You are viewing a single comment's thread from:
RE: সমাপ্তির জীবনের কাহিনী —(পর্ব-৩)
যদিও আপনার লেখা গল্পটার প্রথম দুই পর্ব আমার পড়া হয়নি, তবে তৃতীয় পর্ব পড়ে ভালো লেগেছে আবার খারাপ লেগেছে। আসলে বিয়ের পর এই একটাই সমস্যা, বাচ্চা না হলে অনেক মানুষ অনেক কথা বলে থাকে। যদিও এত বছর পরে তার প্রেগনেন্সির কথা শুনে সবাই অনেক খুশি হয়েছিল। একটু আশার আলো জাগলেও আড়াই মাসের মধ্যে সেটা ভেঙে যায়। সে যদি পা পিছলে পড়ে না যেতো, তাহলে হয়তো বাচ্চাটা এখন তার সাথে থাকতো আর কিছুটা বড় হতো। এখন সে চাকরি করে দিন কাটাচ্ছে পরিবারের সাথে। দেখা যাক শেষ পর্যন্ত তাদের ঘরে বাচ্চা আসে কিনা।
গল্পটি পড়ে মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই আপু।