শোভারানী গল্পটার প্রথম পর্ব যখন পড়েছিলাম তখন আমার কাছে সত্যি খুব ভালো লেগেছিল। তার পরিবার কিন্তু শেষ পর্যন্ত মেনে নিয়েছিল তার গানের বিষয়টা। কিন্তু বিয়ের বয়স হওয়ার পর তার পরিবার তাকে বিয়ে দিয়ে দিয়েছিল। তবে শোভারানী ভেবেছিল স্বামীর বাড়িতে এসে গান চালিয়ে যাবে কিন্তু সেই ভাগ্য আর হলো না। তিনি আর পারেনি স্বামী শাশুড়ির কথা অমান্য করতে। অনেক সুন্দর করে আপনি পুরো পোস্টটা লিখেছেন। সম্পূর্ণটা সুন্দর করে লিখেছেন দেখে ভালো লেগেছে।
শোভা রানীর বাবার বাড়ির পরিবার একটা সময় গিয়ে ঠিকই মেনে নিয়েছিলো তাই সে বেশ এগিয়ে গেছিলো।কিন্তু বিয়ের পর স্বামী শ্বাশুড়ির চাপে তার সবকিছুই ছাড়তে হয়।ধন্যবাদ আপু।