You are viewing a single comment's thread from:
RE: মিন্টু মিয়ার জীবনী প্রথম পর্ব||১০% বেনিফিসিয়ারি লাজুক শেয়ালের জন্য
আসলে আমি মনে করি প্রত্যেকটা ছেলে মেয়ের উচিত বাবা মাকে সাহায্য করার চেষ্টা করা। মিন্টু মিয়া এত ছোট বয়স থেকে বাবা মাকে সাহায্য করতে শুরু করল। এমন কি বেসিন নাগাল না পেলেও, চেয়ার দিয়ে হলেও সে চেষ্টা করেছে কাজ করার। তবে হোটেলের দোকানদার তার চাচা লোকটিও ভালোই ছিল। কাজ শিখে যাওয়ার পরে মিন্টু মিয়াকে কিছু পারিশ্রমিক দিল। তার সাথে আবার বাবাকে দিয়ে দিবে বলেছিল, এজন্য আরো টাকা বাড়িয়ে দিয়েছিল। আজকাল এরকম দেখাই যায় না।
জি আপু আজকাল এমন মানুষ দেখায় যায়না, দেখা যাক পরবর্তী পর্বে কি হয়। ধন্যবাদ আপু মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।