আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে আমার কাজ করার অনুভূতি(১০% বেনিফিশিয়ারী shy fox এর জন্য)
আসসালামুআলাইকুম সবাইকে।
আমার বাংলা ব্লগের বন্ধুরা কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভাল আছেন। আমিও ভাল আছি আলহামদুলিল্লাহ।
সবার মত আমিও আজকে হাজির হয়ে গেলাম আমার মনের অনুভূতি প্রকাশ করার জন্য। আসলে অনেকদিন ধরেই আমার বাংলা ব্লগ সম্পর্কে নিজের অনুভূতি প্রকাশ করার ইচ্ছা ছিল। এই প্রতিযোগিতার মাধ্যমে সেই সুযোগটি পেয়ে গেলাম । শুরুতেই সিয়াম ভাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি প্রতিযোগিতার আয়োজন করার জন্য। আসলে বাংলা ব্লগ সম্পর্কে যত বলা যাবে ততই কম হবে। এই ব্লগের মাধ্যমে আমরা আমাদের মনের ভাব প্রকাশ করার সুযোগ পেয়েছি আন্তর্জাতিক প্লাটফর্মে। সে জন্য প্রথমেই আমি আমাদের সকলের প্রিয় দাদা কে ধন্যবাদ দিতে চাই। অবশ্য দাদাকে ধন্যবাদ যতই দেওয়া হবে ততোই কম হবে। দাদা এমন একজন মানুষ যে কিনা প্রতিটি সদস্যদের ভালো মন্দ দেখেন। কেউ একজন নিজের বিপদের কথা বলেছে আর দাদা তাকে সাহায্য করেনি এমন কাউকে পাওয়া যাবে না। যেই ব্লগের ফাউন্ডারের মন এত উদার সেই ব্লগ সম্পর্কে আর বেশি কিছু বলার দরকার আছে।
আমার প্রথম পোস্ট আর এখনকার আমি।
কিভাবে এখানে জয়েন হয়েছি।
কেন আমার বাংলা ব্লগে আমি জয়েন হয়েছি তা মনে পড়লে এখনও নিজের কাছেই অবাক লাগে। কারণ আমি অনেকটা বিরক্ত হয়েই এই ব্লগে জয়েন করেছি। আপনারা জানেন যে আমার বাকি বোনেরা এই ব্লগের অনেকদিন ধরে কাজ করছে । আমরা যখনই একসঙ্গে গ্রুপে কথা বলতাম তখনি ওদের শুধুই এই ব্লগ নিয়েই গল্প থাকতো। আমি কিছুই বুঝতাম না। পরে বিরক্ত হয়ে ফোন কেটে দিতাম। মাঝেমধ্যে রাগ হতাম কি এমন ব্লগ যে সারাদিন তারই গল্প করতে হবে। এই ব্লগ ছাড়া কি আর কোন গল্প নেই। পরে রাগ হয়ে চিন্তা করলাম যে দেখি তো কি আছে এই ব্লগের মধ্যে। স্টিমিট সম্পর্কে আমার কোনো ধারনাই ছিল না। প্রথমে একটি অ্যাকাউন্ট খুললাম। তারপর এক মাসের মত বসে ছিলাম, দেখছিলাম সবার কাজকর্ম। খুবই কঠিন লেগেছিল প্রথমে আমার কাছে। সেজন্য একমাস অপেক্ষা করেছি। তারপর ভাবলাম যে না এইবার পরিচিতিমূলক পোস্টটি দিয়েই দেই। পোষ্টটি দেওয়ার দুইদিন পরে আমাকে ভেরিফাইড মেম্বারের ট্যাগ দেয়া হয়। আমিতো দেখে খুবই খুশি হয়ে গিয়েছিলাম। আমি জানতাম যে ভেরিফাইড মেম্বার হতে অনেক দিন সময় লাগে। তারপর শুরু হল ডিস্কোর্ড এর আড্ডা। ধীরে ধীরে এই আড্ডা এখন নেশার মতো হয়ে গিয়েছে। দিন নেই রাত নেই সারাদিন মনে হয় যে কি মিস করে ফেললাম। না জানি সবাই কি গল্প করছে। যাই একটু ঘুরে আসি। এখন আমাদের গ্রুপ কল হলে আমিও শুধু এই ব্লগের গল্প করি।
কেন ভালো লাগে।
এই ব্লগে ভালোলাগার,ভালোবাসার অনেক কারণ রয়েছে। সেই কারণ বলে শেষ করা যাবে না। কারণ লিখতে বসলে হাজারটা কারণ লেখা সম্ভব। কারন দাদা এই ব্লগকে এভাবেই সাজিয়েছেন। এটি একটি ব্লগ বললে ভুল হবে। এটি আসলে একটি পরিবার। যেই পরিবারে দাদা বট বৃক্ষের মত আমাদেরকে ছায়া দিয়ে যাচ্ছে। এই পরিবারের প্রতিটি মানুষ প্রতিটি মানুষের খোঁজ খবর রাখে নিয়মিত। কারো কোন বিপদ হলে সবাই মিলে ঝাঁপিয়ে পড়ে বিপদ থেকে উদ্ধার করার জন্য। সবাই সবার পোস্টে নিয়মিত কমেন্ট করে উৎসাহ দেয়। অন্য কোন জায়গায় তা দেখা যায় না। তাছাড়া আমার বাংলা ব্লগের সবচেয়ে আকর্ষণীয় বিষয় হলো ডিস্কোর্ড। সবাই এত আনন্দ করে যে মনে হয় না যে এখানকার কেউ কারো সঙ্গে দেখা হয়নি। মনে হয় যে সবাই সবার সঙ্গে অনেক বছরের পরিচিত। বিশেষ করে দাদা যখন ডিস্কোর্ড এ আসে তখন তো আনন্দের বন্যা বয়ে যায়। এখন তো সেই সাথে আরো যোগ হয়েছে টেলিগ্রাম, ইউটিউব,ফেসবুক। কোন দিক দিয়ে পিছিয়ে নেই আমার বাংলা ব্লগ। টেলিগ্রামে দাদা আবার বিভিন্ন সময়ে কুইজ প্রতিযোগিতার আয়োজন করে। কুইজে জিততে পারলেই স্টিম পুরস্কার পাওয়া যায়। সবাই অধীর আগ্রহে বসে থাকে দাদার কুইজ প্রতিযোগিতার জন্য।
আমার বাংলা ব্লগে জয়েন করার পূর্বে আমি শুধু একজন গৃহিনী ছিলাম। এখন সেই আমি নিজেকে আবিষ্কার করেছি বিভিন্ন রূপে। কখনো সুন্দর সুন্দর ডাই বানাচ্ছি, কখনো রেসিপি বানাচ্ছি, আবার কখনো ফটোগ্রাফি, কখনো ট্রাভেল পোস্ট, কখনোবা ড্রইং করছি। ছোটবেলা থেকেই ড্রইং এর প্রতি আমার একটা ভীতি ছিল। এই ব্লগের জয়েন হওয়ার পর থেকে সেই ভীতি একদমই দূর হয়ে গিয়েছে। এখন মোটামুটি আমি ভালোই ড্রয়ইং করতে পারে। সেটি শুধুমাত্র এই ব্লগের কল্যাণে সম্ভব হয়েছে। শুধুমাত্র দাদার জন্যই সম্ভব হয়েছে। তাছাড়া আমার মনে হয় আমার বাংলা ব্লগের মাধ্যমে সবাই সবার ভিতরের সুপ্ত প্রতিভার বিকাশ করার সুযোগ পেয়েছে। যা তাদের নিজেদেরই জানা ছিল না। এরকম সুযোগ আর কোথায় পাওয়া যাবে? আপনি আপনার বিভিন্ন কাজের মাধ্যমে এখান থেকে ইনকাম করতে পারছেন। সব মিলিয়ে একটি পারফেক্ট জায়গা হলো আমার বাংলা ব্লগ। এই ব্লগকে ভালো না বেসে উপায় আছে।
আমার বাংলা ব্লগে প্রতি সপ্তাহে একটি করে প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। সেই প্রতিযোগিতার মাধ্যমে বিজয়ী কে আবার পুরস্কার দেয়া হয়। আমরা সব ইউজাররা খুব উৎসাহের সঙ্গে এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করি।
এই ব্লগে আমার পছন্দের কিছু কাজ।
এই এক বছরে আমার বাংলা ব্লগে আমার পছন্দের কিছু পোষ্ট শেয়ার করছি।
এবিবি ডিস্কোর্ড এর অনুভূতি
এই ব্লগের সবচেয়ে আকর্ষণীয় বিষয়টি হচ্ছে সাপ্তাহিক হ্যাংআউট। প্রতি সপ্তাহে আমরা অধীর আগ্রহে বসে থাকি এই বিশেষ একটি দিনের অপেক্ষায়। এই দিনে অনেক মজা হয় বিভিন্ন আয়োজনের মাধ্যমে। আমরা সবাই খুব উপভোগ করি। বিশেষ করে কুইজ প্রতিযোগিতার সময় সবাই খুব আনন্দ করে। এই হ্যাং আউটের আকর্ষণীয় বিষয় হচ্ছে সুপার একটিভ লিস্টের তালিকা। কারণ এই তালিকায় থাকে আমাদের এক সপ্তাহের কঠোর পরিশ্রমের ফল। তারপর গান,কবিতা জোকস থাকে বিভিন্ন ইউজার দের পক্ষ থেকে। সব মিলিয়ে এই দুই ঘন্টা যেন কিভাবে পার হয়ে যায় বুঝতেই পারিনা।
আমি যখন প্রথম এই ব্লগের জয়েন হয়েছিলাম তখন রাত জেগে লুডু খেলা হত। সে এক অন্যরকম অনুভূতি। এই লুডু খেলার জন্য কত রাত জেগেছি তার কোনো শেষ নেই। লুডু খেলায় জিততে পারলে তার জন্য ছিল আকর্ষণীয় সাই-ফক্সের ভোট। ভোট শেষে ছিল দাদার আকর্ষণীয় বাণী যার জন্য আমরা অপেক্ষা করতাম।
ডিস্কোর্ড এর আড্ডা দেয়ার মাঝে আবার গান শোনার ব্যবস্থা রয়েছে। ডিজে তে আপনি গান শুনে কাজ করতে পারবেন। তাছাড়া আরও বেশ কিছু মিউজিক চ্যানেল রয়েছে আপনার পছন্দ মত গান শোনার জন্য।
বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ এনাউন্সমেন্ট এই ডিস্কোর্ড এর মাধ্যমে আমরা পেয়ে থাকি। এতকিছু দিয়ে এই এবিবি ডিস্কোর্ড সাজানো যে সারাদিন আপনি এখানে আনন্দের মাঝে কাটিয়ে দিতে পারবেন । এত সুন্দর আয়োজন কে ভালো না বেসে উপায় আছে।
সাই-ফক্সের ভোটের অনুভূতি
আমার বাংলা ব্লগ এর প্রতিটি ইউজারের আকর্ষণীয় বিষয় হচ্ছে সাই-ফক্স। আমাদের সকলের প্রিয় দাদা রাতের ঘুম নষ্ট করে আমাদেরকে ভোট দেয় রাতের বেলায়। যখনই ঘুম ভাঙে তখনই একবার করে ঘুরে আসি যে ভোট পড়ল কিনা । ঘুম ঘুম চোখে যদি সাই-ফক্স এর চেহারাটা দেখা যায় তাহলে বাকি সময়ের ঘুমটুকু খুব আরামে কেটে যায়। আমার মনে হয় এই অনুভূতিটা প্রতিটা ইউজারের ক্ষেত্রেই হয়। কারণ সাই-ফক্স এর ভালোবাসা মানে অন্য এক অনুভূতি। তাছাড়া দাদার যদি কোনো পোস্ট অনেক বেশি ভালো লাগে তার জন্য স্পেশাল পুরস্কার তো রয়েছেই। বটবৃক্ষ যেমন ঝড় বৃষ্টি থেকে সবাইকে রক্ষা করে দাদাও তেমন । যত ঝড় ঝাপটা আসুক না কেন তিনি কখনই ভোট দেয়া বাদ দেন না। তার শত অসুস্থতার মধ্যেও আমাদের কথা চিন্তা করে ভোট দেন। সেই মানুষটির প্রশংসা কি মুখে বলে প্রকাশ করা যায়?
আমি মনে হয় এই ব্লগের একমাত্র ব্যক্তি যে কিনা তিন নম্বর পোস্টেই সাইফক্সের ভোট পেয়েছি। এত দ্রুত আর কেউ সাই-ফক্সের ভোট পেয়েছে কিনা আমার জানা নেই। আমি তো কল্পনাও করিনি যে আমার পোস্টে এত দ্রুত সাই-ফক্সের ভোট পরবে। যখন প্রথম সাই-ফক্সের ভোট পেয়েছি তখন কি যে খুশি লেগেছিল সে অনুভূতি ভাষায় প্রকাশ করার মতো না। এইজন্য দাদাকে কখনো ধন্যবাদ দেয়া হয়নি। আজ জানাচ্ছি @rme দাদা আপনাকে অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ😍🥰❤️❤️।
আমার বাংলা ব্লগ সম্পর্কে নিজের অনুভূতির কথা লিখতে গেলে একটি বই লিখে ফেলা যাবে। তারপরেও লেখা শেষ হবে না। তাই আমি আর বেশি না বাড়িয়ে শেষ করছি। শেষ করার আগে যাদেরকে ধন্যবাদ না দিলেই নয় তারা হলো এই ব্লগের সকল এডমিন মডারেটর ভাইয়া এবং আপুরা। তাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় এই ব্লগ টি আরো সুন্দর ভাবে পরিচালিত হয়। সবশেষে দোয়া করছি যেন এই ব্লগ ১০০ বছর পূর্তি পালন করতে পারে। তখন হয়তো আমরা বেঁচে থাকবো না । আমাদের বাচ্চারা এই ১০০ বছর পালন করবে সেই প্রত্যাশায় শেষ করছি।
বড় দাদা,ছোট দাদা বৌদিকে আবারো প্রাণঢালা ভালোবাসা জানাচ্ছি। উনারা সবাই দীর্ঘজীবী হোক।
সব শেষে আর একজনের নাম না বললেই নয়। সে হল আমার বড় বোন ও আপনাদের প্রিয় মডারেটর @tangera আপু। যার উৎসাহে আমি এই ব্লগে জয়েন করেছি। তাছাড়া আমার বাকি দুইবোন @tauhida ও @wahidasuma আপু। যারা আমাকে পরিচিতি পোস্ট করতে সাহায্য করেছে এবং পরবর্তীতে তাদের কাছ থেকে অনেক কিছু শিখতে পেরেছি। সবাইকে আমার অনেক অনেক ভালোবাসা। কখনো বলা হয় না ভালোবাসি সবাইকে অনেক।
ধন্যবাদ
@tania
Photography | @tania |
---|---|
Phone | oppo reno5 |
আমি তানিয়া তমা। আমি বাংলাদেশে থাকি। ঢাকায় বসবাস করি। আমি বিবাহিত। আমার দুটি ছেলে আছে। আমার শখ রান্না করা, শপিং করা, ঘুরে বেড়ানো। আমি বাংলায় কথা বলতে ভালোবাসি। আমি আমার বাংলাদেশকে ভালবাসি। |
---|
This post was upvoted by @hustleaccepted
Use our tag #hustleaccepted and mention us at @hustleaccepted to get an instant upvote.
Also, you can post at our small community and we'll support you at Hustle Accepted
Visit our website at Hustle Accepted
আপনার পোস্ট ভিজিট করে ভীষণ ভালো লাগলো। আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে কাজ করার আপনার অনুভূতি ভুলো পড়ে ভালো লাগলো। আপনার জন্য শুভ কামনা রইলো ভালো থাকুন।
আমার অনুভূতি পড়ে আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম ভাইয়া। ধন্যবাদ ভাইয়া আপনাকে। শুভকামনা রইল আপনার জন্যও।
ওয়াও আপু দারুন ছিল আপনার অনুভূতি গুলো। যদিও শুরুতে বুঝতে পেরেছি আপনি অতি সহজে আমার বাংলা ব্লগ হাতের কাছে পেয়ে গেছেন। এবং অতি তাড়াতাড়ি ভেরিফাইড মেম্বার হয়ে গিয়েছে। কিন্তু পরবর্তীতে দেখলাম যে না এটা আপনি আপনার অন্তরের অন্তরস্থল থেকে নিজের করে নিয়েছেন। এবং প্রত্যেকটা ডিপার্টমেন্টে আপনি খুব সুন্দর করে গুছিয়ে লিখেছেন। আপনার অনুভূতি গুলো খুব সুন্দর করে প্রকাশ করে। আর এটাও ঠিক বলেছেন দাদাকে হাজারবার ধন্যবাদ দিলেও কম হয়ে যাবে। আর আমার বাংলা ব্লগ সম্পর্কে বলতে গেলে লিখে শেষ করা যাবে না তাও থেকে যাবে। শুভেচ্ছা রইল এত সুন্দর করে আমাদেরকে আপনার অনুভূতি গুলো শেয়ার করার জন্য। আমি আশাবাদী হয়তো আপনি ১ থেকে ৬ এর ভিতর একজন হবেন। শুভেচ্ছা রইল আপনার জন্য।
আমার বাংলা ব্লগকে উত্তরাধিকারসূত্রে পাওয়ার মতো পেয়েছি আর কি। ধন্যবাদ ভাইয়া আপনাকে সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।
আপু আপনার পোস্ট পড়ে বেশ ভালো লাগলো, আসলেই এই পরিবার সম্পর্কে যতই বলা হোক না কেন, কম হয়ে যাবে।দাদার হচ্ছে বেশ উদার মনের মানুষ।আর সকলের এই মনে হয় সাই ফক্স এর ভোট পাওয়ার অনুভূতি অন্যরকম হয়।ভালো লাগলো।ধন্যবাদ
দাদার মত এত উদার মনের মানুষ আমি খুব কম দেখেছি। এত নরম দাদার মন যে সবার কথা চিন্তা করেন উনি।
আপনার এই কমিউনিটিতে কাজ করার অনুভূতি শুনে খুবই ভালো লাগলো আপু এবং আপনি খুব সুন্দর করে সবকিছু উপস্থাপনা করেছেন। আর বিশেষ করে আপনার যে তিন বোন এখানে কাজ করে এটা আসলে আগে আমার জানা ছিল না। তবে এখন জেনে খুবই ভালো লাগলো অনেক ধন্যবাদ আপনাকে এই অনুভূতি গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আমার তিন বোন বাংলা ব্লগের শুরু থেকেই এখানে কাজ করে। আমি অবশ্য পরে জয়েন হয়েছি ওদের দেখে। ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
আপনার অনুভূতি প্রকাশের কথাগুলো শুনে বেশ ভালো লাগলো। ঠিক বলেছেন প্রথম প্রথম যখন জানতাম না তখন একটু বিরক্ত লাগত। কিন্তু এখন তো এটা ছাড়া যেন ভালই লাগেনা। কাজ না করতে পারলেও ভালো লাগেনা। আর কিছুটা সময় কাটানোর জন্য ডিসকোর্ড তো আছেই। এত সুন্দর সুন্দর সময় বেশ ভালো লাগে। তাছাড়া আপনার পছন্দের কাজগুলো আরো একবার চোখ বুলিয়ে দেখতে পেরে ভালো লাগলো।
প্রথম প্রথম একটু না অনেক বেশি বিরক্ত লাগত। কারণ সারাক্ষণ এই ব্লগের গল্পই চলত। এখন অবশ্য আর বিরক্ত লাগে না। এখন বরং আমিই বেশি গল্প করি এই ব্লগের।
খুবই চমৎকার ভাবে আপনি আমাদের মাঝে বাংলা ব্লগ কমিউনিটি তে কাজ করার অনুভূতির গল্প শেয়ার করেছেন। আপনার উপস্থাপনা আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে ।চমৎকার ভাবে আমাদের মাঝে আপনার অনুভূতি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
আমার বাংলা ব্লগের আমার অনুভূতি পড়ে আপনার কাছে ভালো লেগেছে সে জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ভাইয়া। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
আপনারা যে বোন হন। এটা আজকেই প্রথম জানলাম আমি আপু। যাক এবিবিতে এসে ভালোই করেছেন। নাইলে আপনার মতন একটা আপু পেতাম না। আমি মনে হয় আপনার ১ মাস পরই জয়েন হয়েছিলাম এখানে। অনেক সুন্দর ভাবে অনুভূতি প্রকাশ করেছেন আপু।
ডিস্কোর্ড এ অনেকবার বলেছি হয়তো খেয়াল করেননি। আমি যখন জয়েন হয়েছিলাম তখন এবিবি স্কুল ছিল না। আমি জয়েন করার কিছুদিন পরেই এবিবি স্কুল চালু হয়েছিল। যাইহোক ভাইয়া আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
আসলেই আজ দাদার জন্য আরেকটা পরিবার পেয়েছি আমরা সবাই। এদিক থেকে সবাই আমরা ভাগ্যবান। ভালো লাগলো খুব আপু আপনার এত চমৎকার অনুভূতি গুলো শুনে। আর আমি মনে হয় প্রথম shy-fox এর ছবি এঁকেছিলাম এই ব্লগে , আর ওটাতেই আমার প্রথম ভোট পাই shyfox থেকে। বাপরে কি খুশি সেইদিন 😊। শেয়াল মামা কামড় দিয়েছে 🤪
আসলেই। আগে যখন রাতে লুডু খেলা হত তখন দাদা রাতে ডিস্কোর্ড এ ভোট দিয়ে পোস্ট দিয়ে দিত। আমার তৃতীয় পোস্টে হঠাৎ দেখি দাদা ভোট দিল । কি যে খুশি হয়েছিলাম বলার মত না।