড়বে। যাইহোক বেশ সহজ করে মজাদার নারিকেল এর নাড়ু বানিয়েছেন। দেখে মনে হচ্ছে খেতে বেশ মজা হবে। আর যেহেতু নারিকেল নাড়ু আমার বেশ পছন্দ তাই দেখেই খেতে ইচ্ছে করছ।অনেক ধন্যবাদ আপু রেসিপিটি শেয়ার করার জন্য।
হ্যাঁ আপু নারিকেল ও ডাবের দাম এখন মারাত্মক ।যাইহোক আপনার কাছে নাড়ু খেতে ভালো লাগে জেনে ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
নাড়ু দেখে পূজো পূজো ভাব চলে আসলো।পূজোর আর বাকি নাই বেশিদিন। আমিও নাড়ু বানাবো। নাড়ু গুলো খুব সুন্দর হয়েছে। গুড়ের নাড়ু খেতে খুব ভালো লাগে আমার।সুন্দর করে তুলে ধরেছেন রেসিপিটি।ধন্যবাদ
আপু আপনাদের পূজোর নাড়ু খাওয়ায়েন ।দাওয়াত দিয়েন। ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য। ভালো থাকবেন।