শীতকালে ভাজাভুজা খেতে ভালোই লাগে ।কিন্তু বাইরের ভাজা না খেয়ে বাসায় বানিয়ে খাওয়াই অনেক ভালো। কারণ বাইরের খাবারের কোন ভরসা নেই। মনে হয় আবারো চিংড়ি কেনার সময় হয়েছে। এজন্য ফ্রিজেরগুলো শেষ করে দিলেন একবারে তিন রকম রান্না করে। দাদা এভাবে চিংড়ি ভেজে ছবি দিয়েন না তো। মুখে পানি আটকানো যায় না। ফুলকপি দিয়ে যেকোনো মাছ রান্না করলে খুব ভালো লাগে খেতে। চিংড়ি তো আবার যেকোনো কিছুর সঙ্গে খুব সুন্দর মানিয়ে যায়। ফুলকপির আর চিংড়ির যুগলবন্দি খুব ভালো হয়েছে। রেসিপির কালার বরাবরের মতোই লোভনীয় লাগছে দেখতে। আমার তো মন চাচ্ছে দুই এক পিস চিংড়ি উঠিয়ে খেয়ে ফেলি।
দাদা আপনার এই মরিচে ঝাল নেই নাকি আপনি ঝাল বেশি খান? ১৪ টা মরিচ একসঙ্গে দিয়েছেন।