আমার বাংলা ব্লগ প্রতিযোগিতা-৬৯ || ফটোগ্রাফি - ফসলের মাঠে কৃষকের হাসি।
হ্যালো বন্ধুরা,
আসসালামু আলাইকুম, কেমন আছেন সবাই? আশা করি সবাই ভালো আছেন। আমিও আল্লাহর রহমতে ভালো আছি। প্রতিদিনের মত আজকেও আপনাদের সামনে এসে হাজির হলাম। কিন্তু আমি আজকে এসেছি এবারের প্রতিযোগিতায় জয়েন করতে। আসলে সব সময় প্রতিযোগিতা দিলে আমি জয়েন করার চেষ্টা করি। তবে এবারের প্রতিযোগিতার বিষয়টা একটু অন্যরকম লাগলো। কারণ আমি সব সময় রেসিপি কিংবা ডাই এই ধরনের পোস্টগুলো করতে অনেক বেশি পছন্দ করি। তারপরেও আমি প্রতিযোগিতায় জয়েন করার জন্য চেষ্টা করেছি।
সত্যি বলতে কোথায় গিয়ে ফটোগ্রাফি করবো এটাই ভেবে পাচ্ছিলাম না। পরবর্তীতে আমি আর আমার হাজব্যান্ড একসাথে বাইক নিয়ে বের হয়েছিলাম। ভাবলাম একটু রাস্তায় রাস্তায় বাইক নিয়ে ঘুরবো আর তার সাথে যদি কোন কৃষক দেখতে পায় তাহলে তাদের ফটোগ্রাফি করবো। এজন্য আমরা গ্রামের দিকে বেরিয়ে ছিলাম। কারণ গ্রামের রাস্তার পাশেই অনেক বড় বড় ফসলের মাঠ রয়েছে। সেটাই হয়েছিল দেখলাম অনেকেই ফসলের মাঠে কাজ করতেছে। তবে তাদের ফটোগ্রাফি করা এতটাও সহজ ছিল না।
কারো সামনে গিয়ে ফটোগ্রাফি করলে এটা কেমন জানি লাগে। তাই চেষ্টা করেছি দূর থেকে কিছু ফটোগ্রাফি করার। তবে আমরা আরো একটু সামনে গিয়ে একজন কৃষক পেলাম, যার অনুমতি নিয়ে তার ফটোগ্রাফি করেছিলাম। এভাবে করে বেশ কিছুক্ষণ ঘোরাঘুরি করে কয়েকটা ফটোগ্রাফি করেছিলাম। তবে ফসলের মাঠে কৃষকের মাঝে কত কষ্ট করে এটা আসলে নিজের চোখে দেখেছিলাম। তারা এই গরমের মধ্যে মাথায় গামছা দিয়ে তারপর কাজ করে। আসলে এগুলো তাদের পরিশ্রমের তুলনায় কিছুই নয়। কিন্তু যারা এত কষ্ট করে ফসল ফলায়, আমরা যারা কিনে খাই তারা হয়তোবা এর মূল্য বুঝতে পারি না। সত্যি বলতে ফটোগ্রাফি করতে গিয়ে অনেক কিছুই দেখলাম। তবে যে কয়েকটা ফটোগ্রাফি করতে পেরেছি সেগুলোই আপনাদের মাঝে শেয়ার করলাম। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।
- কৃষকের হাসির ফটোগ্রাফি করার জন্য অসংখ্য ফসলি জমির মাঝে ঘুরাঘুরি করেছি। কিন্তু ছবি তোলার সময় কৃষকরা হাসার মুহূর্তে থাকে না। তারা শুধু কাজ নিয়ে ব্যস্ত থাকে। পাশে কে এসেছে তাও অসংখ্য কৃষক দেখে না। তাদের মনোযোগ শুধুমাত্র কাজের মধ্যে থাকে। হঠাৎ করে আমি এবং আমার হাজব্যান্ড একটি ফসলি মাঠে গিয়েছিলাম। দেখলাম একজন কৃষক সবজি বাগানের মধ্যে পানি দিচ্ছে। বিষয়টা আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। কিন্তু কৃষক কে হাসার কথা বললে কি বলবে সেটা চিন্তা করতে করতে ও অনেকটা সময় চলে যায়। এরপরেও আমার হাজব্যান্ড তাকে বলল, চাচা আপনার একটা ছবি তুললে আপনি কি মনে কষ্ট নিবেন। দেখলাম চাচা অনেক বেশি ভালো মানুষ। আসলে কৃষক যারা তারা অনেক ভদ্র এবং ভালো মানুষ থাকে। মন মানসিকতা তাদের অনেক সুন্দর থাকে। তখন সে বলল হ্যাঁ তুলেন। আমার হাজব্যান্ড বলেছে চাচা একটু হাসেন। হাসেন কথা শুনে চাচা হাসতে শুরু করলো। তখনই আমি ছবি তুলে নিলাম। ভীষণ ভালো লেগেছিল এবং মজার মুহূর্ত ছিল।
- এরপর ভিন্ন আরেকজন কৃষককে খুজতেছিলাম। মোটরসাইকেল নিয়ে আমরা দুজন বের হয়েছিলাম। কিন্তু খুব সকালে বের না হওয়ার কারণে মাঠের মধ্যে এত বেশি মানুষ নেই। সবজি এবং ধানের জমিনের মধ্যে কোন মানুষ নেই। দেখলাম একজন কৃষক তার গরুর জন্য ঘাস কাটতেছে। কৃষকের ছবি তুলতে গেলেও অনেক ভয় লাগে। যদি আবার মুখের উপর কিছু বলে। এগুলো ভাবতে ভাবতেও অনেক জায়গায় ছবি তুলতে পারি নাই আমরা। চাচা যখন দেখল তার ছবি তুলতেছি তখন হেসে দিলো। বিষয়টা আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছিল। মেঘ না চাইতেই বৃষ্টি। তখন হাসিমুখের ছবিটা তুলে নিলাম।
- আরেকজন কৃষক দেখলাম বাদাম খেতের মধ্যে খুব সুন্দর ভাবে পরিষ্কার করতেছে। আগাছা গুলো পরিষ্কার করতেছে। আমরা একটু দূরে থাকার কারণে হাসিমুখের ছবি তুলতে পারি নাই। কিন্তু কৃষক অনেক মনোযোগ দিয়ে কাজ করতেছে। একটু একটু করে আগাছাগুলো পরিষ্কার করতেছে। এ রোদের আম্মা মধ্যে আমরা দাঁড়াতে পারতেছি না কিন্তু কৃষক কাজ করতেছে। কিন্তু খুব মনোযোগ দিয়ে কাজ করার কারণে আমরা যে তার সাথে কথা বলবো সে সুযোগ হয়ে ওঠেনি। এরপরেও চেষ্টা করেছি কয়েকটা ছবি তোলার জন্য। তারপর আপনাদের মাঝে দুইটা ছবি ব্যবহার করেছি। আশা করি ভালো লাগবে।
- আরেকজন কৃষক দেখলাম ধানের গাছের মধ্যে সার দিচ্ছে। এই মুহূর্তটা আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছিল। আসলে এই ছবিটা আমি অনেক দূর থেকে তুলেছিলাম। তখন আমার হাজব্যান্ড চাচাকে ডেকে বলল দুষ্টামি করে এ গ্রামটি কোথায়। যার কারনে কৃষক চাচা আমাদের দিকে তাকালো আর দূর থেকে আমি ছবিটা তুলে নিলাম। বিষয়টা নিয়ে আমরা অনেকক্ষণ পর্যন্ত হেসেছিলাম। আসলে একেকজনের সাথে একেকটা মুহূর্ত। সরাসরি কারো ছবি তুলতে অনেকেই দেয় না। বিশেষ করে কৃষক যখন কাজ করে তখন তাদের ছবি তোলার পরিস্থিতির মধ্যে থাকে না। এজন্য দূর থেকে তার অজান্তেই ছবিটা তুলে নিলাম।
- দুজন কৃষককে দেখলাম সরিষা গাছ নিয়ে নিতেছে । আসলে সরিষা ফুল যখন থাকে তখন আমরা দেখি কিন্তু সরিষা ফুল যাওয়ার পর যখন ফল থাকে তখন আমরা দেখি না। আমি যখন এই ছবি তুলতেছি তখন ভাবতেছিলাম এটি কিসের গাছ। তখন আমার হাজব্যান্ড বলতেছে এটি সরিষা। শুনে আমি অবাক হলাম। আসলে সরিষার ফুল আমরা সবাই দেখেছি কিন্তু ফল দেখেছি বলে মনে হয় না আমি। কিন্তু তারা দুজন যে কাজ করতেছে এই বিষয়টার ছবি তোলার পর আমার বেশ ভালো লেগেছে। যার কারণে দূর থেকে আমি ফটোগ্রাফি করে নিলাম। আশা করি
- আরো একজন কৃষককে দেখলাম বাদামের ক্ষেত পরিষ্কার করতেছে। আগাছাগুলো পরিষ্কার করতেছে। বিষয়টা দূর থেকে দেখে আমার বেশ ভালো লেগেছে। যার কারনে আমি ফটোগ্রাফি করে দিলাম। আসলে যখন সুন্দর কোন ফটোগ্রাফি গুলো তুলতে পারি বেশ ভালো লাগে। চেষ্টা করেছিলাম কৃষকের হাসি মুখের ছবি তোলার জন্য। কিন্তু অনেক জনকে বলার পরে তারা হাসার চেষ্টা করে না। তাদের এমনিতেই ছবি তুলে নিয়ে। অনেকেই ছবি তুলতে নিষেধ করে। যার কারণে অনেকের ছবি তুলতেও পারি নাই। তারপরেও চেষ্টা করেছি সুন্দর মুহূর্ত আপনাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। বাদাম খেতের মধ্যে যখন লোকটি কাজ করতেছে এই ছবিটা তুলেছিলাম। আশা করি ভালো লাগবে আপনাদের।
- একজন বৃদ্ধ কৃষক দেখলাম একটি মরিচ ক্ষেতের মধ্যে কাজ। অনেকটা সময় সে মরিচ ক্ষেতের মধ্যে কাজ করতেছে। এই বিষয়টা দূর থেকে দেখে আমার বেশ খারাপ লেগেছে কারণ দীর্ঘসময় খুবই রোদের মধ্যে বসে কাজ করতেছে। আসলে কত পরিশ্রম করে তারা ফসল উৎপাদন করে। আমরা দূর থেকে অনেক সময় মনে করি খুব সহজে এগুলো হয়ে যায়। কিন্তু ফসলের পিছনে কৃষকের অনেক পরিশ্রম থাকে। যার কারনে ঘুরে অনেক কষ্ট লেগেছিল। মাথায় গামছা দিয়ে তারা বেশিরভাগ সময় কাজ করে। যেন মাথায় রোদ না লাগে। আশা করি এই ছবিটাও আপনাদের সবার অনেক ভালো লাগবে।
- বাহ কি একটা মোড় নিয়ে কাজ করতেছে এই কৃষকটি। মুখে সিগারেট নিয়ে খুবই চমৎকার ভাবে মাঠে কাজ করতেছে। বিষয়টা দেখে আমি হেসেছিলাম। আসলে আমার মনে হল তাদের শক্তি যেন এই সিগারেট। যাই হোক এই কৃষকটিও মাঠের মধ্যে কাজ করতেছে। খুবই রোদের মধ্যে কাজ করতেছে। আসলে রোদের মধ্যে পরিশ্রম করা খুবই কঠিন একটা কাজ। আমাদের কখনোই সহ্য হবে না এ ধরনের পর। দেখেও অনেক বেশি খারাপ লেগেছে আমার কাছে। আশা করি এবারের ফটোগ্রাফি গুলো আপনাদের সবার। আমি চেষ্টা করেছি চমৎকার চমৎকার ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করার জন্য।
device : Redme note 9
পোস্ট বিবরণ
ডিভাইস | Redmi note 9 |
---|---|
ফটোগ্রাফার | @tasonya |
লোকেশন | ফেনী |
আমার পরিচয়
আমার নাম তাসলিমা আক্তার সনিয়া। আমি বাংলাদেশী। বাংলা ভাষা আমাদের মাতৃভাষা বলে আমি অনেক গর্বিত। আমি গ্রেজুয়েশন কমপ্লিট করেছি। আমি ছবি আঁকতে ভালোবাসি। বিশেষ করে যে কোন ধরনের পেইন্টিং করতে পছন্দ করি। যখনই অবসর সময় পায় আমি ছবি আঁকতে বসে পড়ি। এছাড়াও আমি ভ্রমণ করতে পছন্দ করি। কিছুদিন পর পর বিভিন্ন জায়গায় ভ্রমণ করার চেষ্টা করি। এছাড়াও আমি বিভিন্ন ধরনের কারুকাজ করতে পছন্দ করি। রান্না করতেও আমার খুব ভালো লাগে। আমি বিভিন্ন ধরনের রেসিপি তৈরি করতে পছন্দ করি। আমি যখনই সময় পাই আমার পরিবারের সবাইকে বিভিন্ন ধরনের রেসিপি তৈরি করে খাওয়াই। আমি সব সময় নতুন নতুন কিছু করার চেষ্টা করি।
এবারের প্রতিযোগিতার টপিক আসলেই ভিন্ন ধরনের ছিল। কৃষকের হাসিমুখের ফটোগ্রাফি ক্যাপচার করার জন্য অনেক ঘুরাঘুরি করেছেন। খুবই ভালো লাগলো আপনার আজকের ক্যাপচার করা প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি। মাঠে ফলন ভালো হলে কৃষকের মুখের হাসি আসে। ভালো ছিল আপনার আজকের ক্যাপচার করা ফটোগ্রাফি গুলো। ধন্যবাদ আপু।
আমার ক্যাপচার করা সবগুলো ফটোগ্রাফি ভালো ছিল শুনে খুশি হলাম।
https://x.com/TASonya5/status/1894667976705786054?t=dbvwVo-tVQOxOI9tSnhJ6A&s=19
আপু প্রথমে আপনাকে অনেক অনেক অভিনন্দন জানাচ্ছি। এত সুন্দর একটি প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য। আসলে এই ধরনের ফটোগ্রাফি গুলো করা অনেক কষ্টকর। আমি অনেক চেষ্টা করেছি ফসলের মাঠে কৃষকের ফটোগ্রাফি করার জন্য। কিন্তু আমি যখনই মাঠে গিয়েছি মাঠ আছে ফসল আছে কিন্তু কোন কৃষককে মাঠে খুঁজে পাইনি। আজ আপনার ফটোগ্রাফি গুলো সত্যি অসাধারণ হয়েছে।
আমাকে অভিনন্দন জানানোর জন্য ধন্যবাদ আপু।
এটা ঠিক বলছেন আসলে কৃষকদের ফটোগ্রাফি নিয়ে বেশ মুশকিল। আমরা তো একদম পারি নাই গ্রামে চলে যেতে হবে তাই। অবশেষে আপনারা সাকসেস হলেন বাইক নিয়ে বের হয়ে। খুব সুন্দর সুন্দর দৃশ্য ফটোগ্রাফি করতে পেরেছেন। গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য সেই কৃষকের মুখের হাসি দেখে ভালো লাগলো।
অবশেষে ফটোগ্রাফি গুলো করতে পেরে ভালোই লেগেছিল।
আপনি প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছেন দেখে খুব ভালো লাগলো। দারুন সুন্দর সব কৃষকদের ছবি তুলে এই পোষ্টের মাধ্যমে আমাদের সঙ্গে শেয়ার করেছেন। আসলে এই কৃষক ভাইরাই আমাদের সমাজের সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ। এরা না থাকলে আমাদের পেট ভরবে না। সে ক্ষেত্রে মানতেই হবে যে কৃষকরা এই সমাজের সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ অংশ। আর আপনি যেমন সুন্দর করে সবকটি ছবি নিয়ে গ্রুপে পোস্ট করেছেন তা সত্যই প্রশংসনীয়।
হ্যাঁ কৃষকরা আমাদের সমাজের সবথেকে বেশি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
প্রথমেই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য আপনাকে অভিনন্দন জানাই। প্রত্যেকটা ছবি খুব সুন্দর হয়েছে। আশেপাশে চাষের জমি এবং গ্রামীণ পরিবেশ থাকার কারণে আপনি এই ধরনের ছবিগুলো তুলতে পারলেন। যে ছবিটাতে একজন আরেকজনের মাথায় ফসলের বোঝা তুলে দিচ্ছে ওই ছবিটি আমার সবথেকে বেশি ভালো লেগেছে। সবাই মিলে করি কাজ হারি জিতি নাহি লাজ। এই কথাটা মনে পড়ে গেল। চমৎকার সব ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
ফটোগ্রাফি গুলো করে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে পেরে ভালো লেগেছে।
প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য অনেক অভিনন্দন জানাই। আপনি আজ ফসলের জমি ও কৃষকের ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন। সত্যি কথা বলতে আমি বাড়িতে থাকায় ফটোগ্রাফি করার চেষ্টা করেছিলাম সেদিন।কিন্তু দুর্ভাগ্য এখানে তেমন ফসল আমার চোখে পরেনি।হয়তো অনেক গ্রামের মধ্যে গেলে পাওয়া যেতো। যাই হোক আপনি চমৎকার ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন।ফটোগ্রাফি গুলো দারুন হয়েছে আপু।
এত চমৎকার ফটোগ্রাফি শেয়ার করতে পেরেছি এটা ভাবতেই ভালো লাগছে।
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
ঠিক বলেছেন কৃষকের হাসিমুখ এই ফটোগ্রাফি গুলো প্রত্যেকটি আমার কাছে দারুন লাগলো। এভাবেই ফটোগ্রাফি গুলো করা অনেক বেশি কষ্টকর। তার পাশে ঘুরে ঘুরে আপনারা এই ফটোগ্রাফি করলেন। প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফির কোয়ালিটি অনেক সুন্দর ছিল। প্রতিযোগিতা অংশগ্রহণ করেছেন তার জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল
আসলে অনেক ঘুরাঘুরি করে ফটোগ্রাফি গুলো করা হয়েছে।
ফসলের মাঠে কৃষকের হাসির খুবই সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আসলে আমাদের দেশের কৃষকেরা অনেক বেশি পরিশ্রমী। তারা সব সময় ফসলের মাঠে গিয়ে পরিশ্রম করে থাকেন। আপনার মাধ্যমে বেশ কয়েকজন কৃষকের হাসি মুখ দেখার সুযোগ হলো আপু।
হ্যাঁ ভাইয়া অনেক পরিশ্রম করে কৃষকরা।