রেসিপি:পাঠার মাংস।
সবাই কে আমার নমস্কার /আদাব। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন ও সুস্থ আছেন। আমি ও ভালো আছি ও সুস্থ আছি। আজ আপনাদের মাঝে আবার ও আসলাম নতুন একটি পোস্ট নিয়ে। আজ পোস্ট করব রেসিপি নিয়ে। আজ তৈরি করেছিলাম পাঠার মাংস। দুর্গা পুজার নবমীতে মামার বাড়ীর মন্দির এ পাঠা বলি হয় সেই মাংস ই আমরা বাড়িতে এনেছিলাম। আর আজকের মাংস রান্নায় পেঁয়াজ ব্যবহার করা যায় না। এটা আমার মামার বাড়ির নিয়ম।
রন্ধন পদ্ধতি।
১. শুরুতে আলু গুলো হলুদ গুঁড়া ও লবন দিয়ে ভেজে নিতে হবে।
যাইহোক শুরু করা যাক আমার আজকের রেসিপি টি।
প্রয়োজনীয় উপকরণ | পরিমাণ |
---|---|
পাঠার মাংস | ৭০০ গ্রাম |
আলু | ৩ টি |
রসুন | ৫-৬ টি |
তেজপাত, সাদা এলাচ, কালো এলাচ, দারচিনি | ৩-৪ টি |
তেল,লবন,হলুদ গুঁড়ো, ঝালের গুঁড়ো | স্বাদমতো |
কাঁচামরিচ | ৭-৮ টি |
আদা, জিরা বাঁটা | ২ চামচ |
১. শুরুতে আলু গুলো হলুদ গুঁড়া ও লবন দিয়ে ভেজে নিতে হবে।
২. এবার এ তেলে সাদা এলাচ,কালো এলাচ,দারচিনি, তেজপাতা ফোঁড়ন দিতে হবে।
৩.এখন মাংস হলুদ গুঁড়া, লবন, ঝালের গুঁড়ো দিতে হবে ও ভালো করে ভাজতে হবে।
৪.এবার আদা, জিরা, কাঁচা মরিচ, রসুন, সাদা এলাচ, কালো এলাচ বেঁটে নিতে হবে।
৫.এখন বাঁটা মসলা,পরিমান মতো হলুদ গুঁড়া, লবন,ঝালের গুঁড়ো দিতে হবে ও কষাতে হবে।
৬.এবার মাংস সিদ্ধ করার জন্য প্রেসার কুকার এ দিতে হবে।
৭.সামান্য পানি দিয়ে ৫-৬ টি সিটি পড়লে নামিয়ে নিতে হবে।
এভাবে শেষ করলাম আমার আজকের রেসিপি টি।
আজ আর নয়। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে আমার আজকের রেসিপি টি। ভুল এুটি গুলো ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। সম্পুর্ন পোস্ট টি পড়ে আপনার মতামত জানাবেন। সম্পুর্ন পোস্ট টি পড়ার জন্য ধন্যবাদ সবাইকে।
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
অনেকদিন আগে একবার পাঁঠার মাংস খেয়েছিলাম। খেতে খুবই ভালো লেগেছিল আমার। আজকে আপনার শেয়ার করা পাঁঠার মাংসের রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে খেতে খুবই সুস্বাদু হবে। মজাদার এই রেসিপিটি আমাদের মাঝে এত সুন্দর হবে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।তবে আপনার পোষ্টের ট্যাগ গুলো হয়তো ঠিকমতো দেন নাই।তাই আবারো একটু দেখে এডিট করে নিবেন।
পাঁঠার মাংস খুব একটা খাওয়া হয় না আমাদের বাসায়। যাইহোক আপনি বেশ মজার একটা রেসিপি শেয়ার করেছেন। পেঁয়াজ ছাড়া মাংস কখনো রান্না করা হয়নি। যাই হোক খুব সুন্দর ভাবে পুরো রেসিপিটা উপস্থাপন করেছেন। খেতে নিশ্চয়ই সুস্বাদু ছিল। মজার এই রেসিপি আমাদের মাছের শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
পাঁঠার মাংস খেতে ভালোবাসে না এমন বাঙালি খুঁজে পাওয়া দায়। আমাকে এদিকে যারা বয়স্ক রয়েছে তারা তো আবার মুরগির মাংসই খায় না শুধু পাঁঠার মাংস খায়। আপনার রেসিপিটি খুব সুন্দর লাগলো দেখে। প্রেসার কুকারে দিয়েছেন বলেই রান্নাটা সুসিদ্ধ হয়েছে আশা করছি। রং দেখে তো মনে হচ্ছে খেতে দারুণ হয়েছিল। আসলে পাঁঠার মাংস নিজেরই এত সুন্দর সাহায্যে তাকে বিরাট কিছু করে রান্না করতে হয় না।
আপনি দেখছি আজকে খুবই সুন্দর করে পাঠার মাংস রেসিপি তৈরি করেছেন। আপনার তৈরি করা পাঠার মাংস রেসিপি টি দেখে মনে হচ্ছে বেশ মজাদার হয়েছিল। আপনি বেশ দারুন ভাবে রেসিপি টি সম্পন্ন করেছেন।আর আপনি ধারাবাহিকভাবে প্রতিটি ধাপ আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন, এটা দেখে বেশ ভালো লাগলো।
মন্দিরে পাঁঠা বলি হয়েছিল আর সেই পাঁঠার মাংসের রেসিপি শেয়ার করেছেন দেখে খুবই ভালো লাগলো। দেখে তো মনে হচ্ছে খেতে চমৎকার হয়েছিল। কালার টা অনেক ভালো এসেছে। ধন্যবাদ ভাই এই রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
নবমীতে মামার বাড়ীর মন্দির এ পাঠা বলি হয়েছিল সেই মাংস এনে আপনি অনেক সুন্দর ভাবে রান্না করেছেন দেখে মনে হচ্ছে অনেক মজাদার হয়েছে । ছবি তোলার সময় একটু পরে তুলবেন । গরম গরম রান্নার পর ছবি তুললে গরম হাওয়াটা ফোনে লাগে। এবং ছবিটা একটু কেমন ঘোলাটে হয়ে যায়।
পাঁঠার মাংস খুব একটা খাওয়া হয় না আমাদের। আপনি দেখতেছি পাঠার মাংসের চমৎকার রেসিপি করেছেন। যদিও এই রেসিপিতে আপনি পেঁয়াজ ব্যবহার করেন নাই। আর মন্দিরে পাঠা বলি দেওয়া সেই মাংস আপনার মামা নিয়ে আসল বিদায় চমৎকার রেসিপি দেখতে পেলাম। রেসিপিটি খুব সুন্দর করে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন।
পাঠার মাংস ভীষণ লোভনীয় রেসিপিটি। পাঠার মাংস উপকারী ও অনেক।আপনি চমৎকার সুন্দর ও লোভনীয় করে পাঠার মাংস রান্না করেছেন এবং রন্ধন প্রনালী আমাদের সাথে ভাগ করে নিয়েছেন। ধন্যবাদ আপনাকে চমৎকার লোভনীয় রেসিপিটি আমাদের সাথে ভাগ করে নেয়ার জন্য।