আসলে আপু লোকটির কথা শুনে সত্যিই ভীষণ খারাপ লাগলো। আসলে যে কোন বাবা মায়েরা নিজেদের সন্তানের লেখাপড়ার জন্য সত্যিই সবকিছু করতে পারে। অন্য কারো দারে গিয়ে এইভাবে টাকার জন্য হাত পাতে। আপনি যে লোকটিকে টাকাগুলো দিয়েছেন এইটা দেখে ভীষণ ভালো লাগলো। তার সাথে দেখলাম লোকটির ছোট ছেলের ১১ বছর বয়স। ছেলেটির জন্মের সময়ে মা মারা গেছে। কিন্তু ছেলেদের কথা চিন্তা করে লোকটি বিয়ে করল না, এই বিষয়টি ভীষণ ভালো লাগলো। কিন্তু আপু আপনি ঠিকই বলেছেন পরবর্তীতে ছেলে লোকটিকে দেখবে কিনা এই প্রশ্নটা থেকেই যায়।
অসংখ্য ধন্যবাদ আপু আমার গল্পটি পড়ে মন্তব্য করার জন্য ।সবসময় ভালো থাকবেন এবং সুন্দর মন্তব্য নিয়ে পাশে থাকবেন আশা করছি। ধন্যবাদ।