আমার স্মৃতির পাতা থেকে হনুমানজির মন্দিরের কিছু ফটোগ্রাফি
Hello
বন্ধুরা
আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশা করি, আপনারা সবাই ভালো আছেন। আজ আমি আপনাদের শেয়ার করব কিছু ফটোগ্রাফী। বিগত আমি কয়েক মাস মাস আগে ২৪ শে মার্চ গাড়ি নিয়ে আমার প্রিয় মানুষটার সাথে ঘুরতে গিয়েছিলাম। সেখানে গিয়ে কিছু ফটোগ্রাফী করে ছিলাম। আমি খুব ভালো ছবি তুলতে পারি না। সেই ভাবে কোনোদিন চেষ্টা করিনি। অনেকের ফটোগ্রাফী নেশা, ছবি তুলে ফেসবুকের বন্ধুদের সাথে শেয়ার করে। আমার ফেসবুকের থেকে আপনাদের সাথে শেয়ার করতে ভালো লাগে। তাই এখন একটু আধটু ছবি তুলি। সেদিন সকাল ১২ টার দিকে আমাকে বলে আজ একটু সময় আছে চলো কোথাও ঘুরে আসি। আমি ওর কোন কথা ফেলতে পারি না। আমি বুঝি ওর সময় অনেক কম তাই আমরা কোথাও যেতে পারিনা। তাই ও যখন একটু সময় পায় টিনটিন কে বেরিয়ে পরি। টিনটিন বাবু তো বাচ্চা কিছু বোঝে না। আর বাচ্চাদের মাঝে মাঝে বাইরে ঘুরতে নিয়ে যেতে হয়। এতে করে ওদের ও মন মানসিকতা ভালো থাকে। বাইরের পরিবেশ থেকে অনেক কিছু শিখতে পারবে। তাই চেষ্টা করি মাসে ২-৩ বার করে শিশু পার্কে ও মাঠে খেলা ধুলা করতে নিয়ে যাই। সেদিন আমরা গাড়ি নিয়ে কোলকাতায় ইকো পার্ক এর কাছে একটা প্রকান্ড শ্রী শ্রী হনুমান জির মন্দির আছে। আমাদের বাড়ি থেকে খুব একটা বেশি দূরে না। আমাদের বাড়ি থেকে ১০ কি.মি. দূরে। তাই গাড়ী নিয়ে আমরা ৫.০০ তার দিকে বেরিয়ে পড়লাম।সেখানে পৌঁছাতে পৌঁছাতে ৫.৪০ বেজে গিয়েছিল।
মন্দির এ ঢুকতে একটা সুন্দর একটা গেট আছে। গেট দিয়ে ভিতরে ঢুকতে দেখা যাবে অনেক বড় হনুমানের মূর্তি আছে।
এটি মন্দিরে ঢুকার গেট।
দিন: ২৪ মার্চ ২০২১ সময়: ৫.৪৯
স্থান: কলকাতা
মন্দিরের ভিতরে প্রকান্ড শ্রী শ্রী হনুমান জির মূর্তি ।এটি অনেক বড় যা দূরের রাস্তা থেকে দেখা যায়।
দিন: ২৪ মার্চ ২০২১ সময়: ৫.৪৯
স্থান: কলকাতা
এটা শিব মন্দির ও শিবের মূর্তি। তার দুই পাশে নন্দী ও ভিঙ্গী।
২৪ মার্চ ২০২১ সময়: ৫.৫৪
স্থান: কোলকাতা
রাধা কৃষ্ণের মন্দির।এটার ভিতরে অনেক সুন্দর ও অনেক জায়গা। ভিতরে ছবি তোলার অনুমতি নেই।
২৪ মার্চ ২০২১ সময়: ৫.৫৪
স্থান: কোলকাতা
শিব ও পার্বতীর পুত্র গণেশ শিবের পূজা করছে।
২৪ মার্চ ২০২১ সময়: ৫.৫৪
স্থান: কোলকাতা
শ্রী কৃষ্ণ কালীয় নাগ দমন।
২৪ মার্চ ২০২১ সময়: ৫.৫৪
স্থান: কোলকাতা
রাধাকৃষ্ণের মন্দিরে ঢুকার গেটের সামনে সিংহের মূর্তি।
২৪ মার্চ ২০২১ সময়: ৫.৫৪ মিনিট
স্থান: কোলকাতা
রাম, সীতা ও লক্ষণের ছবি।এখানে রাম ও সীতা ও হনুমানের পূজা করা হয়।
লঙ্কার রাজা রাবণের মূর্তি।
টিনটিন বাবু দীপ্র কাকার হাত ধরে ঘুরছে।
মন্দির প্রতিষ্ঠাতা।
এইটার প্রথম পর্ব আমি দেখেছিলাম এবং দ্বিতীয় পর্বের ফটোগ্রাফি গুলো আরো সুন্দর ও আর্কশনীয় হয়েছে । শুভেচ্ছা রইল বোদি আপনার জন্য।
@tipu curate
Upvoted 👌 (Mana: 2/4) Get profit votes with @tipU :)
বৌদি আপনার এই চিন্তাধারাটি দেখে অনেক ভালো লাগলো।সত্যিকারের একজন ভালো মনের মানুষ আপনি।না হলে এভাবে এই বিষয়টা ভাবতে পারতোনা। অন্যরা দেখি তার সঙ্গীকে নিয়ে কত অভিযোগ করে। আর সেখানে আপনি কতো সুন্দর দাদার পাশে থাকছেন। স্যালুট বৌদি।
আপনার ফটোগ্রাফি গুলো অসাধারণ হয়েছে। বিশেষ করে আমার কাছে রাধা কৃষ্ণের মন্দিরের সিড়িটা খুব ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ বৌদি আপনাকে এমন সুন্দর ছবি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। শুভ কামনা রইল আপনার জন্য।
ভাবী আপনার প্রিয় মানুষটা কিন্তু আমাদেরও প্রিয় কম নয়।সেই প্রিয় মানুষটার সাথে ঘুরতে যাওয়া ফটোগ্রাফিগুলো অতি চমৎকার হয়েছে।সেইসাথে আপনার পোস্টটির উপস্থাপনা ও বর্ণনা অনেক সুন্দর হয়েছে।
ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
বাহ! বৌদির স্মৃতির পাতায়ও অনেক সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি আছে, বেশ সুন্দর ক্যাপচার করেছেন।
আসলে সময় সুযোগ সব সময় আসে না, তাছাড়া দাদা সত্যি অনেক ব্যস্ত থাকেন। এর মাঝেও আপনারা সুযোগ পেলে ঘুরতে বের হন এটা কিন্তু কম না। ধন্যবাদ চমৎকার কিছু দৃশ্য শেয়ার করার জন্য।
বৌদি প্রতিটা ছবি ছিল অসাধারন ।আর প্রিয় মানুষ এর সাথে কোথাও বের হলে সেটার ফিল একদম ভিন্ন থাকে।
আমাদের সবার প্রিয় টিনটিন বাবাইয়ের জন্য অনেক ভালবাসা রইল।
বৌদি আপনার তোলা হনুমানজির মন্দিরের ফটোগ্রাফি গুলো অসাধারণ হয়েছে। দাদা সত্যিই ব্যস্ত একজন মানুষ। এরপরও যে পরিবার নিয়ে সময় বের করে ঘুরতে বেরিয়ে পড়েন ব্যাপারটা খুবই প্রশংসনীয়। বৌদি আপনার পরিবার নিয়ে সুস্থ থাকুন ভালো থাকুন এবং এভাবেই জীবনটা আনন্দে কাটিয়ে যান ।শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
বেশ সুন্দর ছবি তুলেছেন আপনি তবে আমার দেখা এই শ্রী হনুমান জির মূর্তি ছবিটি সবচেয়ে বেশি সুন্দর লেগেছে। ধন্যবাদ আপনাকে ছবি গুলো শেয়ার করার জন্য।
প্রতিটি ফটোগ্রাফি অনেক সুন্দর হয়েছে বৌদি। আপনার যে ফটোগ্রাফি করার এত গুণ রয়েছে তা আগে জানা ছিলনা। অনেক সুন্দর ভাবে প্রতিটি ফটোগ্রাফি করেছেন। মন্দিরের সুন্দর এই ফটোগ্রাফিগুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।