You are viewing a single comment's thread from:
RE: এক দুঃখিনী মায়ের গল্প || শেষ - পর্ব
আপনার এই গল্পটা আমি যত পড়ছিলাম আমার ততই কষ্ট হচ্ছিল। এই গল্পটার আগের পর্ব আমার পড়া হয়েছিল। আর এই পর্বের জন্য অপেক্ষায় ছিলাম আমি। ভেবেছিলাম হয়তো মেয়েটি তার মেয়েকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যেতে পারবে এবং চিকিৎসা করলে ভালো হয়ে যাবে। কিন্তু হসপিটালের ওখানে যাওয়ার পরেই মেয়েটা শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছিল এটা ভাবতেই কষ্ট হচ্ছে। মা আসলেই অনেক দুখিনী। নিজের মেয়েকে নিজের চোখের সামনেই মারা যেতে দেখেছে। মেয়েটাই ছিল তার বেঁচে থাকার একমাত্র ভরসা কিন্তু সেও শেষ পর্যন্ত মাকে ছেড়ে চলে গিয়েছে। পরবর্তীতে তার হাসবেন্ডের সাজা হয়ে গিয়েছে জেনে ভালো লাগলো। আমাদের সবার উচিত নিজের সন্তানদেরকে ভালোভাবে রাখা। অল্প বয়সে এভাবে বিয়ে না দেওয়াটাই ভালো।
রেখার বাবা-মা রেখাকে অল্প বয়সে বিয়ে দিয়ে তার জীবনে এমন করুণ পরিণতি তৈরি করে দিয়েছে। এজন্য রেখার বাবা মা ভীষণ অনুতপ্ত ছিল। আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।